রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মিঠুনের ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রথম ইনিংসে মধ্যাঞ্চলের লিড

শিরোপা নির্ধারিন ম্যাচ। প্রতিপক্ষ বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল প্রথম ইনিংসে করেছে ৩৮৭ রান। সেখানে ব্যাট করতে নেমে ওয়ালটন মধ্যাঞ্চলের শুরুতেই ১৬ রানে নেই ৪ উইকেট। সমূহ বিপদ সামনে। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ায় মধ্যাঞ্চল। মোহাম্বমদ মিঠুনের (২০৬) ডবল সেঞ্চুরির সঙ্গে দলপতি শুভাগত হোমের (১১৬) সেঞ্চুরিতে উল্টো দক্ষিণাঞ্চলই চাপে।

মধ্যাঞ্চলের প্রথম ইনিংস শেষ হয় ৪৩৮ রানে। এগিয়ে থাকে ৫১ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণাঞ্চলের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৪৩। এখনো তারা পিছিয়ে আছে ৮ রানে। পিনাক ঘোষ ২২ ও অমিত হাসান ২০ রান নিয়ে আগামীকাল ব্যাট করতে নামবেন।

মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে শুভাগত মিলে আগের দিনই ধস ঠেকিয়ে ছিলেন। ১৬ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর দুই জনে জুটিতে দ্বিতীয় দিন পার করে দেন ১৮৪ রান করে। দুই জনে পঞ্চম উইকেট জুটিতে যোগ করেছিলেন ১৬৮ রান। আজ মিঠুন ১০২ ও শুভাগত ৬৩ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। মিঠুণ ডাবল সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। শুভাগত করেন সেঞ্চুরি। দুই জনে যখন বিচ্ছিন্ন হন, তখন জুটিতে যোগ হয়েছে ২৮৩ রান। জুটি ভাঙে শুভাগত আউট হলে। তিনি আউট হন কামরুল ইসলাম রাব্বির বলে পিনাক ঘোষের হাতে ধরা পড়ে। ২১৯ বলের ইনিংসে ছিল ১৬টি চারের মার। শতরান করেন নাসুমের বলে ২ রান নিয়ে ১৮৬ বলে। মিঠুন ডাবল সেঞ্চুরি করতে বেশি বল খেলেননি। ২৮৭ বলে পূর্ণ করেন ১৫ বছরের ক্যারিয়ারে প্রথম দুই শতক। ডাবল সেঞ্চৃুরি করার পর খুব বেশি দূর এগুতে পারেননি। ২০৬ রানে তাকে বিদায় করে দেন রিশাদ হাসান এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে। তার ৩০৬ বলের ইনিংসে ছিল ২৭টি চার ও ৩টি ছক্কা। চলতি আসরে মিঠুনের এটি দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। এর আগে প্রথম ম্যাচে বিসিবি উত্তরাঞ্চলের বিপক্ষে ইনিংসের উদ্বোধন করতে এসেই খেলেছিলেন ১৭৬ রানের ইনিংস। মিঠুনের ডাবল সেঞ্চুরি এই আসরে আবার দ্বিতীয়। প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন বিসিবি উত্তরাঞ্চলের হয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য কৌহিদ হৃদয়। তিনি করেছিলেন ২১৭ রান।

শুভাগত আউট হওয়ার পর মিঠুন উইকেটকিপার জাকের আলীকে নিয়ে ৭৫ রানের জুটি গড়ে প্রতিপক্ষের রান ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করেন। সেই সম্ভাবনাকে বাস্তবে নামিয়ে আনেন জাকের আলী ও রবিউল হক ৩৭ রান যোগ করে।

জাকের আলী ১২৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি করার পর আউট হয়ে যান ৫৩ রানে কামরুল ইসলাম রাব্বির বলে পিনাক ঘোষের হাতে ক্যাচ দিয়ে। রবিউল ৩৪ রান করে কামরুল ইসলাম রাব্বির বলে শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন। আগের দিন মধ্যাঞ্চলের ইনিংসে ভীতি ছড়ানো ফরহাদ রেজা এ দিন আর কোনো উইকেট পাননি। এ দিন সফল বোলার ছিলেন কামরুল ইসলাম রাব্বি। তিনি ৭০ রানে নেন ৪ উইকটে। ফরহাদ রেজা ৪ উইকেট নিতে খরচ করেন ৫৩ রান।

৫১ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণাঞ্চল প্রথম ইনিংসের মতো মজবুত শুরু করতে পারেনি। একেবারে বিপরীত শুরু করে। কোনো রান না করেই বিদায় নেন এনামুল হক। তখন তিনি কোনো রানই করতে পারেননি। প্রথম ইনিংসে তিনি পিনাক ঘোষের সঙ্গে উদ্বোধনী জুটিতে ১৩৭ রান এনে দিয়েছিলেন। শুরুর এই ধাক্কা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছেন পিনাক ঘোষ ও অমিত হাসান। দুই জনে পরে আর কোনো উইকেট পড়তে দেননি। ১১ ওভার খেলে ৪৩ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ হয়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর

বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল: ৩৮৭ ও ৪৩/১, ওভার ১১ (পিনাক ঘোষ ২২*, অমিত হাসান ২০*, এনামুল হক ০, হাসান মুরাদ ১/৯)

ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল: ৪৩৮/১০ (আগের দিনের ১৮৪/৪) ওভার ১২৭.৪ (মোহাম্মদ মিঠুন ২০৬, শুভাগত হোম ১১৬, জাকের আলী ৫৩, রবিউল হক ৩৪, ফরহাদ রেজা ৪/৫৩,কামরুল ইসলাম ৪/৭০)

 

এমপি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও