সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ব্যাটে-বলে অনন্য কুমিল্লা

বঙ্গবন্ধু বিপিএলের দুই ফাইনালিস্ট চুড়ান্ত হয়ে গেছে। শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকাল সাড়ে পাঁচটায় মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে শিরোপা জেতার যুদ্ধে মুখোমুখি হবে ফরচুন বরিশাল ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে ফাইনালের মঞ্চে পৌঁছাতে বরিশাল প্রথম কোয়ালিফায়ারে কুমিল্লাকে ১০ রানে হারিয়েছিল। সেখানে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থনে থাকা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসকে দিতে হয়েছে উত্তাল সাগর পাড়ি। প্রথম কোয়ালিফায়ারে হেরে যাওয়ার পর দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার খেলতে হয়। সেখানে তারা পায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে। বরিশালের কাছে হারের ঝাল যেন তারা মেটায় চট্টগ্রামকে পেয়ে। চট্টগ্রামের করা ১৪৯ রান করতে পাড়ি দিয়েছিল মাত্র ১২.৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে।

ফাইনালে আসার পথে বরিশালের প্রধান অস্ত্র ছিল বোলিং, সেখাানে কুমিল্লার শক্তি ব্যাটিং-বোলিং দুটিই। তাদের ব্যাটিং বেশি শক্তিশালী, না বোলিং বেশি শক্তিশালী তা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। প্লে অফসহ তারা ম্যাচ খেলেছে ১২টি (বৃষ্টির কারণেএকটি ম্যাচ পরিত্যক্ত)। যেখানে চারটিতেই প্রতিপক্ষকে তারা অলআউট করেছে। এই চারটির তিনটিই ছিল আবার প্রথম তিন ম্যাচে। আসরের সর্বনিম্ন দুইটি সংগ্রহও আছে এখানে। একটি বরিশালের ৯৫, অপরটি সিলেট সানরাইজাইর্সের ৯৭ রানের। এ ছাড়াও ১৩১ রানে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে অলআউট করেছিল। এই চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে তারা আবার অলআউট করেছিল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে ১৪৯ রানে।

সিলেটকে ১৯.১ ওভারে ৯৭ রানে অলআউট করে ম্যাচ জিতেছিল ২ উইকেটে। পরের ম্যাচে ফরচুন বরিশালকে ১৭.৩ ওভারে ৯৬ রানে অলআউট করে জয়ী হয়েছিল ৬৩ রানে। আগে ব্যাট করে নিজেরা করেছিল ৭ উইকেটে ১৫৮ রান। চট্টগ্রামে গিয়ে এবার স্বাগতিকদের অলআউট করে ১৩১(১৭.৩ ওভার) রানে। এর আগে নিজেরা ব্যাট করে রান করেছিল ৩ উইকেটে ১৮৩ রান। সেখানে নিজেরা আবার অলআউট হয়েছে একবার। প্রথম তিন ম্যাচে মিনিস্টার গ্রুপ ঢাকার বিপক্ষে অলআউট হয়েছিল ১৩১ রানে। ঢাকা আগে ব্যাট করে রান করেছিল ৬ উইকেটে ১৮১।

কুমিল্লা নিজেদের ব্যাটিং পাওয়ার দেখায় চট্টগ্রামের সঙ্গে ফিরতি ম্যাচে। ব্যাটিং পাওয়ার দেখানোর আগে দেখিয়েছিল বোলিং পাওয়ারও। চট্টগ্রামের প্রথমে তুলে নিয়েছিল ৮ উইকেট। বৃষ্টির কারণে খেলা নেমে এসেছিল ১৮ ওভারে। রান করেছিল ১৩৮। সেই রান বৃষ্টি আইনে বেড়ে হয়েছিল ১৪৮। কুমিল্লা ব্যাটিং পাওয়ার দেখিয়ে ১৬.১ ওভারে মাত্র ১ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ জিতে নিয়েছিল ৯ উইকেটে। কুমিল্লার দলগত সর্বোচ্চ রানের তিনটি ইনিংসের মাঝে দুটিই ছিল খুলনার বিপক্ষে যথাক্রমে ৬ উইকেটে ১৮৮ ও ৫ উইকেটে ১৮২। এই দুই ইনিংসের মাঝে চট্টগ্রামের বিপক্ষে তাদের একটি ইনিংস আছে ৩ উইকেটে ১৮৩ রানের। এই তিনটি ইনিংস ছিল আগে ব্যাট করে। এ ছাড়া পরে ব্যাট করে সিলেট সানরাইজার্সের বিপক্ষে তারা করেছিল ৬ উইকেটে ১৭৩ রান।

বরিশালের বিপক্ষে ফিরতি ম্যাচে এবার কুমিল্লা তাদের অলআউট করতে পারেনি। বরিশাল ৫ উইকেটে ১৫৫ রান করে কুমিল্লাকে আটকে রাখে ৯ উইকেটে ১২৩ রানে। সিলেটও ফিরতি ম্যাচে রান ব্যর্থতা থেকে মুক্তি পেয়ে করেছিল ৫ উইকেটে ১৬৯ রান। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। কুমিল্লা ১ বল হাতে রেখে ৬ উইকেট করেছিল ১৭৩ রান। খুলনার বিপক্ষে প্রথম দেখাতে কুমিল্লা ব্যাটিং-বোলিং দুটি শক্তিই প্রদর্শন করে। আগে ব্যাট করে রান করেছিল ৬ উইকেটে ১৮৮। জবাব দিতে নেমে খুলনাকে ১৯.৩ ওভারে মাত্র ১২৩ রানে বোতলবন্দি করে ফেলে। কুমিল্লার পরের ম্যাচটিও ছিল খুলনার বিপক্ষে। এবার ব্যাটিং পাওয়ার দেখাতে পারলেও বোলিং পাওয়ার দেখাতে পারেনি। যে কারণে ৫ উইকেটে ১৮২ রান করেও ম্যাচ হেরেছিল ৯ উইকেটের বড় ব্যবধানে। খুলনা ১৮.৪ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে রান করেছিল ১৮৩।

প্রথম কোয়ালিফায়ারে কুমিল্লা পেয়েছিল বরিশালকে। এবার তারা বোলিং শক্তি প্রদশর্ন করে বরিশালকে ৮ উইকেটে ১৪৩ রানে আটকে রেখেছিল। কিন্তু পরে নিজেদের ব্যাটিংয়ের সামর্থ্য প্রমাণ করতে পারেনি। ৭ উইকেটে করে মাত্র ১৩৩। এই ব্যাটিং শক্তির চুড়ান্ত প্রদশর্নী তারা করে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে চট্টগ্রামের বিপক্ষে। প্রথমে বোলিং শক্তি দেখিয়ে চট্টগ্রামকে ১৯.১ ওভারে ১৪৮ রানে অলআউট করে। সেই রান তারা তাড়া করে রকেট গতিতে মাত্র ১২.৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে।

ব্যাটিংয়ে ডু প্লেসি ১০ ম্যাচে ২৯১ রান করে আছেন পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারি। এ ছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১০ ম্যাচে ২২৭, লিটন দাস ৮ ম্যাচে ২০৫, মঈন আলী ৭ ম্যাচে ১৮৭, দলপতি ইমরুল কায়েস ১০ ম্যাচে ১৮৪ রান করে ফাইনালে নিজেদের শেষবারের মতো নিংড়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

বোালিংয়ে সেরা পাঁচের দুজন আবার কুমিল্লার। ১৮ উইকেট নিয়ে সবার উপরে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৪ উইকেট নিয়ে পাঁচে স্পিনার তানভীর ইসলাম। সাত ম্যাচে ১৩ উইকেট নিয়ে সাতে আছেন পেসার শহীদুল ইসলাম। এ ছাড়া নাহিদুল ১১টি, মঈন আলী ৯টি উইকেট নিয়েছেন। এদের সঙ্গে সুনিল নারিন আছেন মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে। কখন ব্যাট হাতে, কখন বল হাতে জ্বলে উঠবেন তা হয়তো তিনি নিজেই জানেন না।

এমপি/এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের