রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

হারের জালেই আটকা বাংলাদেশ

 

সেই চির চেনা পরিবেশ। হারের বৃত্তেই আটকে থাকল বাংলাদেশ। পারেনি হারের জাল ছিন্ন করে জয় উপহার দিতে। হেরেছে ২১ রানে। তবে এই হারে আছে সান্ত্বনার প্রলেপ। পাকিস্তানের কাছে হারলেও সহজে ছেড়ে কথা বলেনি। জয়ের আবহ তৈরি করতে না পারলেও লড়াই করেছে। পাকিস্তানের ৫ উইকেটে করা ১৬৭ রানের পেছনে ছুটে বাংলাদেশ যেতে পেরেছে ৮ উইকেটে ১৪৬ রানে।

তিন জাতির টি-টোয়েন্টি আসরে এটি ছিল প্রথম ম্যাচ। স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড মাঠে নামবে আগামীকাল ৮ অক্টোবর পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশের পরের ম্যাচ ৯ অক্টোবর রবিবার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ডাবল লিগ পদ্ধতিরে আসরে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা দুইটি দল ১৪ অক্টোবর খেলবে ফাইনাল।

শক্ত প্রতিপক্ষ হওয়ার পরও বাংলাদেশ এই ম্যাচ খেলতে নেমেছিল নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে ছাড়াই। উইন্ডিজে সিপিএল খেলে টিকিট ও ভিসা সমস্যার কারণে তিনি ম্যাচের আগের দিন বৃহস্পতিবার নিউজিল্যান্ড সময় সন্ধ্যায় দলের সঙ্গে যোগ দেন। সাত সমুদ্র তের নদী পাড়ি দিয়ে আসা সাকিব দীর্ঘ ভ্রমণ ক্লান্তির কারণে তাকে আর সেরা একাদশে নামানো হয়নি। তার নাম ছিল ১৫ জনের সবার শেষে। তার পরিবর্তে টস করেন সহ-অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। মুদ্রা নিক্ষেপণে জয়ী হয়ে বোলারদের হাতে বল তুলে দেওয়ার পর তাদের সামনে টার্গেট দাঁড়ায় ১৬৮ রান করার।

এই রান পাড়ি দিতে নতুন উদ্বোধনী জুটির সন্ধানে থাকা বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজমেন্ট সাব্বির-মিরাজের উপর চতুর্থবারের মতো আস্থা রেখেছিলেন। কিন্তু সেই আস্থার প্রতিদান তারা জুটি হিসেবে দিতে ব্যর্থ হন। যদিও শুরুটা ছিল আগ্রাসী। কিন্তু ২৫ রানে থেকে যেতে হয় তাদের। আগের ৩ ম্যাচে প্রথমে আউট হয়েছিলেন সাব্বির। এবার প্রথমে আউট হন মিরাজ। ৪.২ ওভারে দলীয় ২৪ রানে তিনি ফিরে যান ১১ বলে ১০ রান করে। এর মাঝে ১টি ছক্কাও ছিল। মোহম্মদ ওয়াসিমের বলে পুল করতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে আসিফ আলীর হাতে ধরা পড়েন। সাব্বিরও মারমুখী ব্যাটিং করার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু সফল হতে পারেননি। ১৮ বলে ১৪ রান করে হারিস রউফের বলে তার হাতেই ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন। তখনো ব্যাটিং পাওয়ার প্লে শেষ হয়নি। দ্রুত দুই ওপেনারকে হারিয়ে একটু চাপেই পড়ে যাওয়া বাংলাদেশ দলের নতুন দুই ব্যাটসম্যান লিটন দাস ও আফিফ হোসেন ক্রিজে এসে একটু দেখে-শুনে খেলার চেষ্টা করেন। লিটন দাস ছিলেন বেশ সংযত। এখানে তারা সফলও হন। জুটিতে ৫০ রান আসে ৬.৪ ওভারে। শুরুতে সংযমী থাকা লিটন দাস যখনই হাত খুলে খেলার চেষ্টা শুরু করেন, তখনই বিদায় হয়ে যান। এক পর্যায়ে তার রান ছিল ১৭ বলে ১৭। পরের ৮ বলে যোগ করেন ১৮ রান। ১৮ বলে ৩৫। এরপরই তিনি আউট হয়ে যান মোহাম্মদ নেওয়াজের বলে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে হায়দার আলীর হাতে ধরা পড়ে।

লিটন আফিফ জুটির অর্ধশত রানের জুটি ম্যাচে বাংলাদেশকে জীবন্ত রেখেছিল। কিন্তু জুটি ভাঙার পরপরই আবার মড়ক লাগে। লিটন দাস আউট হওয়ার পলের বলেই ফিরে যান মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত কোনো রান না করেই। দলীয় শতরানের আগেই ফিরে যান আফিফও ২৩ বলে ১টি করে চার ও ছয় মেরে ২৫ রানে। দ্রুত বিদায় নেন অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহানও ৮ রানে। ২ উইকেটে ৮৭ রান থেকে দলের রান দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১০১। মাত্র ১৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে সম্পূর্ণ ছিটকে যায় বাংলাদেশ। ম্যাচের বাকিটা হয়ে থাকে শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। তখনও বাকি ৫.১ ওভার। জয়ের জন্য প্রয়োজন ৬৭ রানের। অন্য কোন দল হলে শেষ চেষ্টা করে দেখত। কিন্তু বাংলাদেশের এমন ব্যাটসম্যান নেই, যারা এমন সাহসী কাজ করে দেখাতে পারেন। ইয়াসির আলী ও তাসকিন অবশ্য ৩.২ ওভার টিকলেও রান করেন ১৮। তাসকিন ৮ বল খেলে মাত্র ২ রান করে মোহাম্মদ ওয়াসিমের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন। পরের বলেই ফিরে যান নাসুম বোল্ড হয়ে। শেষ পর্যন্ত ইয়াসির আলী হারিস রউফের শেষ ওভারে চড়াও হয়েছে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ২০ রান সংগ্রহ করলে বাংলাদেশের হারের ব্যবধান কমে আসে ২১ রানে। ইয়াসির আলী টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানদের লজ্জা দিয়ে ২১ বলে ২ ছক্কা ও ৫ চারে ৪২ রান করে অপরাজিত থাকেন। এটি তার ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রান। আগের সর্বোচ্চ রান ছিল ২৭। তিনি এই ইনিংস খেলেছেন ইনজুরি থেকে ফিরে এসে।

পাকিস্তানের হয়ে মোহাম্মদ ওয়াসিম ২৪ রানে ৩ উইকেট। মোহম্মদ নেওয়াজ ২ উইকেট নেন ২৫ রানে। ১টি করে উইকেট নেন শাহওয়াজ দাহানি, হারিস রউফ ও শাদাব খান।

এর আগে পাকিস্তান টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ম্যাচ সেরা ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ানে অপরাজিত ৭৮ রানে ভর করে ৫ উইকেটে ১৬৭ রান সংগ্রহ করে। রিজওয়ান ৩৮ বলে তুলে নেন ক্যারিয়ারের ২১তম হাফ সেঞ্চুরি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৭ ম্যাচের সিরিজে তিনি ৪টি হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন। এর আগে এশিয়া কাপে ৬ ম্যাচ করেছিলেন ৩টি হাফ সেঞ্চুরি। সর্বশেষ ১৪ ম্যাচে এটি ছিল তার অষ্টম হাফ সেঞ্চুরি। রিজওয়ান ছাড়া অধিনায়ক শান মাসুদ ৩১, বাবর আজম ২২ ও ইফতেখার আহমেদ ১৩ রান করেন। তাসকিন ২৫ রানে নেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন মিরাজ ১২, নাসুম ২২ ও হাসান মাহমুদ ৪২ রান দিয়ে।

এমপি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু