শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন: থিয়াগো সিলভা

বিশ্বকাপের একদিন আগে, চেলসি খেলোয়াড়দের তাদের বিশ্বকাপের স্মৃতি নিয়ে স্বাক্ষাৎকারের অংশ হিসেবে ব্রাজিলের অধিনায়ক ও বিশ্বের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার থিয়াগো সিলভার মুখোমুখি; তখন তিনি তার বিশ্বকাপে কী অর্জন করতে চান জানিয়েছেন।

বিশ্বের সবচেয়ে ভালো দল, ফুটবলে সেরা মাতৃভূমি ব্রাজিলকে বিশ্বকাপে চারবার প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাদের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় থিয়াগো সিলভা। একজন সেলসাও হিসেবে তিনি ব্রাজিল দলের অধিনায়কত্ব করছেন ও ২০ বছরের মধ্যে তাদের প্রথম বিশ্বকাপটি জেতার জন্য উন্মত্ত হয়ে রয়েছেন।

এখন বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা ও নিঁখুত ডিফেন্ডারদের একজন থিয়াগো সিলভার বয়স ৩৮। তিনি নিজেও জানেন, হয়তো তাদের সবচেয়ে বড় ট্রফিটি জয়ের এই তার শেষ সুযোগ। সবচেয়ে ভালো একটি দলের অধিনায়ক তিনি, হয়তো সবার সেরাও; অসামান্য প্রতিভায় সজ্জিত, তাদের নিয়ে আশাবাদও তুঙ্গে যে, আগের পাঁচটি বিশ্বকাপের পর নতুনটির জয়মাল্য পরবেন তারা। ফলে থিয়াগোর জীবনের প্রথম স্বর্ণ ট্রফির দেখা মিলবে। তিনি আলোচনায় এসেছেন-

আপনার প্রথম বিশ্বকাপের স্মৃতি বলবেন কী?

১৯৯৪ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, আমরা জয়ী হয়েছি। এ একটি অসাধারণ ভালো স্মৃতি। তখন আমার বয়স ১০ বছর। আমার বন্ধুদের নিয়ে বাসায় (রাজধানী রিও জি জেনিরোর পশ্চিম অংশের সবচেয়ে বড় শহরতলী ক্যাম্প্যু গ্রাঞ্জিতে তার বাড়ি) আমি বিশ্বকাপ খেলাগুলো দেখেছি। তবে পেনাল্টিগুলোতে যাওয়ার সময় সামান্য কঠিন ছিল দেখা। সেটি এত উত্তেজনার ছিল। আবার সৌভাগ্যবশত তা ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সব স্মৃতির ওপরে আমার মনে পড়ে, বাজ্জোর (ইতালির বিশ্বখ্যাত ফরোয়ার্ড) নেওয়া শেষ পেনাল্টিটি। তিনি সেটি ওপর দিয়ে মারলেন ও আমাদের চ্যাম্পিয়ন হবার সম্ভাবনা তৈরি করে দিলেন। তার জন্য সেটি আকস্মিক বিপত্তিমূলক ছিল অবশ্যই, তবে আমাদের জন্য ছিল তা সত্যিকারের নির্বাচন।

স্মরণীয় বিশ্বকাপের স্মৃতি নিয়ে বলবেন কি?

আমার মনে চমৎকার স্মৃতি হিসেবে আসে, ১৯৯৪ সালেরই ব্রাজিল বনাম নেদারল্যান্ডসের খেলার স্মৃতিটি এবং ব্রাঙ্কোর সেই ফ্রি-কিকটি। ব্রাঙ্কো (ক্লাওজো ইব্রাহিম ভার্জ লেআও পুরো নাম, ব্রাজিলের বিশ্বখ্যাত লেফট ব্যাক) খুব দূর থেকে বলটিকে হিট করলেন যথেষ্ট বাঁক মিশিয়ে। একেবারে রোমারিও’র (ব্রাজিলের ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপের নায়ক) কাছ চলে এলো। বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার এবং ফর্মের সেরা সময়ে থাকা রোমারিও যাতে বলটি তাকে অঘাত না করে সেজন্য জায়গা থেকে সামান্য সরে গেলেন। সামান্যভাবেও যদি তাকে আঘাত করতো, তাহলে উপর দিয়ে চলে যেত বলটি। আমার জন্য অবিশ্বাস্য স্মৃতি ছিল, যে কৌশলে বলটিকে ব্রাঙ্কো বলটিকে কিক করলেন। তিনি কোথায় বলটিকে আঘাত করলেন, কীভাবে বলের গতিপথ নির্ধারণ করে দিলেন জালকে আঘাত করার জন্য।

আপনার প্রিয় বিশ্বকাপের গান কী?

সত্যি কথা বলতে, আমি কোনোদিনও এর প্রতি মনোযোগ দেইনি। তবে ওয়াকা, ওয়াকা (দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে লাতিন সুপারস্টার শাকিরার অফিশিয়াল থিম সং) একটি গান, যেটি বিশ্বকাপের সুন্দর স্মৃতিতে আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।

প্রিয় বিশ্বকাপ উপকরণ কী?

অবশ্যই তা ব্রাজিল থেকে প্রাপ্য। আমি আসলেই পছন্দ করেছি ২০০২ সালের বিশ্বকাপে আমরা যে উপকরণগুলো ব্যবহার করেছি। সেবার আমরা চ্যাম্পিয়নও হয়েছি। সামান্য আশ্চর্য বিষয়ও আছে যে, সেবার প্রায় দুটি পূর্ণ উপকরণ আমাদের দেওয়া হয়েছে, একটির মধ্যে আরেকটি। আমার পরিস্কার মনে আছে যে, এডমিলসন তার টি-শার্টটি পরিবর্তন করতে চাইছে, ফাইনালে যখন ছিঁড়ে গেল। সে আরেকটি শার্ট পরতে চেষ্টা করেছে, তবে সেটি ফিট করেনি। ফলে তার সেটি পরতে কষ্ট হচ্ছিল। তবে নান্দনিকভাবে একটি ভালো শার্ট ছিল।

কোন স্টোডিয়ামে আপনার বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে ভালো লেগেছে?

আমি এর আগে কোনোদিনও এই বিষয়ে ভাবিনি। কেউই কোনোদিন আমাকে জিজ্ঞেস করেনি। তবে যে স্টেডিয়ামটি আমার মাথায় এলো, সেটি খুব বড় বলে, খুব বিশেষ বলে। সেটি সান সিরো (ইতালির মিলান জেলার এসি মিলান ও ইন্টার মিলানের নিজস্ব স্টেডিয়াম)। আসলেই একটি দারুণ স্টেডিয়াম ও এই ধরণের খেলা করার জন্য অবশ্যই যথেষ্ট বড়।

আগের তিনটি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ থেকে আপনি কী শিখেছেন?

আমি যথেষ্ট শিখেছি। সেগুলোর সব মুহূর্ত ভালো ছিল না। সবকিছুর বাইরে যা শিখেছি-একটি বিশ্বকাপ কত দ্রুত হয়। যদি আপনি মনোযোগী না হন, মুহূর্তটি চলে যেতে পারেন ও আপনি একটি শূণ্যস্থান তৈরি বা একটি ভুল করে ফেলতে পারেন। আমি খুঁজে বের করেছি, নির্দিষ্ট অবস্থাগুলোর প্রতিটিতে আপনাকে দ্রুততর গতিতে সাড়া দিতে হবে। আপনি এমনকি ৫ বা ১০ মিনিটও অপেক্ষা করেন, হতে পারে, পরিস্থিতিটিকে আপনি হয়তো আর পুনরুদ্ধার করতে পারবেন না।

এই বিশ্বকাপে সাধারণ হিসাবের চেয়ে অনেক কম সময় থাকছে?

চেলসির শেষ খেলাটি হয়েছে ১২ নভেম্বর, আমরা আমাদের দলের সদস্যদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছি ১৪ নভেস্বর ও প্রথম খেলাটি হয়েছে ২৪ নভেস্বর। এই ১০ দিনই ছিল প্রস্তুতির জন্য। এর আগের যে তিনটি বিশ্বকাপে আমি খেলেছি, প্রতিটিতে ১ মাসের জন্য প্রস্তুতিকাল ছিল। আমার জন্য তা ছিল যথেষ্ট আর এখন সেটি খুব দ্রুত হলো। তবে ভালো বিষয়টি হলো যে, আমরা এর মধ্যে দলের মধ্যেও ভালো ফর্মে আছি, যে দলটি একসঙ্গে চারটি বছর ধরে খেলছে। আমরা প্রস্তুত, আমাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

অনেকের কাছে ব্রাজিল ফেবারিট (সমাদৃত)’দের মধ্যে সেরা। আপনার প্রত্যাশাগুলো কী?

আমাদের প্রত্যাশাগুলোর একটি, ভালো বিশ্বকাপ সম্পন্ন করা। আমরা ভালো খেলছি, ভালোভাবে তো বটেই, আমাদের ভালো ফলাফল আছে অত্যন্ত উচ্চমানের পারফরমেন্সসহ। তা আমাদের সেই প্রশান্তিটি প্রদান করেছে যে, নিশ্চিতভাবে আমরা সঠিক পথে রয়েছি। আপনি কখনো বলতে পারবেন না আপনি জয় করতে যাচ্ছেন। সেটি আপনার পরিকল্পনাকেই উল্টো বিপদে ফেলবে। এখানে প্রয়োজন একের পর একটি ম্যাচ খেলে যাওয়া ও আপনি যেখানে আছেন, সেই পরিস্থিতিটিতে অনুভব করতে পারা, আত্মবিশ্বাস গ্রহণ ও নিয়মিত খেলা। বিশ্বকাপটি কখনো সহজ নয়, তবে আমাদের একটি বড় সুযোগ আছে। কেননা আমাদের বড় খেলোয়াড়রা রয়েছেন।

অনুবাদ:ওমর শাহেদ

 

Header Ad

ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২

ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় নৌবাহিনীর একটি সাবমেরিনের সঙ্গে দেশটির একটি মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় মাছ ধরা নৌকার দুই জেলে নিখোঁজ রয়েছেন।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দেশটির গোয়া উপকূলে এ ঘটনা ঘটে এবং সাবমেরিনে ১৩ জন ক্রু ছিল। তাদের মধ্যে ১১ জন ক্রুকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনার পরই ভারতীয় নৌবাহিনী ব্যাপক আকারে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে। উদ্ধার অভিযানে ছয়টি জাহাজ এবং বিমান মোতায়েন করা হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় মাছ ধরা নৌকার দুই জেলে নিখোঁজ রয়েছে। অন্যদিকে সাবমেরিন থেকে ১১ জন ক্রুকে উদ্ধার করা হয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, গোয়া উপকূল থেকে ৭০ নটিক্যার মাইল দূরে মাছ ধরা নৌকা মারথমার সঙ্গে সাবমেরিনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিখোঁজ দুই জেলের সন্ধানে মেরিটাইম রেসকিউ কোঅর্ডিনেশন সেন্টার মুম্বাইয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে। এছাড়া ওই এলাকায় কোস্টাগার্ডও মোতায়েন করা হয়েছে। তবে কীভাবে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে তার কারণ উদঘাটনে তদন্তের কথা জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

Header Ad

সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান

এ আর রহমান ও তার প্রাক্তন স্ত্রী সায়রা। ছবি: সংগৃহীত

এ আর রহমান বিচ্ছেদের ঘোষণা করার পর থেকে তাকে নিয়ে নানা খবর ছড়িয়েছে। একদিকে যেমন রহমান ও তার প্রাক্তন স্ত্রী সায়রার সম্পর্ক নিয়ে নানা আলোচনা। অন্যদিকে সুরকারের সহশিল্পী মোহিনীর সঙ্গে পরকীয়া নিয়ে গুঞ্জন রটেছে। তবে এই নিয়ে মোহিনী বা রহমানের তরফ থেকে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। ঠিক এরই মাঝে নতুন পোস্ট করে এ আর রহমান ভক্তদের দিলেন সুখবর।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) রহমান তার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট দিয়েছেন রহমান। এতে তিনি জানান, দক্ষিণী সিনেমা ‘দ্য গোট লাইফ’র আবহসংগীতের জন্য হলিউড মিউজিক অ্যাওয়ার্ডসে সেরার পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। এ সিনেমার পুরো টিমকে এ ভিডিওর মাধ্যমে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এ সংগীতজ্ঞ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় এ আর রহমানের বিচ্ছেদ ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই তার সহশিল্পী মোহিনীও স্বামী ম্যাকের সঙ্গে ডিভোর্সের ঘোষণা দেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ দুই ঘটনার মধ্য়েই মিল খুঁজে পেয়েছেন নেটিজেনরা। এমনকী মোহিনীর সঙ্গে পরকীয়ার কারণেই রহমান এ ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- এমনটাও বলছেন কেউ কেউ।

 মোহিনী-এ আর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

এ আর রহমান ও মোহিনীকে জড়িয়ে বিতর্ক শুরু হতেই মুখ খুলেছে রহমানের সবেক স্ত্রী সায়রা বানুর আইনজীবী বন্দনা শাহ। তিনি গণমাধ্যমকে জানালেন, ‘এসব বিতর্কের কোনো অর্থ নেই। মোহিনীর ডিভোর্সের সঙ্গে রহমানে ও সায়রার ডিভোর্সের কোনো সূত্র নেই। এটা তাদের একেবারে নিজস্ব সিদ্ধান্ত। তাই অযথা বিতর্ক না করাই ভালো’।

তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্য়েকটি দীর্ঘ বিবাহিত জীবনই ভালো-মন্দের মধ্য়ে দিয়ে এগিয়ে যায়। আমি খুবই খুশি তারা খুব সচেতনভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ বিচ্ছেদ একেবারেই খারাপ বৈবাহিক জীবনের ফল নয়। সায়রা ও রহমান দুজনেই দুজনকে সম্মান করেন’।

১৯৯৫ সালে রহমান ও সায়রা বানুর বিয়ে হয়েছিল। দেখাশোনা করেই নাকি এই বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ ২৯ বছর তারা একসঙ্গে কাটিয়েছেন। তাদের ঘরে তিন সন্তানের জন্ম হয়েছে।

Header Ad

ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি

কেলি এম ফে রজরিগেজ (বামে) এবং থিয়া লি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে টেকসই অর্থনীতি, স্থিতিশীলতা, প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থবহ ও মানসম্পন্ন চাকরির ক্ষেত্রে সহযোগিতার লক্ষে ৪ দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন আন্তর্জাতিক শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি এম ফে রজরিগেজ এবং শ্রম বিভাগের পক্ষে ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি থিয়া লি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকালে ঢাকায় পৌঁছে শ্রমিকের কাজের পরিবেশ এবং বিস্তারিত নিয়ে শ্রমিক সংগঠন সলিডারিটি সেন্টারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তারা। এদিন দুপুরে বৈঠক করবে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলওর সঙ্গে। এছাড়াও সরকারি প্রতিটি পক্ষের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে।

জানা গেছে, প্রতিনিধিদল অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকর্তা, বেসরকারি খাতের গার্মেন্টস উৎপাদক এবং শ্রমিক ইউনিয়ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে দেখা করবে। প্রতিনিধি দলটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করা আমেরিকান কোম্পানির প্রতিনিধি এবং বৈশ্বিক শ্রম বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনীতি, গণতন্ত্র এবং শ্রমিকদের সর্বোত্তমভাবে কীভাবে সহায়তা করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করবে।

এই সফর অর্থনৈতিক উন্নয়ন, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রমের মান, সেইসঙ্গে টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং ব্যাপকভাবে ভাগ করা সমৃদ্ধির উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতির উপর জোর দেয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না