সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পেলের ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্ত

ফুটবল কতটা সুন্দর তার বাস্তব প্রমাণ পেলে। ফুটবলের জনপ্রিয়তা বাড়াতে তার চেয়ে বেশি অবদান নেই আর কারও। তিনটি বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র ফুটবলার তিনি। স্কোরিংয়ে ইতিহাস সেরা ফরোয়ার্ডদের নেতা। এমনই একজন কিংবদন্তিকে হারিয়ে শোকে আচ্ছন্ন বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গন। জেনে নেওয়া যাক পেলের অবিশ্বাস্য ক্যারিয়ারের সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু মুহূর্ত।

দুই অভিষেকেই গোল

পেশাদার ক্যারিয়ারে পেলের অভিষেক ১৯৫৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর। মাত্র ১৫ বছর বয়সে লিজেন্ডারি ফরোয়ার্ড গায়ে জড়ান সান্তোসের জার্সি। চুক্তির কয়েকমাস পরেই করিন্থিয়ানস সান্তো আন্দ্রের বিপক্ষে অভিষেক হয় তার। ৭-১ গোলে জয়ের ম্যাচে জালের দেখা পান পেলে, ক্লাবে সূচনা হয় তার স্বর্ণযুগের যা ১৮ বছর দীর্ঘ হয়।

১৯৫৭ সালের ৭ জুলাই ঐতিহ্যবাহী মারকানায় আন্তর্জাতিক অভিষেক হয় পেলের। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচটিতে ২-১ ব্যবধানে হারে ব্রাজিল। ওই ম্যাচেই প্রথম আন্তর্জাতিক গোলের দেখা পান পেলে। সেসময় তার বয়স ছিল ১৬ বছর ৯ মাস। তখন থেকে এখন পর্যন্ত ব্রাজিলের সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা পেলে।

একজন সুপারস্টারের উত্থান

বিশ্ব দরবারে পেলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন ১৯৫৮ সুইডেন বিশ্বকাপে। গ্রুপপর্বে তাকে মাত্র একবার দেখা গেলেও কোয়ার্টার ফাইনালের পর থেকে তার বিস্ফোরক পারফরম্যান্সের সাক্ষী হয় বিশ্ব। ওয়েলসের বিপক্ষে পেলের গোলে ব্রাজিল জিতে ১-০ গোলে। সেমিফাইনালে পেলের হ্যাটট্রিক, ফ্রান্স বিধ্বস্ত হয় ৫-২ গোলে।

ফাইনালে ফের পেলে জাদু। সুইডেনে তার জোড়া গোলে ব্রাজিল জিতে ৫-২ ব্যবধানে এবং প্রথমবারের মতো উঁচিয়ে ধরে বিশ্বকাপ শিরোপা। পেলেও প্রথম অংশগ্রহণে বাজিমাত করেন বিশ্বমঞ্চে। সেখানেই একজন সুপারস্টারের উত্থান। এরপর আর কখনোই পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি পেলেকে।

মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়ন

পেলের সফরসূচি তাকে ব্রাজিলের হয়ে জিততে দেয়নি কোপা আমেরিকা। মাত্র একবারই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছেন তিনি। ১৯৫৯ সালে সেই সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন না হতে পারলেও গোল্ডেন বুট নিয়ে ফিরেছিলেন ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার। তবে ক্লাবপর্যায়ে মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন প্রয়াত এই ফরোয়ার্ড।

১৯৬২ সালে পেনারোলের বিপক্ষে কোপা লিবার্তাদোরেসের ফাইনালে দুই লেগ শেষ হয় সমতায়। পরে নিরপেক্ষ ভেন্যু এস্তাদিও মনুমেন্টালে প্লে-অফে সান্তোসকে জেতান পেলে। সান্তোসকে প্রথমবার দক্ষিণ আমেরিকার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পড়ানোর মিশনে জোড়া গোল করেন ব্রাজিলিয়ান গ্রেট। এক বছর পর, আলভিনেগ্রোরা মুকুট ধরে রাখে। বোকা জুনিয়র্সের বিপক্ষে ফাইনালে গোল করেন পেলে। এই দুই জয় ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে ইউরোপিয়ান প্রতিপক্ষের বিপক্ষে সান্তোসকে জায়গা করে দেয়। উভয় বছরে জ্বলে উঠে ক্লাবটি, প্রথমে পরাজিত বেনফিকাকে- পেলে দুই পায়ে করেছিলেন পাঁচ গোল। তারপর আরেক প্লে-অফে তাদের চেয়ে ভালো করে এসি মিলান।

টানা পাঁচবার

১৯৬০ এর দশক জুড়ে পেলে সান্তোসের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ দলের নেতৃত্বে ছিলেন। তখন তার ডাকনাম ছিল ‘ওস সান্তাস্টিকোস’। ক্লাবটির সোনালি প্রজন্মের কৃতিত্বের তালিকা বিশাল এবং তারা সব সময় সবকিছুর কেন্দ্রে ছিল। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত টানা ব্রাজিলিয়ান সিরি’আয় চ্যাম্পিয়ন হওয়া ছিল সান্তোসের সেরা অর্জন।
ওই পাঁচ আসরের তিনটিতে সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার উঠে পেলের হাতে। ১৯৬২ সালে বিশ্বে প্রথম ট্রেবল শিরোপা জয়ের স্বাদ পান তারা। ওই বছর পেলে ও তার বাহিনী জিতেছিল কোপা লিবা কাপা লিবার্তাদোরেস, ক্যাম্পেওনাতো পাওলিস্তা এবং টাসা ব্রাসিল।

একটি গৃহযুদ্ধ বন্ধ?

পেলের উত্থানের পরপরই সান্তোস ট্রফির লোভ ভুলে ‘লাভজনক’ ইন্টারন্যাশনাল ট্যুরকে অগ্রাধিকার দিতে শুরু করে। বিদেশ ভ্রমণগুলোর মধ্যে একটিতে, সান্তাস্টিকোস নাইজেরিয়ায় যায় যখন দেশটিতে চলছিল নৃশংস গৃহযুদ্ধ। পেলে এবং তার সতীর্থরা যখন লোগেস প্রবেশ করেন তখন সেখানে ৪৮ ঘণ্টার জন্য থেমেছিল বন্দুকযুদ্ধ।

যুদ্ধে বিরতি পড়ায় সফরকারীদের সঙ্গে সুপার ঈগলের ম্যাচ উপভোগ করতে পেরেছিল সবাই, যা অমীমাংসিত থেকে যায় ২-২ গোলে। বলা বাহুল্য যে সান্তোসের হয়ে দুটো গোলই করেন পেলে। প্রায় ৬০ বছর পরে, এই গল্পের সত্যতা এখনো বির্তকিত।

কেউ কেউ দাবি করেন, পেলেরা পৌঁছানোর একরাত আগেই থামানো হয় যুদ্ধ। অনেকে নাকি আবার ম্যাচ চলাকালীন স্টেডিয়ামের বাইরে গুলির শব্দ শুনেছেন। পেলে নিজেও মনে করতে পারেননি কী ঘটেছিল, কারণ প্রতিবছর ঘুরে-ফিরে ১০০টিরও বেশি ক্লাব ম্যাচ খেলতে হতো তাকে।

এক হাজার গোল!

পেলের ব্যস্ত সফরসূচিতে ‘প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ’ নিয়ে বিতর্কের কারণে, পেলের সঠিক গোলসংখ্যা বিতর্কিত। যাই হোক, ১৯৬৯ সালে ১৯ নভেম্বর সান্তোস এবং ভাস্কো দ্য গামার ভক্তরা যৌথভাবে দাঁড়িয়ে পেলেকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন যখন তিনি ১০০০তম গোলের দেখা পেয়েছিলেন।

অবিশ্বাস্যভাবে পেলের বয়স ৩০ বছর না হলেও তখন তিনি সেই মাইলফলকে পৌঁছান। ২০১৫ সালে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি নিজেই দাবি করেছিলেন যে তিনি ১ হাজার ২৮৩টি গোল করেছেন।

এসজি

Header Ad
Header Ad

পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

যারা হত্যা ও দুর্নীতি করে বিদেশে পালিয়ে গেছেন, তাদের সবাইকে ফেরত চাইবে সরকার। পাশাপাশি পলাতক সব এমপি ও মন্ত্রীকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

সোমবার (২১ এপ্রিল) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এসময় শফিকুল আলম জানান, কাতারের সঙ্গে পারস্পারিক সম্পর্ক আরও উচ্চতায় নিতে, কাতারে শ্রম বাজার আরও সম্প্রসারণ ও জ্বালানি বিষয়ে সহযোগিতামূলক অনেকগুলো মিটিং হবে।

তিনি বলেন, কাতারের ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ও কাতারের আমীর শেখ তামীমের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বৈঠকে ভিসা সহজীকরণ ও জ্বালানি নিয়ে আলোচনা হবে।

তিনি আরও জানান, কাতারে আল-জাজিরার হেড অফিসে সাক্ষাৎকার দেবেন ড. ইউনূস। কাতারে রোহিঙ্গা নিয়ে একটা আড়াই ঘণ্টার সেশন হবে, সেখানে অংশ নেবেন ড. ইউনূস। সেখান থেকে আরও কিছুটা অগ্রগতির হবে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন নিউইয়র্কে সেপ্টেম্বরে ইউএন হোস্ট করতে যাচ্ছে রোহিঙ্গাদের উপর একটা বড় সম্মেলন। সেটারই প্রস্তুতি সুলভ এই সম্মেলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একের পর এক গ্লোবালি বড় বড় সম্মেলন করছি তার মধ্যে রোহিঙ্গা ক্রাইসিসের বিষয়টা অলমোস্ট যেটা হারিয়ে গিয়েছিল, সেটা আবার গ্লোবাল ডিসকাশনের যে ম্যাপ সেখানে ফিরে আসবে। আমরা সেখান থেকে খুব দ্রুত কিছু সমাধান পাব, এটা আমাদের আশা।

প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরে আসবেন ২৪ তারিখ দিনগত রাত আড়াইটার দিকে বলেও জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার