শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জিতেও উত্তরাঞ্চলের ফাইনাল অনিশ্চিত!

শেষ রাউন্ডের ম্যাচ তিনদিনেই ইসলামী ব্যাংক মধ্যাঞ্চলের বিপক্ষে ৬ উইকেটে জিতেও ফাইনালে যাওয়ার জন্য অপেক্ষাই থাকতে হচ্ছে বিসিবি উত্তরাঞ্চলকে।

বিসিএল-এর তৃতীয় রাউন্ডের অপর ম্যাচের দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে তাদের। যেখানে অংশ নিচ্ছে বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল ও ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল। এই দুই দলের খেলায় জয়-পরাজয় নিষ্পত্তি হলে বিসিবির দুই দল দক্ষিণাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চল খেলবে ফাইনালে। আর ড্র হলে উত্তরাঞ্চল বাদ পড়বে। জায়গা করে নিবে ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল। উত্তরাঞ্চল পয়েন্ট ৩ ম্যাচে ১০। খেলা ড্র হলে দক্ষিণাঞ্চলের পয়েন্ট হবে ১২ ও মধ্যাঞ্চলের পয়েন্ট ১১। বর্তমানে এই দুই দলের পয়েন্ট ২ ম্যাচে দক্ষিণাঞ্চলের ১০ ও মধ্যাঞ্চলের ৯। তৃতীয় দিন শেষে ম্যাচের যে দৃশ্য তাতে এই ম্যাচের গতিপথ ড্রয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। মধ্যাঞ্চলের ৪৮১ রানের জবাব দিতে নেমে দক্ষিণাঞ্চল তৃতীয় দিন শেষে করেছে ৫ উইকেটে ৩৮১। তৌহিদ হৃদয় ১২২ ও অমিত হাসান ১১৭ রান করেন। এই দুইজনেই আগের ম্যাচে বিসিবি দক্ষিণাঞ্চলের বিপক্ষেও সেঞ্চুরি করেছিলেন। তৌহিদ হৃদয় ডাবল সেঞ্চুরি করে আউট হয়েছিলেন ২১৭ রান করে। অমিত হাসান করেছিলেন ১৩১ রান।

চট্টগ্রামে তৃতীয় রাউন্ড শুরুর আগে উত্তরাঞ্চলের পয়েন্ট ছিল ২ ও পূর্বাঞ্চলের ৮। ফাইনালে যাওয়ার পথে পূর্বাঞ্চলই বেশি সুবিধাজনক অবস্থানে ছিল। উত্তরাঞ্চলের অবস্থা ছিল নাজুক। ম্যাচ জিতে সেখানে তারা এখন ফাইনালের দাবীদার। বিদায় হয়ে গেছে পূর্বাঞ্চল। তৃতীয় দিন এই ম্যাচে উইকেট পড়েছে ১৪টি ।পূর্বাঞ্চলের সবকটির সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের চারটি।

১৪৪ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নেমে পূর্বাঞ্চল বিনা উইকেটে করেছিল ১৭ রান। ম্যাচ নিজেদের অনুকূলে নিতে হলে প্রয়োজন ছিল বড় ইনিংস গড়া কিন্তু সে কাজটি দলের কোনো ব্যাটসম্যানই করতে পারেননি। হাফ সেঞ্চুরির ইনিংস একটিও নেই। দিনের শুরুতেই বিদায় নেন বিপিএলে দল না পাওয়া আশরাফুল। এরপর ব্যাটিংয়ে ধস নামেনি। কিন্তু কেউই বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। আসলে এই কাজটি করতে দেননি বাঁহাতি স্পিনার সানজামুল ইসলাম। তিনি একাই তলে নেন ৮ উইকেট। রান খরচ করেন ৯৮। বাকি দুই উইকেট নেন শফিকুল। ইমরুল কায়েসকে আউট করে সানজামুল শুরু করেন উইকেট পাওয়ার মিছিল। এরপর তা চলতেই থাকে। যেনো হয়ে উঠেছিলেন হ্যামিলনের সেই বাঁশিওয়ালা। ব্যাটসম্যানরা ক্রিজে আসবেন আর তিনি উইকেট নেবেন। যখনই যে ব্যাটসম্যান মাথা তুলে দাঁড়াতে চেয়েছেন তাকেই তিনি ‘বধ’ করেছেন। যেমন ইনিংসের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী নাঈম হাসান (৪৫) কিংবা আফিফ গোসেন (৩৫)। এরফলে২৫৪ রানেই অলআউট হয় তারা। পূর্বাঞ্চল এগিয়ে থাকে মাত্র ১১০ রানে।

টার্গেট খুব বেশি, নয়। কিন্তু এই রান তাড়া গিয়েও ভালোই প্রতিরোধের মুখে পড়েছিল উত্তরাঞ্চল। শুরুতেই ওপেনার তানজিদের সাথে ওয়ান ডাউনে নামা তানবিরকে ফিরিয়ে দেন পেসার তানভীর। দলের রান তখন ৩৪। কিন্তু তৃতীয় উইকেট জুটিতে জুনায়েদ ও নাঈম ইসলাম মিলে দলের রানকে শতরানের কাছাকাছি নিয়ে যান। ৯৩ রানে গিয়ে জুটি ভাঙ্গে। নাঈমকে ২৮ রানে ফিরিয়ে দেন আফিফ। ৩ রান পর জুনায়েদকে ৩৮ রানে আউট করেন নাঈম হাসান। এরপর আর কোনো উইকেটের পতন দেননি দলপতি মার্শাল আইয়ুব (১২*) ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (৫*)।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

ইসলামী ব্যাংক বনাম পূর্বাঞ্চল বনাম বিসিবি উত্তরাঞ্চল

পূর্বাঞ্চল: ১৬৬ ও ২৫৪/১০ (আগের দিনের ১৭/০), ওভার ৫১ ( নাঈম হাসান ৪৫, আফিফ হেসেন ৩৫,প্রিতম কুমার ৩৩, কানভীর ইসলাম ৩০, শাহদাত গোসেন ২৭, ইমরুল কায়েস ২৩, মোহাম্মদ আশরাফুল ১৮, শামসুর রহমান ১৮, সানজামুল ইসল/৫৮)।

উত্তরাঞ্চল: ৩১০ ও ১১১/৪, ওভার ২৮ ( জুনায়েদ সিদ্দিক ৩৮, নাঈম ইসলাম ২৮, তানজিদ হাসান ১৯, মার্শাল আইয়ুব ১২, তানভীর ইসলাম ২/৩৫)।

ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল বনাম বিসিবি দক্ষিণাঞ্চল

মধ্যাঞ্চল: ৪৮১।

দক্ষিণাঞ্চল: ৩৮১/৫ ( আগের দিনের ৯২/১) ওভার ১২০ ( তৌহিদ হৃদয় ১২২, অমিত হাসান ১১৭, পনিাক ঘোষ ৭৪, জাকির হোসেন ৩৬*, নাহিদুল ইসলাম ১৮*, হাসান মুরাদ ২/৮১, নাজমুল ইসলাম ২/৮৯)।

 

এমপি/এমএমএ/

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার