সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

খুলনার প্লে অফ ভাগ্য ঝুলে থাকল কুমিল্লাতেই

আগেই প্লে অফ নিশ্চিত করা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের সামনে শীর্ষে উঠার পালা। বিপরীতে খুলনার লক্ষ্য প্লে অফ রাউন্ডে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকা। যেখানে সফল হয়েছে কুমিল্লা। ব্যাটে-বলে খুলনাকে পাত্তাই দেয়নি। ব্যাট হাতে মঈন আলী ও লিটন দাসের ঝড়ের পর বল হাতে আবু হায়দার রনি, মোস্তাফিজ, মঈন আলী, নাহিদুলের রাজত্বে কুমিল্লা বিনা বাঁধায় ম্যাচ জিতেছে ৬৫ রানে। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে কুমিল্লা করে ৬ উইকেটে এই আসরে তাদের সর্বোচ্চ ১৮৮ রান। জবাব দিতে নেমে খুলনার ইনিংস তাসের ঘরের মতো ভেঙ্গে পড়ে অলআউট হয় ১৯.৩ ওভারে ১২৩ রানে। এই জয়ে ৯ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নেট রান রেটে ফরচুন বরিশালকে নিচে নামিয়ে কুমিল্লা উঠে গেছে শীর্ষে। আর খুলনা ভাগ্য ঝুলে থাকলো এই কুমিল্লারই হাতে।

আগামীকাল শনিবার আবার তারা মুখোমুখি হবে। অবশ্য আজকের ম্যাচে বড় ব্যবধানে হেরে খুলনার (-২০.১৪) নেট রান রেট অনেক মাইনাস হয়ে গেছে। পয়েন্ট টেবিলে তাদের অবস্থান পাঁচে। সমান পয়েন্ট নিয়ে নেট রান রেটে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ( -০.১৭২) আছে চারে। চট্টগ্রামেরও ভাগ্য নির্ধারিত হবে আগামীকাল সিলেট সানরাইজার্সের বিপক্ষে। সিলেট আসর থেকে আগেই বাদ পড়েছে।

কুমিল্লার ইনিংসে ঝড়ো ব্যাটিং করেন লিটন দাস ও ম্যাচ সেরা মঈন আলী। দুই জনের স্ট্রাইক রেট ছিল দুইশর উপরে। লিটন দাসের ২৪১.১৭ ও মঈন আলীর ২১৪.২৮। শুরুটা লিটনের হাত ধরে। পার্টনার মাহমুদুল হাসান জয়কে দর্শক বানিয়ে লিটন মাঘের কনকনে শীতে চার-ছয় মেরে উত্তাপ ঝড়িয়ে দেন। খালেদের প্রথম ওভারে ৩ রান আসার পরও ৩ ওভারে শেষ রান ৩৮। কুমিল্লার রান বন্যার ইনিংসে একমাত্র নাবিল সামাদ ছাড়া বাকি সব বোলারের ওভার প্রতি রান গড়ে আটে উপরে, সেখানে নাবিল সাদামের ছয়। অথচ তার করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই লিটন দাস চড়া ও হয়ে ১৬ রান সংগ্রহ করেন। খালেদের প্রথম ওভারে রান নেয়াটা পরের ওভারে লিটন দাস ও জয় মিলিয়ে পুষিয়ে দেন ১৯ রান নিয়ে।এই ওভারেই লিটন দাস উইকেটের পেছনে মুশফিকুর রহিমের কল্যানে বেঁচে যান ২১ রানে। পরে সেটি হয় চার। পরের বলে মারেন ছয়।

ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে রান আসে ১ উইকেটে ৫২। এরপরই লিটন দাস আউট হয়ে যান থিসারা পেরেরা বলে ১৭ বলে ৩ ছক্ক ও ৪ চারে ৪১ রান করে। তার আগে ১৫ বলে ১১ রান করে জয় আউট হন। ইমরুল কায়েসও (৫) দ্রুত বিদায় নেন। কিন্তু ডু প্লেসি যেন নামের প্রতি সুবিচার করতে পারছিলেন না। রানের চেয়ে বলের ব্যবহার ছিল বেশি। মঈন আলী এসে যখন জুটি বাঁধন তখন ডু প্লেসির রান ছিল ১৪ বলে ১৫। মঈন এসেও একটু সময় নেন। ফলে ১২ ওভার শেষে রানের গতিও নামতে নামতে সাতের নিচে (৬.৭৫) চলে আসে। এ সময় ডু প্লেসির রান ছিল ২৫ বলে ২০, মঈন আলীর ৭ বলে ৪। দলের রান ৮১। এরপর মেহেদী হাসানের ওভারে তিন ছক্কায় মেরে শুরু হয় মঈন আলীর তান্ডব। যে তান্ডবে শেষ ৮ ওভারে রান যোগ হয় ১০৭।ডু প্লেসির সঙ্গে চতুর্থ উইকেট জুটিতে ৮৩ রান যোগ করেন ৭.৪ ওভারে। মঈন আলী ২৩ বলে ৭ ছক্কায় ফিফটি করেন। এটি ছিল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে তার পচিশতম ফিফটি। মঈন আলীর তান্ডব দেখে ডু প্লেসিও খোলস ছেড়ে[ বের হয়ে আসেন। আউট হওয়ার আগে স্ট্রাইক রেট একশর উপরে নিয়ে যান। করেন ৩৬ বলে ৩৮ রান। রানের চাকার উর্ধ্বগতি ধারা বজায় রাখতে গিয়ে মঈন আলী আউট হন থিসারা পেরেরা বলে ইয়াসির আলীর দর্শনীয় ক্যাচে তালুবন্দি হয়ে। তিনি ৩৫ বলে করেন ৭৩ রান। ইনিংসে ৯ ছক্কা মারার পর তিনি একমাত্র বাউণ্ডরি মারেন। শেষের দিকে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন করেন ৬ বলে লপরাজিত ১২ রান। থিসারা পেরেরা ২৮ রানে নেন ২ উইকেট।

জবাব দিতে নেমে খুলনার শুরুটা ভালোই ছিল। নাহিদুলের ওভার থেকে আন্দ্রে ফ্লেচার ১৬ রান আদায় করে নেন। কিন্তু মোস্তাফিজের করা পরের ওভারেই ঘটেপ বিপত্তি। পরপর দুই বলে দলীয় ১৭ রানেই তিনি ফিরে দেন দুই ওপেনার রনি তালুকদার (০) ও আন্দ্রে ফ্লেচার (১৬)। এই ধাক্কা পরে আর কেউ সামাল দিতে পারেননি। পড়তে থাকে উইকেট। শেষে ৩ বল বাকি থাকতেই খুলনা অলআউট হয় ১২৩ রানে। সর্বোচ্চ ২৬ রান আসে পেরেরা ব্যাট থেকে। সৌম্য করেন ২২ রান। আবু হায়দার রনি ১৯ রানে নেন ৩ উইকেট। মোস্তাফিজ, মঈন আলী ও নাহিদুল নেন ২টি করে উইকেট।

 

এমপি

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলায় নিহত যুবক নাহিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিমান ঘাঁটি সংলগ্ন সমিতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম শিহাব কবির নাহিদ। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। নাহিদ কক্সবাজার পিটিআই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত সুপারিনটেনডেন্ট নাসির উদ্দীন ও কক্সবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা খাতুনের একমাত্র সন্তান।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে, বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

নিহত শিহাবের মা আমেনা খাতুন হাসপাতালে আহাজারি করছিলেন। সেখানে তিনি বলছিলেন, বিমান বাহিনী আমার ছেলের মাথায় গুলি করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মুজাহিদুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দর সম্প্রসারণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ বিষয়ে বৈঠকে অংশ নিতে এলাকাবাসীর কয়েকজন প্রতিনিধি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যাচ্ছিলেন।পথে বিমান বাহিনীর চেকপোস্টে তাদের বহনকারী ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা আটকে দেওয়া হয়। এ সময় অটোরিকশায় থাকা জাহেদকে জোর করে তুলে নেওয়া চেষ্টা করা হয়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়। একপর্যায়ে বিমান বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

সংঘর্ষের সময় বিমান বাহিনীর সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। এতে কয়েকজন অন্তত হন। স্থানীয়রা আহতদের হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।

এর আগে সোমবার দুপুরে আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বিমানবাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতিপাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত এ হামলা চালিয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে শাহাদাৎ নামে ৪ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের বলরামপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শাহাদাৎ একই গ্রামের জুয়েলের ছেলে।

পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, যমুনার দুর্গম চরাঞ্চল থেকে বলরামপুর এলাকায় জুয়েল মিয়া নতুন বাড়ি নির্মাণের কাজ করছে। বাড়ি করার জন্য বাড়ির পাশে ডোবা তৈরি করে মাটি উত্তোলন করেছিল। সেই ডোবায় সেচপাম্পের পানি জমে ভরাট হয়।

সোমবার সকালে শাহাদাৎ সেই ডোবার পানিতে পড়ে যায়। বিষয়টি পরিবারের কেউ জানতো না। একপর্যায়ে শাহাদাৎকে খুঁজে না পেয়ে ডোবায় খুঁজে পান। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক শাহাদাৎ কে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, পানিতে পড়ে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় কেউ জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে রাজনৈতিক রেষারেষি দৃশ্যমান হয়েছে। তবে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে রাজনৈতিক রেষারেষি কোনোভাবেই কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

সোমবার দুপুরে পল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী রিকশাভ্যান অটোচালক দল।

ছাত্রশিবিরের করা মধুর ক্যান্টিনের সংবাদ সম্মেলন নিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবির বলে, ছাত্রদলের মধ্যে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের প্রতিচ্ছবি দেখছি। কে কখন নিষিদ্ধ হয় আমরা জানি না। এখন ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ কি না আমরা জানি না। ছাত্রশিবিরকেও আমরা নিষিদ্ধ হতে দেখেছি একসময়। আমরা এটাও জানি, ছাত্রশিবিরের এখনকার অনেক নেতা ছাত্রলীগের মধ্যে অবস্থান করে অনেক পদ-পদবিও পেয়েছেন। অনেকেই ছাত্র শিবিরকে বলে গুপ্ত ছাত্রলীগ এর উত্তর তারা কি করে দিবেন? এগুলোর তো অনেক প্রমাণ অনেক তালিকা অনেক নাম আমাদের কাছে আছে। অবান্তর কথা কেন আপনারা বলছেন? কিসের জন্য এ সমস্ত কথা বলে আজকে গণতান্ত্রিক শক্তির মধ্যে এই বিভাজন তৈরি করছেন? আপনারা এই কারণে করছেন যে নিজেরা কিছু করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা করা যায় কিনা। কিন্তু এটা হবে না।

জিয়াউর রহমান কিংস পার্টি গঠন করেছেন- কেউ এমন কথা বলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাধীনভাবে সংবাদপত্র পাঠ করা যদি গণতন্ত্রের অপরিহার্য শর্ত হয়ে থাকে তাহলে সেটির মহানায়ক জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমানের প্রতি সিপাহী এবং জনগণের সমর্থন ছিল। যিনি রাজনৈতিক দল গঠন করেছিলেন গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য।গণতন্ত্রের মহানায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান। যারা একাত্তরের পরবর্তী সময়ে নিষিদ্ধ ছিলেন, তার উদারতার কারণে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছেন। এই রাজনৈতিক দলটি যখনই সুযোগ পেয়েছে বিএনপিকে পেছন থেকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করেছে। এটা আমরা প্রতিনিয়ত দেখেছি।

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, সরকার প্রধান বললেন ছাত্ররা দল করতেই পারে। হ্যাঁ, আমরা যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাস করি তাহলে করতে পারে। কিন্তু যাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে কথাগুলো বলা হচ্ছে তাদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করা উচিত। তিনি আরও বলেন, এই দেশে যেমন ইসলামী সংস্কৃতি কালচার আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস এটাকে যেমন মুছে দেয়া যাবেনা যেটার চেষ্টা শেখ হাসিনা বার বার করেছেন। ইসলামী সংস্কৃতি, ইসলামের প্রতি বিশ্বাস আল্লাহর উপর বিশ্বাস এটাতো জিয়াউর রহমান নিয়ে এসেছিলেন সংবিধানে। শেখ হাসিনা নানাভাবে চেষ্টা করেছেন এটা মুছে ফেলার। আবার এটাও মনে রাখতে হবে আমাদের দেশের জাতীয় সংস্কৃতির নানা অঙ্গ আছে নানা বৈচিত্র আছে এটাকেও মুছে ফেলা যাবে না।কেন চট্টগ্রামে বসন্ত বরণ বন্ধ করা হয়েছে কার নির্দেশে হয়েছে? নাটক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে চট্টগ্রামে।আমাদের পার্টি হচ্ছে প্রত্যেকটি ধর্মের সবাই তার মত প্রকাশ করবেন প্রত্যেকটি ধর্ম সম্প্রদায় তার ধর্মের মত চর্চা করবেন।

আগামীতে সংস্কৃতিচর্চায় কোনো বাঁধা আসবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের যতো সাংস্কৃতিক কর্মসূচি রয়েছে, সবই পালিত হবে। কোনটাই বন্ধ হবে না। পরিকল্পিতভাবে আমাদের সংস্কৃতি বন্ধ করা যাবে না৷

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আব্দুস সালাম।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার