রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

টস জিতে বোলিং নিয়ে বেকায়দায় বাংলাদেশ

ক্রাইস্টচার্চে আবাহওয়ার পূর্বাভাস মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছে। কোথায় ১৪০ বা ততোধিক গতিতে পেসারদের ঝড় দেখা যাবে। যে ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে যাবেন ব্যাটসম্যানরা। টস জয়টা ছিল দলনেতাদের কায়মনোবাক্যে চাওয়া। সেই চাওয়ায় সফল হয়েছিলেন বাংলার সেনাপতি মুমিনুল হক।

পূর্বাভাস অনুযায়ী বল তুলে দিয়েছিলেন পেসারদের হাতে। নির্দেশনা ছিল মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের চেয়েও বেশি গতিতে লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে আসা স্বাগতিকদের ব্যাটিং লাইন। কিন্তু সেখানে উল্টো ব্যাটারদের তাণ্ডব। দলপতি টম লাথাম আর ডেভন কনওয়ের জোড়া সেঞ্চুরিতে নিউ জিল্যান্ড উঠছে রানের পাহাড়ে। প্রথম দিন শেষে তাদের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৩৪৯। লাথাম ডাবল সেঞ্চুরি আর কনওয়ে আছেন সেঞ্চুরির পথে। লাথাম ১৮৬ ও কনওয়ে ৯৯ রান নিয়ে আগামীকাল আবার ব্যাট করতে নামবেন।

ক্রাইস্টচার্চে শুধু আবাহওয়ার পূর্বাভাসই ভুল প্রমাণিত হয়নি। অনেক ধারণাও ভুল প্রমাণ হয়েছে। হেগলি ওভালে আগে ব্যাট করা মানেই মৃত্যুকুপে পড়া। প্রথম ইনিংসে রান উঠেই না। থাকে ৩০০’র নিচে। কিন্তু সেখানে আজ প্রথম দিনই নিউ জিল্যান্ড ৩০০ অতিক্রম করে ফেলেছে। যেভাবে রান উঠছে তাতে করে বাংলাদেশকে রান সাগরে ডুবাতে যাচ্ছে স্বাগতিকরা। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রান সংগ্রহের গতিও বেড়েছে। প্রথম সেশনে রান উঠেছে বিনা উইকেটে ৯২। দ্বিতীয় সেশনে ১ উইকেটে ১১০। তৃতীয় সেশনে বিনা উইকেটে ১৪৭ রান। দিনে জুটি হয়েছে দুইটি। একটি শতরানের, আরেকটি দুইশ‘ রানের। প্রথম উইকেট জুটিতে লাথাম-ইয়াং ১৪৮ রান করার পর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে লাথাম-কনওয়ে ২০১ রান করে অবিচ্ছিন্ন আছেন। প্রথম দিন তাদের ওভার প্রতি রান ছিল ৩ দশমিক ৮৭।

মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে টেস্ট জেতার পর উজ্জীবিত ছিল বাংলাদেশ। ক্রাইস্টচার্চেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাতে ছিল উদগ্রীব। হ্যাগলি ওভালের ২২ গজের জমিন সবুজ। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বেওভালের চেয়ে বেশি। টস জিতে প্রথম টেস্ট যদি নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের ছারখার করা যায়, তাহলে হ্যাগলি ওভালে নয় কেন? প্রয়োজন শুধু টস জয়।

প্রত্যাশা মতো টসও জেতা হলো। বোলিংও নেওয়া হলো। কিন্তু কোথায় নিউ জিল্যান্ড ছারখার। উল্টো নিজেদের ধারালো আক্রমণই ভোতা হয়ে গেছে। প্রথম সেশনে স্বাগতিকদের কোনো উইকেটই নেওয়া সম্ভব হয়নি। রান উঠে বিনা উইকেটে ৯২। চা বিরতির আগে অবশ্য একটি উইকেট নেওয়া সম্ভব হয়েছে। নিউ জিল্যান্ডের রান উঠে ১ উইকেটে ২০২। দিন শেষে যা গিয়ে ঠেকে ৩৪৯ রানে।

ম্যাচ শুরুর আগে বাংলাদেশ যে রকম পরিকল্পনা করেছিল তার সব কিছুই পেয়েছিল। কিন্তু তারপরও তারা তার ফায়দা নিতে পারেনি। ক্রাইস্টচার্চের ইতিহাস বদলে দিয়ে নিউ জিল্যান্ড ছুটছে রানের ফোয়ারার দিকে। পরিসংখ্যান ওলট-পালট হয়ে গেছে। আরো কিছু হবে। ভেঙে যাচ্ছে পূর্বের অনেক ধারণা। এখানে প্রথম ইনিংসে ৩০০ রানের নিচে হয়ে। এ তথ্য প্রথম দিনই মিথ্যে প্রমাণ করে দিয়েছেন নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা।

উদ্বোধনী জুটিতে শতরান এসেছে। এর দায় আছে বাংলাদেশের পেসারদেরও। মোটেই নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি বাংলাদেশের তিন পেসার। প্রথম টেস্টে তিন পেসারের ক্ষুরধার বোলিং যেমন সবার প্রশংসা কুড়িয়ে আশার প্রদীপ বাড়িয়েছিল দ্বিতীয় টেস্ট নিয়ে, সেখানে পানি ঢেলে দিয়েছেন তিন পেসার। লাইন-লেন্থের বালাই ছিল না। প্রথম টেস্টে যেখানে উইকেট টু উইকেট বল করে কখনো অফ স্ট্যাম্পের বাইরে, কখনো শর্ট পিচ বল করে গেছেন তিন পেসার। যার সদ্ব্যবহার করে নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা ছুটছেন রানের পাহাড় গড়ার দিকে।

এ রকম পরিস্থিতির জন্য ভাগ্যকেও দুষতে পারেন বাংলাদেশের পেসাররা। তাসকিন-শরিফুলকে এ দিন শুরু থেকেই খুবই স্বাভাবিকভাবে খেলছিলেন দুই ওপেনার লাথাম ও ইয়াং। প্রথম টেস্টের নায়ক এবাদত বল হাতে (ইনিংসের নবম ওভার ছিল) নেওয়ার পরই সফল হয়ে ছিলেন। সেঞ্চুরিয়ান লাথামকে দুই দুইবারই এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেছিলেন তিনি। আম্পায়ার দুইবারই সাড়া দিয়েছিলেন। কিন্তু দুইবারই রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান তিনি। পরে প্রথম সেশনে করেন হাফ সেঞ্চরি। পরের সেশনে ক্যারিয়ারের দ্বাদশ সেঞ্চুরি করেন ১৩৩ বলে ১৭ বাউন্ডারিতে। অথচ এ উইকেট পড়ে গেলে ফলাফল অন্য রকমও হতে পারত।

পরে মিরাজের বলে বেশ আস্থার সঙ্গে বাংলাদেশ রিভিউ নিয়েছিল। উইকেটের পেছনে নুরুল হাসমান সোহান বল গ্লাভসে নিয়েই জোরালো আবেদন করেন। কিন্তু আম্পায়ার সাড়া না দিলে অধিনায়ক মুমিনুলের অপেক্ষা না করে নিজেই রিভিউ নেন সোহান। পরে মুমিনুল সায় দেন। কিন্তু রিপ্লেতে দেখা যায় বল ব্যাট কিংবা গ্লাভস স্পর্শ করেনি।

শুধু লাথাম কেন, আরেক ওপেনার উইল ইয়াংও বেঁচে গেছেন আউট হওয়ার হাত থেকে। এবারও বোলার ছিলেন এবাদত। স্লিপে তিনি ক্যাচ দিয়েছিলেন। কিন্তু লিটন দাস ধরতে পারেননি। পরে সেই বলে ওভার থ্রো হলে নিউ জিল্যান্ড তুলে নেয় ৭ রান।

নিউ জিল্যান্ডের প্রথম জুটি ভাঙে দলীয় ১৪৭ রানে। উইল ইয়াংয়ের (৫৪)ক্যাচ ধরে অভিষেকে যাত্রা শুরু করেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। লাথাম ২৭৮ বলে ২৮ চারে ১৮৬ রান করে আছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরির অপেক্ষায়। তার এ রান আবার নিউ জিল্যান্ডের ইতিহাসে চতুর্থ দিন করেছিলেন ২২২ রান। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তৃতীয় দিন রস টেলর করেছিলেন ২০৯ রান। ২০১৪ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টের প্রথম দিনই ব্রান্ডন ম্যাককালাম করেছিলেন ১৯৫ রান। সবাইকে ছাড়িয়ে লাথাম নিজেকে নিয়ে যেতে পারেন সবার উপরে। ১৪৮ বলে ১ ছক্কা ও ১০ চারে ৯৯ রান নিয়ে কনওয়ে আছেন ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরির অপেক্ষায়। প্রথম ইনিংসে তিনি করেছিলেন ১২২ রান।

এমপি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে ভটভটির ধাক্কায় জায়েদা বিবি (৬৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (২৩ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের বিজয়পুর মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত জায়েদা বিবি উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের হাজীগোবিন্দপুর গ্রামের মৃত মনসুর রহমানের স্ত্রী।

নিহতের ছেলে আল মামুন বলেন, তাঁর বড় ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য রহিদুল ইসলাম রোববার সকালে উপজেলা সদরের প্রসাদপুর বাজার থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ভাইয়ের দুর্ঘটনার খবর জানতে পেরে তাঁর মা জায়েদা বিবি ভটভটিতে চড়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে বিজয়পুর মোড় এলাকায় রাস্তা পারাপারের সময় একটি ভটভটি ধাক্কায় তিনি পাকা রাস্তায় পড়ে গুরুতর আহত হন। তাকে উদ্ধার করে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান জানান, অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত জায়েদা বিবির মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি