বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ব্রডব্যান্ডের গতিতে উন্নতি, মোবাইল ইন্টারনেটে অবনতি

ছবি : সংগৃহীত

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতির বৈশ্বিক সূচকে দুই ধাপ উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশের। তবে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে তিন ধাপ অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের।

রবিবার (২১ নভেম্বর) বৈশ্বিক ইন্টারনেটের গতির সূচক প্রকাশ করা খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ওকলা বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।

ওকলার সূচক অনুযায়ী, বর্তমানে ১৪১টি দেশের মধ্যে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৪তম। মোবাইল ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে চারটি অপারেটরের গড় ডাউনলোডের গতি ৮.৯১ এমবিপিএস এবং আপলোডের গতি ৬.৭২ এমবিপিএস।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সর্বনিম্ন। এর আগে বছরের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৩৫তম। দ্বিতীয় প্রান্তিকের পর আগস্ট মাসে বাংলাদেশের অবস্থানের কিছুটা উন্নতি হয় এবং সূচকে ১৩১ নম্বরে উঠে আসে। এরপর আবার অবস্থানের তিন ধাপ অবনতি হয়ে ১৩৪ নম্বরে নেমে আসে।

দক্ষিণ এশিয়ায় মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে শীর্ষে আছে মালদ্বীপ। দেশটিতে মোবাইল ইন্টারনেটে গড় ডাউনলোডের গতি ৪৮.৪৬ এমবিপিএস এবং আপলোডের গতি ১৬.৩০ এমবিপিএস। এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশের মধ্যে ভারতের অবস্থান ১১৭, শ্রীলঙ্কার ১২০ এবং নেপালের ১০৭তম। সূচকে ভুটানের মোবাইল ইন্টারনেটের গতির কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমারের অবস্থান ৮৮তম।

সূচকে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে শীর্ষে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এরই মধ্যে ফাইভজি চালু হওয়া দেশটিতে মোবাইল ইন্টারনেটে গড় ডাউনলোডের গতি ১৩০.১৯ এমবিপিএস এবং আপলোডের গতি ২৩.৯৩ এমবিপিএস। বর্তমানে সেখানে ফিক্সড ব্রডব্যান্ডে ডাউনলোডের গতি ১০১.৭৬ এমবিপিএস।

মোবাইল ইন্টারনেটে অবস্থানের অবনতি হলেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে বাংলাদেশের অবস্থানের উন্নতি হয়েছে। আগের প্রান্তিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৬। তৃতীয় প্রান্তিকের শেষে সে অবস্থানের উন্নতি হয়ে বাংলাদেশ ৯৪ নম্বরে উঠেছে। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতির দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন দ্বিতীয়।

বাংলাদেশে বর্তমানে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে ডাউনলোডের গতি ২৯.১ এমবিপিএস এবং আপলোডের গতি ২৭.৮১ এমবিপিএস। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতিতে দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে আছে ভারত। এর অবস্থান ৭০তম। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে বিশ্বে শীর্ষে আছে সিঙ্গাপুর, যার ডাউনলোড গতি ১৮৮.১১ এমবিপিএস এবং আপলোড গতি ১৬১.৫২ এমবিপিএস।

এসএ/

Header Ad
Header Ad

কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলা

সৌদি সফর কাটছাঁট করে দেশে ফিরেই কঠোর হুঁশিয়ারি মোদির

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকেই। এই পরিস্থিতিতে সৌদি আরব কাটছাঁট করে আজ বুধবার সকালেই দেশে ফিরেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘এই জঘন্য অপরাধের নেপথ্যে যারা রয়েছে, তাদের রেয়াত করা হবে না! তাদের অশুভ লক্ষ্য চরিতার্থ হবে না। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াইয়ের পণ দৃঢ়। এটা আরও কঠিন হবে।’

ভারতের হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, দিল্লি বিমানবন্দরে নেমেই কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন মোদি। সেই বৈঠকে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, কেন্দ্রীয় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অন্যান্য আধিকারিকেরা।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে সৌদির রাজার নৈশভোজ অনুষ্ঠানে যোগ না দিয়েই নয়াদিল্লির বিমান ধরেন মোদি। মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সমাজমাধ্যমে তিনি লেখেন, ‘সৌদি আরব সফর শেষ করে ভারতের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী।’

মোদির সফরসূচি অনুযায়ী, বুধবার রাতে দিল্লি ফেরার কথা ছিল মোদির। কিন্তু পহেলগাঁওয়ের ঘটনার পরই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন তিনি। খবর পাওয়ামাত্রই সৌদি থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ফোন করে পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। পাশাপাশি কাশ্মীরের সুরক্ষাব্যবস্থা তত্ত্বাবধানের নির্দেশ দেন।

শুধু তাই নয়, শাহকে কাশ্মীরে পৌঁছোনোরও কথাও বলেন মোদি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পেয়ে মঙ্গলবার রাতেই শ্রীনগরে পৌঁছে সেনা, আধাসেনা, পুলিশ ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন শাহ।

এর আগে মঙ্গলবার সকালেই দুদিনের সফরে সৌদি আরবের জেদ্দা শহরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন মোদি। সৌদির যুবরাজ সালমানের আমন্ত্রণেই এই সফরে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু দুপুরে কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার পর্যটনকেন্দ্র পহেলগাঁওয়ের বৈসরন উপত্যকার জঙ্গিহানায় ২৬ জন পর্যটকের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরই ভারতে ফেরার তোড়জোড় শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।

সৌদি থেকেই মোদি এক্সে লেখেন,‘জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে এই জঙ্গিহানার তীব্র নিন্দা করছি। যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন, তাদের সমবেদনা জানাই। প্রার্থনা করি, আহতেরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন। সব রকমের সাহায্য করা হবে।’

Header Ad
Header Ad

কুয়েট ক্যাম্পাসে শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চলছে আলোচনা

ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে ক্যাম্পাসে এসেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার। আজ বুধবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে তিনি ক্যাম্পাসে পৌঁছান।

এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উপাচার্যবিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন। উপদেষ্টা অনশনরত শিক্ষার্থীদের সামনে বসে তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন। কীভাবে ছয় দফা থেকে উপাচার্য পদত্যাগের এক দফা দাবি পরিণত হলো, সেই বিষয়টি শিক্ষার্থীরা জানান। তাঁরা উপাচার্যের অপসারণ ছাড়া কোনোভাবেই অনশন কর্মসূচি থেকে সরে আসবেন না বলেও উপদেষ্টাকে জানান।

গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ফোন করে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিয়েছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার।

এদিকে আমরণ অনশন কর্মসূচির তৃতীয় দিনে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছেন অনেক শিক্ষার্থী। তবে উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছেন তাঁরা। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) গঠন করা কমিটির তিন সদস্যের দল আজ কুয়েটে আসার কথা রয়েছে।

শিক্ষার্থীরা জানান, উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে গত সোমবার বিকেল ৪টা থেকে ৩২ জন ছাত্র আমরণ অনশন শুরু করেন, তাঁদের মধ্যে ৬ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েন। এখন ২৬ জন শিক্ষার্থী অনশনে আছেন।
গতকাল সন্ধ্যার দিকে তালা ভেঙে আবাসিক হলে প্রবেশ করেন ছাত্রীরা। এর আগে ১৫ এপ্রিল ছেলেদের ছয়টি হলের তালা ভাঙেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।

গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় শতাধিক লোক আহত হন। পরদিন প্রশাসনিক ভবনসহ সব একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা। ওই দিন দুপুরে সিন্ডিকেট সভায় কুয়েটে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়। ২৫ ফেব্রুয়ারি সব আবাসিক হল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর আবাসিক হল খুলে দেওয়ার দাবিতে ১৩ এপ্রিল বিকেল থেকে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন। এরপর ১৪ এপ্রিল রাতে সিন্ডিকেট সভায় সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্তের কথা জানায় কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি আগামী ২ মে থেকে আবাসিক হল খুলে দেওয়া ও ৪ মে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত হয়।

এরপর ১৫ এপ্রিল শিক্ষার্থীরা উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবির ঘোষণা দেন এবং ছেলেদের ছয়টি হলের তালা ভেঙে হলগুলোয় প্রবেশ করেন। ১৬ এপ্রিল দুপুরে মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। গত রোববার উপাচার্যের পদত্যাগের ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয় এবং বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে পদত্যাগ না করলে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশনে বসার ঘোষণা দেন।

 

Header Ad
Header Ad

বিসিবির চাকরি ছাড়ছেন এলিট প্যানেলের আম্পায়ার সৈকত

আইসিসির এলিট প্যানেলে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। ছবি: সংগৃহীত

আইসিসির এলিট প্যানেলে বাংলাদেশের একমাত্র আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। সেই তিনিই এবার বিসিবির অধীনে আম্পায়ারিং থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে আর আম্পায়ারিং করতে নামতে চান না তিনি।

সৈকত এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মূলত ক্ষোভ থেকে। আম্পায়ারদের সঙ্গে সম্প্রতি বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিলেন মোহামেডান অধিনায়ক তাওহিদ হৃদয়। সে কারণে সব মিলিয়ে ২ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন তিনি।

তবে সে নিষেধাজ্ঞা না মেনে এক ম্যাচ পরই মাঠে নেমে পড়েছেন তিনি। হৃদয় যে ম্যাচে বিবাদে জড়িয়েছিলেন, সে ম্যাচে আম্পায়ার ছিলেন সৈকত, মূলত তার সঙ্গেই বাগবিতণ্ডায় জড়ান হৃদয়। এরপর তার এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞাতেই পার পেয়ে যাওয়াটা ক্ষুব্ধ করে তুলেছে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকতকে। এবার তিনি যার ফলে এ পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি।

হৃদয় আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচে নিষেধাজ্ঞাটা পেয়েছিলেন। তিনি ও তার দল মোহামেডান টেকনিক্যাল কমিটির কাছে শাস্তি কমানোর আবেদন করেছিলেন। তবে সেটাতে সাড়া মেলেনি কমিটির। এরপর তাদের উপেক্ষা করে বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটি শাস্তি কমায় হৃদয়ের। যদি আইনত আম্পায়ার্স কমিটির সামনে সুযোগ নেই কোনো নিষেধাজ্ঞা কমানোর, এ ক্ষমতা আছে স্রেফ সিসিডিএম আর টেকনিক্যাল কমিটির।

আর এ বিষয়টিই সৈকতকে ক্ষুব্ধ করে তুলেছে। তারই ফলশ্রুতিতে এ পদত্যাগ। আজ বুধবার এ নিয়ে সবায় বসবে বিসিবি।

ঘটনার সূত্রপাত ঘটে প্রিমিয়ার লিগের প্রথম পর্বে আবাহনীর বিপক্ষে মোহামেডানের ম্যাচে। সে ম্যাচে শরফুদ্দৌলা অবশ্য মূল দৃশ্যে ছিলেন না। মোহামেডানের ইবাদত হোসেনের বলে আম্পায়ার তানভীর আহমেদ এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দেননি। যার ফলে প্রতিবাদ করেন ক্ষুব্ধ মোহামেডান ক্রিকেটাররা। এরপর বিষয়টি মীমাংসা করতে এসেছিলেন সৈকত, তার সঙ্গেও তর্কে লিপ্ত হন সবাই।

তবে সবাইকে ছাড়িয়ে যান হৃদয়, অখেলোয়াড়সুলভ আচরণ করেন তার সঙ্গে। এরপর ম্যাচ শেষেও আম্পায়ারদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন তিনি। যার ফলে সব মিলিয়ে ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ হন তিনি। পরে বাইলজ বদলে তাকে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। যারই ফল সৈকতের এভাবে টুর্নামেন্টের মাঝপথে সরে যাওয়া।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সৌদি সফর কাটছাঁট করে দেশে ফিরেই কঠোর হুঁশিয়ারি মোদির
কুয়েট ক্যাম্পাসে শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চলছে আলোচনা
বিসিবির চাকরি ছাড়ছেন এলিট প্যানেলের আম্পায়ার সৈকত
ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবকের মৃত্যু
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা বাতিল
‘নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন’ এর প্রতিবেদন বাতিল চান আজহারী
রাজধানীতে বড় সমাবেশ ডেকেছে বিএনপি
সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাজমুলকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলা, নিহত ২৬
পালিয়ে গিয়েও থেমে নেই আড্ডা, কলকাতায় দেখা মিলল সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের
বাবা হতে যাচ্ছেন নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি
পারভেজ হত্যা মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার
সংস্কারের নামে নাটক না করে দ্রুত নির্বাচন দিন: রুমিন ফারহানা
সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করলেন উত্তর সিটির প্রশাসকের উপদেষ্টা ড. আমিনুল
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে কিনা জানালেন আইন উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে ১১ বছর পর আ.লীগের সাবেক এমপিসহ ২২১ জনের বিরুদ্ধে জামায়াতের মামলা
শেখ হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের কথা ভাবছে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়
বিএনপি সবসময় মানবতার পক্ষে কাজ করে: আমিনুল হক
জামিনে মুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের পর্যবেক্ষণে রাখার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
ঢাকায় এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে সেনাবাহিনী