রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাকিব কি জাতীয় দলের খ্যাপ খেলোয়াড়!

বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে ‘খ্যাপ’ শব্দটি খুবই পরিচিত। এই খ্যাপ শব্দটি বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে ফুটবলের ক্ষেত্রে। জেলা-মফস্বল, এমনকি গ্রামে কোনো ফুটবল টুর্নামেন্ট হলে অনেকেই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য ঢাকা থেকে জাতীয় দল বা আশপাশে থাকা ভালো মানের খেলোয়াড় নিয়ে যান। এসব খেলোয়াড়দের টাকা ঢাকায় বসেই সম্পূর্ণ পরিশোধ করতে হয়। কখনো সম্পূর্ণ পরিশোধ করা সম্ভব না হলে অগ্রিম দিয়ে যেতে হয়। সঙ্গে যাওয়া আসার ভাড়া, খাওয়া এসব তো থাকেই। এই সব খেলোয়াড়রা কখনো আগের দিন রাতে গিয়ে, কখনো খেলার দিন সকালে গিয়ে পৌঁছান। খ্যাপ খেলোয়াড়দের সঙ্গে থাকে আবার কিছু স্থানীয় খেলোয়াড়রা। তারপর কোনো রকম অনুশীলন ছাড়াই সবাই নেমে পড়েন।

খেলার ফলাফল যাই হোক, ‘খ্যাপ’ খেলোয়াড়দের কিচ্ছু যায় আসে না। জিতলে তাদের অনেক সময় বোনাস দেওয়া হয়। আর হারলে ‘খ্যাপ’ খেলোয়াড়দের যদি টাকা বকেয়া থাকে, সেই টাকা পরিশোধ করার জন্য পীড়াপীড়ি শুরু করেন। হেরে গিয়ে যে স্থানীয়দের মন খারাপ, সে দিকে তাদের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। পাওনাটা বুঝে নিয়ে তারা ঢাকার পথে রওনা দেন। এই ‘খ্যাপ’ খেলাকে উচ্চপর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তবে তিনি কোনো জেলা বা মফস্বলে গিয়ে খ্যাপ খেলেন না, তিনি খেলেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে।

বিষয়টি অবাক করার মতোই। কিন্তু আদতে তাই হয়েছে। এবার নিউ জিল্যান্ডে বাংলাদেশ খেলবে পাকিস্তানের অংশগ্রহণে তিন জাতির টি-টোয়েন্টি সিরিজে। যে সিরিজকে ধরা হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবেও। কিন্তু সাকিব গিয়ে সেখানে পৌঁছেছেন আজ স্থানীয় সময় সন্ধ্যায়। শুক্রবার নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে তিনি ২৪ ঘণ্টারও কম সময় পাবেন। দলের সঙ্গে সুযোগ হয়নি কোনো অনুশীলন করার। আবার তিনি অধিনায়ক। একজন অধিনায়ক হিসেবে তিনি দলকে নিয়ে কোনো পরামর্শ, পরিকল্পনা এমনকি প্রতিপক্ষ নিয়ে সতীর্থদের দিতে পারেননি কোনো পরার্মশও! এ যেন অনেকটা ‘খ্যাপ’ খেলার মতোই। এলাম, খেললাম। ফলাফল যাই হোক!

এশিয়া কাপ ক্রিকেটকে সামনে রেখে ‘বেটউইনার’ বিতর্ক মাথায় থাকার পরও বিসিবি সাকিবকেই বেছে নিয়েছিল অধিনায়ক হিসেবে। যাতে করে সাকিব তার মেধা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে দলের দুঃসময় পাড়ি দিতে ভূমিকা রাখতে পারেন। সহযোদ্ধাদের মনোবল চাঙা করে উদ্বুদ্ধ করতে পারেন। কিন্তু বাস্তব চিত্র ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাকিব অধিনায়ক হওয়ার পর এশিয়া কাপের আগে কয়েকদিন দলকে নিয়ে একত্রে অনুশীলন করার সুযোগ পেয়েছিলেন। এরপর এশিয়া কাপে দলের ভরাডুবি ঘটে। দেশে ফিরে এসে তিনি পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে চলে যান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখান থেকে তিনি যান সিপিএল খেলতে উইন্ডিজে। সেখান থেকে তিনি দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন আজ সন্ধ্যায়।

এই যদি হয় একজন অধিনায়কের ভূমিকা তাহলে অধিনায়ক ও দলের একজন সাধারণ খেলোয়াড়ের মাঝে পার্থক্য কী থাকল? চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ও বিসিবির কাউন্সিলর সিরাজউদ্দিন মো. আলমগীর সাকিবকে অধিনায়ক করারই পক্ষপাতী ছিলেন না। তিনি বলেন, ‘একজন ইনডিসিপ্লিন খেলোয়াড়কে কোন যুক্তিতে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক করা হয়? সাকিব অধিনায়ক হওয়া দূরের কথা, দলেই থাকার কথা নয়। যে দলকে লিড করবে সে হবে চরিত্রবান, অন্যদের জন্য অনুকরণীয়। তার কথা সবাই শুনবে। দলকে বেশি বেশি সময় দিবে। এটাই তো হওয়া উচিত। কিন্তু সে ফটোসেশনেই নেই। দলের সঙ্গে অনুশীলনেও নেই।’

চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ও বিসিবির কাউন্সিলর সিরাজউদ্দিন মো. আলমগীর

তিনি বলেন, ‘সাকিব হচ্ছে একজন পিউর বিজনেসম্যান। আমার মনে হয় না সে এখন আর ক্রিকেট খেলতে চায়। পঞ্চপাণ্ডবের চারজনই তো খেলছেন না। সাকিবকে ছাড়া দুই বছর পর আমাদের খেলতে হবে না। কিন্তু বিসিবির সমস্যাটা কোথায় আমি বুঝতে পারছি না যে তাকেই অধিনায়ক করতে হবে। কিসের এত ভয়?’

জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলট

সাকিবের কাছে আরও দায়িত্বশীলতা আশা করলেও এখানে ম্যানেজমেন্টের দায় দেখছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলট। তিনি বলেন, ‘সাকিবকে যখন অধিনায়ক করা হয়েছে, তাকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু এখানে আমি দায় দেখছি ম্যানেজমেন্টের। তারা ছুটি দেওয়ায় তো সাকিব যেতে পেরেছে। ছুটি না দিলে কি সে যেতে পারত? সাকিবের ক্ষেত্রে যে ছাড় দেওয়া হয়েছে অন্য ৫ জন খেলোয়াড়কে কি এই সুবিধা দেওয়া হত? আমি মনে করি সবার ক্ষেত্রে সমান বিচার করা উচিত।’

এদিকে নাম প্রকাশ না করে জাতীয় দলের সাবেক এক অধিনায়ক বলেন, ‘সাকিবের আমলনামা টান দিলে, এমন একজন খেলোয়াড় কখনো জাতীয় দলের অধিনায়ক হতে পারে না। আমার মনে হয় বিসিবি এখানে সাকিবের বড় নামটা ব্যবহার করেছে যাতে করে আলাদা গুরুত্ব পাওয়া যায়। কারণ বাবর আজম, কেন উইলিয়ামসন, রোহিত শর্মাদের পাশে সাকিবের নামটা তো মানানসই। সাকিব এখানে সাইনবোর্ড।’

এমপি/এসজি

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দুটি সময়সীমা নির্ধারণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে অথবা বড় ধরনের নির্বাচন সংস্কার হলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।

রোববার দুপুরে কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সিইসি। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন।

নির্বাচন কমিশন সব পক্ষকে নিয়ে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের মতো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে চায় বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে হবে নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন—এ বিতর্কে যেতে চায় না ইসি।

তিনি বলেন, "আমাদের প্রথম লক্ষ্য একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করা। বর্তমানে তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে, যাদের বাদ দিতে হবে।" পাশাপাশি নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তির কাজও চলমান রয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।

একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সবার সহযোগিতা চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, "নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ গ্রহণ করবে না, কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তও দেবে না।"

বর্তমান প্রশাসনে যারা দায়িত্বে আছেন, তারা অতীতের নির্বাচন অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজ করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও আইনের মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে।

এ সময় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব