শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘৪০৬’ বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট

বিপিএলের ঘণ্টা বাজতে শুরু করেছে। ঘনিয়ে আসছে শুরুর দিন। মাঠের লড়াইয়ের আগে সবার দৃষ্টি থাকে প্লেয়ার্স ড্রাফটের দিকে। কে কোন দলে খেলবেন, কোন দল কেমন শক্তিশালী হলো- তা জানা যাবে ২৭ ডিসেম্বর।

দেশি ও বিদেশি ক্রিকেটারদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় এ প্লেয়ার্স ড্রাফট। এবার দেশি ক্রিকেটার রাখা হয়ে ছয় ক্যাটাগরিতে ২১২ জনকে। বিদেশি ক্রিকেটার সেখানে প্রায় দ্বিগুণ। ৪০৬ জন। তাদের ক্যাটাগরি পাঁচটি। ‘এ’ গ্রেডে ১১ জন। পারিশ্রমিক ৭৫ হাজার ডলার। ‘বি’ গ্রেডে ১৬ জন। পারিশ্রমিক ৫০ হাজার ডলার। ‘সি’ গ্রেডে ২০ জন। পারিশ্রমিক ৪০ হাজার ডলার। ‘ডি’ গ্রেডে ৭৮ জন। পারিশ্রমিক ৩০ হাজার ডলার ও ‘ই’ গ্রেডে ২৮১ জন। পারিশ্রমিক ২০ হাজার ডলার।

বিপিএলের গর্ভনিং কাউন্সিল বিদেশি ক্রিকেটারদের লম্বা তালিকা তৈরি করলেও সেখানে নেই বিশ্ব মানের কোনো ক্রিকেটার। বিপিএলের মূল আকর্ষণে থাকেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটাররা। এবার তারাও নেই তালিকায়। গ্রেড ‘এ’-র দিকে তাকালেই বোঝা যায় ‘এ’ গ্রেডে কাদের রাখা হয়েছে? এখানে আছেন বেন ফোকস, ড্যান লরেন্স, দুশমন্থ চামিরা, ইসুরু উদানা, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, কাইস আহমেদ, রহমানউল্লাহ গুরবাজ, রবি বোপারা, সনদ্বীপ লামিচানে, উইলিয়াম জর্জ জ্যাকস ও জহির খান। তবে তিনজন করে বিদেশি ক্রিকেটার সরাসরি নেওয়ার সুযোগ থাকায় অনেক ফ্রাঞ্চাইজি বিশ্বমানের কয়েকজন ক্রিকেটারকে চূড়ান্ত করেছেন। এরাই হবেন বিপিএলের আকর্ষণ।

বাকি চার ক্যাটাগরিতে বিদেশি ক্রিকেটাররা হলেন-
বি গ্রেডে আছেন- বেনি হাওয়েল, ড্যানি ব্রিগস, দানুশকা গুনাথিলাকা, দীনেশ রামদিন, দীনেশ চান্দিমাল, লরি ইভান্স, লিয়াম ডওসন, লিয়াম প্লাঙ্কেট, লুক রাইট, মাহিশ থিকশানা, মোহাম্মদ শাহজাদ, নিরোশান ডিকওয়েলা, নুয়ান প্রদীপ, শাপুর জাদরান, শেলডন কটরেল, কুশল মেন্ডিস।

সি গ্রেডে আসেন- আফসর জাজাই, আহমাদ শাহজাদ, অ্যালেক্সান্ডার ডেভিস, বেন ডাঙ্ক, ক্যামেরন ডেলপোর্ট, চামিকা করুনারত্নে, দাওলাত জাদরান, ধনঞ্জয়া লক্ষণ, ফিদেল অ্যাডওয়ার্ডস, হারিস সোহেল, লাসিথ এম্বুলদেনিয়া, মোহাম্মদ আসাদ আফ্রিদি, মোহাম্মদ ইরফান, নাজিবউল্লাহ জাদরান, রবি রামপাল, রায়াদ এমরিট, রিকি ওয়েসেলস, সেক্কুগে প্রসন্ন, উসমান শিনওয়ারি, সুরাঙ্গা লাকমল।

ডি গ্রেডে আছেন- আব্দুল ওয়াসি, আবিদ আলী, আফতাব আলম, আকিফ জাভেদ, আকিলা ধনঞ্জয়া, অ্যান্ড্রু বালবির্নি, অ্যাঞ্জেলো পেরেরা, অ্যান্টন ডেভচিচ, আশিয়ান ডেনিয়েল, বিলওয়াল ভাট্টি, বিনুরা ফার্নান্দো, বিপুল শর্মা, বিয়র্ন ফরটুইন, চারমি লে রউক্স, চন্দরপল হেমরাজ, কাসুন রাজিথা, ক্রেইগ আরভিন, কার্টিস ক্যামফার, ডেভিড পেইন, ডিলন হেয়লিগার, আসেলা গুনারত্নে;

এহসান আদিল, ফাওয়াদ আলম, ফজল নিয়াজি রহমান, গুনাওয়ার্না জয়াসুরিয়া, অঞ্জনা জয়ারত্নে, ইমাম উল হক, জ্যাকব লিনটট, জশকরন মালহোত্রা, জতিন্দর সিং, জায়ডেন সিলস, জেফরে ভেন্ডারসে, জোন সিম্পসন, জনসন চার্লস, জর্ডান ক্লার্ক, জশ কব, জশুয়া লিটল, করিম জানাত, কেভিন ও’ব্রায়েন, কেভিন সিনক্লেয়ার, আশেন বান্দারা, আকিলা ধনঞ্জয়া, অ্যাঞ্জেলো পেরেরা;

আমিলা আপনসো, ম্যাথু ফিশার, ম্যাথু পার্কিনসন, মেইল হ্যামন্ড, মীর হামজা, আশান আলী খান, জুনায়েদ খান, নিয়াল স্মিথ, নিতিশ কুমার, প্যাট ব্রাউন, পল আদ্রিয়ান ভন মিকেরেন, চতুরঙ্গ ডি সিলভা, মিনোদ ভানুকা, রায়ান খান পাঠান, রবিন জেমস দাস, ভন ডার মারউই, রস হোয়াইটলি, রায়ান বার্ল, সাদিরা সামিরাউইকরামা, সাহান আরচিজে, সাজিদ খান, স্যাম কুক;

নিরওয়ান্থা থিকশিলা ডি সিলভা, শন ডিকসন, শনব উইলিয়ামস, শিরান ফার্নান্দো, আশান প্রিয়ঞ্জন, সুদীপ ত্যাগী, থমাস হেলম, উসমান ঘানি, বীরাস্বামী পারমল, ওয়েন ম্যাডসেন, ওয়েসলি মাধেভেরে, ইয়াসির শাহ, ইউনুস আহমাদজাই।

এমপি/এসএন

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত