মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাংলাদেশের সামনে ‘ভয়ংকর’ আফগানিস্তান

 

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশের সামনে আফগানিস্তান যেন এক বিভীষিকার নাম। মোটেই পেরে উঠে না। মুখোমুখি সাক্ষাতে মনে হবে আফগানিস্তানের সামনে বাংলাদেশ নবীন এক শিশু। কিন্তু বাস্তবে আফগানিস্তানই নবীন। কারণ তারা টেস্ট স্ট্যাটাস পেয়েছে মাত্রই ২০১৭ সালে, সেখানে বাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তি সেই ২০০০ সালে। কালের বিবর্তনে বাংলাদেশ সেভাবে নিজেদের মেলে ধরতে পারেনি, যতোটা পেরেছে আফগানরা। গোল-বারুদের শব্দে ঘুম ভাঙা দেশটি বাংলাদেশের বিপক্ষে একটিমাত্র তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলে হোয়াইটওয়াশ করেছিল। এরপর আজ আবার শুরু হবে দুই ম্যাচের সিরিজ। বাংলাদেশের সামনে বদলা নেওয়ার পালা। সিরিজ জেতা ও হোয়াইটওয়াশ দুইটিই। এর অন্যতা হলে সিরিজ ড্র কিংবা উল্টো আবার বাংলাদেশ নিজেরাই হোয়াইটওয়াশ হবে!

অথচ এ আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ জয় দিয়েই শুরু করেছিল। ২০১৪ সালে মিরপুরে জিতেছিল ৯ উইকেটে। এরপর হার টানা চার ম্যাচে। তবে সুখের খবর সর্বশেষ দেখাতে আবার বাংলাদেশ জিতেছিল। আজকের ম্যাচে বাংলাদেশের এটাই হতে পারে মনোবল। কিন্তু ২০১৯ সালে পাওয়া এ জয় কী আসলেই বাংলাদেশের মনোবল বাড়াতে কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে? কারণ বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অতীত যে ধুসর। হারে হারে বিধ্বস্ত। অন্ধকারে ঢাকা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে শুরু করে পাকিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজ-টানা ৮ ম্যাচে হার। বাংলাদেশের ক্রিকেটে যায় যায় রব উঠেছিল এ আট হারেই। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চরম ব্যর্থতায়। সেই ব্যর্থতা কিছুটা ঢাকা পড়েছিল নিউ জিল্যান্ড সফরে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট জেতার পর। আড়ালে চলে যাওয়া বিসিবির কর্তারাও যেন হাফ ছেড়ে বাঁচেন। কিন্তু যে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ব্যর্থতা ছিল, সেই ব্যর্থতার জাল কী আজ মাহমুদউল্লাহ বাহিনী ছিন্ন করে বের হয়ে আসতে পারবেন?

সংবাদ সম্মেলনে দলনেতা মাহমুদউল্লাহ ব্যক্ত করেছেন জয়ের আশাবাদই। বলেছেন, ‘আশা তো অবশ্যই জেতার।’

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ব্যর্থতার পর বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা নিজেদের ঘষা-মাজা করে নিতে পেরেছেন বিপিএলে খেলে। কিন্তু বিপিএলে সেরা ব্যাটসম্যান তামিম ইকবালকেই পাওয়া যাচ্ছে না সিরিজে। কিছুটা অভিমানে আপাতত এ ফরম্যাট থেকে নিজেকে দূর সরিয়ে রেখেছেন ওয়ানডে কাপ্তান। কিন্তু তার না খেলাটাকে আবার মাহমুদউল্লাহ-তামিমের ব্যক্তিগত উল্লেখ করে সেই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানানোর কথা বলেছেন।

তামিম ইকবাল না থাকাতে বাংলাদেশের ব্যাটিং ঘাটতি থেকেই যাবে। শেষ যে ৮ ম্যাচে হেরেছে একমাত্র শ্রীলঙ্কা ছাড়া আর কোনো ম্যাচেই তারা আগে-পরে ব্যাট করে দেড়শ রানও করতে পারেনি। দুইটি ম্যাচে আছে শতরানের নিচে অলআউট হওয়া। পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনটি ম্যাচে রান ছিল ১২৭, ১২৪, ১০৮। এ ৮ ম্যাচের মাত্র একটিতে বাংলাদেশ পরে আগে ব্যাটিং করার সুযোগ পেয়েছিল।

এমনিতে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন ভঙুর। সেখানে আবার আছে রশিদ-নবী-মুজিব। এ স্পিন ত্রয়ীই বাংলাদেশের জন্য একটা আতঙ্কের নাম। ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে এ স্পিন ত্রয়ীকে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা ভোঁতা বানাতে পেরেছিলেন। কিন্তু শেষ ম্যাচে তারা জানান দিয়েছেন ভোঁতা হয়ে যাননি। ক্ষেপণাস্ত্রের ভয়াবহতা ঠিকই আছে। বাংলাদেশ হেরেছে আসলে এ তিনজনের কাছেই। বিশেষ করে নবী-রশিদের ঘূর্ণিতে।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলা ৬ ম্যাচে আগে-পরে ব্যাট করে বাংলাদেশের দেড়শোর্ধ কোনো ইনিংস নেই। এ তিন বোলারের ১২ ওভারই তাই বাংলাদেশের জন্য ভীতি।

এ ভীতি কাটিয়ে উঠার জন্য শুরুর হালটা কে ধরবেন? গত আট ম্যাচে উদ্বোধনী জুটিতে বদল এসেছে চারবার। এক প্রান্তে নাঈম থাকলেও অপর প্রান্তে এসেছে বারবার পরিবর্তন। আজ সেই নাঈমের স্থানই নড়বড়ে। নাঈমের স্থান টিক থাকলেও পরিবর্তন আসবে, না থাকলে ডাবল পরিবর্তন। সর্বশেষ ম্যাচে উদ্বোধন করেছিলেন নাঈম-নাজমুল হোসেন শান্ত। আজ এক প্রান্ত থেকে লিটন দাস আবার ফিরে আসছেন। অপর প্রান্তে নাঈমের! জাতীয় দলের ব্যর্থতার মাঝেও নাঈমের ব্যাট হেসেছিল। কিন্তু সেখানে টি-টোয়েন্টি মেজাজ ছিল না। তবে তার জন্য ‘কাল’ হয়ে দেখা দিতে পারে বিপিএলের ‘চরম’ ব্যর্থতা। মিনিস্টার গ্রুপ ঢাকার অধিনায়ক ছিলেন মাহমুদউল্লাহই। কিন্তু তিনি নিজেই নাঈমকে নিয়মিত খেলাননি। আবার খেলালেও কোনো কোনো ম্যাচে ওপেনই করাননি। নাঈম যদি আজ টিকে যান একমাত্র জাতীয় দলের সর্বশেষ পারফরম্যান্সের কারণেই। টিকলেও ওপেন করবেন কি না সেটাও দেখার বিষয়। কারণ এদিকে আবার বিপিএলে কাঁপানো মুনিমস শাহরিয়ার দরজায় কড়া নাড়ছেন সেরা একাদশে ঢোকার। তার সুযোগ পাওয়া মানেই ওপেন করা। ব্যাটিং অর্ডারে মাহমুদউল্লাহ ছাড়া অন্য নামগুলো হতে পারে আফিফ, শেখ মেহেদি, সাকিব, ইয়াসির আলী রাব্বিরা।

আজকের ম্যাচের উইকেটও থাকবে ওয়ানডের মতোই স্পোর্টিং। তাই একাদশে পেসারদের আধিক্যই থাকছে বেশি। মোস্তাফিজ-তাসকিনের সঙ্গে শরিফুলের সম্ভাবনাই বেশি। স্পিনে সাকিবের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি স্পেশিয়ালিস্ট নাসুম আহমেত থাকছেন।

এমপি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের