মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাকিব বিসিবির কর্মী, ভালো না লাগলে টেস্ট থেকে অবসর নেয়ার পরামর্শ

দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে সাকিবের খেলতে না পাওয়া নিয়ে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের পর এবার চটেছেন পরিচালক টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন। তার প্রতিক্রিয়া ছিল বিসিবি সভাপতির চেয়েও আরও বেশি আক্রমণাত্বক। সাকিবের না খেলাটাকে তিনি ডোন্ট কেয়ার বলে জানিয়েছেন। একান্তই যদি সাকিবের টেস্ট ক্রিকেটের প্রতি অনীহা থাকে তাহলে তাকে অবসর নেয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন এই সাবেক অধিনায়ক। সাকিবকে তিনি বিসিবির একজন বেতনভুক্ত কর্মী হিসেবেও উল্লেখ করেন।

মঙ্গলবার (৮ মার্চ) মিরপুরে সাংবাদিকদের খালেদ মাহমুদ বলেন, ’সাকিব টেস্ট না খেললে না খেলুক, আই ডোন্ট কেয়ার। বিসিবি এত উদ্বিগ্ন না। সে যদি উপভোগ না করে, ওর বলে দেওয়া উচিত আমি আর টেস্ট খেলব না বা এই ফরম্যাটে খেলব না।’

বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের ঘনিষ্ট পরিচালকদের একজন খালেদ মাহমুদ সুজন। বিসিবি সভাপতি যে কয়জন পরিচালকদের সঙ্গে আলাপ করে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন খালেদ মাহমুদ তাদের একজন। আবার অনেক সময় তার পরামর্শও বিসিবি সভাপতি নিয়ে থাকেন। তাই খালেদ মাহমুদের এ রকম হুংকার বুঝাই যাচ্ছে বিসিবি এবার আর কোনো ছাড় দেবে না সাকিবকে।

তিনি বলেন, ‘সাকিবকে কোনো অনুরোধ করা হয়নি। সাকিব যেহেতু আইপিএল খেলছে না, সাকিবের কাজটা কী? দল পেলে তো আইপিএলেই খেলতে যেত। আমরা জিজ্ঞেস করেছি- আইপিএল যেহেতু খেলছো না টেস্ট খেলবে কি না খেলবে না। সে বলেছে- হ্যাঁ! বোর্ড কেন অনুরোধ করতে যাবে? তারা চুক্তির খেলোয়াড়। বেতন নেওয়া খেলোয়াড়। এমন তো না নতুন একজন খেলোয়াড় যে চুক্তিতে নেই। চুক্তির বাইরের খেলোয়াড়কে আমরা অনুরোধ করতে পারি। সে বলতে পারে আমি যাব না, আমি তো চুক্তিতে নেই। কিন্তু ও তো আমাদের চুক্তিতে আছে। ও আমাদের কর্মী। এখানে তো অনুরোধের কিছু নেই।’

তিনি বলেন, ‘ পাপন ভাই তো তাও ভালো, অনুরোধ করে বলতে গেছেন। তিনি আদেশ করতে পারেন, যে তোমাকে খেলতে হবে কারণ তুমি চুক্তিতে আছো।’

সাকিবের এ রকম আচরণে দলের তরুণ ক্রিকেটারদের উপর বিরুপ প্রভাব ফেলবে বলেও মনে করেন সুজন। তিনি বলেন, ‘সাকিব-তামিম যখন খেলে তখন কোনো সমস্যা তৈরি হয় না। সমস্যা তখনই তৈরি হয় যখন ওরা খেলে না। ওদের জায়গায় অন্য কাউকে খেলাচ্ছি। নতুন করে তৈরি করছি। সাকিব যখন ফিরে আসবে তখন ওই ছেলেটার কী হবে? আমরা দল তো তৈরি করতে পারছি না। সাকিব যদি খেলতে না চায়, না খেলুক টেস্ট ম্যাচে।’

জাতীয় দলে খেলে সাকিব উপভোগ করছেন না-এ বিষয়টি নিয়ে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, ‘ আমি এখনও খেলতে চাই। আমি এখন ৫১ বছর। মন চায় বাংলাদেশের জার্সি পড়ে খেলি। আপনি অনূর্ধ্ব-১৯ দলের একটি ছেলেকে জোর করতে পারেন। কিন্তু ৩৬-৩৮ বছর বয়সী কাউকে জোর করতে পারেন না। তারা তাদের সিদ্ধান্তটা ভালো করে বুঝে নেয়। তারা যদি খেলতে না চায়, আগ্রহী না থাকে কিংবা মানসিকভাবে কোনো সমস্যা থাকে তারা তাদের সিদ্ধান্ত নিতে পারে। কিন্তু এটা এমন সময়ে নয় যে আমরা যখন একটা দল নিয়ে সিদ্ধান্তে চলে যাই।’

তিনি আরও বলেন, ‘একজন ক্রিকেটার ছুটি চাইতেই পারে। কিন্তু সাকিব সেটা আগে বললেই পারত। আগে একটা চিঠি দিয়েছিল (টেস্ট থেকে বিরতি চেয়ে)। পরে আবার পাপন ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে রাজি হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট-ওয়ানডে সব খেলতে। তারপরও কেন এ রকম বলল, এটা তো আমি বলতে পারব না।’

সুজন মনে করেন, সাকিবকে নিয়ে জল ঘোলা অনেক হয়েছে। এবার এর সমাপ্তি হওযার সময় এসেছে। যাকে বলে ফুলস্টপ।

তিনি বলেন, ‘আমার কথা হচ্ছে, এখানে অনুরোধের কিছু নেই। সাকিব খেলতে চাইলে সে যাবে। না চাইলে যাবে না। কিন্তু সময় হয়েছে, এটার একটা ফুল স্টপ করা উচিত। বোর্ড থেকে ফুল স্টপ করা উচিত। বারবার এটা হতে পারে না যে আমি চাইলাম না, খেললাম না। আবার চাইলাম তো খেললাম। এটা হতে পারে না। ফুল স্টপের সময় এসেছে। যথেষ্ট হয়েছে। ইউ কান নট ডিকটেট বিসিবি। বিরতি চাইলে বিরতি নাও। প্রেসিডেন্টও বলতে চায় এভাবে। হয়তো বা উনি একটু আস্তে বলেছেন, আমি একটু জোরে বললাম।’

সুজন মনে করেন সবার উপরে বিসিবি। বিসিবির উপরে কেউ নয়। তিনি বলেন, ‘চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত অবশ্যই বিসিবি নেবে। বিসিবির প্রোডাক্ট ওরা, বিসিবি ওদের প্রোডাক্ট নয়। বিসিবি কোনো ব্যক্তির জন্য নয়, বিসিবির জন্যই ওরা। নিশ্চিতভাবে ওরা বাংলাদেশ ক্রিকেটের মূল স্টেক হোল্ডার। কিন্তু এই স্টেক হোল্ডারের জন্য তো বিসিবির অনেক বিনিয়োগ ছিল। সেই অনূর্ধ্ব-১৩, ১৫, ১৭ থেকে তাদেরকে গড়ে তোলা, তাদের পেছনে তো বিসিবি অনেক খরচ করেছে সেই সময়। বিসিবি তাদের অভিভাবক। আমাদের সবার অভিভাবক বিসিবি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের ওপর আমরা কেউ নই। তারাও নয়।’

এখন দেখার বিষয় সাকিব ইস্যুর সমাপ্তি কিভাবে হয়?

এমপি/এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের