সিলেটের বিপক্ষে ২ রানে পিছিয়ে চট্টগ্রাম
সিলেটের বিপক্ষে স্বাগতিক চট্টগ্রাম তৃতীয় দিন শেষে ২ রানে পিছিয়ে আছে। সিলেট কে ৩১২ রানে অলআউট করে চট্টগ্রাম দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ৪ উইকেটে করেছে ১৬৯ রান। প্রথম ইনিংসে তাদের সংগ্রহ ছিল ১৪১ রান। চট্টগ্রামের হাসান মুরাদ ১১৯ রান দিয়ে ৮ উইকেট নেন। তামিম ইকবাল প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসে ও বড় স্কোর গড়তে পারেননি। ২০ রান করে তিনি আউট হয়ে যান। প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ৩১ রান।
তৃতীয় দিন সিলেট তাদের প্রথম ইনিংসকে খুব বেশি টেনে নিয়ে যেতে পারেনি। ৭ উইকেটে ৩০৩ রান নিয়ে খেলতে নেমে মাত্র ৯ রান যোগ করে অলআউট হয়ে যায় ৩১২ রানে। আগের দিন ১১২ রানের ৫ উইকেট নিয়ে হাসান মুরাদ এই দিন ৭ রানে নেন আরো ৩ উইকেট। ইনিংসে ৪০.৫ ওভার বোলিং করে ১১৯ রানে নেন ৮ উইকেট।
চট্টগ্রাম দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে সাব্বির হোসেনের ব্যাটে ভর করে এগুচ্ছে। দলীয় ৩২ ও ব্যক্তিগত ২০ রানে নাবিল সামাদের বলে তামিম ইকবাল এলবিডব্লিউ আউট হয়ে যান। প্রান্তিক ঘোষও দ্রুত বিদায় নেন ১৫ রান করে। তৃতীয় উইকেট দুটিতে সাব্বির ও সৈকত আলী ৬৩ রান যোগ করে চট্টগ্রামের অবস্থান কিছুটা মজবুত করে তুলেন। জুটি ভাঙ্গে সৈকত ১০৭ বলে ৩২ রান করে নাবিল সামাদের বলে জাকিরের হাতে স্ট্যাম্পিং হয়ে। সাব্বিরও হাফ সেঞ্চুরি করে ৫৫ রানে আউট হন নাবিল সামাদের বলে বোল্ড হয়ে। দলীয় ১৪০ রানে সাব্বির আউট হওয়ার পর পারভেজ হোসেন ইমন ও ইরফান শুক্কুর দিনের বাকি সময় আর কোন উইকেটের পতন হতে দেননি। ইমন ১৪ ও ইরফান ২০ রানে অপরাজিত আছেন । নাবিল সামাদ ৫৩ রানে নেন ৩ উইকেট।
এদিকে রাজশাহীতে স্বাগতিকদের সঙ্গে বরিশালের খেলা বৃষ্টির কারণে তৃতীয় দিন মাঠেই গড়াতে পারেনি। বরিশাল প্রথম ইনিংসে ২৮১ রান করার পর রাজশাহী ৬ উইকেটে ১৮৬ রান করেছিল।
এমপি/এএস