শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাফের নতুন রানি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর বাংলাদেশ

হাঁটি হাঁটি পা পা করে এগোচ্ছে বাংলাদেশের মেয়েদের ফুটবল। দেখে মনে হবে এইতো সেদিন। এরই মাঝে বয়সভিত্তিক ফুটবলে সাফে নিজেদের একটা অবস্থান তৈরি করে ফেলেছে। কিন্তু জাতীয় দল এখনো সেটা পারেনি। এবার বয়সভিত্তিক দলের বেশ কয়েকজন ফুটবলার জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পর নতুন করে ঢেউ লেগেছে জাতীয় দলে। যে ঢেউয়ের চোটে বাংলাদেশ দল সাফের মসনদ জয়ের চূড়ান্ত ধাপে। প্রয়োজন আর একটি জয়। তাহলেই বাংলাদেশ দল হবে সাফের নতুন রানি। তার জন্য প্রয়োজন হিমালয় কন্যা নেপালকে হারানো। আজ সোমবার কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের সেই অগ্নিপরীক্ষা শুরু হবে বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটে।

সাফ চ্যাম্পিয়নশিপকে বলা হয়ে থাকে উপমহাদেশের বিশ্বকাপ। এই আসর যখনই অনুষ্ঠিত হয়, প্রতিবারই আশার জাল বুনা হয় শিরোপার জন্য। তবে তা জামাল ভুইয়াদের নিয়ে। কিন্তু তারা প্রতিবারই হতাশ করেন। ২০০৫ সালের পর থেকে তারা আর ফাইনালই খেলতে পারেননি। কিন্তু সে তুলনায় মেয়েরা অনেক এগিয়ে। ২০১৬ সালে শিলিগুঁড়ি আসরে প্রথমবারের মতো ফাইনাল খেলে হেরেছিল ভারতের কাছে ১-৩ গোলে। এবার সেই ভারতই নেই।

আজকের ফাইনালের দুই প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ ও নেপাল অতীতে এই আসরে কখনই ভারতকে হারাতে পারেনি। এবার ভারত এই দুই দলের কাছে হেরেই বিদায় নিয়েছে। প্রথমে গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের কাছে ৩-০ গোলে হেরে গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে সেমিতে নেপালের সামনে পড়ে। সেখানে তারা হার মানে ১-০ গোলে। এবারই দুই দল প্রথম ভারতের বিপক্ষ জয় পায়। পরে উঠে ফাইনালে।

সাফের আগের পাঁচ আসরের চারবারই নেপাল ফাইনাল খেলেছে। বাংলাদেশ শুধু ২০১৬ সালে খেলছিল ফাইনাল। ভারত নিজেদের এই আসরে অবিসংবাদিত করে তুলেছিল। এবার তাদের রাজত্বের অবসান ঘটেছে। সাফ প্রস্তুত নতুন রানিকে বরণ করে নিতে।

সাফে ভারতের পরই নেপালের সাফল্য যেমন বেশি, তেমনি বাংলাদেশের বিপক্ষেও তাদের সাফল্য বেশি। দুই দলের মুখোমুখি মোলাকাত হয়েছে আটবার। বাংলাদেশ একবারও জিততে পারেনি। ছয়বার হেরে ড্র করেছে দুইবার।

ফাইনালে দুই দলই এসেছে নিজ নিজ গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমি ফাইনালের বাধা টপকে। দুই দলই এখন পর্যন্ত নিজেদের জালে গোল হজম করেনি। আজও যে তা অক্ষুণ্ণ রাখতে পারবে, তারাই হবে নতুন রানি। বাংলাদেশ গ্রুপ পর্বের তিনম্যাচসহ চার ম্যাচে গোল দিয়েছে ২০টি। সাবিনার হ্যাটট্রিক আছে দুইটি। ৮ গোল করে তিনিই আছেন সবার উপরে। ৪ গোল করে তার পরের স্থানে আরেক বাংলাদেশি সিরাত জাহান স্বপ্না। নেপাল গ্রুপ পর্বের দুই ম্যাচসহ তিন ম্যাচে গোল করেছে ১১টি। আজকের ফাইনাল হবে দুই দলের স্ট্রাইকারদের জন্য কঠিন পরীক্ষা। প্রতিপক্ষের রক্ষণে ফাটল ধরানো। এখানে যারা সফল হবে তারাই হাসবে বিজয়ের হাসি।

ফাইনালের জন্য বাংলাদেশ শতভাগ প্রস্তুত। দলে নেই কোনো ইনজুরি সমস্যা। শুধু স্ট্রাইকার সিরাত জাহান স্বপ্না সেমিফাইনালে পায়ের মাংস পেশিতে টানা পড়ায় মাঠ ছেড়েছিলেন। তার জন্য আজ শেষ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করবে দল। এদিকে আবহাওয়া ভালো না থাকায় আগের দিন কোনো অনুশীলন করেননি সাবিনারা।

সংবাদে সম্মেলনে অধিনায়ক সাবিনা খাতুন বলেন, ‘দলকে একটা কথাই বলেছি, যেহেতু ফাইনাল, সেহেতু যেকোনো কিছুই হতে পারে। আমার বিশ্বাস মেয়েরা গেম থেকে হারাবে না। তারা এখন পরিণত। মারিয়া-মনিকাদের বয়স এখন আর ১৪-১৫ বছর নেই। তারা এখন বড় হয়েছে এবং বুঝতে পারে, গেম ধরতে পারে। আমার মনে হয় কোনো চাপ মেয়েদের ভেতরে থাকবে না, তারা স্বাভাবিক খেলাটাই খেলবে।’

কোচ গোলাম রব্বানি ছোটনে বলেন, ‘এই টুর্নামেন্টের আগে ভারতের বিপক্ষেও আমরা কখনো জিতিনি। কিন্তু এবার মেয়েরা ওদের বিপক্ষে পুরো ৯০ মিনিট খেলার মধ্যেই ছিল এবং ভালো ব্যবধানে জয়লাভ করেছে। কালকে (আজ সোমবার) আরেকটা ভিন্ন দিন। মেয়েরা ভালো ফুটবল খেলে ফাইনালে এসেছে, আমি মনে করি, তারা সর্বোচ্চটা দিয়েই চেষ্টা করবে নতুন কিছু করার।’

এমপি/এসএন

 

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত