ছোটপর্দায় প্রতিদিনের মতো আজও দেখা যাবে পছন্দের খেলা। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আজ ফতুল্লায় প্রাইম ব্যাংকের মুখোমুখি পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ দল আবাহনী। এ ছাড়াও দেখা যাবে বেশকিছু খেলা।
ক্রিকেট
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ শেখ জামাল-মোহামেডান সকাল ৯টা সরাসরি, ইউটিউব/বিসিবি
বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট (ইনসটে: প্রধান অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলম)। ছবি: সংগৃহীত
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার বয়রা গ্রামের আব্দুল মান্নানের বাড়িতে দিনে দুপুরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গত ২০ নভেম্বর দুপুরে এই হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী মান্নানের দাবি আটঘরিয়া উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব মনোয়ারুল ইসলাম আলমের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়েছে।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আব্দুল মান্নান জানান, আলমের নেতৃত্বে ২০-২৫টি মোটরসাইকেল এবং তিনটি সিএনজিতে করে প্রায় অর্ধশতাধিক সন্ত্রাসী আমার বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। এসময় তাদের সাথে ৩ টি আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠি এবং বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ছিল। তারা আমার বাড়ির সব জানালা, দরজা ভেঙে ফেলেছে। প্রথমে তারা বাড়ির পেছনের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে, এরপর আমার ঘরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এসময় আমার ঘর থেকে ড্রয়ারে থাকা প্রায় ৮৫ হাজার টাকা এবং আমার শ্যালিকার কিছু গহনা রাখা ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, শুধু আমার ঘরেই না পাশে আমার মেয়ের ঘরেও ভাঙচুর করে তার ঘরে থাকা আলমারি ও ড্রয়ার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং কিছু স্বর্ণালংকার ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসী বাহিনী। এসময় বেশ কয়েকটা ফাঁকা গুলিও ছুড়েছেন বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ঘটনার সময় বাসায় আমার স্ত্রী এবং আমার দুই নাতি ছিল, তাদের একজনের বয়স ৬ ও আরেকজনের ৫ বছর। দুর্বৃত্তরা তাণ্ডব চালানোর সময় ওরা দুজন ভয়ে খাটের নিচে গিয়ে লুকিয়ে ছিল। আমার স্ত্রী রান্নাঘরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিল সেখানেই তাকে আটকে রাখা হয়।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলমের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আব্দুল মান্নান বাদি হয়ে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মনোয়ারুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় মনোয়ারুল ছাড়াও আরও ৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৪০/৫০ জনকে আমসামি করা হয়েছে।
বর্তমান সময়ে এআই মানুষের জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। সব কাজেই এআই আপনাকে সাহায্য করতে পারবে। সে হোক রান্নার রেসিপি কিংবা চাকরির সিভি সবই লিখে দিতে পারবে এআই। এআই ইন্টেলিজেন্সি রোবট দিয়ে এখন কত কিছুই না করা হচ্ছে পৃথিবীতে। নিউজ প্রেজেন্টার থেকে শুরু করে স্কুলে পড়ানো, অফিসের কাজ সবই।
তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন দিন দিন যেন এআই মানুষের জায়গা নিয়ে নিচ্ছে। পেশা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। একটা সময় বিশ্বে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়ার কারণ হবে এআই। তবে গুগল বলছে, এআই সব জায়গায় মানুষের বিকল্প হতে পারবে না। যেমন: কোডিং। এখন পর্যন্ত এআই সেই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেনি।
সম্প্রতি টেক জায়ান্ট সংস্থার নিউ ইয়র্কের অফিসে বসে এক সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় মাতিয়াস বলেন, সবাই কোডিং শিখতে হবে। তিনি আরও বলেন, শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে শেখাটা বরাবরের মতোই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। এআই নির্দিষ্ট কাজে সাহায্য করতেই পারে। তবে তা প্রাথমিক স্তরে। কিন্তু সমগ্র কোডিং প্রক্রিয়াকে দখল করতে তার এখনো অনেক সময় লাগবে।
তবে এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এআই তো এরই মধ্যে কোড লেখার কাজ শুরু করে দিয়েছে। এর উত্তরও দিয়েছেন মাতিয়াস। জানিয়েছেন, এআই কোড লিখলেও তা খতিয়ে দেখার ভার মানুষদেরই। সুতরাং কোডিংয়ের চূড়ান্ত রূপ দেওয়া বিষয়টি এখনও এআইয়ের নাগালের বাইরে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে জুনিয়র ডেভেলপাররা যে চাপে পড়েছেন তাও মানছেন মাতিয়াস।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। ছবি: সংগৃহীত
প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টা হিসেবে ১০০ দিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, প্রবাসীরা যেসব দেশে আছেন সেখানে স্বল্প পরিসরে কিছু ইলিশ পাঠানো যায় কিনা সে বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় চেষ্টা করছে। মধ্যপ্রাচ্যসহ ইউরোপ-আমেরিকায় আমাদের প্রবাসীরা আছে। এর মধ্যে ইউরোপ-আমেরিকায় যেসব এলাকায় আমাদের বাঙালিরা আছে, সেখানে কিছু ইলিশ যায়। এখন আমরা মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ নেব।
তিনি বলেন, এ বছর ইলিশ মাছের আহরণ গত বছরের তুলনায় কম ছিল। তার একটি অন্যতম কারণ ছিল সময়মতো বৃষ্টি না হওয়া। তাছাড়া ভারত থেকে অবৈধভাবে ট্রলার ফিশিংয়ের মাধ্যমে ইলিশ আহরণ করা হয় বলে অভিযোগ আছে। তবে, এ বছর আমাদের নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড এবং নৌ পুলিশ এ বিষয়ে সতর্ক অভিযান চালিয়েছে এবং বেশ কিছু ভারতীয় ট্রলার এবং জেলে আটক করতে পেরেছে।
সিন্ডিকেট এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের নিয়ে কাজ করবে উল্লেখ্য করে তিনি আরও বলেন, বাজারে ইলিশের দাম কেজি প্রতি ১৫০০ টাকা থাকায় এখনো সাধারণ মানুষের চাহিদা মেটাতে পারছে না। ইলিশের দামের ক্ষেত্রে সিন্ডিকেট এবং মধ্যস্বত্বভোগী এবং দাদন-ব্যবসাকে দায়ী করেছেন সংশ্লিষ্ট অংশীজনরা। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাজ করছে (সরকার)।