রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিসিএল ফাইনাল

জমে উঠেছে দুই অধিনায়কের লড়াই

মিঠুন-জাকিরের সেঞ্চুরি, মুরাদের ৫ উইকেট

বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) ফাইনাল দারুণভাবে জমে উঠেছে। চলছে লড়াই দুই অধিনায়কের। সেঞ্চুরির জবাবে হচ্ছে সেঞ্চুরি। ফাইনালে প্রদর্শীত হচ্ছে বিসিবি দক্ষিণাঞ্চলের অধিনায়ক ফরহাদ রেজা ও ওয়ালটন মধ্যাঞ্চলের অধিনায়ক শুভাগত হোমের অলরাউন্ড নৈপুণ্য। দলের রানকে হৃষ্ট পোষ্ট করতে ফরহাদ রেজা ব্যাট হাতে খেলেন মারমুখি ৭১ রানের ইনিংস। পরে মাত্র ১৬ রানে মধ্যাঞ্চলের ৪ উইকটে তুলে নিয়ে কোনঠাসা করে ফেলেন।

কিন্তু তখনই এগিয়ে আসেন মধ্যাঞ্চলের অধিনায়ক শুভাগত হোম। ওপেনার মোহাম্মদ মিঠুনের সাথে জুটি বেঁধে দলের করুণ অবস্থা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন। ৬৭ রানে অপরাজিত তিনি। এর আগে বল হাতে সোমবার (৩ জানুয়ারি) দক্ষিণাঞ্চলের পতন হওয়া ৫ উইকেটের ৩টি তুলে নেন তিনি। এদিকে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন মধ্যাঞ্চলের মোহাম্মদ মিঠুন। ১০২ রানে তিনি অপরাজিত। এর আগে সেঞ্চুরি করেছিলেন দক্ষিণাঞ্চলের জাকির হাসান। তিনি অপরাজিত থাকেন ১০৭ রানে। বিসিবি দক্ষিণাঞ্চলকে ৩৮৭ রানে থামিয়ে দিয়ে নিজের ব্যাট করতে নেমে বড় বিপর্যয়েই পড়েছিল। দিন শেষে তাদেরস ৪ উইকেটে ১৮৪। এখনো তারা পিছিয়ে আছে ২০৪ রানে।

মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে প্রথম দিন উইকেট পড়েছিল ৫টি। দ্বিতীয় দিন দুই দলের মিলে পড়েছে ৯টি। দক্ষিণাঞ্চলের ৫টি, মধ্যাঞ্চলের ৪টি। রান উঠেছে ২৯৬।

দক্ষিণাঞ্চল আগের দিনের চমৎকার শুরু ধরে রাখতে পারেনি হাসান মুরাদের ঘূর্ণিবলে। আজ তিনি আর ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারেননি। যদিও রিশাদ হাসানকে আউট করে ৫ উইকেট নেয়ার র্কীতি গড়েন। আজকে মধ্যাঞ্চলের সফল বোলার ছিলেন দলপতি শুভাগত হোম। তিনি একাই তুলে নেন ৩ উইকেট। কিন্তু শুভাগত হোম ত্রাস সৃষ্টি করতে পারেননি প্রতিপক্ষের ইনিংসে। যে কারণে আগের দির্নে দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান জাকির হাসান ও ফরহাদ রেজা দলের রানকে চারশ ছুঁই ছুঁই করে ফেলেন। দুই জনে ষষ্ট উইকেট জুটিতে যোগ করেন ১১৯ রান। যেখানে দলপতি ফরহাদ রেজারই একার অবদান ছিল ৭১ রানের। ৬২ বলের মারমুখি ইনিংসে তিনি ৩ ছক্কার সাথে ৯টি বাউন্ডারিও হাঁকান। তাকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে হাসান মুরাদ ইনিংসে পঞ্চম উইকেট পূর্ণ করেন। দিনের প্রথম উইকেট মুরাদ পেলেও পরে আর তিনি কোনো উইকেট পাননি। ফরহাদ রেজা আউট হওয়ার পর পরবর্তিতে রিশাদ হাসান (১৬) নাসুম আহমেদের (১৭) ছোট ছোট অবদানে দলের রান বাড়ার সাথে সাথে জাকির হাসান তার সেঞ্চুরিও তুলে নেন। হাসান মুরাদের বলে চার মেরে তিনি সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ১৫১ বলে। একে একে অপর প্রান্তের বাকি সব ব্যাটসম্যান আউট হলে তিনি শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ১০৭ রানে। তার ১৬১ বলের ইনিংসে ছিল ১৫টি চারের মার। লিগ পর্বের শেষ ম্যাচেও মধ্যাঞ্চলের বিপক্ষে জাকির ১০৯ রান করেছিলেন। এর আগে তিনি পূর্বাঞ্চলের বিপক্ষে ১২২ রান করেছিলেন।

ব্যাট করতে নেমে মধ্যাঞ্চল ভয়াবহ ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। এক প্রান্ত থেকে ফরহাদ রেজা একের পর এক উইকেট নিতে থাকেন। এর মাঝে আবার এক ওভারে জোড়া আঘাতও ছিল। ক্রিজে ব্যাটাররা আসছেন, আর ফরহাদ রেজা উইকেট পকেটস্থ করছেন। এ সময় আব্দুল মজিদ (০), এই আসরের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান সৌম্য সরকার (৩), আরেক সফল ব্যাটসম্যান সালমান ইসলাম (১), তাইবুর রহমান (৪) ফিরে যান। ইনিংসের গোড়া পত্তন করতে আসা মোহাম্মদ মিঠুন চেয়ে চেয়ে দেখছিলেন। কিন্তু করার কিছুই ছিল না। একমাত্র করণীয় ছিল নিজে টিকে থাকে পতন রোধ করা। সেই কাজটিই সুচারুরূপে করে যান দলপতি শুভাগত হোমকে পেয়ে। দুই জনে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে যান। ফরহাদ রেজার তোপ সামলে অন্যদেরও সামাল দিতে থাকেন। রোধ করেন উইকেট পতনের। এমনই রোধ করেন যে পরে আর কোনো উইকেটই পতন হতে দেননি। মিঠুনতো সেঞ্চুরি তুলে নেন ১৪৭ বলে। মেহেদী হাসানের বলে বাউন্ডারি মেরে তিনি ব্যাট উঁচিয়ে ধরেন। চলতি আসরে এটি তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। প্রথম ম্যাচে বিসিবি উত্তরাঞ্চলের বিপক্ষে ১৭৬ রান করেছিলেন। তার সাথে শুভাগত হোম অপরাজিত আছেন ৬৭ রানে। দুই জনে মিলে পঞ্চম উইকেট জুটিতে যোগ করেন ১৬৮ রান। আগামীকাল এই দুই জনকে আরো বহদূর যেতে হবে ম্যাচে ফিরে আসতে হলে। ফরহাদ রেজা ৩১ রানে নেন ৪ উইকেট।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল: ৩৮৭ (আগের দিনের ২৬৮/৫), ওভার ১১১.৩ ( জাকির হাসান ১০৭*, এনামুল হক ৭৬, ফরহাদ রেজা ৭১, পিনাক ঘোষ ৬৫, জাকির হাসান ৪৪, অমিত হাসান ১০, হাসান মুরাদ ৫/ ১০১, শুভাগত হোম ৩/৫১, আবু হায়দার ২/৭৬)।

ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল: ১৮৪/৪, ওভার ৫৩ (মোহাম্মদ মিঠুন ১০২, শুভাগত হোম ৬৭, ফরহাদ রেজা ৪/৩১)।

এমপি/এএস

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও