রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘আমার স্বপ্ন ব্রাজিল জাতীয় দলের জন্য সবচেয়ে বেশি গোল করা’

বিশ্বের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় ব্রাজিলের ১০ নম্বর জার্সি পরিহিত নেইমার জুনিয়র। তিনি অসাধারণ স্ট্রাইকার ও প্লে-মেকার। ইতিহাসের তিনজন খেলোয়াড়ের একজন হিসেবে তিনি ভিন্ন ভিন্ন তিনটি দলের হয়ে সেরা লিগে অন্তত ১০০ গোল করেছেন। নেইমারের সাম্প্রতিক দেওয়া সাক্ষাৎকারের সংক্ষিপ্ত রূপ নিম্নে দেওয়া হলো:

ব্রাজিল জাতীয় দলের সঙ্গে আপনার প্রথম গোলটি (২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ২-০)?

আমাদের জাতীয় দলটির জন্য আমার প্রথম গোলের স্মৃতিটি এভাবে মনে পড়ে-হাঁটু গেড়ে বসে যা কিছু ঘটেছে তার জন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এই সবকিছুই অত্যন্ত দ্রুত ঘটেছে। আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর বিষয়গুলোর একটি হলো তা-একটি গোল আমার জীবনে দলের জন্য।

আপনার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুদের একজন মেসির সঙ্গে প্যারিসে খেলার স্মৃতি?

আমি খুব খুশি, খুব সন্তুষ্ট মেসিকে প্যারিস-সেন্ত জার্মেইতে পেয়েছি। সে কেবল একজন ফুটবল আইডল নয়, একজন উচ্চতম মানের খেলোয়াড় ও একজন জিনিয়াস। সে আমার বন্ধুও। যখন আপনার পাশে বন্ধুরা থাকে, আপনার ব্যক্তিগত জীবনও নির্মল এবং শান্তিপূর্ণ হয়।

আপনার কাছে পেলে মানে কী এবং আপনি কী মনে করেন ব্রাজিল দলের জন্য তিনি যে গোলের রেকর্ড করেছেন অতিক্রম করতে পারবেন?

পেলে মানে ফুটবল। যখন থেকে অনুভব করতে পেরেছি যে ফুটবল কী, আমি সবসময় পেলের নামটি শুনেছি। যদি কেউ রাস্তায় থাকে, কোনো মাঠে বা কোনো স্কুলে-তিনজন খেলোয়াড়কে ড্রিবলিং করে পার হয়ে যায় এবং একটি গোল করে, কেউ না কেউ সবসময়ই বলছে, ‘তুমি পেলের মতো একটি গোল করেছ।’ যদি আমাদের কোনো বিদ্যালয়ে কেউ অভিনয়ে উপরে উঠে যায় এবং ভাবে তারা বা সে সেরা, ‘আমরা বলি, তুমি কী মনে করো, তুমি পেলে?’ এই ধরনের অভিজ্ঞতা যখন থেকে আমি একটি শিশু, শুনে আসছি। আমার কাছে পেলে ফুটবলের রাজা, ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় আইডল। আমাদের ফুটবল ও দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, সেজন্য আমার তার প্রতি বিপুল পরিমাণ শ্রদ্ধা রয়েছে। যদি এখন ব্রাজিল ফুটবলের জন্য বিশ্বখ্যাত হয়, তার কারণে হয়েছে। আমরা সত্যিই আর্শীবাদপুষ্ট যে, পেলে ব্রাজিলে জন্মেছিলেন।

ফুটবলের কোন রেকর্ডটি আপনি অর্জন করতে চান?

আমি মনে করি সেটি ব্রাজিল জাতীয় দলের জন্য সবচেয়ে বেশি গোল করা। আমি মনে করি, এই অর্জনটি আমি করতে চাই আমার দেশের জন্য, যে জাতীয় দলের জন্য আমি খেলি এবং যে দেশে জন্মগ্রহণ করেছি তার জন্য। আমি মনে করি না যে, বলতে পারব, যদি গোলের অর্জনটি করতে পারি-আমার কেমন লাগছে।

ফুটবলের বাইরে আপনার আইডল কে?

মাইকেল জর্ডান। তিনি এমন একজন মানুষ যিনি আমাকে উৎসাহিত করেন। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের একই ধরনের জীবনের গল্প আছে। আমি তার কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে উৎসাহ লাভ করেছি আমার জীবনে, যে কাজগুলো তিনি করেছেন ও যে কথাগুলো তিনি বলেছেন। ফলে তিনি আমার একজন আইডল বা আদর্শ।

কেন আপনি রেড বুল নেইমার জুনিয়র’স ফাইভ তৈরি করেছেন?

এই ভাবনাটি রেড বুলের সঙ্গে একত্রে এসেছে। এটি ব্রাজিলের স্ট্রিট বা রাস্তার ফুটবলনির্ভর একটি আধুনিক রাস্তার ফুটবল আসো আমরা বলি। সেটি হলো ৫ জনের বিপক্ষে ৫ জন। কোনো গোলকিপার নেই। কিছুক্ষণের জন্য একটি গতিশীল খেলা সঙ্গে দ্রুত চিন্তাভাবনা চলছে। ফলে আমি জীবনে এই ভাবনাটিকে নিয়ে আসতে চেয়েছিলাম।

নেইমার জুনিয়র’স ফাইভের সবচেয়ে সুন্দর ফাইনাল কী দেখতে চাইবেন?

আমার প্রিয় মুহূর্ত? পুরুষ ও নারীদের ফাইনাল দেখতে চাওয়া। এই দুটি ফাইনাল খেলা আমি দেখতে সবচেয়ে পছন্দ করব।

খেলার পর আপনাকে কোচিংয়ে দেখা যাবে? রোল মডেল কে হবেন?

না আমি কোচিং বা ফুটবল প্রশিক্ষক জীবন শুরু করার পরিকল্পনা করছি না, সেখান থেকে বহু দূরে আছি। এখনো জানি না, আমি কী করতে যাচ্ছি, আমি সিদ্ধান্ত নেইনি। তবে আমি এখনো তার থেকে বহুদূরে আছি। আসুন, আমরা দেখি কী ঘটে ।

অনুবাদ: ওমর শাহেদ

Header Ad
Header Ad

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু

ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। সরকারি পর্যায়ের চুক্তির (জি টু জি) আওতায় বিপুল পরিমাণ চাল নিয়ে একটি পাকিস্তানি কার্গো জাহাজ বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, এই প্রথমবার সরকার অনুমোদিত একটি কার্গো জাহাজ করাচির পোর্ট কাসিম থেকে বাংলাদেশের পথে রওনা দিয়েছে। চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে মোট ৫০ হাজার টন চাল আমদানি করছে, যা পাকিস্তানের ট্রেডিং করপোরেশন (টিসিপি) সরবরাহ করছে।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুতে এই চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়। দুই ধাপে চাল রপ্তানির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। প্রথম চালানের আওতায় ২৫ হাজার টন চাল ইতোমধ্যে বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে। আগামী মার্চের শুরুতে দ্বিতীয় চালানে আরও ২৫ হাজার টন চাল পাঠানো হবে।

এবারের চালান বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ এটি ১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তান ন্যাশনাল শিপিং করপোরেশনের (পিএনএসসি) কোনো জাহাজ সরকারি কার্গো নিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছাবে। এই ঘটনা দ্বিপাক্ষিক সামুদ্রিক বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থগিত ছিল। এই উদ্যোগ দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করবে এবং সামুদ্রিক পথ ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরাসরি জাহাজ চলাচলের ফলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম আরও সহজ হবে এবং দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

Header Ad
Header Ad

৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম

পুলিশের ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর। ছবি: সংগৃহীত

উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) পদের চার কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়।

অবসরে পাঠানো চারজন হলেন- এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্মরত ডিআইজি মো. নিশারুল আরিফ, নৌ পুলিশের কর্মরত ডিআইজি মো. আব্দুল কুদ্দুছ আমিন, হাইওয়ে পুলিশে কর্মরত ডিআইজি মো. আজাদ মিয়া, এনডিসি ও আমেনা বেগম।

 এতে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন)-এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে এই চারজনকে অবসর প্রদান করা হলো। 

তারা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারীকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। 

এর আগে বিতর্কিত শেষ তিন সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা তিন সচিবসহ ২২ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠানো হয়। গত বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে নবীন পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, "বাংলাদেশ পুলিশ কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর নয়, তারা প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী।"

তিনি রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে অ্যাওয়ার্ড বিতরণ করেন।

তিনি বলেন, "বাংলাদেশ রাষ্ট্র সকল নাগরিকের, এটি কোনো নির্দিষ্ট দল, গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের নয়। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে। কোনো রাজনৈতিক দলের তল্পিবাহক হয়ে বেআইনি নির্দেশনা পালন কিংবা অপেশাদার আচরণ করা পুলিশের দায়িত্ব নয়। আজকের সমাপনী অনুষ্ঠানে নবীন পুলিশ কর্মকর্তারা এই শপথে বলীয়ান হবেন বলে আমি আশাবাদী।"

নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, "পেশাদারিত্ব, আন্তরিকতা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে আপনাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। থানায় আসা সাধারণ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়, সে বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "জুলাই ও আগস্টের ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে যে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি হয়েছে, সেই চেতনাকে ধারণ করে পুলিশ বাহিনীর গৌরব আরও সমুন্নত রাখতে হবে।" এ সময় তিনি নবীন পুলিশ কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর বিসিএস ৪০তম ব্যাচের ৬৩ জন ও ৩৮তম ব্যাচের তিনজনসহ মোট ৬৬ জন শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারের এক বছরের মৌলিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়। পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুযায়ী গত বছরের ২০ অক্টোবর প্রশিক্ষণ সমাপ্তির কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসনের সিদ্ধান্তে তা স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে ২৪ নভেম্বর নতুন করে দিন নির্ধারণ করা হলেও সেবারও অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়।

এরপর প্রশিক্ষণ চলাকালীন শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে গত ১৫ ডিসেম্বর ২৫ জন শিক্ষানবিশ এএসপিকে শোকজ করা হয়। তাদের মধ্যে ছয়জনকে চাকরিচ্যুত করা হয় মাত্র দুই দিন আগে, ২১ ফেব্রুয়ারি। অবশেষে ২৩ ফেব্রুয়ারি ৪০তম বিসিএস ব্যাচের ৫৭ জন ও ৩৮তম বিসিএস ব্যাচের তিনজনসহ মোট ৬০ জন শিক্ষানবিশ এএসপির কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, সারদা পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ মাসুদুর রহমান ভূঞা, ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার (বগুড়া সেনানিবাস) মেজর জেনারেল এস এম আসাদুল হক, রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাওয়াদুল হক, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ, অতিরিক্ত আইজি (এইচআরএম) বাংলাদেশ পুলিশ আবু নাছের মোহাম্মদ খালেদ ও আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানসহ বিভিন্ন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা।

এই প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজের মাধ্যমে নবীন পুলিশ কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত হলেন। অনুষ্ঠানে তাঁদের সুদৃঢ় শৃঙ্খলা ও কুচকাওয়াজ প্রদর্শনের জন্য প্রশংসা করেন অতিথিরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার