সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ব্যাটে-বলে অনন্য কুমিল্লা

বঙ্গবন্ধু বিপিএলের দুই ফাইনালিস্ট চুড়ান্ত হয়ে গেছে। শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকাল সাড়ে পাঁচটায় মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে শিরোপা জেতার যুদ্ধে মুখোমুখি হবে ফরচুন বরিশাল ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে ফাইনালের মঞ্চে পৌঁছাতে বরিশাল প্রথম কোয়ালিফায়ারে কুমিল্লাকে ১০ রানে হারিয়েছিল। সেখানে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থনে থাকা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসকে দিতে হয়েছে উত্তাল সাগর পাড়ি। প্রথম কোয়ালিফায়ারে হেরে যাওয়ার পর দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার খেলতে হয়। সেখানে তারা পায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে। বরিশালের কাছে হারের ঝাল যেন তারা মেটায় চট্টগ্রামকে পেয়ে। চট্টগ্রামের করা ১৪৯ রান করতে পাড়ি দিয়েছিল মাত্র ১২.৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে।

ফাইনালে আসার পথে বরিশালের প্রধান অস্ত্র ছিল বোলিং, সেখাানে কুমিল্লার শক্তি ব্যাটিং-বোলিং দুটিই। তাদের ব্যাটিং বেশি শক্তিশালী, না বোলিং বেশি শক্তিশালী তা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। প্লে অফসহ তারা ম্যাচ খেলেছে ১২টি (বৃষ্টির কারণেএকটি ম্যাচ পরিত্যক্ত)। যেখানে চারটিতেই প্রতিপক্ষকে তারা অলআউট করেছে। এই চারটির তিনটিই ছিল আবার প্রথম তিন ম্যাচে। আসরের সর্বনিম্ন দুইটি সংগ্রহও আছে এখানে। একটি বরিশালের ৯৫, অপরটি সিলেট সানরাইজাইর্সের ৯৭ রানের। এ ছাড়াও ১৩১ রানে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে অলআউট করেছিল। এই চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে তারা আবার অলআউট করেছিল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে ১৪৯ রানে।

সিলেটকে ১৯.১ ওভারে ৯৭ রানে অলআউট করে ম্যাচ জিতেছিল ২ উইকেটে। পরের ম্যাচে ফরচুন বরিশালকে ১৭.৩ ওভারে ৯৬ রানে অলআউট করে জয়ী হয়েছিল ৬৩ রানে। আগে ব্যাট করে নিজেরা করেছিল ৭ উইকেটে ১৫৮ রান। চট্টগ্রামে গিয়ে এবার স্বাগতিকদের অলআউট করে ১৩১(১৭.৩ ওভার) রানে। এর আগে নিজেরা ব্যাট করে রান করেছিল ৩ উইকেটে ১৮৩ রান। সেখানে নিজেরা আবার অলআউট হয়েছে একবার। প্রথম তিন ম্যাচে মিনিস্টার গ্রুপ ঢাকার বিপক্ষে অলআউট হয়েছিল ১৩১ রানে। ঢাকা আগে ব্যাট করে রান করেছিল ৬ উইকেটে ১৮১।

কুমিল্লা নিজেদের ব্যাটিং পাওয়ার দেখায় চট্টগ্রামের সঙ্গে ফিরতি ম্যাচে। ব্যাটিং পাওয়ার দেখানোর আগে দেখিয়েছিল বোলিং পাওয়ারও। চট্টগ্রামের প্রথমে তুলে নিয়েছিল ৮ উইকেট। বৃষ্টির কারণে খেলা নেমে এসেছিল ১৮ ওভারে। রান করেছিল ১৩৮। সেই রান বৃষ্টি আইনে বেড়ে হয়েছিল ১৪৮। কুমিল্লা ব্যাটিং পাওয়ার দেখিয়ে ১৬.১ ওভারে মাত্র ১ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ জিতে নিয়েছিল ৯ উইকেটে। কুমিল্লার দলগত সর্বোচ্চ রানের তিনটি ইনিংসের মাঝে দুটিই ছিল খুলনার বিপক্ষে যথাক্রমে ৬ উইকেটে ১৮৮ ও ৫ উইকেটে ১৮২। এই দুই ইনিংসের মাঝে চট্টগ্রামের বিপক্ষে তাদের একটি ইনিংস আছে ৩ উইকেটে ১৮৩ রানের। এই তিনটি ইনিংস ছিল আগে ব্যাট করে। এ ছাড়া পরে ব্যাট করে সিলেট সানরাইজার্সের বিপক্ষে তারা করেছিল ৬ উইকেটে ১৭৩ রান।

বরিশালের বিপক্ষে ফিরতি ম্যাচে এবার কুমিল্লা তাদের অলআউট করতে পারেনি। বরিশাল ৫ উইকেটে ১৫৫ রান করে কুমিল্লাকে আটকে রাখে ৯ উইকেটে ১২৩ রানে। সিলেটও ফিরতি ম্যাচে রান ব্যর্থতা থেকে মুক্তি পেয়ে করেছিল ৫ উইকেটে ১৬৯ রান। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। কুমিল্লা ১ বল হাতে রেখে ৬ উইকেট করেছিল ১৭৩ রান। খুলনার বিপক্ষে প্রথম দেখাতে কুমিল্লা ব্যাটিং-বোলিং দুটি শক্তিই প্রদর্শন করে। আগে ব্যাট করে রান করেছিল ৬ উইকেটে ১৮৮। জবাব দিতে নেমে খুলনাকে ১৯.৩ ওভারে মাত্র ১২৩ রানে বোতলবন্দি করে ফেলে। কুমিল্লার পরের ম্যাচটিও ছিল খুলনার বিপক্ষে। এবার ব্যাটিং পাওয়ার দেখাতে পারলেও বোলিং পাওয়ার দেখাতে পারেনি। যে কারণে ৫ উইকেটে ১৮২ রান করেও ম্যাচ হেরেছিল ৯ উইকেটের বড় ব্যবধানে। খুলনা ১৮.৪ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে রান করেছিল ১৮৩।

প্রথম কোয়ালিফায়ারে কুমিল্লা পেয়েছিল বরিশালকে। এবার তারা বোলিং শক্তি প্রদশর্ন করে বরিশালকে ৮ উইকেটে ১৪৩ রানে আটকে রেখেছিল। কিন্তু পরে নিজেদের ব্যাটিংয়ের সামর্থ্য প্রমাণ করতে পারেনি। ৭ উইকেটে করে মাত্র ১৩৩। এই ব্যাটিং শক্তির চুড়ান্ত প্রদশর্নী তারা করে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে চট্টগ্রামের বিপক্ষে। প্রথমে বোলিং শক্তি দেখিয়ে চট্টগ্রামকে ১৯.১ ওভারে ১৪৮ রানে অলআউট করে। সেই রান তারা তাড়া করে রকেট গতিতে মাত্র ১২.৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে।

ব্যাটিংয়ে ডু প্লেসি ১০ ম্যাচে ২৯১ রান করে আছেন পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারি। এ ছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১০ ম্যাচে ২২৭, লিটন দাস ৮ ম্যাচে ২০৫, মঈন আলী ৭ ম্যাচে ১৮৭, দলপতি ইমরুল কায়েস ১০ ম্যাচে ১৮৪ রান করে ফাইনালে নিজেদের শেষবারের মতো নিংড়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

বোালিংয়ে সেরা পাঁচের দুজন আবার কুমিল্লার। ১৮ উইকেট নিয়ে সবার উপরে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৪ উইকেট নিয়ে পাঁচে স্পিনার তানভীর ইসলাম। সাত ম্যাচে ১৩ উইকেট নিয়ে সাতে আছেন পেসার শহীদুল ইসলাম। এ ছাড়া নাহিদুল ১১টি, মঈন আলী ৯টি উইকেট নিয়েছেন। এদের সঙ্গে সুনিল নারিন আছেন মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে। কখন ব্যাট হাতে, কখন বল হাতে জ্বলে উঠবেন তা হয়তো তিনি নিজেই জানেন না।

এমপি/এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

যারা হত্যা ও দুর্নীতি করে বিদেশে পালিয়ে গেছেন, তাদের সবাইকে ফেরত চাইবে সরকার। পাশাপাশি পলাতক সব এমপি ও মন্ত্রীকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

সোমবার (২১ এপ্রিল) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এসময় শফিকুল আলম জানান, কাতারের সঙ্গে পারস্পারিক সম্পর্ক আরও উচ্চতায় নিতে, কাতারে শ্রম বাজার আরও সম্প্রসারণ ও জ্বালানি বিষয়ে সহযোগিতামূলক অনেকগুলো মিটিং হবে।

তিনি বলেন, কাতারের ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ও কাতারের আমীর শেখ তামীমের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বৈঠকে ভিসা সহজীকরণ ও জ্বালানি নিয়ে আলোচনা হবে।

তিনি আরও জানান, কাতারে আল-জাজিরার হেড অফিসে সাক্ষাৎকার দেবেন ড. ইউনূস। কাতারে রোহিঙ্গা নিয়ে একটা আড়াই ঘণ্টার সেশন হবে, সেখানে অংশ নেবেন ড. ইউনূস। সেখান থেকে আরও কিছুটা অগ্রগতির হবে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন নিউইয়র্কে সেপ্টেম্বরে ইউএন হোস্ট করতে যাচ্ছে রোহিঙ্গাদের উপর একটা বড় সম্মেলন। সেটারই প্রস্তুতি সুলভ এই সম্মেলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একের পর এক গ্লোবালি বড় বড় সম্মেলন করছি তার মধ্যে রোহিঙ্গা ক্রাইসিসের বিষয়টা অলমোস্ট যেটা হারিয়ে গিয়েছিল, সেটা আবার গ্লোবাল ডিসকাশনের যে ম্যাপ সেখানে ফিরে আসবে। আমরা সেখান থেকে খুব দ্রুত কিছু সমাধান পাব, এটা আমাদের আশা।

প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরে আসবেন ২৪ তারিখ দিনগত রাত আড়াইটার দিকে বলেও জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার