বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতের কাছেও বিধ্বস্ত বাংলাদেশের মেয়েরা

শক্ত প্রতিপক্ষের বিপক্ষে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ দাঁড়াতেই পারছে না। পাকিস্তানের কাছে নাস্তানাবুদ হওয়ার পর এবার ভারতের কাছেও একই পরিণতি বরণ করেছে। হেরেছে ৫৯ রানে।

টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ভারত ৫ উইকেটে ১৫৯ রান করে। যা ছিল বাংলাদেশ দলের নাগালের বাইরে। রান তাড়া করতে নেমে অলআউট না হওয়ার পরও তারা ৭ উইকেটে ১০০ রান করে।

এই হারের ফলে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ দলের সেমি ফাইনালে যাওয়ার পথ একটু কঠিন হয়ে উঠল। ৪ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৪। নেট রান রেটে তারা পয়েন্ট টেবিলের চারে আছে। সমান পয়েন্ট নিয়ে নেট রান রেটে পাঁচে থাকা থাইল্যান্ডও আছে সেমির লড়াইয়ে। বাংলাদেশের শেষ দুই ম্যাচ শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ডের বিপক্ষে। থাইল্যান্ড তাদের শেষ দুই ম্যাচ খেলবে ভারত ও মালয়েশিয়ার বিপক্ষে। দুই দলের এই দুই ম্যাচের উপরই নির্ভর করবে চতুর্থ দল হিসেবে কে যাবে সেমিতে। ৫ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে একে ভারত, ৪ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট করে নিয়ে নেট রান রেটে পাকিস্তান দুইয়ে ও শ্রীলঙ্কা আছে তিনে।

নারী টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ দলের জন্য শিরোপা ধরে রাখা খুবই কঠিন হয়ে উঠেছে। এর মূল কারণ ব্যাটিং। ব্যাট হাতে বাংলার মেয়েরা নিজেদের মেলেই ধরতে পারছেন না। বাংলাদেশের ব্যাটিং যে কত দুর্বল তা বোঝা যায় থাইল্যান্ডের মতো দলের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ৫ উইকেটে মাত্র ১২৯ রান করা দেখে। আবার পাকিস্তানের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে শতরানও করতে পারেনি। ৮ উইকেটে করেছিল মাত্র ৭০ রান। আবার ভারতের ১৫৯ রান তাড়া করতে নেমে করেছে ৭ উইকেটে মাত্র ১০০ রান। ব্যাট হাতে ৫৫ রান ও বল হাতে ১০ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন ভারতের শাফালি ভারমা।

১৬০ রান করলে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতবে। তাড়া করতে নেমে উইকেটের মড়ক লাগেনি। কিন্তু দ্রুতলয়ে রান করতে পারেনি। ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে রান আসে বিনা উইকেটে মাত্র ৩০ রান। ১০ ওভার শেষে রান ছিল ১ উইকেটে ৪৮। সেখানে ভারতের রান ছিল বিনা উইকেটে ৯১। সেই হিসেবে ভারতের মোট সংগ্রহ অনেক কমই হয়েছে বলা যায়। পরের ১০ ওভারে তারা সংগ্রহ করে ৪ উইকেটে ৬৮ রান। এসময় বাংলাদেশের বোলাররা খুবই ভালো বোলিং করে ভারতের রানকে আকাশছোঁয়া হতে দেননি। শাফালি ভারমা ৫৫, অধিনায়ক স্মৃতি মানধানা ৪৭, জেমিমা রদ্রিগেজ ৩৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। সপ্তম বোলার হিসেবে বল হাতে তুলে নিয়ে রুমানা ৩ ওভারে ২৭ রানে নেন ৩ উইকেট। সালমা খাতুন ১৬ রানে নেন ১ উইকেট। আগের ম্যাচে অভিষেকেই হ্যাটট্রিক করা ফারিহা খাতুন এ দিন নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। ২ ওভারে ২৫ রান দিয়ে কোনো উইকেট নিতে পারেননি। নাহিদা আক্তারও ২ ওভারে ২৬ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকেন। রিতু মনি ২ ওভার রান দেন ২২। তিনিও কোনো উইকেট পাননি। সে তুলনায় সানজিদা আক্তার মেঘলা অনেক ভালো বোলিং করেন। তিনি ৪ ওভারে ২০ রান দিয়ে কোনো উইকেট নিতে পারেননি।

শেষ ১০ ওভার বোলাররা নিয়ন্ত্রিত বোলিং করে ভারতের রানকে আকাশছোঁয়া হতে না দিলেও বাংলাদেশের ব্যাটাররা তার সুফল নিতে পারেননি। এমনকি জয়ের চেষ্টা করতেও দেখা যায়নি। প্রথম ৩ ব্যাটার ফারজানা হক, মুর্শিদা খাতুন ও নিগার সুলতানা ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের রান করতে পারেননি। একমাত্র অধিনায়ক নিগার সুলতানা ছাড়া আর কারও স্ট্রাইকরেটই একশ'র উপরে ছিল না। উদ্বোধনী জুটিতে ফারজানা ও মুর্শিদা ৪৫ রান যোগ করেন ৯.১ ওভারে। ফারজানা ৪০ বলে ৩০ রান ও মুর্শিদা ২৫ বলে ২১ রান করেন। উদ্বোধনী জুটির এই ধীর গতির সূচনায় বাংলাদেশকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয়। টার্গেট হয়ে উঠে আকাশছোঁয়া। নিগার সুলতানা ২৯ বলে ৫ বাউন্ডারিতে ৩৬ রান করেন। বাকি সবার রান ছিল এক অঙ্কের ঘরে। শাফালি ভারমা ১০ রানে ও দিপ্তি শর্মা ১৩ রানে নেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন রেনুকা সিং ও স্নেহ রানা।

এমপি/এসজি

Header Ad

চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঠিকাদারি কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ২৬ লাখ টাকা কর ফাঁকির পৃথক দুই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম ও অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ পৃথকভাবে এই আদেশ দেন।

এর মধ্যে চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলার পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি দেন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ। অব্যাহতি পাওয়া অন্যরা হলেন, তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ওবায়দুল্লা খন্দকার, কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম শোয়েব বাশুরী ওরফে হাবলু, আজিজুল করিম তারেক ও মনিজুর রহমান ওরফে মানিক।

২০০৭ সালের ৯ এপ্রিল ঠিকাদারি কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে শাহবাগ থানায় মামলাটি হয়েছিল।

এর আগে ৫ নভেম্বর তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতির আবেদন করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন। পরে আদালত প্রতিবেদনের ওপর শুনানির জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ঠিক করেন।

পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, বাদী আব্দুল মোনেম লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক খায়রুল বাশার ২০০৭ সালের ৩০ জুন এজাহারে বর্ণিত চাঁদার পরিমাণ ভুল উল্লেখ করে তা সংশোধনের জন্য আবেদন করেন। পরে ২০০৯ সালের ৭ মে বাদী নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মামলাটি প্রত্যাহারের জন্য একটি হলফনামা সম্পাদন করেন।

হলফনামায় বাদী বলেছিলেন, তিনি ‘বিশেষ মহলের’ চাপে বাধ্য হয়ে মামলাটি করতে বাধ্য হয়েছিলেন। আসামিদের বিরুদ্ধে তার কোনো অভিযোগ নেই, তিনি মামলা পরিচালনা করতে অনিচ্ছুক।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছিল, ১৯৯৭ সালে বাদীর কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড যমুনা সেতু সংযোগ সড়ক প্রকল্পের আওতায় ২৬৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকার কাজ পায়। কাজটি দুই ভাগে সম্পন্ন করা হয়। ২০০১ সালে ওই কাজের কার্যাদেশ পাওয়ার চেষ্টাকালে তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ অন্যরা তাদের কাছে পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।

তদন্তে এবং সাক্ষ্য প্রমাণে মামলার ঘটনাটি দণ্ডবিধি আইনের ৩৮৫/৩৮৬/৩৮৭ ধারামতে তথ্যগত ভুল প্রমাণিত হয়। সব আসামিকে এ মামলার দায় থেকে অব্যাহতির জন্য প্রার্থনা করা হলো।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, অপরদিকে ওয়ান-ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালে ২৬ লাখ টাকার কর ফাঁকির অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে দুদক। সেই মামলাতেও আজ তাকে খালাস দেন বিশেষ জজ আদালত ১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম। আজ এ মামলাটিতে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার বাদীর আনা অভিযোগ কাল্পনিক ও সৃজনকৃত উল্লেখ করেন বিচারক। পরে এ মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

Header Ad

পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট

বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট। ছবি: সংগৃহীত

পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার বয়রা গ্রামের আব্দুল মান্নানের বাড়িতে দিনে দুপুরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গত ২০ নভেম্বর দুপুরে এই হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগীর পরিবারের দাবি আটঘরিয়া উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব মনোয়ারুল ইসলাম আলমের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়েছে।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ভুক্তভোগীর পরিবারের এক সদস্য জানান, আলমের নেতৃত্বে ২০-২৫টি মোটরসাইকেল এবং তিনটি সিএনজিতে করে প্রায় অর্ধশতাধিক সন্ত্রাসী আমার বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। এসময় তাদের সাথে ৩ টি আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠি এবং বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ছিল। তারা আমার বাড়ির সব জানালা, দরজা ভেঙে ফেলেছে। প্রথমে তারা বাড়ির পেছনের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে, এরপর আমার ঘরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এসময় আমার ঘর থেকে ড্রয়ারে থাকা প্রায় ৮৫ হাজার টাকা এবং আমার শ্যালিকার কিছু গহনা রাখা ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে।

তিনি বলেন, শুধু আমার ঘরেই না পাশে আমার মেয়ের ঘরেও ভাঙচুর করে তার ঘরে থাকা আলমারি ও ড্রয়ার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং কিছু স্বর্ণালংকার ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসী বাহিনী। এসময় বেশ কয়েকটা ফাঁকা গুলিও ছুড়েছেন বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ঘটনার সময় বাসায় আমার স্ত্রী এবং আমার দুই নাতি ছিল, তাদের একজনের বয়স ৬ ও আরেকজনের ৫ বছর। দুর্বৃত্তরা তাণ্ডব চালানোর সময় ওরা দুজন ভয়ে খাটের নিচে গিয়ে লুকিয়ে ছিল। আমার স্ত্রী রান্নাঘরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিল সেখানেই তাকে আটকে রাখা হয়।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলমের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এ ঘটনায় পারভেজ আহম্মেদ পলাশ বাদী হয়ে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মনোয়ার হোসেন আলমকে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় মনোয়ার ছাড়াও আরও ৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৪০/৫০ জনকে আমসামি করা হয়েছে।

Header Ad

যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান সময়ে এআই মানুষের জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। সব কাজেই এআই আপনাকে সাহায্য করতে পারবে। সে হোক রান্নার রেসিপি কিংবা চাকরির সিভি সবই লিখে দিতে পারবে এআই। এআই ইন্টেলিজেন্সি রোবট দিয়ে এখন কত কিছুই না করা হচ্ছে পৃথিবীতে। নিউজ প্রেজেন্টার থেকে শুরু করে স্কুলে পড়ানো, অফিসের কাজ সবই।

তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন দিন দিন যেন এআই মানুষের জায়গা নিয়ে নিচ্ছে। পেশা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। একটা সময় বিশ্বে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়ার কারণ হবে এআই। তবে গুগল বলছে, এআই সব জায়গায় মানুষের বিকল্প হতে পারবে না। যেমন: কোডিং। এখন পর্যন্ত এআই সেই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেনি।

সম্প্রতি টেক জায়ান্ট সংস্থার নিউ ইয়র্কের অফিসে বসে এক সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় মাতিয়াস বলেন, সবাই কোডিং শিখতে হবে। তিনি আরও বলেন, শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে শেখাটা বরাবরের মতোই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। এআই নির্দিষ্ট কাজে সাহায্য করতেই পারে। তবে তা প্রাথমিক স্তরে। কিন্তু সমগ্র কোডিং প্রক্রিয়াকে দখল করতে তার এখনো অনেক সময় লাগবে।

তবে এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এআই তো এরই মধ্যে কোড লেখার কাজ শুরু করে দিয়েছে। এর উত্তরও দিয়েছেন মাতিয়াস। জানিয়েছেন, এআই কোড লিখলেও তা খতিয়ে দেখার ভার মানুষদেরই। সুতরাং কোডিংয়ের চূড়ান্ত রূপ দেওয়া বিষয়টি এখনও এআইয়ের নাগালের বাইরে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে জুনিয়র ডেভেলপাররা যে চাপে পড়েছেন তাও মানছেন মাতিয়াস।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান
তানজিম সাকিবের দারুণ বোলিং, জয়ে শুরু গায়ানার
ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২