সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সাকিব বনাম রশিদ-নবী-মুজিব

নবী, রশিদ ও সাকিব

আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচে হারের ‘ক্ষত’ এখনো শুকায়নি বাংলাদেশের। টেস্ট মযার্দা পাওয়ার পর মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জয় পেয়েছিল আফগানিস্তান। বাংলাদেশ যখন এই টেস্ট হেরেছিল, তখন আফগানিস্তান দুগ্ধ শিশু আর বাংলোদেশ ১৯ বছরের টগবগে যুবক। বাংলাদেশ এই টেস্টে হেরেছিল মূলত আফগানিস্তানের স্পিন আক্রমণের কাছেই।

বাংলাদেশের পতন হওয়া ২০ উইকেটের ১৯টিই নিয়েছিলেন স্পিনার। সবার থেকে এগিয়ে ছিলেন রশিদ খান। দুই ইনিংসেই তিনি পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নিয়েছিলেন। প্রথম ইনিংসে ৫৫ রানে ৫টি এবং দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রানে ৬টি। এ ছাড়া মোহাম্মদ নবী ৪টি (৩টি+১টি), জহির খান দ্বিতীয় ইনিংসে ৩টি, কায়েস আহমেদ প্রথম ইনিংসে ১টি। বাংলাদেশ এই টেস্ট খেলতে নেমেছিল কোনো পেস বোলার ছাড়াই। আফগানিস্তান দলে অবশ্য একজন পেসার ছিলেন। বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণ গড়ে উঠেছিল দলনেতা সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে তাইজুল ইসলাম, মেহেদি হাসান মিরাজ, নাঈম হাসানকে নিয়ে। পরে হাত ঘুরিয়েছিলেন মোসাদ্দেক হোসেন ও মুমিনুল হকও। কিন্তু বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণ পেরে উঠেনি আফগানদের স্পিন আক্রমণের সঙ্গে। এরপর বাংলাদেশ আফগানিস্তানের বিপক্ষে কোনো টেস্ট খেলেনি। শুধুমাত্র তিনজাতির আসরে দু’টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছিল সেই টেস্ট হারের পরপরই। প্রথমটিতে ২৫ রানে হেরে দ্বিতীয়টিতে জয় পেয়েছিল ৪ উইকেটে। আসরে তৃতীয় দল ছিল জিম্বাবুয়ে। এবার সেই আফগানিস্তানের সামনে আবার বাংলাদেশ। ক্ষেত্র ভিন্ন। খেলা হবে ওয়ানডে। সিরিজের ম্যাচ তিনটি। এরপর হবে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ।

আফগানিস্তান সামনে পড়াতেই অত্যাবশাকীয়ভাবে চলে এসেছে তাদের সেই বিখ্যাত ‘স্পিন’ শক্তি। রশিদ-নবীতো আছেনই। সঙ্গে যোগ হয়েছেন মুজিব-উর রহমান। সেখানে বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণের শক্তি কমেছে। একমাত্র সাকিবই ভরসা। তাকে সহায়তা করার মতো দলে আছেন অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদ আর ৩ ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শেখ মেহেদি হাসান। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ নিজেরা স্পিন আক্রমণে নির্ভর করে মাঠে নাও নামতে পারে। কারণ স্পিনিং পিচ তৈরি করলেই তো সেখানে ছড়ি ঘুরাতে শুরু করবেন রশিদ-নবী-মুজিব।

রশিদ খান-মোহাম্মদ নবী-মুজিব-উর-রহমানের মিলিত উইকেট ৩৫৫। রশিদ খানের ৭৭ ম্যাচে ১৪৬ উইকেট, মোহাম্মদ নবীর ১২৭ ম্যাচে ১৩২ উইকেট, মুজিব-উর-রহমানের ৪৬ ম্যাচে ৭৭ উইকেট। বাংলাদেশের তিন স্পিনাররের উইকেট সংখ্যা ৩৫৭। এর মধ্যে সাকিবের একাই ২৭৭ উইকটে। মাহমুদউল্লাহর উইকেট ৭৭টি। এ ছাড়া শেখ মেহেদি হাসান নিয়েছেন ২ উইকেট। আর নাসুমতো আছেন অভিষেকের অপেক্ষায়। আফিফ হোসেন ৭টি ওয়ানডে ম্যাচ খেললেও দু’টি ম্যাচে মাত্র ৩ ওভার বোলিং করে উইকেট পেয়েছেন মাত্র ১টি। অংকের হিসেবে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের জন্য আতঙ্কই বলা যায়। কারণ এই তিনজন মিলেই বোলিং করবেন ৩০ ওভার। সেখানে বাংলাদেশের নির্ভরতার জায়গা সাকিব করবেন ১০ ওভার। শেখ মেহেদি খেললে আরও ১০ ওভার বোলিং করার কথা ভালো করা সাপেক্ষে। মাহমুদউল্লাহ নিয়মিত বোলিং করেন না। সর্বশেষ ১০ ম্যাচে তিনি মাত্র ৩ বার বল হাতে তুলে নিয়েছেন। বোলিং করেছিলেন ১২.১ ওভার। উইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে ২ ওভারে ১১ রান দিয়েছিলেন উইকেট শূন্য। মিরপুরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে করেছিলেন একটিমাত্র বল। আর বাংলাদেশের সর্বশেষ খেলা জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচে পুরো ১০ ওভার বোলিং করে ৪৫ রানে নিয়েছিলেন ২ উইকেট। পিচে স্পিন ধরলে দলপতি তামিম হয়তো মাহমুদউল্লাহকে দিয়ে বোলিং করাতেও পারেন। তবে দলপতি আফগানিস্তানের এ সব স্পিন আক্রমণ নিয়ে একদমই মাথা ঘামাতে রাজি না।

তামিম ইকবাল বলেন, ‘ওয়ানডেতে তাদের বিরুদ্ধে আমরা সবসময়ই ভালো করেছি। তারা ভালো দল এতে কোনো সন্দেহ নেই। মানসম্পন্ন বোলিং আক্রমণ আছে তাদের। তবে এই বোলিং আক্রমণের বিপক্ষেই আমরা আগে ভালো করেছি। কাল যারা খেলবে ব্যাট হাতে সবাই ছন্দে আছে।’

তামিম ইকবাল আফগানিস্তানের কোনো নির্দিষ্ট বোলার নিয়ে ভাবছেন না। তিনি বলেন, ‘ আমি নির্দিষ্ট কোনো বোলারকে নিয়ে বেশি কথাবার্তা বলতে চাই না। যেটা বললাম- তাদের বোলিং অনেক ভালো, সম্ভবত সেরা স্পিন অ্যাটাক তাদেরই। কিন্তু এদের বিপক্ষেই আমরা অতীতে অনেক ভালো করেছি, বিশেষ করে ওয়ানডে ফরম্যাটে। আবার কেন করতে পারব না?’

তামিম ইকবাল জানান, আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে সহজ কোনো বোলার পাওয়া যাবে না। তিনি বলেন, আপনারা তিনজনের নাম বলেছেন, কিন্তু তারা বল করবে ৫০ ওভার। বাকি যে দুইজন বল করবে তারাও ভালো। শুধু তিনজনকে নিয়ে চিন্তা করলেই হবে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সহজ বোলার আপনি খুব কমই পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন চ্যালেঞ্জ সবসময়ই থাকে। এক দল হয়ত স্পিনে ভালো, আরেক দল হয়ত পেসে। আমাদের মানিয়ে নিয়ে নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে হবে।’

তামিম ইকবাল আফগানদের তিন স্পিনারকে নিয়ে না ভেবে গোট দল নিয়ে ভাবছেন। তুলে নিতে চান ওদের ১১ উইকেট। তিনি বলেন, ‘ওই তিন স্পিনার নিয়েই আমরা শুধু ভাবছি তা না। আমাদের ওদের ১১ উইকেট তুলতে হবে, তাই ওদের ব্যাটসম্যান নিয়েও আমাদের ভাবতে হয়।’

এমপি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।  যা দেশের বাজারে ইতিহাসে সর্বোচ্চ।  মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। সোমবার (২১ এপ্রিল) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে।  ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।  এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে।  তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস।  চলতি বছর ২৪ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম।  যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৮ বার, আর কমেছে মাত্র ৬ বার।  আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল।  যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম।  দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার দুই বাংলাদেশি কৃষক ভারতে প্রবেশের পর স্থানীয়দের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা জনমনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

ঘটনাটি ঘটে রোববার সকালে, ত্রিপুরা রাজ্যের সিধাই এলাকায়। ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই স্থানীয় কিছু ব্যক্তি দুই বাংলাদেশি কৃষককে বেধড়ক মারধর করছে। এমনকি তাদের একটি পিকআপ ভ্যানে তোলার সময়ও নির্যাতন অব্যাহত থাকে।

নির্যাতনের শিকার কৃষকরা হলেন- হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তুলশীপুর গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন (৫৩) ও জামাল মিয়া (৫৪)। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) দাবি করেছে, তারা মেইন পিলার ১৯৮৭ দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, যেটি ৭৮পি/৮ নম্বর মানচিত্রের আওতায় পড়ে।

ঘটনার পর পরই রোববার বিকেলে সীমান্তবর্তী হরিণখোলা ফাঁড়িতে বিএসএফ এবং বাংলাদেশের ৫৫ বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ তোফাজ্জল ও জামালকে বাংলাদেশি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।

৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল তানজিল আহমেদ জানিয়েছেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছে।

এদিকে, মাধবপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা কবির হোসেন জানান, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী