শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্বকাপের উন্মাদনা, অলিতে-গলিতে উড়ছে পতাকা

রাত পোহালেই শুরু হচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবলের আসর। আর বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে রাজধানীর অলিতে-গলিতে পতাকা উড়াচ্ছেন ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার সমর্থকরা। শনিবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এসব দৃশ্য চোখে পড়ে।

বিশ্বকাপ হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারে, কিন্তু বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো উন্মাদনা ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশেও। এর প্রভাব পড়েছে ঢাকার অলিতে-গলিতে। বিশ্বকাপের প্রতিটি আসর শুরুর আগেই রাজধানী পরিণত হয় পতাকার শহরে। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। পছন্দের দলের জন্য সমর্থকরা পতাকা উড়িয়ে ও জার্সি পরে আনন্দে মেতেছেন। আর মাত্র একদিনের অপেক্ষায় আছেন তারা। বিশ্বকাপকে ঘিরে অনেক পরিবার মাতে আনন্দ উল্লাসে।

আগামী এক মাস বিশ্বকাপ ফুটবলের উত্তেজনা-উন্মাদনা ছুঁয়ে যাবে গোটা বিশ্বকে। বৈশ্বিক এই জনপ্রিয় আসরে বাংলাদেশ ফুটবল দল না থাকলেও প্রিয় দলের সমর্থনে বিভোর থাকেন প্রেমময়ী সমর্থকরা। প্রতি বিশ্বকাপে তারা প্রিয় দলের পতাকা উড়িয়ে জানান দেন তাদের ভালোবাসার। প্রিয় দল নিয়ে করেন ভিন্ন ভিন্ন প্রতিযোগিতা।

দেখা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন গলিতে দেয়ালে আঁকা হয়েছে পছন্দের দলের পতাকা। আবার অনেক জায়গায় ব্যানার টাঙিয়ে বা পছন্দের দলের পতাকার রঙে ঘর রাঙিয়ে ভালোবাসার জানান দিচ্ছেন সমর্থকরা। এ ছাড়া বাসাবাড়ির ছাদ, বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল, রিকশা, ভ্যানে এসব পতাকা উড়তে দেখা গেছে। বাদ যায়নি পরিবহন, চায়ের দোকান, অফিস এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও।

বরাবরের মতো ঐতিহ্যগতভাবে বাংলাদেশিরা ফুটবল পাগল জাতি। প্রতি ৪ বছর পর যখন বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয়, তখন সবাই একসঙ্গে পছন্দের দলের সমর্থনে মেতে উঠে উন্মাদনায়।

এখন পর্যন্ত বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার অধিভুক্ত ২১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৯২তম। বিশ্ব ফুটবলে নিজ দেশের অবস্থানে মোটেও কারও গুরুত্ব বা গ্রাহ্য নেই। বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া শক্তিমত্তায় এগিয়ে থাকা বড় দলগুলোর পতাকা পতপত করে উড়তে দেখা যায় এদেশে। এসব পতাকা দেখে বোঝা যায় বাঙালিরা কতটা ফুটবলপ্রেমী।

৪ বছর পরপর বিশ্বকাপ ফুটবল শুরু হতেই বিপণিবিতানে ভিড় জমে সমর্থকদের। ফুটবলে একটি দলের মনোনীত কয়েক রঙের জার্সি থাকে। সমর্থকরা সবাই তাদের পছন্দের জার্সি কিনে তা গায়ে দিয়ে ঘুরে প্রমাণ করেন তারা সেই দলের ভক্ত।

ফুটবলপ্রেমীরা তাদের পছন্দের দেশের পতাকা হাটবাজার ও বাসা-বাড়ির ছাদে, আঙিনায়, দোকানে, রাস্তার পাশে, গাছের ডালসহ বিভিন্ন জায়গায় উত্তোলন করেন।

দেখা গেছে, আমাদের দেশে ব্রাজিলের ও আর্জেন্টিনার সমর্থকই বেশি। সেই হিসেবে তৃতীয় সারিতে রয়েছে জার্মানির সমর্থকরা। তবে একটু কম বললেই চলে। বেশিরভাগ সমর্থক লিওনেল মেসি, ক্রিশ্চিয়ানো রেনালদো আর নেইমারের ভক্ত। রোনালদো ও মেসির মধ্যে কে সেরা ভক্তদের মধ্যে এই লড়াই চললেও রোনালদোর পর্তুগালের সমর্থকের সংখ্যাও কম নয়।

এদিকে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রিয় দলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সমর্থকরা। চলে পোস্ট ও ভিডিও শেয়ার। এ নিয়ে চলে বাগযুদ্ধ আবার কখনো কেউ কেউ তর্কাবিতর্কে লিপ্ত হচ্ছেন। অনেকের মধ্যে শুরু হয় ব্যক্তিগত আক্রমণ। যা একটি শান্তিপ্রিয় আনন্দকে নষ্টের পথে নিয়ে যায়।

কথা হয় ব্রাজিলের সমর্থক আল-নোমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, আসলে যখন থেকে খেলা দেখি তখন থেকে ব্রাজিলের খেলা ভালো লাগে। খেলা দেখে ব্রাজিলের প্রেমে পড়ি। আর ব্রাজিল ৫ বারের বিশ্বকাপজয়ী সেদিক থেকেও ব্রাজিলের প্রতি ভালোবাসা জন্মে। তখন কাকার খেলা ভালো লাগত। সব মিলিয়ে আমি একজন ব্রাজিল ভক্ত।

আর্জেন্টিনার সমর্থক মোহাম্মাদ ফিরোজ বলেন, আমার পছন্দের দল আর্জেন্টিনা। প্রিয় দলের জন্য শুভকামনা রইল। মেসিবাহিনী যদি সেরা খেলাটা খেলতে পারে তাহলে আর্জেন্টাইনরাই বিশ্বকাপ ঘরে তুলবে। আমি পতাকা উড়িয়েছি এবং জার্সি গায়ে পছন্দের দলের খেলা উপভোগ করব এটাই আমার আনন্দ।

কেএম/এসজি

Header Ad

নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত

আউয়াল কমিশনের পদত্যাগের আড়াই মাস যেতেই অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনকে প্রধান করে বেছে নেওয়া হয়েছে নতুন নির্বাচন কমিশন। আগামী রোববার শপথ নিতে যাচ্ছে এ কমিশন।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) নতুন নির্বাচন কমিশন বেছে নেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর এ তথ্য জানান সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম।

সিদ্ধান্ত মোতাবেক রোববার (২৪ নভেম্বর) বেলা দেড়টায় নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার কমিশনারকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত গণ অভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের এক মাস পর গত ৫ সেপ্টেম্বর পদত্যাগ করে হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন। এর আড়াই মাস যেতেই এবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আগামী জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ভার ন্যস্ত থাকবে এ কমিশনের ওপর।

নতুন নির্বাচন কমিশনে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দীন ছাড়াও কমিশনার হিসেবে থাকছেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আবদুর রহমানেল মাসুদ, সাবেক যুগ্ম সচিব বেগম তহমিদা আহমদ এবং অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে করা বিধান অনুযায়ী সার্চ কমিটি গঠন করার পর ওই কমিটির প্রস্তাবিত ১০ নামের তালিকা থেকে এই নির্বাচন কমিশন বেছে নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

দেশের চতুর্দশ সিইসি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া নাসির উদ্দীনক স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার।

নিয়োগ পাওয়ার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দীন বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা যা করা দরকার, তা তা করব, ইনশাআল্লাহ। যে দায়িত্ব এসেছে, তা আমাদের সুষ্ঠুভাবে পালন করতে হবে সবার সহযোগিতা নিয়ে।

Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার

ছবি: সংগৃহীত

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭১ জন নিহত হয়েছেন। এতে চলমান যুদ্ধে গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা ৪৪ হাজার ছাড়িয়ে গেল।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে আনাদোলু এজেন্সি জানায়, দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর হামলার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় ৪৪ হাজার ৫৬ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪ হাজার ২৬৮ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বোমা ও গুলিতে ৭১ জন নিহত এবং ১৭৬ জন আহত হয়েছেন।

তবে প্রকৃত নিহতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে, কারণ অনেক মৃতদেহ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে এবং সেগুলো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়।

এদিকে, ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্ম সংস্থার কমিশনার জেনারেল ফিলিপ লাজারিনি এক্স পোস্টে বলেছেন, গাজা উপত্যকার ৮০ শতাংশই এখন উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। ওইসব এলাকার মানুষেরা নিরাপত্তা ও অস্তিত্বহীনতার মধ্যে বসবাস করছেন।

অনিরাপদ রুটের কারণে গাজাজুড়ে সামান্য ত্রাণ সরবরাহ করা ক্রমশ কঠিন হয়ে পড়ছে জানিয়ে ফিলিপ লাজারিনি বলেন, গাজার উত্তরাঞ্চলে মানুষ কঠোর অবরোধের মধ্যে রয়েছে। যুদ্ধের দুষ্টচক্রে পড়ে তারা জীবন বাঁচাতে ছুটাছুটির মধ্যে রয়েছেন। ৪০ দিনেরও বেশি সময় ধরে ওই অঞ্চলটি মানবিক সহায়তা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। উপত্যকায় নাগরিক শৃঙ্খলা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।

অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসসাম ব্রিগেডের দীর্ঘদিনের নেতা মোহাম্মদ দেইফের বিরুদ্ধেও পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)।

আইসিসির এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আদালত দুই ব্যক্তি বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং ৮ অক্টোবর, ২০২৩ থেকে ২০ মে, ২০২৪ পর্যন্ত সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের জন্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করছে।

বিবৃতি অনুযায়ী, নেতানিয়াহু ও গ্যালান্ত ‘ইচ্ছাকৃতভাবে ও জ্ঞাতসারে গাজার বেসামরিক জনগণকে খাদ্য, পানি, ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহের পাশাপাশি জ্বালানি ও বিদ্যুৎসহ তাদের বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য বস্তু থেকে বঞ্চিত করেছেন বলে বিশ্বাস করার যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে’।

পৃথক এক বিবৃতিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত জানায়, দেইফ, পুরো নাম মোহাম্মদ দিয়াব ইব্রাহিম আল-মাসরিও গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আসামি। বিবৃতি মতে, আদালত ‘সর্বসম্মতভাবে’ তার বিরুদ্ধে ৭ অক্টোবর, ২০২৩ থেকে ইসরাইল ও ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে পরোয়ানা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

দেইফের বিরুদ্ধে অভিযোগের মধ্যে আরও রয়েছে- ইসরাইলি ভূখণ্ডে রকেট নিক্ষেপ এবং ৭ অক্টোবর হামলা চালানো হামলায় সহস্রাধিক ইসরাইলি নিহত হয়। তবে৭ অক্টোবর হামলার কয়েক মাস পর চলতি বছরের জুলাইয়ে হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসসাম ব্রিগেডের দীর্ঘদিনের নেতা দেইফকে এক বিমান হামলায় হত্যার দাবি করেছে ইসরাইল। বিমান হামলাটি বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবুতে এবং একটা পানি শোধনাগারে আঘাত হানে। এতে কমপক্ষে ৯০ জন নিহত ও ৩০০ জন আহত হয়।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী