শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আট উইকেটের দুরন্ত জয়ে সিরিজ সমতায় ফিরলো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে দাপুটে জয় পেল বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। ১৬৬ রানের টার্গেট তাড়ায় ১১ বল হাতে রেখেই ৮ উইকেটের দাপুটে জয় পেয়েছে টাইগাররা। এই জয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-১ সমতায় ফিরল স্বাগতিকরা।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম ডাচ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট সিরিজের দ্বিতীয়টিতে টসে জিতে সফরকারীদের ব্যাটে পাঠান বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত। নির্ধারিত ওভার শেষে ৫ উইকেটে ১৬৫ রানের সংগ্রহ গড়েছে লঙ্কানরা। জবাবে নেমে ১১ বল ও ৮ উইকেট হাতে জয়ের বন্দরে নোঙর করে টিম টাইগার্স।

রানতাড়ায় আত্মবিশ্বাসী শুরু করেছিলেন লিটন দাস ও সৌম্য সরকার। দুরন্ত গতিতেই রান তুলেছেন তারা। তবে এরমধ্যে বিতর্কেরও সৃষ্টি হয়েছিল মাঠে। চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে মাদুশঙ্কার শর্ট লেংথের পুল করেন সৌম্য। বটম-এজড হয়েছিলেন ভেবে আউট দেন ফিল্ড আম্পায়ার। রিভিউ নেন টাইগার ওপেনার। আল্ট্রা-এজে দেখা স্পাইকও দেখা যায়। তবে টিভি আম্পায়ার মাসুদুর রহমান নট আউট ঘোষণা করেন। তার মতে স্পাইক দেখানোর সময় বল ও ব্যাটের মধ্যে ‘গ্যাপ’ দেখেছেন তিনি। আউট ভেবে প্রায় বাউন্ডারির কাছে পৌঁছে যাওয়া সৌম্য ফিরে এসেছেন আবার।

এমন সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট হতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। আম্পায়ার শরফুদ্দৌলাকে ঘিরে ধরেন তারা। ওদিকে কোচ ক্রিস সিলভারউড যান চতুর্থ আম্পায়ার তানভীর আহমেদের কাছেও। শেষ পর্যন্ত শুরু হয়েছে খেলা। সপ্তম ওভারে লঙ্কানদের প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেন মাথিশা পাথিরানা। ভাঙেন ৩৫ বলে ৬৮ রানের জুটি। শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে ম্ডিউইকেটে ক্যাচ দেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজের হাতে। পাঁচটি চারে ২২ বলে ২৬ রান করেন এই ওপেনার।

নবম ওভারে দারুন শুরু করা লিটন উইকেট ছুড়ে আসেন। পাথিরানার শর্ট বলে মিডউইকেটে ক্যাচ তুলে দিয়ে ধরা পড়েন চারিথ আশালাঙ্কার হাতে। পাঁচটি চার ও এক ছক্কায় ২৪ বলে করেন ৩৬ রান। পরে শান্ত ও হৃদয়ের অবিচ্ছিন্ন ৫৫ বলে ৮৭ রানের দুর্দান্ত জুটিতে জয়ের বন্দরে নোঙর করে বাংলাদেশ। ৩৮ বলে ৫৩ রানে শান্ত এবং ২৫ বলে ৩২ রানে অপরাজিত থাকেন হৃদয়। লঙ্কানদের হয়ে দুটি উইকেটই নেন মাথিশা পাথিরানা।

এর আগে লঙ্কানদের ব্যাটে পাঠিয়ে ইনিংসের প্রথম ওভারে মেইডেন নেন শরীফুল। দ্বিতীয় ওভারে অভিস্কা ফের্নান্দোকে ফেরান তাসকিন। তৃতীয় ওভারে শরীফুল দেন ৩ রান। তিন ওভার পর্যন্ত লঙ্কানরা দেখেশুনে খেললেও পরে কুশল মেন্ডিস ও কামিন্দু মেন্ডিস ঝড় তোলেন।

চতুর্থ ওভারে ১৭ রান খরচ করেন তাসকিন। ওভারটিতে দুটি ছক্কা ও একটি চার আদায় করেন কামিন্দু মেন্ডিস। ৫ম ওভারে শেখ মেহেদী ৯ রান খরচ করেন। ষষ্ঠ ওভারে ১৫ রান দেন মোস্তাফিজ। দ্বিতীয় শিকারের জন্য টাইগারদের অপেক্ষা করতে হয়েছিল নবম ওভার পর্যন্ত। ৬৬ রানের জুটিতে ব্রেক থ্রু এনে দেন সৌম্য সরকার। লিটনের ক্যাচ বানিয়ে কুশলকে ফেরান। তিনটি ছক্কা ও দুটি চারে ২২ বলে ৩৬ রান করেন মেন্ডিস।

দশম ওভারে নিজের দ্বিতীয় ওভারে আসেন সৌম্য। ওভারটিতেও আরও একটি সাফল্য পায় বাংলাদেশ। কামিন্দু মেন্ডিস ফিরে যান রান আউট হয়ে। তিনটি চার ও দুটি ছক্কায় ২৭ বলে ৩৭ রান করেন এই ব্যাটার। ১২.২ ওভারে চতুর্থ সাফল্য এনে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। ফিরতি ক্যাচে ফেরান সাদিরা সামারাবিক্রমাকে। ১১ বলে ৭ রান করেন সাদিরা।

১৪.৫ ওভারে ১১২ রানে চারিথ আশালাঙ্কাকে ফেরান শেখ মেহেদী। একটি চার ও তিন ছক্কায় ১৪ বলে ২৮ রান করেন লঙ্কানদের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক। পরে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ ও শানাকা ইনিংস শেষ করেন। ১৮ বলে ২০ রান করেন শানাকা। চারটি চারে ২১ বলে ৩২ রান করেন ম্যাথুজ।

টাইগারদের হয়ে তাসকিন, শেখ মেহেদী, মোস্তাফিজ ও সৌম্য সরকার একটি করে উইকেট নেন।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত