রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানসিক অবসাদে আত্মহত্যা করেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক ব্যাটার

গ্রাহাম থর্প। ছবি: সংগৃহীত

মাত্র ৫৫ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার গ্রাহাম থর্প। গত ৫ আগস্ট তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। তবে কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছিল তা এতোদিন জানা যায়নি। অবশেষে জানা গেলো স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি থর্পের। তার পরিবার নিশ্চিত করেছে, আত্মহত্যা করেছেন সাবেক এই ইংলিশ ব্যাটার।

দ্য টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তার স্ত্রী অ্যামান্ডা জানান, কয়েক বছর ধরে বিষণ্নতা আর দুশ্চিন্তায় ভুগছিলেন থর্প। অ্যামান্ডা বলেন, একজন স্ত্রী এবং দুজন কন্যা, যারা তাকে ভালোবাসত এবং যাদের সে ভালোবাসত, তারা থাকার পরও ওর পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে সে এতটা অসুস্থ ছিল যে, সে সত্যিই বিশ্বাস করত, সে না থাকলেই আমরা ভালো থাকব। আসলেই সে এমন করেছে এবং আত্মহত্যা করেছে। এতে আমরা বিধ্বস্ত হয়ে গেছি।

গ্রাহাম থর্প। ছবি: সংগৃহীত

৫৫ বছর বয়সী থর্প ইংল্যান্ডের জার্সিতে ১০০ টেস্ট ও ৮২টি ওয়ানডে খেলেছেন। ক্রিকেটীয় জীবন শেষে কোচিংয়ে নাম লেখান তিনি। বেশ কিছুদিন পালন করেন ইংল্যান্ডের সহকারী কোচের দায়িত্ব। ২০২২ সালে আফগানদের কোচের দায়িত্ব নেওয়ার কথা ছিল তার। তবে সে সময় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।

তার স্ত্রী বলছেন, এর আগেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন থর্প, কয়েক বছর ধরেই গ্রাহাম বিষণ্নতা ও দুশ্চিন্তায় ভুগছিল। ২০২২ সালের মে মাসে সে আত্মহত্যার জোরালো চেষ্টা চালায়। এরপর তাকে আইসিইউতে (নিবিড় পর্যবেক্ষণ কক্ষ) লম্বা সময় থাকতে হয়।

অ্যামান্ডা আরও বলেন, আশার ঝিলিক দেখা দিয়েছিল, পুরোনো গ্রাহামকে একটু দেখা যাচ্ছিল। কিন্তু এরপরও সে বিষণ্নতা ও দুশ্চিন্তায় ভুগেছে। মাঝেমধ্যে যেটা খুবই গুরুতর হয়ে পড়ে। পরিবার হিসেবে আমরা তাকে সহায়তা করেছি। সে অনেক, অনেক রকমের চিকিৎসা করিয়েছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে কিছুই কাজে দেয়নি।

প্রজন্মের অন্যতম সেরা ব্যাটার থর্পের মেয়ে কিটি বলেছেন, অনেক চেষ্টা করেও তাকে ফেরানো যায়নি। আমরা এটা নিয়ে কথা বলতে লজ্জা পাই না। এটিকে লুকানোর কিছু নেই, লজ্জারও কিছু নেই। আমরা আগে তাকে সাহায্য করছিলাম যাতে সে ঠিক হয়, তাকে রক্ষা করতে চেয়েছিলাম। এ কারণে আমরা কিছু বলিনি।

উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালে ইংল্যান্ডের জাতীয় দলে অভিষেক হয় থর্পের। প্রথমে ওয়ানডে দলে অভিষেক। সেই বছরই টেস্ট দলে খেলেন। ২০০২ সাল পর্যন্ত এক দিনের ক্রিকেট খেলেছেন তিনি। ২০০৫ সালে টেস্ট থেকে অবসর নেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার।

ইংল্যান্ডের হয়ে ১০০টি টেস্ট খেলেছেন থর্প। করেছেন ৬৭৪৪ রান। ৪৪.৬৬ গড়ে রান করেছেন তিনি। ১৬টি শতরান ও ৩৯টি অর্ধশতরান করেছেন। টেস্টে তার সর্বোচ্চ রান অপরাজিত ২০০। এক দিনের ক্রিকেটে ৮২টি ম্যাচ খেলে ২৩৮০ রান করেছেন থর্প। ৩৭.১৮ গড়ে রান করেছেন তিনি। এক দিনের ক্রিকেটে ২১টি অর্ধশতরান করেছেন ইংল্যান্ডের ব্যাটার। সর্বোচ্চ রান ৮৯।

ক্যারিয়ারে ৩৪১টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছেন থর্প। ২১,৯৩৭ রান করেছেন তিনি। ৪৫.০৪ গড়ে রান করেছেন থর্প। ৪৯টি শতরান ও ১২২টি অর্ধশতরান করেছেন তিনি। ইংল্যান্ডের ক্রিকেটে তার অবদানের জন্য ২০০৬ সালে তাকে ‘মেম্বার অফ দ্য অর্ডার অফ দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার’ সম্মান দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি

ড. নাসিমুল গনি। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের জনবিভাগের সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রোববার (২২ ডিসেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব জামিলা শবনম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পদায়নের এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।

ড. নাসিমুল গনি ১৯৮২ ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের একজন সৎ, দক্ষ এবং চৌকস কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত। প্রখ্যাত সাংবাদিক ওসমান গণির পুত্র ড. গনি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে পড়াশোনা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি জামালপুরের জেলা প্রশাসক এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ইরাক ও জর্ডানে বিদেশি মিশনে কাজ করেছেন। ড. নাসিমুল গনি বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং নিপোর্টের মহাপরিচালক, জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার মো. জমির উদ্দিন সরকারের একান্ত সচিব এবং মৎস ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

রাষ্ট্রপতির একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক হিসেবে সফলতার সঙ্গে কাজ করেছেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালনকালে দেশের স্কুল, কলেজ এবং মাদরাসার ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রশংসিত হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতায় আসার পর তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।

Header Ad
Header Ad

আনন্দবাজারের প্রতিবেদন

গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

ভারতের গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বাসসের বরাত দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে একটি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন বাংলাদেশে অপরাধে অভিযুক্ত অনেককে গ্রেপ্তার না করে গুম করে দেয়া হতো। ক্ষমতায় আসার পর এই অভিযোগ তুলেছে মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার।

এবার তাদের তদন্ত কমিশন সেই সব গুমের ঘটনায় প্রতিবেশী ভারতের যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছে।

শেখ হাসিনা সরকারের আমলের বিভিন্ন অভিযোগের সত্য উদ্‌ঘাটনের উদ্দেশ্যে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে বাংলাদেশ। সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের কমিশন সম্প্রতি একটি রিপোর্ট তুলে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের হাতে। হাসিনার আমলে গুমের ঘটনাগুলিতে ভারতের যোগের কথাই শুধু নয়, ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, এখনো কিছু বাংলাদেশি বন্দি ভারতের জেলে আটকে থাকতে পারেন। দেশের আইন মহলে এই ধরনের কথা চালু আছে বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিশন।

কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে এখনও কিছু বাংলাদেশি বন্দি আটকে থাকতে পারেন। দেশের বিদেশ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আমাদের প্রস্তাব, তাদের চিহ্নিত করা হোক। কারণ, আমাদের পক্ষে বাংলাদেশের সীমানার বাইরে কিছু করা সম্ভব নয়। আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়, ভারতের সঙ্গে হাসিনার ‘ঘনিষ্ঠতা’ প্রথম থেকেই ভাল চোখে দেখছে না ইউনূসের সরকার।

তাদের তদন্ত কমিশন এ-ও দাবি করেছে, দুই দেশের মধ্যে বন্দি বিনিময় করা হয়ে থাকতে পারে। সেই সব বন্দিদের সম্ভাব্য ভাগ্য সম্পর্কেও দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হয়ে থাকতে পারে। এই দাবির প্রেক্ষিতে দু’টি মামলার কথা উল্লেখ করেছে কমিশন।

প্রথমত বলা হয়েছে সুখরঞ্জন বালির কথা, যাকে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট চত্বর থেকে অপহরণ করা হয়েছিল। পরে তাকে ভারতের জেলে পাওয়া যায়।

দ্বিতীয়ত, বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যার অভিজ্ঞতা থেকেও ভারত-বাংলাদেশ যোগের প্রমাণ মেলে বলে দাবি। ২০১৫ সালে ঢাকা থেকে সালাউদ্দিনকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, পরে সেই অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন তিনি। ড. ইউনূসের কাছে গত সপ্তাহে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে বাংলাদেশের এই কমিশন।

রিপোর্টের শিরোনাম ছিল ‘সত্য উদ্ঘাটন’। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, হাসিনার আমলে সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষকে গুম করা হয়েছিল। হাসিনা এবং তার একাধিক উপদেষ্টা, মন্ত্রীদের সরাসরি যোগ ছিল সে সব ঘটনায়। মূলত বাংলাদেশের এলিট ফোর্স- র‌্যাবের (র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন) মাধ্যমে গুম করানো হতো বলে দাবি করেছে কমিশন।

পরিসংখ্যান বলছে, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের বিভিন্ন থানায় মোট ১৬৭৬টি গুমের অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তার মধ্যে ৭৫৮টি অভিযোগের তদন্ত হয়েছে। এদের মধ্যে ২৭ শতাংশ মানুষকেই আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে যারা ফিরেছেন, তাদের পুলিশের খাতায় ‘গ্রেপ্তার’ হিসাবে দেখানো হয়েছিল। ঢাকা এবং তার বাইরে মোট আটটি গোপন বন্দিশালাও খুঁজে পেয়েছে কমিশন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা