সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

খুলনাকে বিদায় করে টিকে রইল চট্টগ্রাম

বসন্ত বরণ আর ভালোবাসা দিবসে মিলে মিশে একাকার রাজধানী ঢাকা। কিন্তু মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে তার ছিটেফোঁটাও ছিল না। সেখানে ভালোবাসার পরবির্তে ছিল জিঘাংসা। একে অন্যকে ঘায়েল করা। বঙ্গবন্ধু বিপিএলের এলিমেনেটরে সেই লড়াইয়ে অবতীর্ন হয়েছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও খুলনা টাইগার্স। জিঘাংসার লড়াইয়ে জয়ী হয়েছে চট্টগ্রাম। ৭ রানে জিতে তারা টিকে রয়েছে আসরে। ফাইানলে যাওয়ার জন্য তাদের খেলতে হবে আরো একটি ম্যাচ। যে ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে ফরচুন বরিশাল ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের হেরে যাওয়া দলের বিপক্ষে ১৬ ফেব্রুয়ারি খেলবে কোয়ালিফায়ার-২ ম্যাচ।

ম্যাচটি ছিল হাই স্কোরিং। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে চট্টগ্রাম ৫ উইকেটে ১৮৯ রান করেছিল। টার্গেট অতিক্রম করতে নেমে খুলনা উত্তেজনার রেণু ছড়িয়ে শেষ ওভার পর্যন্ত নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ১ বল বাকি থাকতেই তাদের হার নিশ্চিত হয়ে যায়। কারণ শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৮ রানের। ওয়াইড বা নো বল হলে, তবেই জয়ের একটা সম্ভাবান বেঁচে থাকতো। শেষ বলে তখন নিতে হতো ছক্কা। কিন্তু এতো সব হিসেব-নিকেশে যেতে দেননি বোলার মেহেদী হাসান মিরাজ। কোনো রানই নিতে দেননি। উল্টো থিসারা পেরেরাকে নিজের বলে নিজেই ক্যাচ ধরে নেন। খুলনার ইনিংস আটকে যায় ৫ উইকেটে ১৮২ রানে।

দুই দলের ইনিংস বড় হওয়ার পেছনে কারিগর ছিলেন দুই বিদেশি। চট্টগ্রামের ম্যাচ সেরা চাদউইক রাসেল ও খুলনার আন্দ্রে রাসেল। ওয়ালটন ৪৪ বলে ৭টি করে চার ও ছয় মেরে ৮৯ রানে অপরাজিত থাকেন। তার এই ইনিংস দলের জয়ে রেখেছে বড় ভুমিকা। কারণ তিনি দলের বিপর্যয়ে হাল ধরে খেলেছিলেন এই ইনিংস। আসরের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান উইল জ্যাকস ইনজুরির কারণে শেষ মুহুর্তে ছিটকে পড়লে চট্টগ্রামের শক্তি বহুলাংশে হৃাস হয়ে যায়। টস হেরে ব্যাট করতে নামার পর সেই চিত্র বেশ ভালোভাবেই ফুটে উঠেছিল ১৬ রানে ২ উইকেট হারিয়ে। উইল জ্যাকসের পরিবর্তে খেলতে নামা কেনার লুইস ৩৯ রান করলেও নামের সঙ্গে ছিল বেমানান। ৩২ বলে ৩৯ রান করেন। এরপর শামীম হোসেনও (১০) দ্রুত আউট হয়ে যান। ফলে ১০ ওভার শেষে তাদের রান ছিল ৪ উইকেটে মাত্র ৬৬। ওয়ালটন ১১ বলে ১৬, মিরাজ ১ বলে ১ রান। চট্টগ্রামের বড় ইনিংস গড়ার আশা শেষ হয়ে যায়! কিন্তু আশাহত হয়নি ওয়ালটন। মেহেদি হাসান মিরাজকে নিয়ে তিনি রানের পাগলা ঘোড়া হয়ে ছুটেন। যে কারণে শেষ ১০ ওভারে আসে ১০৩ রান। মিরাজের সঙ্গে পঞ্চম উইকেট জুটিতে যে ৯.৪ ওভারে যোগ করেন ১১৫ রান। ৪ বল বাকিত থাকতে মিরাজ ৩০ বলে ৩৬ রান করে আউট হয়ে যান। মিরাজ রানের পাগলা ঘোড়া হতে না পারলেও তার এই সঙ্গ ওয়ালটনকে রানের নেশায় মাতোয়ার করে তুলে। ২৮ বলে চারটি করে চার ও ছয় মেরে অর্ধশত রান করার পর বাকি ৩৯ রান করতে বলে খেলেন ১৬টি। রানের পাগলা ঘোঢ়া ছুটে মূলত ১২ নম্বার ওভার থেকে। মেহেদি হাসানের সেই ওভারে ওয়ালটন ২ ছক্কা ও ১ চারে ১৮ রান তুলে নেন ওয়ালটন। খালেদের করা পরের ওভারে আদায় করে নেন ১৪। ১৪ নম্বার মেহেদী হাসান মিরাজ খেলায় রান আসে ৬। এইি ঘাটতি আবার রুহেল মিয়ার করা ১৫ নম্বারে ওয়ালটন পুষিয়ে দেন ২২ রান নিয়ে। ফরহাদ রেজা করা ১৬ নম্বারে আসে ১৪ রান। থিসারা পেরেরার করা ১৭ নম্বার ওভার আবার ওয়ালটন ও মিরাজ মিলে খেললেও রান আসে মাত্র ৫। শেষ ৩ ওভারে রান আসে ১০,২০ ও ৯। খালেদ ৪০ রানে নেন ২ উইকেট।

কুমিল্লার বিপক্ষেও খুলনা প্রায় এ রকম টার্গেট পেয়েছিল। কুমিল্লার করা ৫উইকেটে ১৮২ রান তারা আন্দ্রে ফ্লেচার (অপরাজিত ১০১) ও মেহেদী হাসানের (৭৪) ১৮২ রানের জুটিতে ৯ উইকেটে সহজেই ম্যাচ জিতেছিল। কিন্তু এবার আর সেরকম সূচনা করা সম্ভব হয়নি। ফ্লেচারের ৫৮ বলে ৪ ছক্কা ও ৬ চারে অপরাজিত ৮০ রান শুধুই আফসোস বাড়িয়েছে। ফ্লেচারের সে ফিরে যান ২ রানে। দলের রানে কিন্তু বিপর্যয়ের আভাস ছিল না। এর কারণ ছিলেন আন্দ্রে ফ্লেচার। প্রথম উইকেট পড়েছিল ২১ রানে, দ্বিতীয় উইকেট ৪৩ রানে। যে কারণে ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে রান আসে ২ উইকেটে ৫৮। চট্টগ্রামের ছিল ২ উইকেটে ৩৯। আন্দ্রে ফ্লেচার এবার সঙ্গী হিসেবে পেয়ে যান স্বয়ং দলপতি মুশফিকুর রহিমকে। দুই জনে মিলে রানের পাগলা ঘন্টা বাজিয়ে ছুটতে থাকেন জয়ের সন্ধানে। জুটিতে ৮ ওভারে ৬৪ রান যোগ হওয়ার পর মুশফিকুর রহিম ২৯ বলে ৪ ছক্কা ও ১ চারে ৪৩ রান করে মেহেদী হাসান মিরাজের বলে আউট হওয়ার সময় খুলনার জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৭.৫ ওভারে ৮৩ রানের। ওভার প্রতি ১১.০৬৬ করে। ইয়াসির আলী এসেও পাগলা ঘন্টা বাজিয়ে রান তুলতে থাকেন। একদিকে ইয়াসির আলী, আরেক দিকে ফ্লেচার দুই জনের তান্ডবে খেলা জমে উঠে। ইয়াসির আলী ২৪ বলে ৪ ছক্কা ও ২ চারে ৪৫ রান করে আউট হওয়ার সময় খুলনার প্রয়োজন পড়ে ৯ বলে ১৮। এই জুটিতে রান আসে ৬৫ রান আসে ৬.২ ওভারে। ফ্লেচার ৩৪ বলে ফিফটি তুলে নিয়ে দলকে আরেকটি জয় এনে দেওয়ার স্বপ্ন দেখাতে থাকেন। শেষ ২ ওভারে প্রয়েজন পড়ে ১২ রানের। কিন্তু তখনই তা কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন ফ্লেচার। ইয়াসির আলীর আউট হওয়া ওভারে মাত্র ৮ রান আসলে শেষ ওভারে প্রয়োজন পড়ে ১৬ রানের। মেহেদী হাসান মিরাজের করা সেই ওভারে ফ্লেচার কিংবা নতুন ব্যাটসম্যান থিসারা পেরেরা কেউই কাজে লাগাতে পারেননি। রান আসে মাত্র মিস ফিল্ডিং থেকে আসা বাউন্ডারিসহ রান আসে ৮। শেষ থিসারা মিরাজের বলে তার হাতে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নিলে ফ্লেচারের অপরাজিত ৮০ রানের ইনিংস ম্লান হয়ে যায়। মিরাজ ৪০ রানে ২ উইকেট।

এমপি/এএস

Header Ad
Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।  যা দেশের বাজারে ইতিহাসে সর্বোচ্চ।  মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। সোমবার (২১ এপ্রিল) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে।  ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।  এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে।  তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস।  চলতি বছর ২৪ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম।  যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৮ বার, আর কমেছে মাত্র ৬ বার।  আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল।  যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম।  দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার দুই বাংলাদেশি কৃষক ভারতে প্রবেশের পর স্থানীয়দের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা জনমনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

ঘটনাটি ঘটে রোববার সকালে, ত্রিপুরা রাজ্যের সিধাই এলাকায়। ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই স্থানীয় কিছু ব্যক্তি দুই বাংলাদেশি কৃষককে বেধড়ক মারধর করছে। এমনকি তাদের একটি পিকআপ ভ্যানে তোলার সময়ও নির্যাতন অব্যাহত থাকে।

নির্যাতনের শিকার কৃষকরা হলেন- হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তুলশীপুর গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন (৫৩) ও জামাল মিয়া (৫৪)। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) দাবি করেছে, তারা মেইন পিলার ১৯৮৭ দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, যেটি ৭৮পি/৮ নম্বর মানচিত্রের আওতায় পড়ে।

ঘটনার পর পরই রোববার বিকেলে সীমান্তবর্তী হরিণখোলা ফাঁড়িতে বিএসএফ এবং বাংলাদেশের ৫৫ বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ তোফাজ্জল ও জামালকে বাংলাদেশি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।

৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল তানজিল আহমেদ জানিয়েছেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছে।

এদিকে, মাধবপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা কবির হোসেন জানান, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী