সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কুমিল্লার হ্যাটট্রিক, না বরিশালের প্রথম

শেষ হাসি হাসবে কে? শিরোপা জিতে ট্রফিতে চুমু খাবেন কোন দলনেতা? মাথার উপর ট্রফি তুলে উল্লাসধ্বনি দিয়ে হৈচৈ আর আনন্দে মাতোয়ারা হবেন কোন দলের ক্রিকেটাররা। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস, না কি ফরচুন বরিশাল- তারই ফয়সালা হবে আজ মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটের মঞ্চে।

কেহ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান- এ মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে দুই দলের ১১ যোদ্ধা ময়দানি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হবেন। দামামা বাজবে বিকেল সাড়ে ৫টায়।
বঙ্গবন্ধু বিপিএলের ফয়সালা করতে ফাইনালে উঠে আসা কুমিল্লা এর আগে ফাইনালে উঠেছে দুইবার। দুইবারই পেয়েছে শিরোপার স্বাদ পেয়েছে ২০১৫ আর ২০১৯ সালে। কিন্তু ফরচুন বরিশাল এখনো শিরোপার ফাইনাল খেলেছিল বরিশাল বার্নার্স নামে। কিন্তু ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স তাদের ট্রফি জেতার নোনা স্বাদ পাইয়ে দিয়েছিল ৮ উইকেটে জিতে। এরপর ২০১৫ সালে বরিশাল বুলস নামে ফাইনালে উঠে এ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের কাছে ৩ উইকেটে হেরেছিল। আজ ভিন্ন নামে আবার ফাইনাল খেলবে সে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষেই।

এবারের আসরে খেলোয়াড় কেনা-বেচার পর দলগুলো নিয়ে যে পূর্বধারণা করা হয়েছিল তারই প্রতিফলন আজকের ফাইনালের মঞ্চের দুই প্রতিপক্ষ। বলা যায় আসরের সেরা দুই দলই উঠে এসেছে ফাইনালে। এ দুই দলের বাইরে সম্ভাব্য তৃতীয় দল হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল মিনিস্টার গ্রুপ ঢাকাকে। কিন্তু এ দল প্লে অফ রাউন্ডেই আসতে পারেনি।

ফাইনালের আগে দুই দলই একে অপরের বিপক্ষে তিনবার করে মুখোমুখি হয়েছিল। তাতে লিগ পর্বে দুই দল একবার করে জয়ী হয়েছিল। এরপর প্রথম কোয়ালিফায়ারে জিতেছিল বরিশাল। তিনবারই ম্যাচ হয়েছিল লো-স্কোরিং।

বরিশালের প্রধান শক্তি বোলিং। তারা যে কয়টা ম্যাচে আগে ব্যাটিং করেছে, সেখানে তাদের রান ছিল ওভার প্রতি সাতের সামান্য উপরে। এমন কী প্রথম কোয়াালিফায়ারেও তারা আগে ব্যাট করে মাত্র ১৪৩ রান করে বোালিং শক্তিতে বলীয়ান হয়ে ম্যাচ জিতেছিল ১০ রানে। আবার প্রতিপক্ষের রান তাড়া করতে নেমে আসরের সর্বনিম্ন রাসের রেকর্ডও গড়েছে তারা। ফাইনালের প্রতিপক্ষ এ কুমিল্লার বিপক্ষে তারা মাত্র ৯৫ রানে অলআউট হয়েছিল। আগে ব্যাট করে বরিশাল সর্বোচ্চ রান করেছিল সিলেট সানরাইজার্সের বিপক্ষে ৪ উইকেটে ১৯৯। এটি ছিল আসরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান। বরিশালের ব্যাটিং গভীরতা কম বলে তারা আসরে অলআউট হয়েছে তিনবার। কুমিল্লার বিপক্ষে আসরের সর্বনিম্ন ৯৬, খুলনার বিপক্ষে ১৪৫, চট্টগ্রামের বিপক্ষে ১৪৯ রান করে অলআউট হয়। প্রতিপক্ষকে অলআউট করেছে দুইবার খুলনাকে ১২৪, চট্টগ্রামকে ১৩৫ রানে।

কুমিল্লার ব্যাটং-বোালিং দুই বিভাগই শক্তিশালী। তাদের ব্যাটিং বেশি শক্তিশালী, না বোলিং বেশি শক্তিশালী, তা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। প্লে অফসহ তারা ম্যাচ খেলেছে ১২টি (বৃষ্টির কারণে একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত)। প্রতিপক্ষকে অলআউট করেছে তারা চারটি ম্যাচে। এ চারটির তিনটিই ছিল আবার প্রথম তিন ম্যাচে। বরিশালকে ৯৫, সিলেটকে ৯৭ ও চট্টগ্রামকে ১৩১ রানে। প্রথম দুইটি আবার আসরের সর্বনিম্ন সংগ্রহ। এরপর দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে আবার চট্টগ্রামকে ১৪৯ রানে অলআউট করেছিল। আগে ব্যাট করে কুমিল্লার দলগত সংগ্রহের সর্বোচ্চ ইনিংসগুলো হলো খুলনার বিপক্ষে ৬ উইকেটে ১৮৮ ও ৫ উইকেটে ১৮২। এ দুই ইনিংসের মাঝে চট্টগ্রামের বিপক্ষে তাদের একটি ইনিংস আছে ৩ উইকেটে ১৮৩ রানের। এ ছাড়া পরে ব্যাট করে সিলেট সানরাইজার্সের বিপক্ষে তারা করেছিল ৬ উইকেটে ১৭৩ রান।

আজকের ফাইনালে আসল লড়াই হবে বলা যায় দুই দলের বোলারদের মাঝে। ১৮ উইকেট নিয়ে সবার উপরে আছেন কুমিল্লার মোস্তাফিজ। এ ছাড়া ১৪ উইকেট নিয়ে পাঁচে স্পিনার তানভীর ইসলাম। এদিকে বরিশালের দুই বোলার ডুয়াইন ব্রাভো ১৭ ও সাকিব ১৫ উইকটে নিয়ে আছেন দুই ও তিনে। ব্যাটিংয়ে কুমিল্লার ডু প্লেসি ২৯১ রান করে পাঁচে থাকলেও বরিশালের কেউ নেই। সাতে আছেন সাকিব। তার রান ২৭৭। এ ছাড়া কুমিল্লার মাহমুদুল হাসান জয় (২২৭ রান), লিটন দাস ( ২০৫ রান), মঈন আলী ( ১৮৭ রান), ইমরুল কায়েস ( ১৮৪ রান) ব্যাট হাতে প্রস্তুত হয়ে আছেন। বরিশালের হয়ে ব্যাটিং দানব ক্রিস গেইল নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। ৯ ম্যাচে মাত্র ২০৮ রান করেছেন। তবে তাদের মুনিম শাহরিয়ার মারমুখি সূচনা বরিশালের জন্য বাড়তি পাওয়া। ৫ ম্যাচে ১৬১.৮১ গড়ে তার রান ১৭৮।

বরিশালের কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন এক নম্বর হওয়া ছাড়া অন্য কিছু ভাবছেন না। তিনি বলেন, ‘ ফাইনাল তো ফাইনালই। এটার উপর তো কোনো কিছু নেই। আমরা কষ্ট করে এখানে এসেছি, ভালো ক্রিকেট খেলে এসেছি। এখানে এসে দ্বিতীয় হওয়ার কোনো মূল্য থাকে। সোজা কথা এটাই। লক্ষ্যটা অবশ্যই এক নম্বর হওয়ার। আমরা আত্মবিশ্বাসী। দল ভালো শেপে আছে। বাড়তি একটা তাড়না আছে। আর অধিনায়ক যখন ভালো খেলে সবকিছু সহজ হয়। সাকিব সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ওর তাগিদটা বেশি ভালো খেলার। মাঠ চালাচ্ছে ভালো।’

কুমিল্লার কোচ সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ ফাইনালে আসতে পেরেছি এটা অবশ্যই আনন্দের বিষয়। চেষ্টা করব ফাইনালে যেন আমরা ভালো করতে পারি।’

এমপি/এসএন

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের