রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ছন্নছাড়া সাকিবরা শুক্রবার মাঠে নামবেন নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে

মাঠের প্রভাব যেন মাঠের বাইরেও পড়েছে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে খুবই দুঃসময় পাড়ি দিচ্ছে বাংলাদেশ। হারতে হারতে দুর্বল জিম্বাবুয়ের কাছেও হার মেনেছে। ক্রমাগত এই হার বাংলাদেশ দলকে ছন্নছাড়া করে তুলেছে। কেমন যেমন লক্ষ্যহীন, দিকভ্রান্ত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও নিউ জিল্যান্ডে তিন জাতির আসর খেলতে যাওয়ার আগে তেমনভাবে কোনো অনুশীলনও হয়নি। অধিনায়ক করা হয়েছিল সাকিবকে দলের দুঃসময় পাড়ি দেওয়ার জন্য। কিন্তু তিনিও দলের সঙ্গে নেই। নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে শুক্রবার (৭ অক্টোবর) তিন জাতির আসরের প্রথম ম্যাচ খেলার আগে তিনি একদিনও দলের সঙ্গে অনুশীলন করেননি। দলে যোগ দিয়েছেন আজ নিউ জিল্যান্ড সময় সন্ধ্যায়। ম্যাচের হিসেবে ২৪ ঘণ্টারও কম সময় আগে তিনি দলের সঙ্গী হয়েছেন। খেলা শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৮ টায়।

দলের দুঃসময়ে অধিনায়কের এমন খামখেয়ালিপনা দলকে নিরুৎসাহিত করার জন্য যথেষ্ট। যদিও টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে সাকিবের পক্ষ নিয়ে সাফাই গেয়ে বলা হচ্ছে সাকিব সব সময় দলের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। খোঁজ খবর নিয়েছেন। কিন্তু এভাবে খোঁজ খবর নেওয়ার মাঝেই কি অধিনায়কের দায়িত্ব পালন হয়ে যায়? তিনি এ কাজটি এমন একসময় করেছেন যখন পাকিস্তান ও নিউ জিল্যান্ডের মতো শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫ ম্যাচে জয় মাত্র ৩টি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩ ম্যাচে জয় ২টি।

একজন সাকিব দলের জন্য কতটা প্রয়োজনীয় তা বোঝা যায় মেহেদী হাসান মিরাজের কথায়। আজ বিসিবির পাঠানো ম্যাচ পূর্ব এক ভিডিওবার্তায় মিরাজ বলেছেন, ‘সাকিব ভাই আজকে আমাদের সঙ্গে জয়েন করেছেন। এটা আমাদের জন্য অন্য বড় সুবিধা। কারণ সর্বশেষ সিরিজে সাকিব ভাই ছিলেন না। এখন আমাদের পরিপূর্ণ দল হয়েছে। আমরা সবাই একসঙ্গে অনুশীলন করে মাঠে নামতে পারব।’

এই সিরিজ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশের সর্বশেষ প্রস্তুতি। এখান থেকেই যতটুকু সম্ভব নিজেদের ঝালাই করে নিতে হবে। তিনি বলেন, ‘বিশ্বকাপের আগে এরকম ত্রিদেশীয় সিরিজ আমাদের দলকে অনেক উজ্জীবিত করবে। পাকিস্তান বিশ্বকাপে ভালো করেছে, এশিয়া কাপেও ভালো ক্রিকেট খেলেছে এবং নিউ জিল্যান্ডের মাটিতে খেলব। আশা করি, বড় দুটি দলের সঙ্গে আমাদের আত্মবিশ্বাস ভালো থাকবে, প্রতিটি ক্রিকেটারের প্রস্তুতি এখানে গুরুত্বপূর্ণ। যার যার জায়গা থেকে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি এখানে ভালো পারফর্ম করতে পারি, বিশ্বকাপে গিয়ে অনেক বেশি ভালো ক্রিকেট খেলতে পারব আশা করি।’

নিউ জিল্যান্ডকে বাংলাদেশ যে ৩ বার হারিয়েছে, তা ঘরের মাঠেই। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে স্পিনিং উইকেট বানিয়ে সফরকারীদের ৫ ম্যাচের সিরিজে বধ করেছিল ৩-২ ব্যবধানে। এই ম্যাচ নিয়ে জয়ের কোনো আশাবাদ ব্যক্ত করেননি। অবশ্য তা করার কথাও নয়। মিরাজ বলেন, ‘ফলাফল তো আমাদের হাতে নেই। আমরা প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে পারি, ব্যক্তিগতভাবে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি।’

নিউ জিল্যান্ড গিয়ে বাংলাদেশ মাত্র ৩ দিন অনুশীলন করেছে। এতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন মিরাজ। তিনি বলেন, ‘আমরা যে তিনদিন অনুশীলন করেছি, খুব ভালো অনুশীলন হয়েছে। বোলাররা বোলিং করেছে, ব্যাটসম্যানরা ব্যাটিং করেছে। দুটি গ্রুপে আমাদের অনুশীলন হয়েছে এবং সুনির্দিষ্ট অনুশীলন করেছি আমরা। যার যতটুকু দরকার, ততটুকুই করেছি। বিশেষ করে, আমি ব্যাটিং করেছি এবং বোলিংও করেছি। পেস বোলাররা স্পট বোলিং করেছে। যার যার যতটুকু দরকার, খুব ভালো প্রস্তুতি হয়েছে। কোচিং স্টাফ যারা আছেন, তারা খুব ভালো সহায়তা করেছেন আমাদের। আমাদের এখানে সহজ ছিল না অনুশীলন সেশন, কারণ এখানে একটু বেশি ঠান্ডা। তার পরও সবাই খুব ভালো মানিয়ে নিয়েছে। আমাদের দলের জন্য এটা ইতিবাচক দিক।’

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশের ভালো করতে না পারার অন্যতম কারণ উদ্বোধনী জুটিতে সমস্যা। ল্যাবরেটরিতে এই মুহূর্তে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে মিরাজ-সাব্বিরকে দিয়ে। কিন্তু সেখানে ফলাফল খুব একটা আশাব্যঞ্জক হওয়ার মতো ছিল না। বিশেষ করে সাব্বিরকে নিয়ে। মিরাজ মোটামুটি উতরে গেছেন।

এ নিয়ে মিরাজ বলেন, ‘যেহেতু আমি ওপেনিংয়ে একটা সুযোগ পেয়েছি। চেষ্টা করছি ভালো ক্রিকেট খেলার জন্য এবং আমি উপভোগ করছি। সবাই আমাকে সাপোর্ট করছে। এই জিনিসটা ভালো লাগছে। আমার উপর সবাই অনেক বিশ্বাস রাখছে। আমি নিজেও অনেক আত্মবিশ্বাসী। এখন শুধু মাঠে ভালো ক্রিকেট খেলার অপেক্ষায়।’

যেহেতু এই সিরিজ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শেষ প্রস্তুতি, তাই আবারও নতুন করে এখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হতে পারে। মিরাজকে রেখে তার সঙ্গে আবার লিটন দাসকে ফিরিয়ে আনা হতে পারে। আবার এমনও হতে পারে নাজমুল হোসেন শান্তকে দিয়েও চেষ্টা করা হতে পারে। নির্বাচক কমিটির সদস্য হাবিবুল বাশার কোনো নাম উল্লেখ না করে উদ্বোধনী জুটিতে পরিবর্তনের আভাস দিয়েছেন।

এমপি/এসজি

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দুটি সময়সীমা নির্ধারণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে অথবা বড় ধরনের নির্বাচন সংস্কার হলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।

রোববার দুপুরে কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সিইসি। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন।

নির্বাচন কমিশন সব পক্ষকে নিয়ে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের মতো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে চায় বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে হবে নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন—এ বিতর্কে যেতে চায় না ইসি।

তিনি বলেন, "আমাদের প্রথম লক্ষ্য একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করা। বর্তমানে তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে, যাদের বাদ দিতে হবে।" পাশাপাশি নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তির কাজও চলমান রয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।

একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সবার সহযোগিতা চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, "নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ গ্রহণ করবে না, কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তও দেবে না।"

বর্তমান প্রশাসনে যারা দায়িত্বে আছেন, তারা অতীতের নির্বাচন অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজ করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও আইনের মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে।

এ সময় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব