বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইংল্যান্ডের প্রতিরোধ ভেঙে অস্ট্রেলিয়ার জয়

একেই বলে তিন কাঠির খেলা ক্রিকেট। কখন যে রং বদলাবে কেউ বলতে পারবে না। এ রং বদলের কারণে ম্যাচের চিত্রও সম্পূর্ণ বদলে যায়। এ যেমন ব্রিসবেনের গ্যাব্বায় অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের অ্যাসেজ সিরিজের প্রথম টেস্ট। এমনিতে প্রথম দিন থেকে নো-বল বিতর্ক জড়িয়ে আছে। তারপর ব্যাট-বলের লড়াই বেশ জমে উঠেছিল। সেই লড়াইয়ের শেষ হয়েছে চতুর্থ দিন। আর ৯ উইকেটে ম্যাচ জিতে শেষ হাসি হেসেছে অস্ট্রেলিয়া।

কিন্তু তৃতীয় দিন শেষে ম্যাচের যে চিত্র ছিল, তাতে কিন্তু চতুর্থ দিন খেলা শেষ হয়ে যাওয়ার কোনো আলামত ছিল না। সেখানে ছিল ইংল্যান্ডের প্রতিরোধের ডাক। প্রথম ইনিংসে ২৭৮ রানে পিছিয়ে থেকে ব্যাকফুটে ছিল তারা। সেখানে দ্বিতীয় ইনিংসে প্রয়োজন ছিল ব্যাট হাতে শক্ত অবস্থানে দলকে নিয়ে যাওয়া। সেই কাজটি ভালোভাবেই করেছিলেন দলপতি জো রুট ও ডেবিড মালান।

দুইজনে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ১৫৯ রান করে অবিচ্ছিন্ন থেকে দিন শেষ করেছিলেন। হাতে ৮ উইকেট। ক্রিজে রুট ৮৬ ও মালান ৮০ রানে অপরাজিত। এ অবস্থায় স্বাভাবিক কারণেই চতুর্থদিন ইংল্যান্ডের হওয়ার কথা। সেঞ্চুরির কাছাকাছি থাকা দুই ব্যাটসম্যানই তিন অংকের ম্যাজিক ফিগারে ছোঁয়ার অপেক্ষায়।

কিন্তু কোথায় কী? দুইজনের কেউ সেঞ্চুরি পাননি। ইনিংসও বেশি দূর যেতে পারেনি। এমনকি ৩০০ রানের গণ্ডিও পার হতে পারেনি। মাত্র ৭৭ রান যোগ করতেই লাঞ্চের আগেই ২৯৭ রানে শেষ হয়ে যায় ইনিংস। প্রথম ইনিংসে করেছিল ১৪৭ রান। ফলে এগিয়ে থাকে মাত্র ১৯ রানে। সেই রান টপকে যেতে লাঞ্চের পর ব্যাট করতে নেমে স্বাগতিকদের হারাতে হয়েছে মাত্র ১ উইকেট।

ম্যাচের চিত্র এ রকম বদলে ফেলার কারিগর অফ স্পিনার নাথান লিয়ন। ৪ উইকেট তুলে নেন তিনি। স্বাগতিকদের জন্য ‘হুমকি’ হয়ে ওঠা রুট-মালান জুটি ভাঙতে দিনের শুরুতে মোটেই সময় নেননি প্রথম ইনিংসে উইকেট শূন্য থাকা নাথান লিয়ন। মাত্র ২ রান যোগ করেই তিনি মালানকে ড্রেসিং রুমের পথ দেখান। আর এ উইকেট ছিল তার মাইলফলকের উইকেট। খেলতে নেমে ছিলেন ৩৯৯ উইকেট নিয়ে। রুট ছিলেন তার ৪০০তম শিকার। তার এ উইকেট নিয়েই তিনি প্রথম অস্ট্রেলিয় অফ স্পিনার হিসেবে ঢুকে পড়েন ইতিহাসের পাতায়।

দলপতি রুটও বেশি সময় টিকতে পারেননি। তাকে মালানের পথ দেখান পেসার ক্যামেরুন গ্রিন। তিনি যোগ করেন মাত্র ৩ রান। আগের দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যানকে দিনের শুরুতেই ফিরিয়ে দিয়ে স্বাগতিক দলের বোলাররা আরো বেশি করে উজ্জীবিত হয়ে ওঠেন। বিপরীতে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডারে মনোবল নড়চড় করে দেয়। যে উইকেটে রুট-মালান কাঁঠালের আঠার মতো লেগেছিলেন, তাদের বিদায়ের পর ব্যাটারদের অবস্থান হয়ে ওঠে কচু পাতার পানি। শুরু হয় ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়া। ৬৮ রানে বিদায় নেন বাকি ৬ ব্যাটসম্যান। জস বাটলার করেন ২৩ রান। নাথান লায়ন ৯১ রানে নেন ৪ উইকেট। ক্যামেরুন গ্রিন ২৩ ও পেট কামিন্স ৫১ রানে ২টি করে উইকেট।

জয়ের জন্য ৪৫ রানের লক্ষে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয় নিয়মিত ওপেনার ডেবিড ওয়ার্নারের পরবর্তী অভিষিক্ত উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান অ্যালেক্স হ্যারিকে (৯) গোড়াপত্তন করতে পাঠায়। দলীয় ১৬ রানে তাকেই হারায়। রবিনসের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ ধরেন জস বাটলার। মারানাস লাবুশান জুটি বাঁধলেও কোনো রান করতে হয়নি। ৫ ওভার ১ বলে তারা পৌঁছে যায় লক্ষে।

অস্ট্রেলিয়া প্রথম ইনিংসে করেছিল ৪২৫ রান। প্রথম ইনিংসে ১৫২ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচ সেরা হয়েছেন ট্র্যাভিস হেড। অস্ট্রেলিয়ার এ জয়ে অ্যালেক্স ক্যারির জন্যও স্মরণীয় হয়ে থাকবে। অভিষেকেই তিনি ৮টি ক্যাচ ধরে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। প্রথম ইনিংসে তিনটি ক্যাচ ধরার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ধরেন ৫টি। অ্যাসেজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে ১৬ ডিসেম্বর অ্যাডিলেডে।

এমপি/এসএন

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত