সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪ | ২৪ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

কোপার শেষ আট নিশ্চিত করলো ব্রাজিল

ছবি: সংগৃহীত

কোপা আমেরিকার এবারের আসরে ব্রাজিলের তরুণরা দারুণ ছন্দে থাকলেও খুব একটা সুবিধা করতে পারছেনা। প্রথম ম্যাচে কোস্টারিকার সাথে ড্র করে ২য় ম্যাচে প্যারাগুয়ের সাথে ৪-১ গোলে জয় পায় ব্রাজিল। এবংগ্রুপপর্বের সর্বশেষ ৩য় ম্যাচে আজ কলোম্বিয়ার বিপক্ষে মাঠে নেমে ১-১ গোলো আবারও ড্র করে ভিনি-দেরিভালরা।

শেষ বাঁশি বাজার পর বেশ উত্তেজিতই দেখা গেল ব্রাজিল কোচ দোরিভাল জুনিয়রকে। হওয়াটাই স্বাভাবিক। পুরো ম্যাচে সুবিধা করতে না পারা ব্রাজিল তখনই সম্ভাবনা দেখিয়েছিল ম্যাচে ফেরার। আরেকটা আক্রমণ পেতেই পারত তারা। কিন্তু রেফারির বাঁশিতে শেষ হলো ম্যাচ। তিন ম্যাচে দুই ড্র নিয়ে অনেকটা খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কোপা আমেরিকার শেষ আট নিশ্চিত করলো নয়বারের চ্যাম্পিয়নরা। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে অপেক্ষা করছে উরুগুয়ে।

'ডি' গ্রুপের ম্যাচে কলম্বিয়া মাঠে নেমেছিল টানা ২৫ ম্যাচ আর ২ বছর অপরাজিত থাকার রেকর্ড নিয়ে। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বেও এই দলের কাছেই ২-১ গোলের হার সইতে হয়েছিল সেলেসাওদের। তবে এরপর কোচের বদল হয়েছে, ব্রাজিলের খেলার ধারাতেও এসেছে পরিবর্তন। কিন্তু কলম্বিয়াকে হারানো হয়নি আর। প্রথম লিড নিয়েও ১-১ গোলে ড্র করেছে ব্রাজিল। তাতে 'ডি' গ্রুপ থেকে রানারআপ হয়ে শেষ আটে যাচ্ছে দোরিভাল জুনিয়রের শিষ্যরা।

ম্যাচের সব রঙ দেখা গিয়েছিল মূলত প্রথমার্ধেই। ম্যাচের ১২ মিনিটে রাফিনিয়ার দুর্দান্ত ফ্রি-কিক জালে না জড়ালে হয়ত হার দিয়েই ম্যাচটা শেষ করতে হতো সেলেসাওদের। পুরো প্রথমার্ধে চাপের মুখে থেকেও ব্রাজিল পুরো ম্যাচে নিজেদের টিকিয়ে রেখেছে রাফিনিয়ার ওই গোলের কল্যাণেই।

Header Ad

আজকের এই দিনেই ৭ গোল খেয়েছিল ব্রাজিল

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই মাস এলেই আক্ষেপে পুড়তে হয় ব্রাজিল ভক্তদের। এই মাসটি যে সেলেসাওদের জন্য সুখকর নয় সেটি প্রমাণিত হল আবারো। কেন যেন জুলাই এলেই ছন্দ হারিয়ে ফেলে এক সময়ে শৈল্পিক ফুটবল খেলা দলটি। কাকতালীয়ভাবে আরেকবার ৭ জুলাই কোপা আমেরিকার কোয়ার্টার ফাইনালের শেষ ম্যাচে উরুগুয়ের কাছে হেরে ভক্তদের কাঁদিয়ে বিদায় নিয়েছে নেইমারবিহীন ব্রাজিল।

এই পরাজয়টি বিগত জুলাইয়ের ঘটে যাওয়া ব্রাজিলের হতাশাগুলোকেও পুনরায় প্রতিফলিত করে। ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপে ৬ জুলাই কোয়ার্টার ফাইনালে বেলজিয়ামের বিপক্ষে হৃদয়বিদারক ২-১ গোলে হেরে যায়। ছন্দে থাকা ব্রাজিল সেই সময় শিরোপা জয়ের অন্যতম ফেবারিট হওয়ায় এই পরাজয়টি ব্রাজিল ভক্তদের কাছে বিশেষভাবে তিক্ত।

আরও পিছে ফিরে দেখা যাক। ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের ৮ জুলাইয়ের সেমিফাইনালে স্বাগতিক ব্রাজিল জার্মানির কাছে ৭-১ গোলে হেরে যায়৷ ঘরের মাটিতে আয়োজিত এই ম্যাচটি ব্রাজিলের ফুটবল দুনিয়ায় একটি জাতীয় ট্র্যাজেডি; যা লাখো সমর্থকদের এখনও কাঁদায়। বিশ্বকাপ ইতিহাসের সবচেয়ে বেদনাদায়ক ফলাফলগুলির মধ্যে এটি অন্যতম৷

২০১৪ সালের ৮ই জুলাই। স্বাগতিক হিসেবে ‘হট ফেভারিট’ ব্রাজিল মারাকানা স্টেডিয়ামে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত। তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে সেমিফাইনালে দাঁড়ানো ছিল জার্মানি। ম্যাচের আগে সবাই ধরেই নিয়েছিল জার্মানদের উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে যাবে ব্রাজিল। তবে কে জানতো, সেই দিন ব্রাজিলের ইতিহাসের অন্যতম বিভীষিকাময় দিন হতে চলেছে। সব জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে শুরু হলো খেলা! দর্শকরা তখনও স্টেডিয়ামে নিজেদের সিটে ভালোভাবে বসেননি। জোয়াকিম লো’র শিষ্যরা প্রথম থেকেই মরিয়া গোলের জন্য।

ম্যাচের ১১ মিনিট চলছে। জার্মানির হয়ে ব্রাজিলের বিরুদ্ধে প্রথম গোল করেন টমাস মুলার। চোখের পলক ফেলার আগেই ম্যাচের ২৯ মিনিটের মধ্যে ব্রাজিলের জালে জার্মানির ৫ গোল। জার্মানি ৫, ব্রাজিল ০! বিশ্বকাপ ইতিহাসে কোনো সেমিফাইনালের প্রথমার্ধে৫ গোল হয়নি এর আগে।

৭ গোলের সেই ম্যাচ সুযোগ পেলে আগের কৌশলেই খেলত ব্রাজিল | The Daily Star  Bangla

২৩ মিনিটে মিরোস্লাভ ক্লোসা দ্বিতীয় গোল করার পরই পাশের গ্যালারিতে গায়ে হলুদ জার্সি, গালে জাতীয় পতাকা আঁকা এক তরুণীকে দেখা যায় হাউমাউ করে কাঁদতে। পরের ৭ মিনিটের মধ্যে জার্মানি আরও ৩ গোল করে ফেলার পর সেই কান্না সংক্রামক হয়ে ছড়িয়ে পড়ে গোটা মারাকানা স্টেডিয়ামে।

সেই ম্যাচে ক্লোসা, মুলার, ক্রুস এবং ওজিল; সবাই মিলে যেন ব্রাজিলের সাথে নিছকই মশকরা করছিলেন। পাসিং ফুটবল দলগতভাবে কীভাবে খেলতে হয়, সেটাই যেন ব্রাজিলকে শেখাচ্ছিল জার্মানরা। বিশেষ করে, টনি ক্রুসের দ্বিতীয় গোলটি। ২৬ মিনিটে, ব্রাজিলের ডিফেন্ডারের থেকে বল কেড়ে নিয়ে আক্রমণে জার্মানরা। সেই গোলটি খুব সহজেই ৬ নম্বর জার্সির সামি কাদিরা করতে পারতেন। কিন্তু তিনি নিঃস্বার্থভাবে বলটি পাস দেন ক্রুসকে। বল পেয়ে ভুল করেননি ক্রুস।

জার্মানির সেই বিজয়ী দলের খেলোয়াড় ম্যাটস হামেলস পরে জানিয়েছিলেন, তারা ইচ্ছা করেই বিরতির পর আর কোনো জাদুকরী খেলা খেলতে চাননি। তারা শুধু চেয়েছিলেন ম্যাচটি শেষ করতে। ম্যাটস হামেলস বলেন, আমরা শুধু চেয়েছি খেলায় মনোযোগী থাকতে। খেলার মধ্যে সেলেসাওদের কোনোভাবেই অপমা ন করতে চাইনি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, খেলার মধ্যে সিরিয়াস থাকতে হবে। তবে ব্রাজিলকে অপমান করা হয়, এমন কিছু থেকে বিরত থাকব। খেলার মধ্যে জয়-পরাজয় থাকবেই। তবে প্রতিপক্ষকে সম্মান দেখাতে হবে। আমরা সে কাজ করেছি। দ্বিতীয়ার্ধের পর আমরা কোনো জাদুকরী খেলা দেখাইনি।

৯০ মিনিটে র খেলা শেষে ম্যাচের স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৭-১। খেলার শেষে জার্মানিরা সেলেসাওদের সান্ত্বনা দিয়েছিল। বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে জার্মানির জয়টি ছিল সর্বকালের সবচেয়ে বড় জয়। ব্রাজিলের হয়ে একমাত্র গোলটি করেছিলেন অস্কার।

আজ ব্রাজিলের ফুটবলের ইতিহাসে সেই দুর্বিষহ দিনের এক দশক পূর্তি।

সবচেয়ে বেশি স্মার্টফোনে আসক্ত এই ১০ দেশের মানুষ

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

এখন সবার জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্মার্টফোন। বাসে, ট্রেনে, মেট্রো এমনকি বন্ধুদের আড্ডাতেও সবাই গোল হয়ে বসলেও কেউ কারও দিকে তাকাচ্ছে না। অনেকে তাকিয়ে থাকে ফোনের দিকে। স্মার্টফোনের এই ‘নেশা’ এখন সভ্যতার কাছে এক সংকটের মতো।

তবে এই নেশায় কাবু শুধু ছোটরা নয়, বড়রাও। আট থেকে আশি সকলেই হাতে একটা জিনিস খুবই কমন, সেটি হল স্মার্টফোন। বিশ্বে এমন কিছু দেশ আছে, যে দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি স্মার্টফোনে আসক্ত। জানুন এমনটি ১০টি দেশ সম্পর্কে।

স্মার্টফোন আসক্তি নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা করে ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই তালিকা অনুযায়ী প্রথম ১০টি দেশ হল-

১. চীন
২. সৌদি আরব
৩. মালয়েশিয়া
৪. ব্রাজিল
৫. দক্ষিণ কোরিয়া
৬. ইরান
৭. কানাডা
৮. তুর্কি
৯. ইজিপ্ট
১০. নেপাল

এই দশ দেশে স্মার্টফোন ব্যবহার করা হয় সবথেকে বেশি। উক্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, চীনে মোবাইল ডিভাইস ও তার ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবার থেকে বেশি। তা হওয়ার অন্যতম কারণ বলতে পারেন তাদের জনসংখ্যা এবং সেখানকার ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের বাজার।

দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সৌদি আরব। বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশগুলোর মধ্যে একটি সৌদি আরব। এখানেও স্মার্টফোন ব্যবহারের সংখ্যা বাকি দেশের থেকে অনেক বেশি। আশ্চর্যের বিষয় হল, প্রথমে তিনে থাকা তিনটি দেশই এশিয়ার। এর থেকে বোঝা যায়, ইউরোপ এবং আমাররিকার থেকে বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার হয় এশিয়ায়।

সবথেকে স্মার্টফোন আসক্ত এই ২৪টি দেশ-

১. চীন
২. সৌদি আরব
৩. মালয়েশিয়া
৪. ব্রাজিল
৫. দক্ষিণ কোরিয়া
৬. ইরান
৭. কানাডা
৮. তুর্কি
৯. ইজিপ্ট
১০. নেপাল
১১. ইতালি
১২. অস্ট্রেলিয়া
১৩. ইজরায়েল
১৪. সার্বিয়া
১৫. জাপান
১৬. ব্রিটেন
১৭. ভারত
১৮. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
১৯. রোমানিয়া
২০. নাইজেরিয়া
২১. বেলজিয়াম
২২. সুইজারল্যান্ড
২৩. ফ্রান্স
২৪. জার্মানি

আরও এক পরিসংখ্যান বলছে, আমেরিকায় ৯৭ শতাংশ নাগরিকের কাছে মোবাইল বা তার মতো কোনও ডিভাইস রয়েছে। প্রতি ৫ আমেরিকান নাগরিকদের মধ্যে একজনের কাছে রয়েছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট কানেকশন।

স্লিকটেক্সটের রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশ্বে ৪৮ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী চিন্তায় পড়ে যান, যখন তাদের ফোনের ব্যাটারি ২০ শতাংশ বা তার নীচে নেমে যায়। যাকে নাম দেওয়া হয়েছে মনোফোবিয়া। ইন্টারনেট বা মোবাইল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার যে ভয়, তাকেই বলা হয় মনোফোবিয়া।

কোটা বাতিলের দাবিতে এবার রেলপথ অবরোধ করলেন রাবি শিক্ষার্থীরা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখাসহ চার দাবিতে রেলপথ অবরোধ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। এসময় সারাদেশের সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে রাজশাহীর।

সোমবার (৮ জুলাই) বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা সংলগ্ন ফ্লাইওভারের নিচের রেলপথে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করেন।

এর আগে, সকাল ১১টার দিকে সকল হল থেকে প্যারিস রোডে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পরে এক বিশাল মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবন, মেয়েদের হল ও ছেলেদের হল হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে এখানে এসে সমাবেশ শুরু করেন তারা। এসময় রাজশাহী শহরের ভদ্রা থেকে খড়খড়ি বাইপাসের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

এ সময় 'কোটা না মেধা, মেধা মেধা', 'সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে', 'দেশটা নয় পাকিস্তান, কোটার হোক অবসান', 'কোটা বৈষম্য নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক', 'আপোষ না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম', '১৮ এর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আবার', 'জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে', 'বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠায় নাই', 'লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে'সহ বিভিন্ন স্লোগানে প্রতিবাদ জানান তারা।

তাদের দাবিগুলো হলো— ২০১৮ সালের পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি সংস্কার করতে হবে; কোটায় প্রার্থী না পাওয়া গেলে মেধাকোটায় শূন্যপদ পূরণ করতে হবে; ব্যক্তি তার জীবদ্দশায় সব ধরনের সরকারি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় একবার কোটা ব্যবহার করতে পারবে।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কারের দাবিতে গত ৬ জুন থেকে আন্দোলন করে আসছে শিক্ষার্থীরা। এর আগে, মানববন্ধন, সমাবেশ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মহাসড়ক অবরোধের মত কর্মসূচি পালন করেছে তারা।

সর্বশেষ সংবাদ

আজকের এই দিনেই ৭ গোল খেয়েছিল ব্রাজিল
সবচেয়ে বেশি স্মার্টফোনে আসক্ত এই ১০ দেশের মানুষ
কোটা বাতিলের দাবিতে এবার রেলপথ অবরোধ করলেন রাবি শিক্ষার্থীরা
কোটা বাতিল ইস্যুতে সরকার আন্তরিক: ওবায়দুল কাদের
চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে খালেদা জিয়া
চার বিভাগে টানা ৩ দিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহত ১১, নিখোঁজ ১৯
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি ফাঁস, বাংলাদেশের ম্যাচগুলো কবে কোথায়
অভিযোগ গঠন বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে ড. ইউনূস
চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী
‘পিস্তল’ নিয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ, দুই যুবক আটক
নিলামে উঠল নেপোলিয়নের পিস্তল, বিক্রি সাড়ে ২১ কোটি টাকায়
সারাদেশে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ
নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ৫
বরিশালে বিষপান করে কেন্দ্রে এসে জ্ঞান হারাল এইচএসসি পরীক্ষার্থী
আবারও হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন ৫৬ হাজার ৩৩১ হাজি, মারা গেছেন ৬২ জন
দুবাইয়ে গাড়ি বিস্ফোরণে ৫ বাংলাদেশি নিহত
নওগাঁয় শিক্ষককে নির্যাতনের অভিযোগ ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর শতভাগ সফল হয়েছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী