রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নিউ জিল্যান্ডকে অল্প রানেই অলআউট করতে চান লিটন

নিউ জিল্যান্ডের কন্ডিশনে অনেক বাতাস। এই বাতাসের সুবিধা নিয়ে পেস বোলাররা অতিথি দলের ব্যাাটসম্যানদের ঘায়েল করে থাকেন। বেশি সমস্যা হয় বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের বেলায়। এবার মাঠে নামার আগেও ছিল একই ভয়। কিন্তু মাঠে নেমে সেই ভয় উড়ে গেছে সেই বাতাসেই। শুরুটা করেন বোলাররা।

তাদের দেখিয়ে দেওয়া পথে হাঁটেন ব্যাটসম্যানরা। মাহমুদুল হাসান জয়ের ধৈর্য্যশীল ব্যাাটিংয়ের পর লিটনের ঠান্ডা-গরমের মিশেলের সঙ্গে যোগ হয়েছিল মুমিনুল ও নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাটিংও। দুইয়ে দুইয়ে যোগফল চারের মতো বাংলাদেশেরও ব্যাটে-বলে সমন্বয় ঘটাতে বাংলাদেশ এখন অসম্ভবক সম্ভব করার পথে। যে নিউ জিল্যান্ডের মাটিতে নেই কোনো জয়, সেখানে উঁকি দিচ্ছে জয়। দাঁড়িয়ে আছে হাত ছোঁয়া দূরত্বে।

নিউ জিল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে এবাদত মাত্র ৭ বলের ব্যবধানে কোনো রান না দিয়ে তিন উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচকে সম্পূর্ণ বাংলাদেশের সীমনায় নিয়ে আসেন। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে কথা বলেছেন লিটন দাস।

নিউ জিল্যান্ডকে অল্প রানে অলআউট করার পরিকল্পনার কথা জানালেন। কথা বলেছেন রিভিউয়ের অপব্যাবহার আর এবাদতের বোলিং নিয়েও। তার কথার উল্লেখযোগ্য অংশ ঢাকাপ্রকাশ-এর পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো:

প্রশ্ন: এবাদতের স্পেল সম্পর্কে ফিলিংস কী আপনার?

লিটন: এবাদত আজকে দুর্দান্ত ছিল। ওর দুটো স্পেলই চমৎকার ছিল। আমার মনে হয় সে একই জায়গায় বল করার কারনে অনেক হেল্প পেয়েছে। তার ব্রেক-থ্রো আমাদের দলকে অনেক বুস্ট আপ করেছে। এখন যে অবস্থায় আছি, আমরা ওভার এক্সাইটেড না, আমাদের এখনও পাঁচ উইকেট নিতে হবে। যত কম রান দেওয়া যায়, এই রানটা আমাদের চেজ করতে হবে।

প্রশ্ন: এবাদতের বোলিং এভারেজ অনেক হাই ছিল, সেটি নিয়ে দলের ভেতর কোন ফ্রাসট্রেশন ছিল কি না?

লিটন: দেখেন, আমি যখন প্রথম ক্রিকেট শুরু করেছিলাম, আমার পারফরম্যান্স কিন্তু ততটা ভাল ছিল না। ইনফ্যাক্ট বাংলাদেশে এখন যেই দলটা খেলছে, সবারই যে পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো তা কিন্তু না। তাই প্লেয়ারদেরকে সুযোগ দিতে হবে। একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে আমরা যখন টেস্ট খেলি, কতদিন পরপর খেলি। সে একটা ফরম্যাটেই খেলে। সো এই জিনিসগুলো মাথায় রাখতে হবে যে একটা পেস বোলারের জন্য সব সময় সব কিছু অনুকূলে থাকে না। হ্যাঁ, তার হয়ত এভারেজটা একটু বেশি। ইকোনোমি একটু বেশি ছিল। কিন্তু তার যে যোগ্যতা আছে, সে যে ভাল বোলার সেটি সে আজ প্রমাণ করেছে। সামনেও সে প্রমাণ করবে, এই বিষয়ে আমি বেশ আশাবাদী। ওর ম্যাচ ১১টা কি ১২টা। আমার মনে হয় টেস্ট খেলোয়াড়ের ১৫-১৭ ম্যাচ লাগে তার অভিজ্ঞতাটা আনতে, ক্রিকেটটাকে বুঝতে। তাই আমার মনে হয় ওই সময়টা তাকে দেওয়া উচিত।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের রিভিউ নেওয়া সর্ম্পকে কী বলবেন? আপনারা কি ওভার এক্সাইটেড ছিলেন?

লিটন: না আসলে ওভার এক্সাইটেড না, প্রথমটার কথাই বলি, আমি যখন রিভিউ নিলাম, আমি পেছনে ছিলাম, আমার মনে হয়েছে কনফার্ম আউট। কিন্তু নেওয়ার পর সেটি লস হল। দ্বিতীয়টা আমরা নেওয়ার পর সফল হয়েছিলাম। কনওয়ের উইকেট। ওটাতে কিন্তু সাদমান, মিরাজ,শান্ত রাব্বি, যতগুলা প্লেয়ার সামনে ছিল, তাদের কল ছিল। এটা হয় অনেক সময়, আপনি রিভিউতে সফল হবেন, কখনো হবেন না। পরেরটায় মিরাজ কনফিডেন্ট ছিল বিষয়টা নিয়ে। আমরা তাকে ব্যাক করেছি। কারণ, প্রতিটি খেলোয়াড়ের দায়িত্ব ফিডব্যাক নেওয়া। আমারা তো চাচ্ছিলাম একটা উইকেট পড়ুক। এই জন্যই আমরা চান্স নিয়েছি।

প্রশ্ন: আপনারা কেমন টার্গেট আশা করছেন?

লিটন: দেখেন কাল নতুন দিন। উইকেটটা অতটা সহজ হবে বলে আমার মনে হচ্ছে না। কারণ, যত দিন যাচ্ছে, উইকেটের কিছু না কিছু কাজ করছে। আমাদের চেষ্টা থাকবে যত কমে তাদের অলআউট করে দেওয়া যায়, এবং সেই রানটা চেজ করা যায়। খুব একটা সহজ হবে আমাদের ইনিংসটা সেটিও কিন্তু না। আমাদের অনেক পরিশ্রম করে ব্যাটিং করতে হবে। আমরা অনেক কুল আছি। আমাদের জিততেই হবে এমন কথা নেই। আমরা একটা প্রসেসের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। এতক্ষণ সেই প্রসেসটা ধরে রেখে সফল হয়েছি। সামনেও হব বলে আশা করছি।

 

এমপি/এমএমএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও