সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিপিএলে ফের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

একটি ফাইনাল যে রকম হওয়ার প্রয়োজন ছিল ঠিক সে রকমটিই হয়েছে। শেষ বল পর্যন্ত গড়িয়েছে ম্যাচ। চরম নাটকীয়তা আর টানটান উত্তেজনা, শেষ ওভারে ক্ষণে ক্ষণে হয়েছে দৃশ্যপট পরিবর্তন। পরে শেষ হাসি হেসেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। ফরচুন বরিশালকে মাত্র ১ রানে হারিয়ে জিতে নিয়েছে বঙ্গবন্ধু বিপিএল। এটি ছিল তাদের তৃতীয় শিরোপা। বিপরীতে বরিশালের কাছে অধরাই থেকে গেলো শিরোপা। এবার নিয়ে তিনবার ফাইনালে উঠে তারা কোনোবারই চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। কুমিল্লার ৯ উইকেটে করা ১৫১ রানের জবাব দিতে গিয়ে বরিশাল ৮ উইকেটে করে ১৫০ রান।

শেষ ওভারে বরিশালের প্রয়োজন ছিল ১০ রানের। অধিনায়ক ইমরুল কায়েস তার কোনো অপশন না থাকাতে তরুণ শহীদুল ইসলামের হাতে বল তুলে দিয়েছিলেন। দলনেতার সেই আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন শহীদুল। ক্রিজে বরিশালের তৌহিদ হৃদয় ও আফগান মুজিব উর রহমান। প্রথম বলে কোনো রান আসেনি। পরের দুই বলে আসে এক করে। চতুর্থ বল আম্পায়ার ওয়াইড দেন। কুমিল্লা রিভিউ নেয়। অনেকক্ষণ বিভিন্ন অ্যাংগেল থেকে ক্যামেরার দৃশ্য দেখে তৃতীয় আম্পায়ার গাজী সোহেল ওয়াইড বলই ঘোষণা দেন। ৩ বলে প্রয়োজন ৭ রানের। পরের বলে তৌহিদ ২ রান নিলে ব্যবধান কমে আসে ২ বলে ৫ রানে। পঞ্চম বল ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে তৌহিদ ক্যাচ তুলে দেন স্কয়ার লেগে। কিন্তু তানভীর ইসলাম ক্যাচ ধরতে না পারলে রান আসে ২। ফলে শেষ বলে প্রয়োজন পড়ে ৩ রানের। ২ রান নিলে খেলা গড়াবে সুপার ওভারে, কিন্তু এক্সটা কাভারে খেলে তৌহিদ আর ২ রান নিতে পারেননি। লিটন তাকে রান আউট করে দিলে তৃতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে মেতে উঠেন কুমিল্লার খেলোয়াড়রা।

কুমিল্লা জুয়া খেলেছিল সুনিল নারিনকে দিয়ে। বরিশাল তা খেলেছে সৈকত আলীকে দিয়ে। প্রথম তিন ম্যাচ ( ৩৯, ১৫, ০) খেলার পর আর তিনি খেলার সুযোগ পাননি। ফাইনালে সুযোগ পেয়ে করেন বাজিমাত। আগের তিন ম্যাচে ইনিংসের উদ্বোধন করেছিলেন। ফাইনালে তিনে ব্যাট করতে নেমে খেলেন ৩৪ বলে ১ ছক্কা ও ১১ চারে ৫৮ রানের ইনিংস। ফিফটি করেন ২৬ বলে। তিনি এমন ইনিংস খেলেছেন যখন দ্বিতীয় ওভারেই হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান মুনিম শাহরিয়ার কোনো রান না করেই ফিরে যান। তার ব্যাটিংয়ের সময় আড়াল পড়ে গিয়েছিলেন গেইল। সৈকত যখন ৩৪ বল খেলে ৫৮ রান করে তানভীরে বলে ইমরুল কায়েসের হাতে ধরা পড়ে ফিরে আসেন, তখন গেইলের রান ছিল ১৮ বলে ১৩ রান। গেইল ৩১ বলে ৩৩ রান করে আউট হওয়ার পর বরিশাল ধীরে ধীরে জয়ের দিতে হাঁটতে থাকে। কিন্তু সাকিব (৭), নুরুল হাসান সোহান (১৪), ব্রাভো (১) দ্রুত বিদায় নিলে তারা চাপে পড়ে যায়। শেষ ৩ ওভারে প্রয়োজন পড়ে ২৫ রানেন। এ সময় দারুণভাবে ম্যাচে ফিরে আসে কুমিল্লা। ব্যাট হাতে ঝড় তোলা সুনিল নারিন ১৮ নম্বর ওভারের প্রথম বলেই ব্রাভোকে আউট করার পর মাত্র ২ রান দেন। পরের ওভারে মোস্তাফিজ নাজমুল হোসেন শান্তকে (১২) ফিরিয়ে দিয়ে রান দেন ৬। তারপর খেলা গড়ায় শেষ ওভারে। প্রয়োজন পড়ে ১০ রানের। যা করতে এসে চরম নাটকীয়তা তৈরি করে শেষ বল পর্যন্ত নিয়ে গিয়েছিলেন শহীদুল।

এর আগে কুমিল্লার ইনিংসকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি ব্যাটিং পাওয়ার প্লে, আরেকটি বাকি ইনিংস। কিংবা সুনিল নারিনের আউট হওয়ার আগে-পরে। ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে কুমিল্লার রান ছিল ২ উইকেটে ৭৩। সেখানে বাকি ১৪ ওভারে রান আসে ৭ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৭৮।

বরিশাল ফাইনাল পর্যন্ত এসেছে বোলিং শক্তিতে বলীয়ান হয়ে। সেই বরিশালের বিপক্ষে সুনিল নারিনের তাণ্ডব ছিল অবিশ্বাস্য। তার ব্যাটিং দেখে মনে হয়েছে আগের ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে যেখানে শেষ করেছিলেন, আজ সেখান থেকেই শুরু করেছেন। যে বরিশালের বোলিংই আসল শক্তি, তাদের বিপক্ষে এ রকম আক্রমণ অব্যাহত থাকে কী করে। তাই কুমিল্লার তাণ্ডব ছিল সুনিল নারিন আউট না হওয়া পর্যন্ত। তিনি যখন ২৩ বলে ৫টি করে চার-ছয় মেরে টানা দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নিয়ে ৫৭ রানে আউট হয়ে যান, তারপর আর সেই ধারা ধরে রাখা সম্ভব হয়নি দলের বাকি ব্যাটসম্যানদের। এই ম্যাচে সুনিল ফিফটি করেন ২১ বলে। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে করেছিলেন ১৩ বলে। সুনিল নারিন আউট হওয়ার পর পটাপট পড়তে থাকে উইকেট। ১ উইকেটে ৬৯ রান থেকে দলের সংগ্রহ পরিণত হয় ৬ উইকেটে ৯৫। ৫.১ ওভারে ২৬ রানে নেই ৫ উইকেট। এ সময় কুমিল্লার অলআউট হওয়ার শঙ্কা জাগে। কিন্তু তা আর হতে দেননি মঈন আলী ও আবু হায়দার রনি। এই দুই জন ৮.৪ ওভারে ( ৫২ বল) ৫৪ রান যোগ করে দলের রানকে ফাইটিং পর্যায়ে নিয়ে যান। সুনিল নারিন আউট হওয়ার পর যেমন কুমিল্লার ইনিংসে ধস নেমেছিল, তেমনি ৩২ বলে ৩৮ রান করে মঈন আলী আউট হওয়ার পর শেষের ১১ বল কাজে লাগাতে পারেনি কুমিল্লা। এ সময় ৩ উইকেট হারিয়ে মাত্র ২ রান সংগ্রহ করে। আবু হায়দার করেন ২৭ বলে ১৯ রান।

বরিশাল কিভাবে ম্যাচে ফিরেছে তার একটা উদাহরণ হতে পারেন মুজিব উর রহমান। এই আসরে যিনি উইকেট পাওয়ার চেয়ে ব্যাটসম্যানদের ক্রিজে আটকে রাখার দিকেই বেশি সচেতন ছিলেন। সেই মুজিবর উর রহমানের প্রথম ওভারেই সুনিল নারিন ১৮ রান তুলে নেন। সেখানে মুজিব পরের তিন ওভারে রান দেন মাত্র ১২। উইকেট নেন দুইটি ডু প্লেসি ও আরিফুল হকের। শুধু মুজিব উর রহমান কেন? শফিকুলও ফিরেছেন মুজিবের মতো করেই। তিনিও ইনিংস প্রথম ওভার মুজিব করার পর করতে এসে ১৮ রান দিয়েছিলেন। বাকি তিন ওভারে রান দেন ১৩, উইকেট নেন ২টি। পরপর দুই বলে আবু হায়দার ও শহীদুল ইসলামকে আউট করে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগিয়ে তুলেছিলেন। অবশ্য এই দু’জন নিজেদের ফিরে পাওয়ার আগে দলকে আসল পথ দেখান দলনেতা সাকিব। দুই ওভারে ৩৬ রান আসার পর সাকিব তৃতীয় ওভার করতে এসে মাত্র ৪ রান দিয়ে লিটনকে ফিরিয়ে দেন (৪)। এতে করে বোলাররাও যেন আত্মবিশ্বাস ফিরে পান। ব্রাভো পরের ওভার দেন ৬ রান। যদিও সাকিবের পরের ওভারে সুনিল নারিন আবার ১৬ রান তুলে নেন। মেহেদি হাসান রানার বলে আউট হওয়ার আগে প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন। পরের বল ছক্কা মারতে গিয়ে লং অনে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ধার পড়েন। তার ক্যাচ ধরে শান্তর সে কি নৃত্যানন্দ। তাদের বোলিং তোপে পড়ে ২৫ বলে কোনো চার-ছক্কা মারতে পারেননি কুমিল্লার ব্যাটসম্যানরা। বোলাররা নিজেদের ফিরে পাওয়াতে সাকিব পাঁচ বোলার দিয়েই কোটা শেষ করান।

এমপি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার দুই বাংলাদেশি কৃষক ভারতে প্রবেশের পর স্থানীয়দের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা জনমনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

ঘটনাটি ঘটে রোববার সকালে, ত্রিপুরা রাজ্যের সিধাই এলাকায়। ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই স্থানীয় কিছু ব্যক্তি দুই বাংলাদেশি কৃষককে বেধড়ক মারধর করছে। এমনকি তাদের একটি পিকআপ ভ্যানে তোলার সময়ও নির্যাতন অব্যাহত থাকে।

নির্যাতনের শিকার কৃষকরা হলেন- হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তুলশীপুর গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন (৫৩) ও জামাল মিয়া (৫৪)। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) দাবি করেছে, তারা মেইন পিলার ১৯৮৭ দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, যেটি ৭৮পি/৮ নম্বর মানচিত্রের আওতায় পড়ে।

ঘটনার পর পরই রোববার বিকেলে সীমান্তবর্তী হরিণখোলা ফাঁড়িতে বিএসএফ এবং বাংলাদেশের ৫৫ বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ তোফাজ্জল ও জামালকে বাংলাদেশি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।

৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল তানজিল আহমেদ জানিয়েছেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছে।

এদিকে, মাধবপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা কবির হোসেন জানান, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষার্থী মুরাদ হোসেন (১৭) অপহরণের শিকার হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার ফুলপুকুরিয়া পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা শেষে বের হওয়ার সময় মুরাদকে অপহরণ করা হয়। মুরাদ হোসেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের গোসাইপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে এবং সাহেবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী।

মুরাদের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, তার ছেলেকে অপহরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে কাইয়াগঞ্জ এলাকার রেজোয়ান প্রধানের ছেলে আপন (২০) ও একই গ্রামের শাহজাহানের ছেলে ছানোয়ার হোসেনকে (১৮) স্থানীয়দের সহায়তায় আটক করা হয়। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাদের গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে খবর দেয়।

গোবিন্দগঞ্জ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শরৎ চন্দ্র রায় জানান, আটক দুই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের কাটামোড় এলাকা থেকে মুরাদ হোসেনকে উদ্ধার করা হয়।

থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান