রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

তিন শতকের আক্ষেপের পরও দিনটি বাংলাদেশের

আগের দিন আশা জাগিয়েছিলেন মাহমুদুল হাসান জয়। কিন্তু শতক হলো না তার। ৭৮ রানে মাঠ ছাড়লেন। নড়বড়ে শুরু করা মুমিনুল কয়েক দফা জীবন পেয়ে তিনিও আশা জাগিয়েছিলেন। খুব কাছাকাছি চলেও গিয়েছিলন। কিন্তু ৮৮ রানে তাকেও ফিরে আসতে হয়। মুমিনুলের সঙ্গে সমান তালে খেলে লিটন দাসও আশার তরী ভাসিয়েছিলেন। সম্ভাবনার দরজা ক্রমেই মেলে ধরছিলেন। সবাই ভেবেছিলেন মাহমুদুল-মুমিনুল যে নিরাশ ক্রিকেট প্রেমীদের করেছে তা ঘুচাবে লিটন। শতক করে হতশা দূর করে রাঙিয়ে তুলবেন তাদের। কিন্তু না; এবারও হলো না। সবার হতাশাকে বাড়িয়ে দিয়ে তিনিও ফিরে গেলেন ৮৬ রানে। তিনটি শতকের অপমৃত্যু ঘটলেও দিনটি কিন্তু ঠিকই বাংলাদেশ নিজেদের করে নিয়েছে। তৃতীয় দিন শেষ করেছে ৬ উইকেট হারিয়ে ৪০১ রানে। এগিয়ে আছে ৭৩ রানে। নিউ জিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে করেছিল ৩২৮ রান।

এশিয়ার বাইরে অন্য সব দেশে বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাস মলিন। সেখানে নিউ জিল্যান্ডে আরও বেশি করে মলিন। এবার নিউ জিল্যান্ড খেলতে গিয়েছিল খুবই নাজুক পরিস্থিতিতে। অথচ এবারই বাংলাদেশ বিদেশের মাটিতে প্রথমবারের মতো কোনো দলের প্রথম ইনিংসকে ছাড়িয়ে লিড নিতে পেরেছে।

মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিন শেষে বাংলাদেশ বেশ হৃষ্টপুষ্ট অবস্থানে থাকলেও দিনের শুরুটা কিন্তু ছিল খুবই দুর্বিসহ আর কঠিন। কারণ এ সময় নিউ জিল্যান্ডের চার পেসারের আক্রমণ আর কন্ডিশনের সুবিধায় ব্যাটসম্যানদের জন্য ছিল কঠিন যুদ্ধ। সেই যুদ্ধে টিকতে পারেননি মাহমুদুল হাসান জয় ও মুশফিকুর রহিম (১২)। আর রান উঠে মাত্র ৪৫। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা ধাতস্থ হতে থাকেন। রানের চাকাও সচল হতে থাকে। দ্বিতীয় সেশনে কোনো উইকেটও হারাতে হয়নি। রান আসে ২ উইকেটে ৮৭। আর তৃতীয় সেশনে ২ উইকেট হারিয়ে যোগ হয় ৯৪। সারাদিনে ৪ উইকেট হারিয়ে যোগ করেছে ২২৬ রান।

টেস্টের প্রথম তিনদিনই রাজত্ব করছে বাংলাদেশ দল। প্রথম দিন বল হাতে শাসন করে ম্যাচ সমান করে টিকে ছিল। দ্বিতীয় দিন প্রথম সেশনে নিউ জিল্যান্ডকে অলআউট করে শুরু হয় ব্যাট হাতে শাসন। যা অব্যাহত আছে তৃতীয় দিন শেষেও। পাঁচ সেশন ব্যাট করে মাত্র ৬ উইকেট হারিয়ে ৪০১ রান করা বিদেশের মাটিতে প্রতিপক্ষ বিবেচনায় বাংলাদেশের সেরা অর্জন। শেষ দুই দিন বাংলাদেশ নিজেদের এই অবস্থানকে কতটা কাজে লাগিয়ে টেস্টের ফল পাকিয়ে নিজেরা খেতে পারে তা দেখার বিষয়। লিড ৭৩ রানের। শেষ ৪ উইকেটে সেই লিড দ্রুত বাড়িয়ে নিজেদের অবস্থানকে আরও পোক্ত করতে হবে। পরে নিউ জিল্যান্ডকে আবার ব্যাটিংয়ে নামিয়ে দ্রুত অলআউট করার চেষ্টা করতে হবে। এখানে সফল হলেই বাংলাদেশ টেস্টের ফলাফল নিজেদের অনুকূলে নেওয়ার রাস্তা তৈরি করতে পারবে।

মাহমুদুল ও লিটন দাস সেঞ্চুরি পাননি ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটাতে। যে মাহমুদুল ছিলেন আগের দিন ধৈর্য ধারনের জীবন্ত উদাহরণ, তিনিই আজ ছিলেন ছটফটে, অস্থির। যার মাশুল দিতে হয়েছে শতক বঞ্চিত হয়ে। দিনের শুরু থেকেই বারবার শট খেলার জন্য চেষ্টা করেছেন। কখনও জায়গায় দাঁড়িয়ে। কখনও অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বল খেলে। আউটও হয়েছেন তার খেসারত দিয়ে। ওয়েগনারের অফ স্ট্যাাম্পের বাইরে জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে গিয়েছিলেন। গালিতে তাকে লুফে নেন নিকোলাস। আগের দিন ২১১ বল খেলে করেছিলেন ৭০ রান। আজ ১৭ বল খেলে যোগ করেন ৮ রান। মাহমুদুল হতাশ হওয়ার পর সেখানে সম্ভাবনার বীজ বপন করে ধীরে ধীরে সেঞ্চুরি নামক ফসল পাকানোর কাছাকাছি চলে যান প্রথমে মুমিনুল, পরে লিটন। মুমিনুল যখন নব্বই ছুঁই ছুঁই করছেন তখনই ৮৮ রানে বোল্ট নামক ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে। বাঁচার জন্য অ্যাম্বুলেন্স নামক রিভিউ ডেকেছিলেন। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। ১২ চারে সাজানো তার ২৪৪ বলের ইনিংসের যবনিকা ঘটে সেখানেই। আউট হওয়ার আগে লিটনের সঙ্গে তিনি পঞ্চম উইকেটে যোগ করেন ১৫৮ রান। মুমিনুল যখন আউট হন, তখন লিটনেরও সেঞ্চুরির ফল পাকতে শুরু করেছে। তার রান ছিল ৭৭। তিনিও আশির ঘর র্স্পশ করে নব্বই ছুঁই ছুঁই করছিলেন। শুরু থেকে কখনও ধীরস্থির, কখনও আগ্রাসী-এই দুইয়ের মিশেলে লিটন ভালোই খেলছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করেই তার ছন্দপতন ঘটে। বোল্টের অফ স্ট্যাম্পের বাইরে বল খোঁচা দিতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ব্লুন্ডেলের হাতে ধরা পড়েন। ১৭৭ বলের ইনিংসে লিটন এই একটিই ভুল করেছিলেন। আর এই এক ভুলেই তার মৃত্যু ঘণ্টা বাজে ৮৬ রানে। যেখানে ছিল ১০টি চারের মার। কী আর করা। ভুলের জন্য অনুশোচনা করতে করতে মাথা নিচু করে মাঠ ছাড়েন। দুই সেট ব্যাটসম্যান বিদায় নেন ৯ রান ও ২৩ বলের ব্যবধানে। তাদের বিদায়ের পর ইয়াসির আলী (১১*) ও মেহেদী হাসান মিরাজ (২০*) মিলে দিনের বাকি সময় পার করে দেন ৩১ রান যোগ করে। ওয়েগনার ও বোল্ট যথাক্রমে ৬১ ও ৯৮ রান দিয়ে নেন ৩টি করে উইকেট।

এমপি/টিটি

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও