মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাকিব বনাম রশিদ-নবী-মুজিব

নবী, রশিদ ও সাকিব

আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচে হারের ‘ক্ষত’ এখনো শুকায়নি বাংলাদেশের। টেস্ট মযার্দা পাওয়ার পর মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জয় পেয়েছিল আফগানিস্তান। বাংলাদেশ যখন এই টেস্ট হেরেছিল, তখন আফগানিস্তান দুগ্ধ শিশু আর বাংলোদেশ ১৯ বছরের টগবগে যুবক। বাংলাদেশ এই টেস্টে হেরেছিল মূলত আফগানিস্তানের স্পিন আক্রমণের কাছেই।

বাংলাদেশের পতন হওয়া ২০ উইকেটের ১৯টিই নিয়েছিলেন স্পিনার। সবার থেকে এগিয়ে ছিলেন রশিদ খান। দুই ইনিংসেই তিনি পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নিয়েছিলেন। প্রথম ইনিংসে ৫৫ রানে ৫টি এবং দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রানে ৬টি। এ ছাড়া মোহাম্মদ নবী ৪টি (৩টি+১টি), জহির খান দ্বিতীয় ইনিংসে ৩টি, কায়েস আহমেদ প্রথম ইনিংসে ১টি। বাংলাদেশ এই টেস্ট খেলতে নেমেছিল কোনো পেস বোলার ছাড়াই। আফগানিস্তান দলে অবশ্য একজন পেসার ছিলেন। বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণ গড়ে উঠেছিল দলনেতা সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে তাইজুল ইসলাম, মেহেদি হাসান মিরাজ, নাঈম হাসানকে নিয়ে। পরে হাত ঘুরিয়েছিলেন মোসাদ্দেক হোসেন ও মুমিনুল হকও। কিন্তু বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণ পেরে উঠেনি আফগানদের স্পিন আক্রমণের সঙ্গে। এরপর বাংলাদেশ আফগানিস্তানের বিপক্ষে কোনো টেস্ট খেলেনি। শুধুমাত্র তিনজাতির আসরে দু’টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছিল সেই টেস্ট হারের পরপরই। প্রথমটিতে ২৫ রানে হেরে দ্বিতীয়টিতে জয় পেয়েছিল ৪ উইকেটে। আসরে তৃতীয় দল ছিল জিম্বাবুয়ে। এবার সেই আফগানিস্তানের সামনে আবার বাংলাদেশ। ক্ষেত্র ভিন্ন। খেলা হবে ওয়ানডে। সিরিজের ম্যাচ তিনটি। এরপর হবে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ।

আফগানিস্তান সামনে পড়াতেই অত্যাবশাকীয়ভাবে চলে এসেছে তাদের সেই বিখ্যাত ‘স্পিন’ শক্তি। রশিদ-নবীতো আছেনই। সঙ্গে যোগ হয়েছেন মুজিব-উর রহমান। সেখানে বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণের শক্তি কমেছে। একমাত্র সাকিবই ভরসা। তাকে সহায়তা করার মতো দলে আছেন অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদ আর ৩ ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শেখ মেহেদি হাসান। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ নিজেরা স্পিন আক্রমণে নির্ভর করে মাঠে নাও নামতে পারে। কারণ স্পিনিং পিচ তৈরি করলেই তো সেখানে ছড়ি ঘুরাতে শুরু করবেন রশিদ-নবী-মুজিব।

রশিদ খান-মোহাম্মদ নবী-মুজিব-উর-রহমানের মিলিত উইকেট ৩৫৫। রশিদ খানের ৭৭ ম্যাচে ১৪৬ উইকেট, মোহাম্মদ নবীর ১২৭ ম্যাচে ১৩২ উইকেট, মুজিব-উর-রহমানের ৪৬ ম্যাচে ৭৭ উইকেট। বাংলাদেশের তিন স্পিনাররের উইকেট সংখ্যা ৩৫৭। এর মধ্যে সাকিবের একাই ২৭৭ উইকটে। মাহমুদউল্লাহর উইকেট ৭৭টি। এ ছাড়া শেখ মেহেদি হাসান নিয়েছেন ২ উইকেট। আর নাসুমতো আছেন অভিষেকের অপেক্ষায়। আফিফ হোসেন ৭টি ওয়ানডে ম্যাচ খেললেও দু’টি ম্যাচে মাত্র ৩ ওভার বোলিং করে উইকেট পেয়েছেন মাত্র ১টি। অংকের হিসেবে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের জন্য আতঙ্কই বলা যায়। কারণ এই তিনজন মিলেই বোলিং করবেন ৩০ ওভার। সেখানে বাংলাদেশের নির্ভরতার জায়গা সাকিব করবেন ১০ ওভার। শেখ মেহেদি খেললে আরও ১০ ওভার বোলিং করার কথা ভালো করা সাপেক্ষে। মাহমুদউল্লাহ নিয়মিত বোলিং করেন না। সর্বশেষ ১০ ম্যাচে তিনি মাত্র ৩ বার বল হাতে তুলে নিয়েছেন। বোলিং করেছিলেন ১২.১ ওভার। উইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে ২ ওভারে ১১ রান দিয়েছিলেন উইকেট শূন্য। মিরপুরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে করেছিলেন একটিমাত্র বল। আর বাংলাদেশের সর্বশেষ খেলা জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচে পুরো ১০ ওভার বোলিং করে ৪৫ রানে নিয়েছিলেন ২ উইকেট। পিচে স্পিন ধরলে দলপতি তামিম হয়তো মাহমুদউল্লাহকে দিয়ে বোলিং করাতেও পারেন। তবে দলপতি আফগানিস্তানের এ সব স্পিন আক্রমণ নিয়ে একদমই মাথা ঘামাতে রাজি না।

তামিম ইকবাল বলেন, ‘ওয়ানডেতে তাদের বিরুদ্ধে আমরা সবসময়ই ভালো করেছি। তারা ভালো দল এতে কোনো সন্দেহ নেই। মানসম্পন্ন বোলিং আক্রমণ আছে তাদের। তবে এই বোলিং আক্রমণের বিপক্ষেই আমরা আগে ভালো করেছি। কাল যারা খেলবে ব্যাট হাতে সবাই ছন্দে আছে।’

তামিম ইকবাল আফগানিস্তানের কোনো নির্দিষ্ট বোলার নিয়ে ভাবছেন না। তিনি বলেন, ‘ আমি নির্দিষ্ট কোনো বোলারকে নিয়ে বেশি কথাবার্তা বলতে চাই না। যেটা বললাম- তাদের বোলিং অনেক ভালো, সম্ভবত সেরা স্পিন অ্যাটাক তাদেরই। কিন্তু এদের বিপক্ষেই আমরা অতীতে অনেক ভালো করেছি, বিশেষ করে ওয়ানডে ফরম্যাটে। আবার কেন করতে পারব না?’

তামিম ইকবাল জানান, আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে সহজ কোনো বোলার পাওয়া যাবে না। তিনি বলেন, আপনারা তিনজনের নাম বলেছেন, কিন্তু তারা বল করবে ৫০ ওভার। বাকি যে দুইজন বল করবে তারাও ভালো। শুধু তিনজনকে নিয়ে চিন্তা করলেই হবে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সহজ বোলার আপনি খুব কমই পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন চ্যালেঞ্জ সবসময়ই থাকে। এক দল হয়ত স্পিনে ভালো, আরেক দল হয়ত পেসে। আমাদের মানিয়ে নিয়ে নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে হবে।’

তামিম ইকবাল আফগানদের তিন স্পিনারকে নিয়ে না ভেবে গোট দল নিয়ে ভাবছেন। তুলে নিতে চান ওদের ১১ উইকেট। তিনি বলেন, ‘ওই তিন স্পিনার নিয়েই আমরা শুধু ভাবছি তা না। আমাদের ওদের ১১ উইকেট তুলতে হবে, তাই ওদের ব্যাটসম্যান নিয়েও আমাদের ভাবতে হয়।’

এমপি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের