শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চ্যাম্পিয়ন হয়ে মেয়েদের অন্যরকম উদযাপন

স্তিমিত হয়ে পড়া ঘরোয়া ফুটবলে মেয়েদের ফুটবল যেনো প্রাণের ছোয়া। আগুনের পরশমনি। ক্লাব ফুটবল বা এ জাতীয় আসরে দর্শকরা মাঠেই আসেন না। জাতীয় ফুটবল দল দেশবাসীকে কবে শিরোপা এনে দিয়েছিল তা খুঁজতে ইতিহাসের পাতা দেখতে হয়। উপমহাদেশের ‘বিশ্বকাপ’ বলে পরিচিত সাফ ফুটবলের শিরোপা এখনো সোনার হরিণই হয়ে আছে। খেলার মাণও পড়েছে অনেক। সব মিলিয়ে বল যায় ছেলেদের ফুটবল মাঠে খেলা হলেও সেখানে প্রাণ নেই। এখানেই ব্যতীক্রম মেয়েদের ফুটবল।

বয়স ভিত্তিক ফুটবলে তারা বেশ কয়েকবার দেশবাসীকে শিরোপার বৃষ্টিতে ভাসিয়েছে। এ সবই সাফের আসর। অনূর্ধ্ব-১৫, অনূর্ধ্ব-১৮ শিরোপা জেতার পর সবশেষ তারা উপহার দিয়েছে অনূর্ধ্ব-১৯ আসরের শিরোপা। কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে উপচে পড়া দর্শকদের উপস্থিতিতে চির প্রতিদ্বিন্দ্বি ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়ে এই শিরোপা নিজেদের করে নেয়। এক গোলে জিতলেও তাদের নান্দনিক খেলা প্রাণভরে উপভোগ করেছেন দর্শকরা। আর সরাসরি টিভিতে সম্প্রচারের কারণে সারা দেশের অসংখ্য মানুষ।

শিরোপা জেতার পর মারিয়া-রিপা-আনাই-তহুরা-ঋতুপর্ণা-আফিদা-স্বপ্না-উন্নতি-আঁখিদের হৃদয় উজাড় করা উৎসব ছিল দেখার মতো। তাদের সাথে সেই উৎসবে স্টেডিয়ামে বসে শামিল হয়েছিলেন দর্শকরাও। খেলা শেষ হওয়ার পরও দর্শকরা স্টেডিয়াম ছেড়ে যাননি। মেয়েদের শিরোপা হাতে নিয়ে উৎসব করা পর্যন্ত তারা ছিলেন উপস্থিত। আর ক্ষনে ক্ষনে বাংলাদেশ বাংলাদেশ জয়োধ্বনি আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত করে তুলেছিল। যা ছিল স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষে বাড়তি পাওয়া।

নানান দিক দিয়েই বাংলাদেশের এই শিরোপা ছিলে উল্লেখযোগ্য। আসরে তারা ছিল অপরাজিত। একমাত্র দল হিসেবে কোনো গোল হজম করেনি। প্রতিপক্ষের জালে বল ডুকিয়েছে ২০ বার। সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছেন বাংলাদেশের রিপা। তার গোল সংখ্যা ৫টি। আসরের সেরা খেলোয়াড়ও তিনি। আসরে হ্যাটট্রিক হয়েছে দুইটি। দুইটিই লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের। ভুটানের বিপক্ষে রিপা ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আফিদা করেছিলেন এই হ্যাটট্রিক দুইটি। এভাবেই গোটা আসর আলোকিত ছিল লাল-সবুজের পতাকায়।

মেয়েদের দ্যুতিতে মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) কমলাপুর স্টেডিয়ামে যেন রাত নেমে আসেনি। একদিকে ফ্লাড লাইটের আলো। সেই আলোতে রিপা-মারিয়াদের উল্লাসে রাতের আধার হারিয়ে গিয়েছিল। রাত প্রায় ৮টার দিকে খেলা শেষ হলেও দল বাফুফে ভবনে ফিরতে ফিরতে রাত ১০টা পার হয়ে যায়। বাফুফের এই ভবন মেয়েদের যেন আপন ঠিকানা। নিজেদের বসতভিটাও তারা এতোদিন থাকেন না, যতোদিন থাকেন এই ভবনে। বলা যায় বছরের অধিকাংশ দিনই তাদের নীড় বাফুফে ভবন। নিজ নীড়ে ফিরে আসার পর সেখানেও চলে একান্ত নিজেদের মতো করে উৎসব। এর মাঝে আবার কেউ কেউ কয়েকটি টিভি চ্যানেল চলে যান লাইভ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে। এক সময় ক্লান্ত শরীর বিছানায় হেলে পড়ে। গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েন সবাই। ভোরের আলো ফুটে উঠে সবার চোখে-মুখে অন্য রকম আলোক রশ্মিতে। বেলা বাড়তে না বাড়তেই বেড়ে যায় তাদের ব্যস্ততা। সংবাদ কর্মীদের ভীড়। একের পর এক সাক্ষাৎকার দিয়েই চলেছেন সবাই। কিন্তু শুধু সাক্ষাৎকারেই সীমাবদ্ধ ছিল না। অনেককে আবার টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য গাড়ি এসে উপস্থিত। বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলের পাশাপাশি আর্ন্তজাতিক মিডিয়াতেও অনেকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। আজকের সারাদিন তাদের উৎসব ছিল এই সাক্ষাৎকারের মাঝেই।

প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে অধিনায়ক মারিয়া বলেন, ‘স্বাধীনতার সুর্বণজয়ন্তীকে আমরা সবাইকে একটা শিরোপা উপহার দিলাম। আর এ কাজটি করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আমাদের খেলা দেখতে আসা দর্শকদেরও ধন্যবাদ আমাদের উৎসাহিত করার জন্য। আমাদের ভালো খেলার অনুপ্রেরণা ছিলেন দর্শকরা।’

আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও সেরা খেলোয়াড় রিপা বলেন, ‘খুবই ভালো লাগছে। অনেক আনন্দ করেছি। মাঠে এতো দর্শক এসেছিলেন। সব সময় তারা আমাদের অনুপ্রেরনা দিয়েছেন। আমরা তাদের হতাশ করিনি। আশা করবো দর্শকদের এ অনুপ্রেরণা আগামীতেও আমাদের প্রতি থাকবে।’

যার বলে গোল হয়েছিল সেই আনাই মুগিনী বলেন, ‘বলটা আমি মেরেছিলাম গোলের প্রত্যাশায়। আমি আশাবাদী ছিলাম। আত্মবিশ্বাসও ছিল। আমার গোলেই দেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে-আসলে এ অনুভুতি বলে বুঝাতে পারবো না। আগামীতেও আমরা এভাবে ভালো করতে চাই।'

রক্ষনভাগের আঁখি বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। এর আগেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। আমি চাই যখন যে দলে খেলবো যেনো এভাবেই চ্যাম্পিয়ন হতে পারি। এবার আশা করবো জাতীয় দলও আগামীতে ভালো করবে। আমরা যদি সবাই এক সঙ্গে জাতীয় দলে খেলতে পারি, আশা করি সেখানেও ভালো কিছু করতে পারবো।'

অনুর্ধ্ব-১৮ আসরে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর দলের খেলোয়াড়রা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সংবর্ধনা পেয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ১০ লাখ টাকা করে দিয়েছিলেন। এবার বাংলাদেশ দল যখন চ্যাম্পিয়ন হয়, তখন প্রধানমন্ত্রী মালদ্বীপ সফরে। দেশে ফিরে আসার পর এবারো তিনি খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা দেবেন এমনটা আশা করছেন দলের খেলোয়াড়রা।'

এমপি/এএস

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত