রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

অতীতে চোখ রেখে সর্তক ফ্রান্স-ডেনমার্ক 

বিশ্বকাপে তিন মুখোমুখি সাক্ষাতে জয়ের রেকর্ড আছে ফ্রান্স ও ডেনমার্কের। ২টি জয়ফরাসিদের ঝুলিতে, ড্যানিশদের ১টি। উয়েফা নেশন্স লিগে সবশেষ দুই দেখায় আবার জয়ের হাসি হেসেছে ডেনমার্ক। তাইআগামীকাল যখন বিশ্বকাপের মঞ্চে চতুর্থ বার মুখোমুখি হবে দুই দল, তখন অতীতে চোখ রেখে সতর্ক  থাকছে দুই দল।

দোহায় ৯৭৪ স্টেডিয়ামে লড়বে ফ্রান্স-ডেনমার্ক। লড়াই শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায়। অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে দিয়ে টুর্নামেন্টে দারুণ শুরু পেয়েছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। অপরদিকে, তিউনিশিয়ার সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে বিপাকে ড্যানিশরা।

কাল ডেনমার্কের জন্য বিশ্বকাপে টিকিয়ে থাকার লড়াই। আর ফ্রান্স নামবে নক আউটে উঠার পথটা আরও মসৃণ করতে। তার আগে, শুক্রবার দিদিয়ের দেশম এবং হুলো লরিসের সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্ট ছিল যে প্রতিপক্ষকে নিয়ে মোটেও নির্ভার নন ফ্রান্স। বরং কঠিন চ্যালেঞ্জ দেখছেন তারা।দেশমের ভাষ্য ছিল ঠিক এমন, ‘আমি একাধিক বার বলেছি, ডেনমার্কের যে গুণ মান সে তুলনায় তাদের অবমূল্যায়ন করা হয়। তারা আমাদের দুবার হারিয়েছে এবং আমাদের জীবন কঠিন করে তুলেছিল, তাই আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে আগামীকাল এটি যেন না হয়।’

ফ্রান্স অধিনায়ক লরিস বলেন, ‘এটি একটি ভিন্ন টুর্নামেন্ট। তবে ড্যানিশ দল দুর্দান্ত এবং সেরা দলকে হারাতে সক্ষম। আমরা বলতে পারি না যে আমরা তাদের চিনি না। টুর্নামেন্টে এই পর্যায়ে কোনো অতিরিক্তি অনুপ্রেরণার প্রয়োজন নেই... আমরা জানি এটা (ডেনমার্ক ম্যাচ) নকআউটের যোগ্যতা অর্জনের জন্য একটি নির্ধারণী ম্যাচ।’

প্রতিপক্ষকে সমীহ করছেন ডেনমার্ক কোচ ক্যাসপার হুলমান্ড, ‘আগামীকালের ম্যাচটি অবশ্যই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি এমন একটি প্রতিপক্ষ যারা ফুটবলে অনেক উঁচু স্তরে রয়েছে। ফ্রান্সে এই মুহূর্তে যে গুণ-মান এবং প্রতিভা রয়েছে তা দর্শনীয়।

ফ্রান্সের প্রতি আমার অনেক সম্মান আছে, কিন্তু আমি এটাও জানি আমরা কতটা শক্তিশালী।’হুলমান্ড যোগ করেন ‘আমরা কয়েকবার তার পরীক্ষা নিয়েছি।তবে এ একটি নতুন টুর্নামেন্ট, একটি বড় টুর্নামেন্ট। কিন্তু আমরা জানি যে যদি আমরা আমাদের সেরাটা খেলি, তাহলে ভালো ফল পাওয়ার সুযোগ আছে এবং সেটাই আমাদের লক্ষ্য। এটা নিশ্চিত করতে ম্যাচের শুরু থেকেই আমাদের ভালো মানের ফুটবল খেলতে হবে।’

ম্যাচ ফ্যাক্ট

* বিশ্বকাপে চতুর্থবার মুখোমুখি হবে ফ্রান্স এবং ডেনমার্ক। প্রতিটি টুর্নামেন্টের গ্রুপ পর্বের ম্যাচ। ১৯৯৮ ও ২০১৮ সংস্করণে জিতেছে ফরাসিরা এবং ২০০২ সালে জিতেছে ড্যানিশরা।

* ফ্রান্সের সঙ্গে সবশেষ দুই দেখায়  জয়ের দেখা পেয়েছে ডেনমার্ক। ম্যাচ দুটো উয়েফা নেশন্স লিগের। ফরাসিদের বিপক্ষে কখনোই টানা তিন জয় পায়নি ড্যানিশরা।

* এ নিয়ে তৃতীয় বার বিশ্বকাপে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি হবে ডেনমার্ক। ১৯৯৮ কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিলের কাছে হেরেছে ৩-২ গোলে। ২০০২ সালে গ্রুপ পর্বে ফ্রান্সকে হারিয়েছে ২-০ ব্যবধানে।

* ফ্রান্স তাদের সবশেষ পাঁচ বিশ্বকাপ ম্যাচের প্রতিটি জিতেছে। টুর্নামেন্টে কখনোই টানা জয় পায়নি তারা।* বিশ্বকাপে ডেনমার্ক তাদের শেষ চারম্যাচ ড্র করেছে। শুধুমাত্র বেলজিয়ামই ১৯৯৮ থেকে ২০০২ সালের মধ্যে এই টুর্নামেন্টে টানা পাঁচটি ড্র করেছে।

* ২০০৬ সালের পর প্রথম ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ে শুরু করেছে ফ্রান্স। এর আগে মাত্র চার বার শিরোপা ধরে রাখার মিশনে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা তাদের প্রথম দুই ম্যাচ জিতেছে: ১৯৩৮ সালে ইতালি, ১৯৫৪ সালে উরুগুয়ে এবং ১৯৯৮ ও ২০০৬ সালে ব্রাজিল।

* ডেনমার্ক তাদের শেষ পাঁচ বিশ্বকাপ ম্যাচের তিনটিতে ক্লিনশিট রেখেছে।

* বিশ্বকাপে সবশেষ দুই ম্যাচে চারটি করে গোল করেছে ফ্রান্স: ২০১৮ সালে ফাইনালে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে এবং কাতারে অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে। বিশ্বকাপে টানা তিন ম্যাচে ৪ বা তারও বেশি গোল করা সবশেষ দল হাঙ্গেরি (১৯৫৪ সালে)।

এমএমেএ/

Header Ad
Header Ad

পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা

ঢামেকের সামনে বিক্ষোভ করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবে না, চিকিৎসক সুরক্ষা আইন পাসসহ পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরাও। দাবি আদায়ে আগামীকাল সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) একাডেমিক শাটডাউন এবং ২৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে ‘সাধারণ মেডিকেল শিক্ষার্থী’র ব্যানারে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন। একই দাবিতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজসহ দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—

১. এমবিবিএস/বিডিএস ছাড়া কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবে না। বিএমডিসির নিবন্ধন কেবল এমবিবিএস/বিডিএস উত্তীর্ণদের দেওয়া, ম্যাটসদের নিবন্ধন দেওয়া বন্ধ করা এবং বিএমডিসির আইনের বিরুদ্ধে করা রিট মামলা ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করতে হবে।

২. চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওটিসি (ওভার দ্য কাউন্টার) তালিকা হালনাগাদ করতে হবে। এমবিবিএস/বিডিএস ছাড়া আর কেউ ওটিসি তালিকার বাইরে ওষুধ লিখতে পারবে না।

৩. স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসক সংকট নিরসনে দ্রুত ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে শূন্য পদ পূরণ, চিকিৎসকদের বিসিএসে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৪ বছর করতে হবে।

৪. সব ধরনের মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) এবং মানহীন সরকারি ও বেসরকারি কলেজ বন্ধ করে দিতে হবে। এরইমধ্যে পাস করা ম্যাটস শিক্ষার্থীদের উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদবি বাতিল করে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

৫. চিকিৎসক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।

ডক্টরস মুভমেন্ট ফর জাস্টিসের সভাপতি ডা. জাতির হোসেন বলেন, “এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া কেউ ডাক্তার লিখতে পারবেন না—এই নীতির বিরুদ্ধে আমরা রিট করেছি। ৯০ বার শুনানি হলেও এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। ২৫ ফেব্রুয়ারি শুনানি আছে, আমরা চাই দ্রুত সিদ্ধান্ত আসুক।” তিনি আরও বলেন, “ম্যাটস থেকে উত্তীর্ণরা অপচিকিৎসা দিচ্ছেন, যা বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।”

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে। আগামীকাল সোমবার একাডেমিক শাটডাউনের পর মঙ্গলবার হাইকোর্ট অভিমুখে লংমার্চ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দুটি সময়সীমা নির্ধারণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে অথবা বড় ধরনের নির্বাচন সংস্কার হলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।

রোববার দুপুরে কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সিইসি। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন।

নির্বাচন কমিশন সব পক্ষকে নিয়ে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের মতো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে চায় বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে হবে নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন—এ বিতর্কে যেতে চায় না ইসি।

তিনি বলেন, "আমাদের প্রথম লক্ষ্য একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করা। বর্তমানে তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে, যাদের বাদ দিতে হবে।" পাশাপাশি নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তির কাজও চলমান রয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।

একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সবার সহযোগিতা চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, "নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ গ্রহণ করবে না, কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তও দেবে না।"

বর্তমান প্রশাসনে যারা দায়িত্বে আছেন, তারা অতীতের নির্বাচন অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজ করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও আইনের মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে।

এ সময় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস