সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সিলেট পর্ব

বরিশাল-কুমিল্লা প্লে অফে সিলেটের বিদায়

প্রথম ম্যাচে লো-স্কোরিং, দ্বিতীয় ম্যাচে হাই স্কোরিং এই ধারাতেই বঙ্গবন্ধু বিপিএলের সিলেট পর্বের ম্যাচগুলো শেষ হয়েছে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের সঙ্গে সিলেটের ম্যাচ আয়োজনে কিছুটা পার্থক্য ছিল। ঢাকা ও চট্টগ্রামে দুই দিন ম্যাচের পর একদিন বিরতি ছিল। কিন্তু সিলেটে টানা তিন দিন ম্যাচ আয়োজন করে পর্ব শেষ করা হয়েছে।

ঢাকা প্রকাশে লেখা হয়েছিল সিলেট পর্ব শেষে প্লে অফ রাউন্ডের একটা মোটামুটি দৃশ্য পাওয়া যাবে। সেটা কিছুটা অনেকটা পাওয়া গেছে। ৬ দলের মাঝে ৩ দল ভিন্ন প্রেক্ষাপটে নিজেদের অবস্থান নিশ্চিত করেছে। ফরচুন বরিশাল ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস প্লে অফ রাউন্ড খেলা নিশ্চিত করেছে। ৯ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে বরিশাল সবার উপরে। সিলেট এসেছিল তারা দুইয়ে থেকে। ৮ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে কুমিল্লা আছে দ্বিতীয় স্থানে। কুমিল্লা ছিল একে। এই দুই দলের পাশাপাশি স্বাগতিক হিসেবে সিলেট সানরাইজার্স একমাত্র দল, যারা আসর থেকে বিদায় নিয়েছে। ৯ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট মাত্র ৩। বাকি তিন দল মিনিস্টার গ্রুপ ঢাকা, খুলনা টাইগার্স ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের মাঝে লড়াই হবে প্লে অফ রাউন্ডের পরের দুইটি স্থানের জন্য। ঢাকার ৯ ম্যচে ৯, খুলনার ৮ ম্যাচে ৮ ও চট্টগ্রামের ৯ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট। এই তিন দলের পয়েন্ট টেবিলে স্থানের হেরফের হয়নি। ঢাকায় ফিরে খুলনা দুইটি ম্যাচই খেলবে কুমিল্লার বিপক্ষে। ঢাকা খেলবে বরিশাল ও চট্টগ্রাম খেলবে সিলেটের বিপক্ষে।

সিলেটে প্রথম ম্যাচে যে রান খরা ছিল, তা সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ক্রমেই কমে এসেছে। যেমন প্রথম ম্যাচে বরিশাল ৫ উইকেটে ১৫৫ রান করে কুমিল্লার (১২৩/৯) বিপক্ষে ম্যাচ জিতেছিল ৩২ রানে। দ্বিতীয় দিন প্রথম ম্যাচে রান কমে আসে। ঢাকার (১৪৫/৬) বিপক্ষে চট্টগ্রাম ৬ উইকেটে ১৪৮ রান করে টানটানর উত্তেজনার পর ম্যাচ জিতেছিল ৩ রানে। তৃতীয় ও শেষ দিন সেই রান নেমে আসে মাত্র ৮ উইকেটে ১২৯ রানে। খুলনাকে এ রানে আটকে ঢাকা (১৩১/৫) ম্যাচ জিতেছিল ৫ উইকেটে। তিন দিনই দ্বিতীয় ম্যাচ ছিল যথারীতি হাইস্কোরিং। প্রথম দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে সিলেটের (১৬৭/৬) বিপক্ষে খুলনা ৩ উইকেটে ১৮২ রান করে জয়ী হয়েছিল ১৫ রানে। দ্বিতীয় দিন বরিশাল ৪ উইকেটে ১৯৯ রান করেও সিলেটের বিপক্ষে স্বস্তিতে ছিল না। সিলেট জবাব দিয়েছিল ৬ উইকেটে ১৮৭ রান করে। শেষ দিনও সিলেট আগে ব্যাটি করে ৫ উইকেটে ১৬৯ রান করে কুমিল্লার (১৭৩/৬) কাছে ম্যাচ হেরেছিল ১ বল বাকি থাকতে ৫ উইকেটে।

ব্যাটিংয়ে শীর্ষ স্থান ফিরে পেয়েছেন তামিম ইকবাল। ঢাকায় ফিরে সিলেটে আসার আগে ঢাকার একটি ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গেলে তামিম ইকবাল ব্যাটিং করার সুযোগ পাননি। শীর্ষে উঠে এসেছিলেন চট্টগ্রামের উইল জ্যাক। সিলেটে দুই ম্যাচ খেলে একটিতে খেলেছিলেন অপরাজিত ৭৩ রানের ইনিংস। অপরটি ছিল ৬ রানের। ৮ ম্যাচে ৩৪১ রান করে তামিম এখন সবার উপরে। একটি সেঞ্চুরির সঙ্গে তার হাফ সেঞ্চুরি তিনটি। তামিম দুই থেকে একে উঠে যাওয়াতে দুইয়ে উঠে এসেছেন সিলেটের কলিন ইনগ্রাম। সিলেটে তিন ম্যাচ তার তিনটি ইনিংস ছিল ৩৭, ৯০ ও ৮৯। তার মোট রান ৩০৯। দুইয়ে থাকা চট্টগ্রামের উইল জ্যাক সিলেটে খেলেছেন একটি ম্যাচ। ঢাকার বিপক্ষে সেই ম্যাচ তিনি করেছিলেন ২৬ রান। তার মোট ৩০৬। চার ও পাঁচে আছেন ২৫২ রান করে ঢাকার মাহমুদউল্লাহ ও ২৪৮ রান করে সিলেটের এনামুল হক বিজয়। সিলেট পর্বে কোনো সেঞ্চুরি হয়নি। তবে বড় হাফ সেঞ্চুরি হয়েছে বেশ কয়েকটি। কলিন ইনগ্রামের ৯০ ও ৮৯, সৌম্য সরকারের অপরাজিত ৮২,তামিম ইকবালের অপরাজিত ৭৩ রান করেন। এ ছাড়াও সিকান্দার রাজা ৬৪, মুশফিকুর রহিমের অপরাজিত ৬২ ক্রিস গেইল ৫২, শামীম হোসেন ৫২, মুনিম শাহরিয়ার ৫১, সাকিব আল হাসান ৫০ রান করেন।

পয়েন্ট টেবিলের পরিবর্তন এসেছে। সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারীতেও এসেছে পরিবর্তন। কিন্তু সর্বাধিক উইকেট শিকারিতে আসেনি কোনো পরিবর্তন। সিলেটে আসার আগে ১১ উইকেট নিয়ে সবার উপরে ছিলেন কুমিল্লার মোস্তাফিজুর রহমান। সিলেট পর্ব শেষে ১৫ উইকেট নিয়ে তিনি নিজের অবস্থান ধরে রেখেছেন। তবে তার এই অবস্থান নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল। ১৪ উইকেট নিয়ে তার উপরে ছিলেন বরিশালের দুই বোলার সাকিব ও ডুয়াইন ব্রাভো। কিন্তু শেষ ম্যাচে সিলেটের বিপক্ষে ৩ উইকেট নিয়ে তিনি আবার উপরে চলে আসেন। সাকিব ও ব্রাভো নেমে যান দুই ও তিনে। তিনে থাকা খুলনার কামরুল ইসলাম রাব্বি নেমে গেছেন সাতে। সিলেটে তিনি একটি ম্যাচ খেলেননি। এ ছাড়া ১১ উইকেট করে আছে আরও ৪ জনের। তারা হলেন সিলেটের নাজমুল ইসলাম অপু, কুমিল্লার তানভির ইসলাম, খুলনার থিসারা পেরেরা এবং চট্টগ্রামের শরিফুল ইসলাম।

সিলেট পর্বে কোনো দল অলআউট হয়নি। সবচেয়ে বেশি উইকেট পড়েছে বরিশালের বিপক্ষে কুমিল্লার ৯টি। এরপর ৮ উইকেট পড়েছিল ঢাকার বিপক্ষে খুলনার।

সিলেটে বরিশাল দুইটি ম্যাচ খেলে দুইটিতেই সাকিব আল হাসান ম্যাচ সেরা হন। এটি ছিল তার চলতি আসরে টানা চতুর্থবারের মতো ম্যাচ সেরা হওয়া। বিপিএলের সময় যতো গড়াচ্ছে, এ নম্বর ওয়ান ততোই নিজের দ্যুতি বিচ্ছুরণ করে চলেছেনই।

এমপি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

যারা হত্যা ও দুর্নীতি করে বিদেশে পালিয়ে গেছেন, তাদের সবাইকে ফেরত চাইবে সরকার। পাশাপাশি পলাতক সব এমপি ও মন্ত্রীকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

সোমবার (২১ এপ্রিল) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এসময় শফিকুল আলম জানান, কাতারের সঙ্গে পারস্পারিক সম্পর্ক আরও উচ্চতায় নিতে, কাতারে শ্রম বাজার আরও সম্প্রসারণ ও জ্বালানি বিষয়ে সহযোগিতামূলক অনেকগুলো মিটিং হবে।

তিনি বলেন, কাতারের ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ও কাতারের আমীর শেখ তামীমের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বৈঠকে ভিসা সহজীকরণ ও জ্বালানি নিয়ে আলোচনা হবে।

তিনি আরও জানান, কাতারে আল-জাজিরার হেড অফিসে সাক্ষাৎকার দেবেন ড. ইউনূস। কাতারে রোহিঙ্গা নিয়ে একটা আড়াই ঘণ্টার সেশন হবে, সেখানে অংশ নেবেন ড. ইউনূস। সেখান থেকে আরও কিছুটা অগ্রগতির হবে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন নিউইয়র্কে সেপ্টেম্বরে ইউএন হোস্ট করতে যাচ্ছে রোহিঙ্গাদের উপর একটা বড় সম্মেলন। সেটারই প্রস্তুতি সুলভ এই সম্মেলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একের পর এক গ্লোবালি বড় বড় সম্মেলন করছি তার মধ্যে রোহিঙ্গা ক্রাইসিসের বিষয়টা অলমোস্ট যেটা হারিয়ে গিয়েছিল, সেটা আবার গ্লোবাল ডিসকাশনের যে ম্যাপ সেখানে ফিরে আসবে। আমরা সেখান থেকে খুব দ্রুত কিছু সমাধান পাব, এটা আমাদের আশা।

প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরে আসবেন ২৪ তারিখ দিনগত রাত আড়াইটার দিকে বলেও জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার