শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৩ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৩টা জিতেছি, ৩টা হেরেছি, খুব একটা খারাপ নয়: সাকিব

সাকিব আল হাসান। ছবি: সংগৃহীত

অ্যান্টিগায় সুপার এইটের ম্যাচে ভারতের কাছে পাত্তাই পায়নি বাংলাদেশ। আগে ব্যাটিং পেয়ে ১৯৬ রানের বিশাল পুঁজি গড়ে তারা। জবাবে পুরো ওভার ব্যাট করেও বাংলাদেশ ১৪৬ রানের বেশি করেনি। টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তিন ম্যাচ জিতে সুপার এইটে খেলছে বাংলাদেশ। আপাতদৃষ্টে একে উন্নতি বা সাফল্য বলাই যায়। কিন্তু একটু গভীরভাবে দেখলে এটুকু সাফল্য যথেষ্ট কি না, কেউ চাইলে সে প্রশ্ন তুলতেই পারেন।

এদিকে ভারতের কাছে গতকাল ৫০ রানের বড় ব্যবধানে হারের পর বাংলাদেশের পারফরম্যান্স নিয়ে কথা বলেছেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তিনি অবশ্য নিজেদের পারফরম্যান্স ‘খারাপ নয়’ বলেই মন্তব্য করেছেন। বলেছেন, ৫০ শতাংশ সাফল্য পেয়ে মোটামুটি একটা অবস্থানে আছেন তাঁরা।

ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বকাপে নিজেদের পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করতে গিয়ে সাকিব বলেছেন, যদি ফলের দিক থেকে বলেন, তবে আমি বলব আমরা মোটামুটি একটা অবস্থানে আছি। আমরা ৩টা জিতেছি, ৩টা হেরেছি। ৫০ শতাংশ (সাফল্য)। সেদিক থেকে খুব একটা খারাপ নয়। তবে আমরা যেভাবে দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে লড়াই করেছি, এই দুইটা (সুপার এইট) ম্যাচের একটাতে যদি সেভাবে লড়াই করতে পারতাম, তখন বিশ্বকাপটা আমাদের জন্য সফল একটা টুর্নামেন্ট হতো। সে জায়গায় আক্ষেপ আছে।

বিশ্বকাপে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতার বিপরীতে আলো ছড়িয়েছেন বোলাররা। তবে উইকেটের সহায়তা না পেলে বোলাররা কতটা ভালো করতেন, সে প্রশ্নও তুলেছেন সাকিব, বোলিংয়ের ব্যাপারটা হচ্ছে, আমরা যখন উইকেটের একটু সুবিধা পাই, তখন আমাদের দল অনেক ভালো বোলিং করে। ফ্ল্যাট উইকেটে আমাদের এখনো অনেক উন্নতির জায়গা আছে। যেহেতু এবারের উইকেটগুলো বোলারদের জন্য একটু মানানসই ছিল, আমরা অসাধারণ বল করেছি। বোলারদের অবশ্যই কৃতিত্ব দিতে হবে। যেভাবে তারা বল করেছে, সেটা কেড়ে নেওয়ার সুযোগ নেই।

ব্যাটসম্যানরা কেন পারেন না, সে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে সাকিব বলেছেন, ব্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে যখন ফ্ল্যাট উইকেটে খেলা হয়, ১৮০–২০০ রানের উইকেটে খেলা হয়, তখন আমরা পিছিয়ে যাই। আমরা ১৩০, ১৪০ বা ১৫০ রানের খেলাটা ভালো জানি। এ ধরনের খেলা খেলেই আমরা অভ্যস্ত। এটা আমাদের কাছে অনেক পরিচিত।

এদিকে টস জিতে ফিল্ডিং নেওয়ার সময় শান্ত জানান, প্রতিপক্ষকে ১৫০ থেকে ১৬০ রানের মধ্যে আটকে রাখতে পারলে ম্যাচ জিততে পারেন তারা। কিন্তু বাস্তবতার কাছাকাছিও ছিলো না তার পর্যবেক্ষণ।

এ প্রসঙ্গে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার সাকিব জানান তার কাছেও মনে হয়েছে আগে ব্যাটিং করাই ছিলো আদর্শ। তিনি বলেন, আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে জিজ্ঞেস করেন ক্যারিবিয়ানে দুই একটা ম্যাচ ছাড়া (আগে ব্যাটিং উপযোগী)। ইংল্যান্ড শুধু ১৮০ তাড়া করেছিল। এছাড়া শুরুতে ব্যাটিং নেওয়াই ট্রেন্ড বেশিরভাগ দলের, তারা সফলও এটা করে। পরিসংখ্যান দেখলে আগে ব্যাট করাই আদর্শ হতো। অধিনায়ক ও কোচ হয়ত অন্যভাবে চিন্তা করেছেন। আমরা হয়ত ভেবেছি তাদের নাগালের মধ্যে আটকে রাখতে পারব।

এই সিদ্ধান্তে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার হিসেবে তার কোন অভিমত দেয়ার ছিলো কিনা এমন প্রশ্ন এড়িয়ে তিনি বলেন, দলের যখন নেতা একজন থাকবে সিদ্ধান্ত তার। যদি ভাল করতে পারতাম অধিনায়কের কৃতিত্ব হতো। খারাপ করলে তাদের সিদ্ধান্তের উপর আমরা প্রশ্ন রাখি। এটা খুবই যুক্তিযুক্ত। এটা এভাবেই হয়। যদি প্রথম দুই ওভারে দুটি উইকেট নিয়ে নিতাম তাহলে মনে হতো ব্যাটিং করলে ভালো হতো। নিতে পারিনি তাই এখন মনে হচ্ছে আগে ব্যাট করলে ভালো হতো।

Header Ad

পাকিস্তানকে টাইব্রেকারে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপে আজ ফাইনালে উঠার লড়াইয়ে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে জায়গা করে নেওয়ার ম্যাচে নির্ধারিত সময় ম্যাচ ড্র হলেও টাইব্রেকারে পাকিস্তানকে ৮-৭ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশের যুবারা।

বাংলাদেশ এই ম্যাচে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন করেছে। ম্যাচে দুই অর্ধে একটি করে গোল হজম করে পিছিয়ে পড়েছিল। শেষ ২০ মিনিটে দুই গোল করে ম্যাচে সমতা আনে তারা। এরপর টাইব্রেকারে শেষ হাসি হাসে। ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। আজ প্রথম সেমিফাইনালে ভারত ৪-২ গোলে নেপালকে হারায়।

ম্যাচের প্রথমার্ধে ০-১ গোলে পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। ৩২ মিনিটে কর্নার থেকে শাবাব আহমেদ গোল করেন। জটলার মধ্যে কর্ণার থেকে বাংলাদেশি ডিফেন্ডারদের মাঝ থেকে লাফিয়ে হেডে বল জালে পাঠান। বাংলাদেশ প্রথমার্ধে পিছিয়ে পড়লেও বেশ নিয়ন্ত্রিত ফুটবল খেলেছে। ফুটবলারদের মধ্যে পাসিং, আত্মবিশ্বাস সবই ছিল দর্শনীয়। বাংলাদেশ গোলের সুযোগ তৈরি করেও কাজে লাগাতে পারেনি এই অর্ধে।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে বাংলাদেশের চেষ্টা ছিল ম্যাচে সমতা আনার। ৬১ মিনিটে বাংলাদেশ উল্টো পাকিস্তানকে পেনাল্টি উপহার দেয়। পাকিস্তানের আক্রমণে নিজেদের বক্সে হ্যান্ডবল করেন বাংলাদেশি ডিফেন্ডার। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজান। পাকিস্তানের আব্দুল রেহমান গোল করেন বেশ সহজেই। পরের মিনিটে পাকিস্তানের একটি আক্রমণ পোস্টে লেগে ফেরত আসে।

বাংলাদেশ দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে দমে যায়নি। ম্যাচে ফেরার চেষ্টা ছিল সর্বাত্নক। ৭৫ মিনিটে কর্ণার থেকে মিঠু চৌধুরির গোলে বাংলাদেশ খেলায় ফিরে। ৯০ মিনিট শেষে রেফারি ৭ মিনিট ইনজুরি সময় দেন। বাংলাদেশ ম্যাচে দ্বিতীয় গোল করে ইনজুরি সময়ের চতুর্থ মিনিটে। সংঘবদ্ধ আক্রমণে পাকিস্তানী ডিফেন্সকে পরাস্ত করে বাংলাদেশের বদলি ফুটবলার মানিক প্লেসিংয়ে সমতা আনেন এবং খেলা পরের ধাপে নেন।

শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে পাকিস্তানকে ৮-৭ গোলে পরাজিত করে ফাইনাল নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। আগামী সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। তারা সেমিতে নেপালকে ৪-২ গোলে হারিয়েছে।

নির্বাচিত সরকারই কেবল দেশে উন্নয়নের নতুন ধারা সৃষ্টি করতে পারে: তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, জনগণ দ্বারা নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র ও দেশে উন্নয়নের নতুন ধারা সৃষ্টি করতে পারে। এই সরকারের প্রতি সেদিনও আমাদের সমর্থন ও আস্থা ছিল, আজও আছে। তবে এখানে একটি কিন্তু রয়েছে। তাদের প্রতি আমাদের আস্থাকে প্রশ্নহীন রাখার চ্যালেঞ্জ কিন্তু তাদেরকেই নিতে হবে।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঝিনাইদহ পায়রা চত্বরে বিএনপির গণসমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় তারেক রহমান নির্বাচনী রোডম্যাপ প্রকাশের দাবি জানান।

তিনি বলেন, এই সরকারের (অন্তর্বর্তী সরকার) প্রতি সেদিনও আমাদের সমর্থন ও আস্থা ছিল, আজও আছে। তবে এখানে একটি ‘কিন্তু’ রয়েছে। তাদের প্রতি আমাদের আস্থাকে প্রশ্নহীন রাখার চ্যালেঞ্জ কিন্তু তাদেরকেই নিতে হবে।

তারেক রহমান বলেন, স্বৈরাচার পতনের এই মহা সময়ে দেশের গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল, ছাত্র-জনতা, কৃষক, শ্রমিক ও সর্বস্তরের মানুষের অবদানকে যদি আমরা মর্যাদা দিতে ব্যর্থ হই, তাহলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না।

তিনি বলেন, আমরা আজ এমন একটা পরিবেশে সমবেত হয়েছি যেখানে কারো কোন ভয় নেই। সবাই আমরা শঙ্কামুক্ত পরিবেশে একত্রিত হয়ে কথা বলতে পারছি। আমরা আমাদের কথা বলার জন্য একই সাথে আমরা অন্যের কথা শোনবার জন্য একত্রিত হয়েছি। অথচ মাত্র কয়েক দিন আগেও এই দেশের মানুষ দলমত নির্বিশেষে কথা বলতে পারত না। বিগত ১৬ বছর ধরে আমরা আমাদের কষ্টের কথাও স্বাধীনভাবে বলতে পারতাম না। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিল দেশের মানুষ। কীভাবে বাংলাদেশের মানুষের অধিকারগুলো ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল, তাদের ন্যায্য অধিকার হরণ করা হয়েছিল।

দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ঝিনাইদহ জেলায় জাতীয়তাবাদী দলের অনেক নেতাকর্মী আছেন যাদেরকে আমরা হারিয়েছি। মিরাজুল, দুলাল ও পলাশসহ বহু মানুষকে হারিয়েছি। ফ্যাসিস্ট সরকার পতনেও এই জেলার মানুষ সাব্বির ও প্রকৌশলী রাকিবুল বুকের তাজা রক্ত দিয়েছে। দেশের মানুষ গত ৫ আগস্ট এই স্বৈরাচার সরকারকে হটিয়েছে। জনগণের আন্দোলনের মুখে যে স্বৈরাচার জনগণের বুকের ওপর চেপে বসেছিল, সেই স্বৈরাচার পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। এই কৃতিত্ব বাংলাদেশের সকল মানুষের কৃতিত্ব।

তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টে যে মানুষগুলো আন্দোলনে গিয়েছে, যে মানুষগুলো সবকিছু উজাড় করে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করেছে, আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মও জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করেছে। তাদের এই আত্মত্যাগ সেদিনই সফলতা লাভ করবে, যেদিন এ দেশের মানুষ নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পাবে। আর সেদিনই বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জিত হবে।

ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ মজিদের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, সহ-তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক আমিরুজ্জামান খান শিমুল, মীর রবিউল ইসলাম লাভলু, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহিদুজ্জামান মনা ও মুন্সী কামাল আজাদ পান্নু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

শেখ হাসিনার জন্মদিনে ঢাবি টিএসসিতে গণ জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে একদল শিক্ষার্থী গণ জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি আয়োজন করেছে। শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাশে ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী শিক্ষার্থীবৃন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ ব্যানারে এই কর্মসূচি পালিত হয়।

পূর্বনির্ধারিত এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা 'খুনি হাসিনার বিচার চাই' সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। এ সময় আয়োজকদের মধ্যে একজন উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “স্বৈরাচারকে জুতা মারুন, কোক-মোজো জিতে নিন।” যারা জুতা নিক্ষেপে অংশ নেন, তাদের মাঝে বিনামূল্যে পানীয় বিতরণ করা হয়।

একজন নারী অংশগ্রহণকারী বলেন, “আরও জুতা মারার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু সময়ের অভাবে পারিনি। অন্য একটি প্রোগ্রামে যেতে হচ্ছে।” জুতা নিক্ষেপের পর তিনি মোজো পেয়েছেন কিনা জানতে চাইলে বলেন, “মোজো পাওয়ার জন্য আসিনি, আপনি চাইলে এটা নিতে পারেন।”

শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা জানান, এটি তাদের পক্ষ থেকে তার জন্য এক ধরনের প্রতীকী উপহার। একজন বলেন, “শুনেছি আজ তার জন্মদিন, তাই তাকে জুতা উপহার দিতে এসেছি।”

আরেক শিক্ষার্থী বলেন, “যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক, আমরা তাদের একটি বার্তা দিতে চাই। দেশকে সঠিকভাবে চালাতে হবে। যদি তা না হয়, আমরা পদত্যাগে বাধ্য করবো, প্রয়োজনে জুতাপেটাও করবো।”

কেন জুতা নিক্ষেপ করছেন, এমন প্রশ্নে একজন তরুণ উত্তর দেন, “তিনি (শেখ হাসিনা) অনেক মানুষ খুন করেছেন, অনেকের রক্ত ঝরিয়েছেন। এ কারণে তাকে জুতা মারছি।” আরেকজন শিক্ষার্থী বলেন, “শুধু জুতা মারলেই হবে না, তার ফাঁসি চাই।”

 

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানকে টাইব্রেকারে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নির্বাচিত সরকারই কেবল দেশে উন্নয়নের নতুন ধারা সৃষ্টি করতে পারে: তারেক রহমান
শেখ হাসিনার জন্মদিনে ঢাবি টিএসসিতে গণ জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি
গোপালগঞ্জে শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনে পুলিশের বাধা, দৌড়ে পালালো ছাত্রলীগ
ভারতে মহানবী (সা.)–কে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে বিক্ষোভ মিছিল
ডেঙ্গুতে আরো ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৬০
কোনো অবস্থাতেই ডিম আমদানি করতে চাই না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
হাসান নাসরুল্লাহ নিহত, নিশ্চিত করল হিজবুল্লাহ
টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান ও ছক্কার রেকর্ড গড়লেন পুরান
ভারতে স্কুলের মঙ্গল কামনায় ১১ বছরের ছাত্রকে বলি
ছোট ভাইয়ের লাথিতে প্রাণ গেল বড় ভাইয়ের
তথ্য ও খবর গুম হওয়া ঠেকাতে সজাগ থাকার আহ্বান পিআইবি মহাপরিচালকের
সাকিব বা আমাকে নয়, টেস্টে মুশফিককে আইডল মানা উচিৎ: তামিম
পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জনের জন্য গঠিত সমন্বয় কমিটি বাতিল
সমাজ কতটা ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে ইমামকে পর্যন্ত পালাতে হয়: তাজুল ইসলাম
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ১ হাজার ৫৮১ জন নিহত: স্বাস্থ্য উপ কমিটি
সারাদেশে ৪ ঘণ্টা বিঘ্নিত হতে পারে ইন্টারনেট সেবা
ঢাকায় ট্রাফিক আইনে একদিনে ৬৩৩ মামলা, ২৩ লাখ টাকা জরিমানা
বিভক্তি নয় ঐক্যই হোক এ জাতির সৌন্দর্য ও সমৃদ্ধি: ডা. শফিকুর রহমান
ভারত ভ্রমণে শীর্ষ পর্যটকদের তালিকায় বাংলাদেশিদের আধিপত্য বছরের প্রথমার্ধে