মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ক্রিকেটকে নয়, বিশ্রামকে ছুটি দিলেন সাকিব

ক্রিকেট থেকে ছুটি নিতে চেয়েছিলেনি সাকিব আল হাসান। যেতে চাননি দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে। কারণ হিসেবে দেখিয়েছিলেন শারীরিক ও মানসিক অবসাদ। বিসিবি তার চাওয়ার চেয়েও বেশি বিশ্রাম দিয়ে ছটি দিয়েছিল ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। সঙ্গে জানানো হয়েছিল এই সময়ে সাকিব কোনো ফরম্যাটেই কোনো ধরনের ক্রিকেট খেলতে পারবেন না।

বিসিবি যখন এ রকম সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তখন সাকিব দুবাইয়ে। সেখান থেকে বৃহস্পতিবার রাতে ফিরে আসার পর বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে কয়েকদফা বৈঠকে করেন। এরপর সাকিব তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন।

যে ক্রিকেটের প্রতি তার আগ্রহ কমে গিয়েছিল, সেই ক্রিকেটকেই করেছেন আলিঙ্গন। ছুটি দিয়েছেন তিনি বিশ্রামকে। যাচ্ছেন দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে। খেলবেন সিরিজ। এমনকি এখন থেকে তার ছুটি ও বিশ্রামের বিষয়গুলো বিসিবিই সিদ্ধান্ত নেবে। শনিবার বিসিবির সঙ্গে সাকিবের বৈঠক শেষে মিরপুরে যৌথভাবে আসে এই ঘোষণা। সাকিবের এই ঘোসণা যখন আসে,তখন তিনভাগে দক্ষিণ আফ্রিকা যাওযা বাংলাদেশের শেষ বহরটিও আজ সকালে রওয়ানা হয়ে গিয়েছে। সাকিব যাবেন আগামীকাল রবিবার রাতে।

দুবাই যাওয়ার আগে সাকিব হযরত শাহাজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যেতে ইচ্ছুক নন বলে সাংবাদিকদের জানিয়ে আগুণে ঘি ঢেলে দিয়েছিলেন।

বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন খুবই ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন। সাকিবের এবারের ঘটান যে বিসিবি আগের মতো করে সহজে ছেড়ে দেবে না তা এই দুই জনের কথায় ফুটে উঠেছিল।

কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে ৯ মার্চ বুধবার বিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয় সাকিবকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।

তারপর সাকিব ১০ মার্চ দেশে ফিরে আাসার পর থেকে বিসিবির সভাপতির সঙ্গে দুই দফা মুঠোফোনে কথা হয়। তারপর আজ বিসিবির কয়েকজন পরিচালকসহ বিসিবির সভাপতির সঙ্গে স্বশরীরে মিরপুরে বৈঠক হয়। সেখানে রাতারাতি পাল্টে যায় আগের সব সিদ্ধান্ত। যে পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত সাকিবের নিজের মুখেই এসেছে।

বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘সিদ্ধান্ত কী হয়েছে ওর (সাকিব) মুখেই শুনুন। এরপর সাকিব বলেন, ‘যেটা হচ্ছে যে, পাপন ভাইয়ের (নাজমুল হাসান) সঙ্গে কথা হয়েছিল গত পরশু রাতে। কালকেও কথা হয়েছে, আজকেও হয়েছে বোর্ডে। আমরা গোটা বছরের পরিকল্পনা করতে পেরেছি। যেহেতু আমি তিনটি ফরম্যাটেই আছি, কাজেই তিনটি ফরম্যাটেই আমাকে পাওয়া যাবে সবসময়।’

এই কথা বলার পর যখন-তখন নিজের ছুটি বা বিশ্রাম নেওয়া প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, ‘কোন সময় আমাকে বিশ্রাম দেওয়া জরুরি বা নেওয়া দরকার, বোর্ড সেটা সিদ্ধান্ত নেবে, এই দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজসহ। তো এই দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজেও আমাকে পাওয়া যাবে।

সাকিবের বিশ্রামের বিষয়ে বিসিবি সাভাপতি বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে সাকিব সব ফরম্যাটে সবসময় থাকব। কাল রাত সে যাবে। ওখানে তিনটা ওয়ানডে, দুটি টেস্ট। এমন হতে পারে টিম ম্যানেজমেন্ট কোনো ম্যাচে ওকে ড্রপ করেছে। এমনও হতে পারে ও একটা ম্যাচে বিশ্রাম চেয়েছে। এটা নিয়ে এত হুলস্থুল করার কিছু নেই। আমার ধারণা সবই খেলবে। না খেললেও কোনো অসুবিধা নেই। ও যদি ওখানে গিয়ে কোনো ম্যাচে বিশ্রাম চায়, নিতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘ আমি চাচ্ছি এই বিতর্কের এখানেই অবসান হোক। ও সব ফরম্যাট খেলতে চায় এবং বোর্ড এটা একসেপ্ট করেছে। এখানে থাকাই ভালো ‘

দক্ষিণ আফ্রিকা সফর থেকে নিজের আগের ছুটি চাওয়া প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, ‘দেখুন, কোনো জিনিস তো আসলে এক-দুইদিনে পরিবর্তন করা সম্ভব না। এখন অনেক ভালো অবস্থায় আছি। যেহেতু আমার সামনে ক্লিয়ার পিকচার আছে। দক্ষিণ আফ্রিকার ন্যাচারাল বিউটিতে গেলে হয়ত আরও তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। অনেক সময় হয়তো, তাই না? ভিন্ন জায়গায় গেলে মানসিক অনেক পরিবর্তন হয়। আশা করি সেরকম কিছু হবে এবং দলের জন্যও ভালো পারফর্ম করতে পারব।’

দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে নিয়ে সাকিবের সৃষ্ট ঘটনা মানসিক সমস্যার কারণে এ রকম হয়েয়ে বলে জানান সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন।

তিনি বলেন, ‘পরশু এসে আমাকে ও যে জিনিসটা বলেছে-ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। আমাদের সবারই কোনো না কোনো সময় এরকম হয়। মানুষ মেন্টালি ডিস্টার্বড থাকতেই পারে। আপনারা অনেক কারণ বের করে নিচ্ছেন-এটার জন্য, ওটার জন্য… এরকম কিছু না। যেকোনো মানুষেরই এমন জিনিস থাকতে পারে যেটা কেউ জানেই না। ধারাবাহিকভাবে যদি দেখেন…ও আমাকে প্রথমে বলেছে ছুটি চায়। তারপর বলল সে খেলবে। তারপর আবার বলল ও ফিট না। তারপর আবার বলল খেলব না। তারপর আবার বলছে খেলবে। ওর যে সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হচ্ছে এটা তো বোঝাই যাচ্ছে।’

বিসিবি সভাপতি জানান এখন থেকে তারা সাকিবকে সাপোর্ট দিয়ে যাবেন। তিনি বলেন, ‘এখন আমরা ওকে সাপোর্ট করি। এখানে কোনো চাপ নেই, কিচ্ছু নেই। সে স্বতঃস্ফূর্ত খেলতে চাইলে অবশ্যই আমরা তাকে স্বাগত জানাই।’

এমপি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের