মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বরিশালের রানের পাহাড় টপকাল সিলেট

বিপিএলে সিলেট একমাত্র দল যারা শিরোপা জেতা দূরের কথা, ফাইনালেই উঠতে পারেনি। এবার নতুন মালিকানায় সেই অপূর্ণতার সাগর পাড়ি দিতে শক্তিশালী দল গড়ে।

সেই লক্ষ্য পূরণে সিলেট প্রথম ম্যাচে অপেক্ষাকৃত দুর্বল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৮ উইকেটে উড়িয়ে দেওয়ার পর শনিবার (৭ জানুয়ারি) গতবারের রানার্সআপ ফরচুন বরিশালের সামনে ১৯৪ রান টপকানোর বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিল। কিন্তু মাশরাফির অদম্য সিলেট সেই রানের পাহাড় টপকে গিয়ে অনায়াসেই। তিন তরুণ তৌহিদ হৃদয় (৫৫) নাজমুল হোসেন শান্ত (৪৮ ও জাকির হাসানের (৪৩) মারুমখি ব্যাটিংয়ের সঙ্গে অভিজ্ঞ মুশফিকের ঝড়ে সিলেট জয় পায় ৬ উইকেটে।

বরিশালের ৭ উইকেটে করা ১৯৪ রান তারা অতিক্রম করে ১ ওভার হাতে রেখে ৪ উইকেটি হারিয়ে ১৯৬ রান করে।

এই চারজনের স্ট্রাইকরেট ছিল একশর অনেক উপরে। নাজমুলের (৪০ বলে ৪৮) ১২০.০০), তৌহিদ হৃদয়ের ১৬১.৭৬ ( ৩৪ বলে ৫৫) জাকিরের ২৩৮.৮৮ ( ১৮ বলে ৪৩) ও মুশফিকের ২০৯.০৯ ( ১১ বলে অপরাজিত ২৩ রান)।

বড় স্কোরিং ম্যাচে ছক্কা ছিল ১৮ ও চার ৩৭ টি। বরিশালের ইনিংসে ছক্কা ১০টি ও বাউন্ডারি ১৭টি। সর্বোচ্চ ছক্কা ও চার আসে সাকিবের ব্যাট থেকে যথাক্রমে ৪টি ও ৭টি। সিলেটের ইনিংসে ছক্কা ৮টি ও চার ২০। সবচেয়ে বেশি ছক্কা ছিল জাকিরের ৩টি। চার বেশি মারেন তৌহিদ হৃদয় ৭টি। ৩৯০ রানের ম্যাচে ২৫৬ রান এসেছে চার ও ছয় থেকে।

হাই স্কোরিং ম্যাচে মিস ফিল্ডিং আর ক্যাচ মিসের এক অনন্য মহড়া ছিল। বরিশালের ইনিংসে কম হলেও সিলেটের ইনিংসে ছিল ভরপুর। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শৈত্য প্রবাহে কুয়াশার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়াতে বরিশালের ফিল্ডাররা বল হাত রাখতেই পারছিলেন না। কঠিন ক্যাচও তারা যেমন ফেলেছেন, তেমনি সোজা হাতে যাওয়া ক্যাচও। হাত থেকে ছুটে গিয়ে এক রানের জায়গায় হয়েছে বাউন্ডারি।

বড় সংগ্রহের পেছনে ছুটে শুরুতেই ধাক্কা খায় সিলেট। মিরাজের করা প্রথম ওভারেই তারা হারায় ওপেনার কলিন অ্যাকারম্যানকে। মিড অন থেকে সৈয়দ খালেদ আহমেদের থ্রোতে তিনি রান আউট হয়ে যান ১ রানে। শুরুর এই ধাক্কা সিলেট কাটিযে উঠে নাজমুল ও ওয়ান ডাউনে খেলতে নামা তৌহিদ হৃদয়ের ব্যাটে। প্রথম ওভারেই কলিনকে হারানো তারা যেন নির্গাত ভুলে যান। সাকিবের ওভারে ৮ রান নিয়ে মিরাজের ওভারে চড়াও হন দুই জনেই। দুই জনেই একটি করে ছয় মেরে ১৫ রান তুলে নেন। ব্যাটিং পাওয়ার প্লের পরের ৩ ওভারেও সিলেটের রান সংগ্রহের এই ধারা অব্যাহত থাকলে রান আসে যথাক্রমে এবাদতের ওভারে ১১, খালেদের ওভারে ১১, সাকিবের ওভারে ৬। ৬ ওভারে সিলেটের রান আসে ১ উইকেটে ৫৪। বরিশালেরও রান ছিল ৫৪। কিন্তু তারা কোনো উইকেট হারায়নি। সিলেটকে খেলায় রাখেন তৌহিদ হৃদয়।

এ সময় তার রান ছিল ১৯ বলে ৩৩। নাজমুলের রান ছিল ১৫ বলে ১৯। ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে সাকিব তিনি নিজেসহ ৪ জন বোলার ব্যবহার করেন। ২ ওভার করে বোলিং করেন তিনি ও মিরাজ। সাকিব রান দেন ১৪, মিরাজ দেন ১৮।

এই দুই ব্যাটসম্যানকে থামাতে অধিনায়ক মিরাজ ১০ ওভারের মাঝেই অবিশ্বাস্যভাবে ৮ জন বোলার ব্যবহার করেন। এর মাঝে একমাত্র করিম জানাত ৩ রান দিয়ে কিছুটা রান নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছিলেন। তারপরও ১১ নম্বার ওভার করতে আসা কামরুল ইসলাম রাব্বির ওভারে ১৭ রান নিয়ে বরিশালের মতো সিলেটও ১১ ওভারে দলীয় শতরান পূর্ণ করে। একইসঙ্গে দুই জনে জুটিতে শতরান পূর্ন করেন ১১ (ইনিংসের ১১.২ ওভার) ওভারে। একে একে ৮ জন বোলার ব্যবহার করে জুটি ভাঙতে ব্যর্থ হওয়ার পরও সিলেটের জুটি ভাঙে সেই রান আউট থেকেই। জুটিতে শতরান আসার পরপরই সাকিবের বল নাজমুল মিডঅফ খেলেই রান নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বল সোজা চলে গিয়েছিল হায়দার আলীর হাতে। তিনি যখন বল উইকেটকিপার এনামুল হক বিজয়ের দিকে ছুড়ে মারেন, তখন সিলেটের দুই ব্যাটসম্যান একই প্রান্তে। আউট হয়ে যান নাজমুল। ২ রানের জন্য হন হাফ সেঞ্চুরি বঞ্চিত। ৪০ বলে ১ ছক্কা ও ৫ চারে করেন ৪৮ রান।

নাজমুল হাফ সেঞ্চুরি না করে আউট হয়ে গেলেও তৌহিদ হৃদয় ৩০ বলে তুলে নেন বিপিএলে তার প্রথম হাফ সেঞ্চুরি। ছক্কা ছিল ১টি, বাউন্ডারি ৭টি। কিন্তু হাফ সেঞ্চুরি করার পর তিনি আর বেশি দূর যেতে পারেননি। ব্যক্তিগত ৫৫ রানে তিনি করিম জানাতের নিচে হয়ে আসা বল স্কুপ খেলতে গিয়ে মিস করলে এলবিডব্লিউর শিকার হন। জীবন পেতে রিভিউ নিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। তার ৩৪ বলের ইনিংসে ছিল ১টি ছক্কা ও ৭টি চার।

বরিশালের রান তাড়া করতে গিয়ে সিলেট সমান তালে এগিয়েছে। ১৫ ওভার শেষে বরিশালের রান ছিল ৪ উইকেটে ১৩৯, সেখানে সিলেট এগিয়ে থাকে ৩ উইকেটে ১৪৫ রান করে। এবাদতের করা ১৬ নম্বারে ওভারে মুশফিকু ও জাকির চড়াও হয়ে ১৯ রান নিলে ম্যাচ সিলেটের মুঠোয় চলে আসে। খালেদের বলে জাকির ছক্কা মারতে গিয়ে মিডঅফে চাতুরঙ্গা ডি সিলভার হাতে ধার পড়ে আউট হন ৪৩ রানে। তার মাত্র ১৮ বলের ইনিংসে ছিল ৩ ছক্কা ও ৪ বাউন্ডারি। মুশফিকের সঙ্গে চতুর্থ উইকেট জুটিতে মাত্র ১৭ বলে যোগ করেন ৩৮ রান।

প্রথম, চার ব্যাটসম্যান যে রান ফুয়ারা তৈরি করেছিলেন, সেখানে এসে পাঁচ নেমে থিসারা পেরেরা আরও বেশি করে ঢেউ তুলেন। মাত্র ৮ বলে ২ ছক্কা ও ১ চারে তিনি অপরাজিত ২০ রান করলে সিলেট ১৯ ওভারেই জয়ের সন্ধান পেয়ে যায়। মুশফিকুর রহিম অপরাজিত থাকেন ১১ বলে ১ ছক্বা ও ৩ চারে ২৩ রান করে।

এমপি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের