রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

তিন শতকের আক্ষেপের পরও দিনটি বাংলাদেশের

আগের দিন আশা জাগিয়েছিলেন মাহমুদুল হাসান জয়। কিন্তু শতক হলো না তার। ৭৮ রানে মাঠ ছাড়লেন। নড়বড়ে শুরু করা মুমিনুল কয়েক দফা জীবন পেয়ে তিনিও আশা জাগিয়েছিলেন। খুব কাছাকাছি চলেও গিয়েছিলন। কিন্তু ৮৮ রানে তাকেও ফিরে আসতে হয়। মুমিনুলের সঙ্গে সমান তালে খেলে লিটন দাসও আশার তরী ভাসিয়েছিলেন। সম্ভাবনার দরজা ক্রমেই মেলে ধরছিলেন। সবাই ভেবেছিলেন মাহমুদুল-মুমিনুল যে নিরাশ ক্রিকেট প্রেমীদের করেছে তা ঘুচাবে লিটন। শতক করে হতশা দূর করে রাঙিয়ে তুলবেন তাদের। কিন্তু না; এবারও হলো না। সবার হতাশাকে বাড়িয়ে দিয়ে তিনিও ফিরে গেলেন ৮৬ রানে। তিনটি শতকের অপমৃত্যু ঘটলেও দিনটি কিন্তু ঠিকই বাংলাদেশ নিজেদের করে নিয়েছে। তৃতীয় দিন শেষ করেছে ৬ উইকেট হারিয়ে ৪০১ রানে। এগিয়ে আছে ৭৩ রানে। নিউ জিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে করেছিল ৩২৮ রান।

এশিয়ার বাইরে অন্য সব দেশে বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাস মলিন। সেখানে নিউ জিল্যান্ডে আরও বেশি করে মলিন। এবার নিউ জিল্যান্ড খেলতে গিয়েছিল খুবই নাজুক পরিস্থিতিতে। অথচ এবারই বাংলাদেশ বিদেশের মাটিতে প্রথমবারের মতো কোনো দলের প্রথম ইনিংসকে ছাড়িয়ে লিড নিতে পেরেছে।

মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিন শেষে বাংলাদেশ বেশ হৃষ্টপুষ্ট অবস্থানে থাকলেও দিনের শুরুটা কিন্তু ছিল খুবই দুর্বিসহ আর কঠিন। কারণ এ সময় নিউ জিল্যান্ডের চার পেসারের আক্রমণ আর কন্ডিশনের সুবিধায় ব্যাটসম্যানদের জন্য ছিল কঠিন যুদ্ধ। সেই যুদ্ধে টিকতে পারেননি মাহমুদুল হাসান জয় ও মুশফিকুর রহিম (১২)। আর রান উঠে মাত্র ৪৫। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা ধাতস্থ হতে থাকেন। রানের চাকাও সচল হতে থাকে। দ্বিতীয় সেশনে কোনো উইকেটও হারাতে হয়নি। রান আসে ২ উইকেটে ৮৭। আর তৃতীয় সেশনে ২ উইকেট হারিয়ে যোগ হয় ৯৪। সারাদিনে ৪ উইকেট হারিয়ে যোগ করেছে ২২৬ রান।

টেস্টের প্রথম তিনদিনই রাজত্ব করছে বাংলাদেশ দল। প্রথম দিন বল হাতে শাসন করে ম্যাচ সমান করে টিকে ছিল। দ্বিতীয় দিন প্রথম সেশনে নিউ জিল্যান্ডকে অলআউট করে শুরু হয় ব্যাট হাতে শাসন। যা অব্যাহত আছে তৃতীয় দিন শেষেও। পাঁচ সেশন ব্যাট করে মাত্র ৬ উইকেট হারিয়ে ৪০১ রান করা বিদেশের মাটিতে প্রতিপক্ষ বিবেচনায় বাংলাদেশের সেরা অর্জন। শেষ দুই দিন বাংলাদেশ নিজেদের এই অবস্থানকে কতটা কাজে লাগিয়ে টেস্টের ফল পাকিয়ে নিজেরা খেতে পারে তা দেখার বিষয়। লিড ৭৩ রানের। শেষ ৪ উইকেটে সেই লিড দ্রুত বাড়িয়ে নিজেদের অবস্থানকে আরও পোক্ত করতে হবে। পরে নিউ জিল্যান্ডকে আবার ব্যাটিংয়ে নামিয়ে দ্রুত অলআউট করার চেষ্টা করতে হবে। এখানে সফল হলেই বাংলাদেশ টেস্টের ফলাফল নিজেদের অনুকূলে নেওয়ার রাস্তা তৈরি করতে পারবে।

মাহমুদুল ও লিটন দাস সেঞ্চুরি পাননি ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটাতে। যে মাহমুদুল ছিলেন আগের দিন ধৈর্য ধারনের জীবন্ত উদাহরণ, তিনিই আজ ছিলেন ছটফটে, অস্থির। যার মাশুল দিতে হয়েছে শতক বঞ্চিত হয়ে। দিনের শুরু থেকেই বারবার শট খেলার জন্য চেষ্টা করেছেন। কখনও জায়গায় দাঁড়িয়ে। কখনও অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বল খেলে। আউটও হয়েছেন তার খেসারত দিয়ে। ওয়েগনারের অফ স্ট্যাাম্পের বাইরে জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে গিয়েছিলেন। গালিতে তাকে লুফে নেন নিকোলাস। আগের দিন ২১১ বল খেলে করেছিলেন ৭০ রান। আজ ১৭ বল খেলে যোগ করেন ৮ রান। মাহমুদুল হতাশ হওয়ার পর সেখানে সম্ভাবনার বীজ বপন করে ধীরে ধীরে সেঞ্চুরি নামক ফসল পাকানোর কাছাকাছি চলে যান প্রথমে মুমিনুল, পরে লিটন। মুমিনুল যখন নব্বই ছুঁই ছুঁই করছেন তখনই ৮৮ রানে বোল্ট নামক ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে। বাঁচার জন্য অ্যাম্বুলেন্স নামক রিভিউ ডেকেছিলেন। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। ১২ চারে সাজানো তার ২৪৪ বলের ইনিংসের যবনিকা ঘটে সেখানেই। আউট হওয়ার আগে লিটনের সঙ্গে তিনি পঞ্চম উইকেটে যোগ করেন ১৫৮ রান। মুমিনুল যখন আউট হন, তখন লিটনেরও সেঞ্চুরির ফল পাকতে শুরু করেছে। তার রান ছিল ৭৭। তিনিও আশির ঘর র্স্পশ করে নব্বই ছুঁই ছুঁই করছিলেন। শুরু থেকে কখনও ধীরস্থির, কখনও আগ্রাসী-এই দুইয়ের মিশেলে লিটন ভালোই খেলছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করেই তার ছন্দপতন ঘটে। বোল্টের অফ স্ট্যাম্পের বাইরে বল খোঁচা দিতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ব্লুন্ডেলের হাতে ধরা পড়েন। ১৭৭ বলের ইনিংসে লিটন এই একটিই ভুল করেছিলেন। আর এই এক ভুলেই তার মৃত্যু ঘণ্টা বাজে ৮৬ রানে। যেখানে ছিল ১০টি চারের মার। কী আর করা। ভুলের জন্য অনুশোচনা করতে করতে মাথা নিচু করে মাঠ ছাড়েন। দুই সেট ব্যাটসম্যান বিদায় নেন ৯ রান ও ২৩ বলের ব্যবধানে। তাদের বিদায়ের পর ইয়াসির আলী (১১*) ও মেহেদী হাসান মিরাজ (২০*) মিলে দিনের বাকি সময় পার করে দেন ৩১ রান যোগ করে। ওয়েগনার ও বোল্ট যথাক্রমে ৬১ ও ৯৮ রান দিয়ে নেন ৩টি করে উইকেট।

এমপি/টিটি

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল