রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

টস জিতে বোলিং নিয়ে বেকায়দায় বাংলাদেশ

ক্রাইস্টচার্চে আবাহওয়ার পূর্বাভাস মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছে। কোথায় ১৪০ বা ততোধিক গতিতে পেসারদের ঝড় দেখা যাবে। যে ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে যাবেন ব্যাটসম্যানরা। টস জয়টা ছিল দলনেতাদের কায়মনোবাক্যে চাওয়া। সেই চাওয়ায় সফল হয়েছিলেন বাংলার সেনাপতি মুমিনুল হক।

পূর্বাভাস অনুযায়ী বল তুলে দিয়েছিলেন পেসারদের হাতে। নির্দেশনা ছিল মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের চেয়েও বেশি গতিতে লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে আসা স্বাগতিকদের ব্যাটিং লাইন। কিন্তু সেখানে উল্টো ব্যাটারদের তাণ্ডব। দলপতি টম লাথাম আর ডেভন কনওয়ের জোড়া সেঞ্চুরিতে নিউ জিল্যান্ড উঠছে রানের পাহাড়ে। প্রথম দিন শেষে তাদের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৩৪৯। লাথাম ডাবল সেঞ্চুরি আর কনওয়ে আছেন সেঞ্চুরির পথে। লাথাম ১৮৬ ও কনওয়ে ৯৯ রান নিয়ে আগামীকাল আবার ব্যাট করতে নামবেন।

ক্রাইস্টচার্চে শুধু আবাহওয়ার পূর্বাভাসই ভুল প্রমাণিত হয়নি। অনেক ধারণাও ভুল প্রমাণ হয়েছে। হেগলি ওভালে আগে ব্যাট করা মানেই মৃত্যুকুপে পড়া। প্রথম ইনিংসে রান উঠেই না। থাকে ৩০০’র নিচে। কিন্তু সেখানে আজ প্রথম দিনই নিউ জিল্যান্ড ৩০০ অতিক্রম করে ফেলেছে। যেভাবে রান উঠছে তাতে করে বাংলাদেশকে রান সাগরে ডুবাতে যাচ্ছে স্বাগতিকরা। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রান সংগ্রহের গতিও বেড়েছে। প্রথম সেশনে রান উঠেছে বিনা উইকেটে ৯২। দ্বিতীয় সেশনে ১ উইকেটে ১১০। তৃতীয় সেশনে বিনা উইকেটে ১৪৭ রান। দিনে জুটি হয়েছে দুইটি। একটি শতরানের, আরেকটি দুইশ‘ রানের। প্রথম উইকেট জুটিতে লাথাম-ইয়াং ১৪৮ রান করার পর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে লাথাম-কনওয়ে ২০১ রান করে অবিচ্ছিন্ন আছেন। প্রথম দিন তাদের ওভার প্রতি রান ছিল ৩ দশমিক ৮৭।

মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে টেস্ট জেতার পর উজ্জীবিত ছিল বাংলাদেশ। ক্রাইস্টচার্চেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাতে ছিল উদগ্রীব। হ্যাগলি ওভালের ২২ গজের জমিন সবুজ। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বেওভালের চেয়ে বেশি। টস জিতে প্রথম টেস্ট যদি নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের ছারখার করা যায়, তাহলে হ্যাগলি ওভালে নয় কেন? প্রয়োজন শুধু টস জয়।

প্রত্যাশা মতো টসও জেতা হলো। বোলিংও নেওয়া হলো। কিন্তু কোথায় নিউ জিল্যান্ড ছারখার। উল্টো নিজেদের ধারালো আক্রমণই ভোতা হয়ে গেছে। প্রথম সেশনে স্বাগতিকদের কোনো উইকেটই নেওয়া সম্ভব হয়নি। রান উঠে বিনা উইকেটে ৯২। চা বিরতির আগে অবশ্য একটি উইকেট নেওয়া সম্ভব হয়েছে। নিউ জিল্যান্ডের রান উঠে ১ উইকেটে ২০২। দিন শেষে যা গিয়ে ঠেকে ৩৪৯ রানে।

ম্যাচ শুরুর আগে বাংলাদেশ যে রকম পরিকল্পনা করেছিল তার সব কিছুই পেয়েছিল। কিন্তু তারপরও তারা তার ফায়দা নিতে পারেনি। ক্রাইস্টচার্চের ইতিহাস বদলে দিয়ে নিউ জিল্যান্ড ছুটছে রানের ফোয়ারার দিকে। পরিসংখ্যান ওলট-পালট হয়ে গেছে। আরো কিছু হবে। ভেঙে যাচ্ছে পূর্বের অনেক ধারণা। এখানে প্রথম ইনিংসে ৩০০ রানের নিচে হয়ে। এ তথ্য প্রথম দিনই মিথ্যে প্রমাণ করে দিয়েছেন নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা।

উদ্বোধনী জুটিতে শতরান এসেছে। এর দায় আছে বাংলাদেশের পেসারদেরও। মোটেই নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি বাংলাদেশের তিন পেসার। প্রথম টেস্টে তিন পেসারের ক্ষুরধার বোলিং যেমন সবার প্রশংসা কুড়িয়ে আশার প্রদীপ বাড়িয়েছিল দ্বিতীয় টেস্ট নিয়ে, সেখানে পানি ঢেলে দিয়েছেন তিন পেসার। লাইন-লেন্থের বালাই ছিল না। প্রথম টেস্টে যেখানে উইকেট টু উইকেট বল করে কখনো অফ স্ট্যাম্পের বাইরে, কখনো শর্ট পিচ বল করে গেছেন তিন পেসার। যার সদ্ব্যবহার করে নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা ছুটছেন রানের পাহাড় গড়ার দিকে।

এ রকম পরিস্থিতির জন্য ভাগ্যকেও দুষতে পারেন বাংলাদেশের পেসাররা। তাসকিন-শরিফুলকে এ দিন শুরু থেকেই খুবই স্বাভাবিকভাবে খেলছিলেন দুই ওপেনার লাথাম ও ইয়াং। প্রথম টেস্টের নায়ক এবাদত বল হাতে (ইনিংসের নবম ওভার ছিল) নেওয়ার পরই সফল হয়ে ছিলেন। সেঞ্চুরিয়ান লাথামকে দুই দুইবারই এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেছিলেন তিনি। আম্পায়ার দুইবারই সাড়া দিয়েছিলেন। কিন্তু দুইবারই রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান তিনি। পরে প্রথম সেশনে করেন হাফ সেঞ্চরি। পরের সেশনে ক্যারিয়ারের দ্বাদশ সেঞ্চুরি করেন ১৩৩ বলে ১৭ বাউন্ডারিতে। অথচ এ উইকেট পড়ে গেলে ফলাফল অন্য রকমও হতে পারত।

পরে মিরাজের বলে বেশ আস্থার সঙ্গে বাংলাদেশ রিভিউ নিয়েছিল। উইকেটের পেছনে নুরুল হাসমান সোহান বল গ্লাভসে নিয়েই জোরালো আবেদন করেন। কিন্তু আম্পায়ার সাড়া না দিলে অধিনায়ক মুমিনুলের অপেক্ষা না করে নিজেই রিভিউ নেন সোহান। পরে মুমিনুল সায় দেন। কিন্তু রিপ্লেতে দেখা যায় বল ব্যাট কিংবা গ্লাভস স্পর্শ করেনি।

শুধু লাথাম কেন, আরেক ওপেনার উইল ইয়াংও বেঁচে গেছেন আউট হওয়ার হাত থেকে। এবারও বোলার ছিলেন এবাদত। স্লিপে তিনি ক্যাচ দিয়েছিলেন। কিন্তু লিটন দাস ধরতে পারেননি। পরে সেই বলে ওভার থ্রো হলে নিউ জিল্যান্ড তুলে নেয় ৭ রান।

নিউ জিল্যান্ডের প্রথম জুটি ভাঙে দলীয় ১৪৭ রানে। উইল ইয়াংয়ের (৫৪)ক্যাচ ধরে অভিষেকে যাত্রা শুরু করেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। লাথাম ২৭৮ বলে ২৮ চারে ১৮৬ রান করে আছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরির অপেক্ষায়। তার এ রান আবার নিউ জিল্যান্ডের ইতিহাসে চতুর্থ দিন করেছিলেন ২২২ রান। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তৃতীয় দিন রস টেলর করেছিলেন ২০৯ রান। ২০১৪ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টের প্রথম দিনই ব্রান্ডন ম্যাককালাম করেছিলেন ১৯৫ রান। সবাইকে ছাড়িয়ে লাথাম নিজেকে নিয়ে যেতে পারেন সবার উপরে। ১৪৮ বলে ১ ছক্কা ও ১০ চারে ৯৯ রান নিয়ে কনওয়ে আছেন ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরির অপেক্ষায়। প্রথম ইনিংসে তিনি করেছিলেন ১২২ রান।

এমপি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক