মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫ | ৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সাকিবের ব্যাপারে কোহলির অবস্থাও সামনে এসেছিল

বিসিবির কৌশলী অবস্থানের কারণে সাকিব আল হাসান নিজের অবস্থান থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। যখন-তখন সাকিব জাতীয় দলের হয়ে টেস্ট ম্যাচ না খেলাটাকে অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছিলেন। বিসিবিও তার সেই সব অন্যায় আবদার অদৃশ্য কারণে একের পর এক মেনে নিচ্ছিল।

বিসিবি থেকে এ রকম সবুজ সংকেত পেতে থাকায় সাকিবও ক্রমেই বেপরোয়া হয়ে উঠেছিলেন। বিপিএলের ফাইনালের আগের দিন অফিসিয়াল ফটোসেশনে তিনি একটি বিজ্ঞাপনের শ্যুটিংয়ের কারণে আসনেনি। ভেঙেছিলেন বায়োবাবলও।

বিসিবি এখানেও নেয়নি কোনো ব্যবস্থা। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ চলাকালীনও তিনি একইভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রণ্যের প্রচার অনুষ্ঠানও গিয়েছিলেন। পরিসংখ্যান খুঁজলে এ রকম ঘটনার সিরিয়াল অনেক লম্বা হবে। একের পর এক এ সব ঘটনায় পার পেয়ে সাকিব আবারও বিস্ফোরণ ঘটান দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে না যেতে চেয়ে। এখানে তিনি প্রথমে বলেছিলেন শুধু ওয়ানডে সিরিজ খেলবেন। টেস্ট সিরিজ খেলবেন না। টেস্ট সিরিজ না খেলার কারণ ছিল আইপিএল। কিন্তু আইপিএলে তিনি দল না পেলে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টেস্ট সিরিজ খেলার বিষয়টি সামনে চলে আসে। এক পর্যায়ে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন আফগানিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রামে ওয়ানডে সিরিজ শেষে ঐদিন নিজেই ঘোষণা দেন সাকিবের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টেস্ট খেলার কথা। কিন্তু ৬ মার্চ দুবাই যাওয়ার প্রাক্কালে হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে সাকিব ‘বোমা’ ফাটান। বলেন শারীরিক ও মানসিক অবসাদের কারণে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা সফেরে যেতে চাচ্ছেন না।

বিষয়টি মোটেই ভালোভাবে নেননি বিসিবি সভাপতি। তিনি শক্ত হাতে বিষয়টি হ্যান্ডেল করার কথা জানিয়েছিলেন। বোর্ড সভাপতির খুবই কাছের পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন ছিলেন আরেক কাটি সরস। তিনি সাকিবের এ জাতীয় ঘটনার ‘ফুলস্টপ’চেয়েছিলেন। বলেছিলেন সাকিব টেস্ট না খেললে অবসর নিতে পারে।

এ সব ঘটনায় বিসিবি সাকিবকে দুইদিন সময় দিয়েছিল এবং দেশে ফিরে আসার পর তার সঙ্গে বসে তার কাছে পরিকল্পনা জানার কথা বলা হয়। কিন্তু বিসিবি সাকিবের ফিরে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করেনি। ৯ মার্চ নিজেরা বসেই সিদ্ধান্ত নেয় সাকিবকে ৩০ এ্প্রিল পর্যন্ত সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বিশ্রাম দেওয়ার। এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিসিবির পক্ষ থেকে দুবাইতে সাকিবের সঙ্গে কয়েকদফা টেলিফোনে আলাপ করা হয়েছিল। সেখানে সাকিব নিজের অবস্থানেই অটল ছিলেন। বিসিবির এমন সিদ্ধান্তকে অনেকেই ‘মাইন্ড’ গেম হিসেবে দেখেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় সাকিব শেষ পর্যন্ত নিজের সিদ্ধান্ত বদল করে বিসিবির কাছে আত্মসমর্পন করেন। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে নিজেকে এভেলেইবল এবং একই সঙ্গে তার বিশ্রাম ও ছুটির বিষয়টিও বিসিবি দেখবে বলে জানান।

একাধিক সূত্রে জানা গেছে সাকিবের এবারের বিষয়টিকে বিসিবি অতীতের যে কোনো ঘটনার চেয়ে অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে দেখেছে। সরকারের উচ্চপর্যায়েও আলাপ করা হয়েছে। সাকিবের এমন ঘটনাকে কেউই মেনে নিতে পারেননি। বারবার দেশের হয়ে খেলতে অবজ্ঞা করাকে শক্তভাবে দেখার কথাও বলা হয়। সাকিব নিজেও তার এবারের ঘটনায় কোথায়ও সমর্থন পানননি। অতীতে তিনি কম-বেশি সমর্থন পেতেন। যা তাকে বেপরোয়া করে তুলতে ইন্ধন যুগিয়েছিল।

বিসিবি ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সাকিবকে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বিশ্রাম দেয়ার পাশাপাশি কিভাবে এটিকে আরো শক্তভাবে দমন করা যায় এ নিয়ে চলে আলাপ-আলোচনা। আসে বিভিন্ন রকমের সিদ্ধান্ত। ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনা গোপন করে আইসিসি কর্তৃক এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ হওয়ার সময় বিসিবি খুব ভালোভাবে সাকিবের পক্ষে অবস্থান নিয়ে তার মনোবল ভাঙ্গতে দেয়নি। কিন্তু সাকিব এ সব ঘটান বেমালুম ভুলে যাওয়াতে বিসিবির কোন কোন পরিচালক তাকে আর ছাড় না দেয়ার কথাও জানান। কেউ কেউ ভারতের বিরাট কোহলির ঘটনাও সামনে নিয়ে আসেন। ভারতীয় ক্রিকেট দলে একক আধিপত্য দেখানো বিশ্ব সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলির মুখের উপর কথা বলার কেউ ছিলেন না। কিন্তু সমেয়র পরিক্রমায় সেই কোহলি নিজেল অবস্থান হারিয়েছেন। তিনি এখন ঢাল-তলোয়ার বিহীন শুধুই এক ক্রিকেটার।

পরিচালকদের কেউ কেউ কোহলির চেয়ে সাকিব বড় ক্রিকেটার নয় উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেয়ার পরামর্শ দেন। নিজেদের মাঝে এ রকম আলাপ-আলোচনার পর বিসিবির পক্ষ থেকে এক প্রকার সিদ্ধান্ত হয়ে যায় সাকিবকে ছাড় না দেওয়ার। যে কারণে সাকিব দেশে আসার পর আজ মিরপুরে বৈঠকে বসার আগে বিসিবির সভাপতির সঙ্গে দুই দফা টেলিফোনে কথা বলেন। যেখানে সাকিব ছিলেন আগে অনঢ়, সেখানে এবার বিসিবির সভাপতির ছিল অনঢ় অবস্থান। সাকিবও বুঝতে পেরেছিলেন এবার আর তিনি আগের মতো করে পার পাবেন না। তাই মিরপুরের বৈঠকে এসে তিনি এক রকম আত্মসমপর্ণই করেন। এখন মোহামেডানের হয়ে মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে মোহামেডানের হয়ে প্রিমিয়ার লিগ খেলতে না পারার বিষয়টিও সাকিবকে নমনীয় হতে কিছুটা ভূমিকা রেখেছিল বলে অন্য একটি সূত্রে জানা গেছে।

বিসিবি সভাপতি অবশ্য সাকিবকে সম্মান দিয়ে বিদ্যমান ঘটনাকে তার মানসিক সমস্যা বলে উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ‘এখন আমরা ওকে সাপোর্ট করি। এখানে কোনো চাপ নেই, কিচ্ছু নেই। সে স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলতে চাইলে অবশ্যই আমরা তাকে স্বাগত জানাই।

তিনি বলেন, ‘সিনিয়র ক্রিকেটারদের ওপর কিন্তু অনেক চাপ। আমাদের এ বছর ১৪টা ওয়ানডে, ১৫টা টি-টোয়েন্টি, ৮টা টেস্ট আছে। টানা এত খেলা তাদের জন্য আসলেই অসুবিধার। এটা আমাদেরকে বুঝতে হবে। যদি কেউ কোনো ফরম্যাট খেলতে না চায়, তাহলে আগে আগে বলে দিবে। কিন্তু সিরিজের আগমুহূর্তে বললে আমাদের জন্য বিরাট সমস্যা।’

এমপি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের অবস্থানে খুব বেশি পার্থক্য নেই। তিনি জানান, সরকার যদি বলে যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, তাহলে তা ডিসেম্বরে হতে পারে বলেই ধরে নেওয়া যায়। এ অবস্থায় বিএনপি শুধু চায়, ডিসেম্বরের একটি তারিখ ধরে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হোক।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “সরকার তো বলেনি ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে না। আমরাও বলছি না আজই নির্বাচন হোক। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন ডিসেম্বরে হলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তাহলে এত বড় পার্থক্য কোথায়?”

এ সময় প্রশাসনে ‘বিএনপির লোক’ বসানোর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে নজরুল ইসলাম বলেন, “যিনি এই অভিযোগ তুলেছেন, তিনি নিজেই সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন। বিএনপিকে তো প্রশাসন থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। সেই সময় বৈষম্যের শিকার হওয়া ৭০০ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিলেও, এখনো তাদের কাউকে পদায়ন করা হয়নি।”

তিনি প্রশ্ন তোলেন, “কোথায় বিএনপির লোক বসানো হয়েছে? যারা সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তাদের যদি একজনও এখন কোনো পদে থাকতেন, তাহলে বলা যেত। আসলে এসব প্রশ্ন আমাদের না করে তাদের করা উচিত।”

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান এবং বাংলাদেশ লেবার পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরানসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।  যা দেশের বাজারে ইতিহাসে সর্বোচ্চ।  মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। সোমবার (২১ এপ্রিল) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে।  ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।  এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে।  তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস।  চলতি বছর ২৪ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম।  যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৮ বার, আর কমেছে মাত্র ৬ বার।  আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল।  যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম।  দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার