শনিবার, ৬ জুলাই ২০২৪ | ২২ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাজেক ছাড়লেন আটকা পড়া ৭ শতাধিক পর্যটক

ছবি: সংগৃহীত

মেঘের রাজ্য খ্যাত সাজেক ভ্যালিতে ভ্রমণে গিয়ে আটকা পড়া ৭ শতাধিক পর্যটক খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।

বুধবার (৩ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে সাজেক থেকে পর্যটকবাহী ও ব্যক্তিগত গাড়িতে তারা রওনা দেন।

সাজেক রিসোর্ট-কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মতিজয় ত্রিপুরা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে খাগড়াছড়ি-সাজেকের আশাপাশের সড়কগুলো তলিয়ে যায়। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে মঙ্গলবার (২ জুলাই) থেকে সাজেকে আটকা পড়েন ৭ শতাধিক পর্যটক।

মতিজয় ত্রিপুরা বলেন, বাঘাইহাট বাজারে পানি কমতে শুরু করায় পর্যটকরা খাগড়াছড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। আমরা জানতে পেরেছি, পর্যটকরা গঙ্গারামমুখ পর্যন্ত যাবেন। পরে ডুবে থাকা সড়কের অংশ নৌকায় পার হয়ে খাগড়াছড়ি পৌঁছাবেন।

সাজেক জিপ সমিতির লাইনম্যান ইয়াসিন আরাফাত বলেন, সড়কের পানি কমে যাওয়ায় আটকে থাকা পর্যটকবাহী গাড়িগুলো খাগড়াছড়ির উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। নতুন করে আর বৃষ্টি না হওয়ায় সড়কগুলো যান চলাচলের জন্য স্বাভাবিক হয়ে উঠছে।

Header Ad

বিরামপুরে পিকআপ ভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় রাস্তা পারাপারের সময় পিকআপ ভ্যানের চাপায় হোসেন আলী (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন।

শনিবার (৬ জুলাই) সকালে উপজেলার টাটকপুর নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের বিরামপুর টাটকপুর মোড়ে শনিবার সকালে হোসেন আলী (৭০) রাস্তা পার হচ্ছিলেন। এসময় একটি অজ্ঞাত পিকআপ ভ্যান তাকে চাপা দেয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত: ঘোষণা করেন। নিহত হোসেন আলী টাটকপুর গ্রামের মৃত: ইছাহাক আলীর ছেলে।

এ বিষয়ে বিরামপুর থানার ওসি সুব্রত কুমার সরকার জানান, এঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে এবং পরিবারের নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

চুরি করে রাস্তা খনন করছে ওয়াসা ও তিতাস: মেয়র তাপস

মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। ছবি: সংগৃহীত

বর্ষাকালে খননের অনুমতি না পেয়ে ওয়াসা ও তিতাস চুরি করে রাস্তা খনন কার্যক্রম চালায় বলে অভিযোগ করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। বিনা অনুমতিতে রাস্তা খনন করলে টেকসই সমাধানে যাওয়া সম্ভব নয় বলেও জানান তিনি।

শনিবার (৬ জুলাই) বিআইপি সম্মেলন কক্ষে ‘ঢাকার জলাবদ্ধতা নিরসন ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে খাল পুনরুদ্ধারের ভূমিকা’ শীর্ষক এক সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।

জলাবদ্ধতা নিরসনে খালগুলোকে দীর্ঘস্থায়ীভাবে পুনরুদ্ধার করার বিকল্প নেই জানিয়ে ডিএসসি মেয়র বলেন, সরকারি-বেসরকারি ভূমি দস্যুদের আগ্রাসন যতদিন বন্ধ হবে না, ততদিন জলাবদ্ধতা নিরসন করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, হোক সরকারি কিংবা বেসরকারি; ভূমি দস্যুদের আগ্রাসন দূর করতে পারলে ঢাকা শহর জলাবদ্ধতা মুক্ত হবে; খাল দখলমুক্ত থাকবে।

তাপস জানান, জিরানী, মান্ডা, শ্যামপুর ও কালুনগর খালের সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী মাস থেকে খাল চারটি উদ্ধারের কাজ পুরোদমে শুরু হবে।

সরকারি ও বেসরকারি দস্যুদের আগ্রাসন ঢাকা দক্ষিণ সিটিকে বেকায়দায় ফেলছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। দাবি করেন, আদি বুড়িগঙ্গায় দশতলা ভবন নির্মাণকারীরাও বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তি ছিল।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি ড. আদিল মুহাম্মদ খান সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এছাড়া আলোচক হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত।

কোটা ও পেনশন স্কিম বাতিলের আন্দোলনে বিএনপির সমর্থন আছে: মির্জা ফখরুল

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল করে দেওয়া প্রজ্ঞাপন পুনর্বহাল ও সব ধরনের চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবির প্রতি সমর্থন এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের পেনশনবিরোধী আন্দোলনে একমত পোষণ করে পেনশন স্কিম প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বিএনপি।

শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব বলেন, গত কয়েক দিন যাবৎ ছাত্ররা সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি বাতিলের জন্য হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে রাস্তায় আন্দোলন করছে। মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদেরকে রাষ্ট্রীয় ভাবে সম্মাননা প্রদান করা হয়। রাষ্ট্রীয় আচার অনুষ্ঠান, জাতীয় দিবসসমূহ এমনকি তাদের মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় সম্মানের সাথে দাফন সম্পন্ন করা হয়। এগুলো তাদের প্রাপ্য, এছাড়াও মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতাসহ নানান সুবিধা আছে। স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধের অর্থাৎ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রধান অঙ্গীকার ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত করা। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও সমাজ বিনির্মাণ করা।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সাংবিধানিকভাবে ও আইনের দৃষ্টিতে সকল নাগরিক সমান। কিন্তু সংবিধানের ২৮ (৪) এবং ২৯ (৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নারী ও নাগরিকদের পিছিয়ে পড়া অংশ এবং প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ও শারীরিক প্রতিবন্ধীর বাইরে ব্যতিক্রম হিসেবে কিছু সংরক্ষণ ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে। ৫৬ শতাংশ কোটা ব্যবস্থা বহাল রেখে প্রযুক্তি ও মেধানির্ভর বিশ্বব্যবস্থায় জাতি হিসেবে টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির চাকরিসহ কোনো শ্রেণিতেই কোটা পদ্ধতি মেধা বিকাশে সহায়ক হতে পারে না এবং তা মেধাভিত্তিক বৈষম্যহীন জাতি ও সমাজ বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকারের সাথে সাংঘর্ষিক।

তিনি বলেন, বর্তমান অবৈধ, অনির্বাচিত, কর্তৃত্ববাদী সরকার বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে অর্থাৎ আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখে জনগণের ন্যায্য দাবিসমূহ দমিয়ে রাখার ঘৃণ্য পুরোনো কৌশলেই ছাত্রসমাজের ন্যায্য আন্দোলনকে দমানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। একবিংশ শতাব্দীর এই সময়ে এসে প্রযুক্তি ও জ্ঞান ভিত্তিক বৈশ্বিক ব্যবস্থায় টিকে থাকতে হলে মেধাভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই। তাই সাধারণ ছাত্র সমাজের কোটা সংস্কার আন্দোলনের ন্যায্য ও যৌক্তিক দাবিসমূহের সাথে আমরা একমত।

মির্জা ফখরুল বলেন, আইন ও বিচার বিভাগের দোহাই দিয়ে ছাত্র সমাজের যৌক্তিক দাবিসমূহকে দমানোর সকল অপচেষ্টাই ব্যর্থ হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। কারণ, ইতিহাসের শিক্ষা হচ্ছে জনগণের ন্যায়সঙ্গত আন্দোলন কখনোই দমানো যায় না। আমরা আশা করি সরকার সময় থাকতে ছাত্রসমাজের যৌক্তিক ও ন্যায্য দাবিসমূহ মেনে নেবে। আমরা ছাত্রদের ন্যায়সংগত ও যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে এই সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানাচ্ছি।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি দেশের সব কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক ও কর্মচারী সম্প্রতি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করার জন্য দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক ও কর্মচারীদের সম্পৃক্ত করে সরকারি পরিপত্র জারি করেছে। এই বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সম্প্রদায় ও কর্মচারীবৃন্দ। তারা এই স্মারক প্রত্যাখান করেছে এবং এর প্রতিবাদ করেছে। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা দান, পরীক্ষা গ্রহণসহ সকল প্রকার কার্মকাণ্ড বন্ধ রেখেছে। উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এটা জাতির জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক। প্রকৃত পক্ষে এটি এই দেউলিয়া সরকারের দুর্নীতির আর একটি পথ খুলে দেওয়া। যেহেতু দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা চরম সংকটাপন্ন সেহেতু অন্যান্য খাতসহ শিক্ষকদের কাছ থেকে অন্যায়ভাবে এই পেনশনের টাকা তুলে নিতে চাচ্ছে। সর্বজনীন পেনশন স্কিমের চারটি প্রকল্পে এ পর্যন্ত প্রায় ১৮ কোটি জনগণের মধ্যে ৪০ হাজার আবেদন জমা পড়ছে বলে গণমাধ্যম সুত্রে (বিবিসি) প্রকাশিত হয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল সংসদে এই বিল উত্থাপনের ভাষণে বলেছিলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিমের টাকা রাখবার জন্য সরকার জায়গা খুঁজে পাবে না। সরকারের আর্থিক দুরবস্থার মধ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম নামে নতুন স্কিম চালু করা সরকারের দুর্বল আর্থিক খাত মেরামত করার একটা কৌশল। এটি এই অবৈধ ও আর্থিকভাবে দেওলিয়া সরকারের আরেকটি নতুন লুটপাট স্কিম যার নাম পেনশন স্কিম, প্রত্যয় স্কিম ইত্যাদি।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, সরকার বেসরকারি, স্বশাসিত রাষ্ট্রায়ত্ব ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান সমূহে সোয়া চার লাখ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে এই স্কিম চালু করতে চায়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষক-কর্মচারীদের সাথে অর্থাৎ অংশীজনদের সাথে কোনো রকম আলোচনা ছাড়াই স্বেচ্ছাচারী কায়দায় এই বিধান বাধ্যতামূলক ভাবে চালু করতে চাচ্ছে অবৈধ সরকার। অথচ এই আইনের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত প্যারায় এটি অপশনাল (ইচ্ছাধীন) হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে শিক্ষক সমাজের যে আন্দোলন ও প্রতিবাদ শুরু হয়েছে তা অবশ্যই যৌক্তিক ও সমর্থন যোগ্য।

তিনি আরও বলেন, সরকারের অব্যবস্থাপনা ও দুর্বলতাকে পুঁজি করে শাসক গোষ্ঠীর আশীর্বাদপুষ্ট এক শ্রেণির ব্যবসায়ীক লুটেরা সিন্ডিকেট ও কিছু কিছু সরকারি দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সীমাহীন লুটপাট করছে। ব্যাংক ও সকল আর্থিক খাত সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে তারা বিদেশে অর্থ পাচার করছে। সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। সেরকম পরিস্থিতিতে নাগরিকরা সারাজীবনের অর্জিত সম্পদ কোন ভরসায় এই নতুন লুটপাট স্কিমে বিনিয়োগ করবে?

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, রাষ্ট্রীয় কোষাগার প্রায় শূন্য, ব্যাংকিং খাত প্রায় দেউলিয়া। এরকম লুটেরাতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখার জন্য এরকম পেনশন স্কিমের মতো আরও স্কিম চালু করে জনগণের পকেট শূন্যে করতে চায় এই লুটেরা সরকার। সরকার তথাকথিত উন্নয়নের নামে জনগণের ঘাড়ে ব্যয়ের বোঝা চাপাচ্ছে। সরকারের উন্নয়নের বুলি যদি এতই শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে পেনশন বৃদ্ধি পাওয়ার কথা। অতএব, জনগণ সরকারের হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও অনৈতিক তথাকথিত পেনশন স্কিমসহ এ ধরনের সকল প্রকল্প প্রত্যাখ্যান করছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও কর্মচারীদের এই যৌক্তিক আন্দোলন সমর্থন করছি এবং অবিলম্বে এই পেনশন স্কিম প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি।

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে পিকআপ ভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
চুরি করে রাস্তা খনন করছে ওয়াসা ও তিতাস: মেয়র তাপস
কোটা ও পেনশন স্কিম বাতিলের আন্দোলনে বিএনপির সমর্থন আছে: মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে গেলেই লোকে ভাবছে আমি অন্তঃসত্ত্বা: সোনাক্ষী সিনহা
ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, আর চীন উন্নয়নের: ওবায়দুল কাদের
ক্যান্সার প্রতিরোধে বিশেষ কার্যকরী লিচুর মতো দেখতে এই ফল!
কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ, দীর্ঘ যানজট
পবিত্র আশুরা কবে, জানা যাবে সন্ধ্যায়
গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, পানিবন্দি ৫০ হাজার মানুষ
চোখের সামনে বিস্ফোরণ, অন্ধ হতে পারতেন কার্তিক আরিয়ান!
স্ত্রীকে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দুধ দিয়ে গোসল করলেন স্বামী
ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান
সাজা শেষে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
টাইব্রেকারে পর্তুগালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ফ্রান্স
কোটা বাতিলের দাবিতে আজ সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল, কাল ধর্মঘট
মেডিকেল ভিসায় ভারত গিয়ে আটকা শতাধিক বাংলাদেশি
স্বাগতিক জার্মানিকে কাঁদিয়ে ইউরোর সেমিফাইনালে স্পেন
সাংবাদিকদের ম্যানেজ করে আসার কথা বলিনি : লায়লা কানিজ
রাজশাহী বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক মানের হবে: মন্ত্রী
ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাঙালি সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে হবে : খাদ্যমন্ত্রী