বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পাকিস্তানের জয়ে সব হিসেব-নিকেশ শেষ

পাকিস্তান-আফগানিস্তানের একটি ম্যাচ। অথচ কতটা হিসেব-নিকেশ। খেলছে দুই দল। বাইরে বসে অংক কষছে আরও দুই দল। সঙ্গে বাদবাকি অন্যরাও। আফগানিস্তান জিতলে হিসেব-নিকেশ বেড়ে যাবে। সম্ভাবনা থাকবে চার দলেরই ফাইনালে যাওয়ার। থাকবে সুপার ফোরের শেষ ম্যাচ পর্যন্ত আকর্ষণ। আর পাকিস্তানন জিতলে সব হিসেব-নিকেশ মাটি। কোনো কিছুরই প্রয়োজন হবে না। শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছে। টানটান উত্তেজনার ম্যাচে হিসেব-নিকেশ চুকিয়ে ৪ বল হাতে রেখে ১ উইকেটে ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছে পাকিস্তান। তাদের সঙ্গী হয়েছে শ্রীলঙ্কা। ১১ সেপ্টেম্বর দুই দলের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে হবে মুখোমুখি। ২০১৪ সালে দুই দল সর্বশেষ ফাইনাল খেলেছিল। শ্রীলঙ্কা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ৫ উইকেটে ম্যাচ জিতে।

তিন কাঠির খেলায় বুঝি এমনই হয়ে থকে। যে ম্যাচে ছিল না নুন্যতম কোনো উত্তেজনা। টস জয় থেকে শুরু করে ম্যাচের কতৃত্ব ছিল পাকিস্তানের দিকে। ঘুম পাড়ানি মাসি-পিসি ছড়ার মতো ম্যাচের যবনিকা ঘটতে যাচ্ছিল। ‘যদি’র অবসান ঘটিয়ে ভারতের বিদায়। পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা ফাইনালও নিশ্চিত। এমনটি না ভাবার কোনো কারণই নেই। ১২৯ রান তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানের রান ৩ উইকেটে ১৫.২ ওভারে ৮৭। জয়ের জন্য প্রয়োজন ৭ উইকেটে ২৮ বলে ৪০ রানের। এ আর এমন কঠিন কি? জয়তো হাতের মুঠোয়। এর চেয়ে কঠিন পরিস্থিতেও এবারের আসরে ম্যাচ জেতার কতো গল্প আছে। কিন্তু না, এ কি হলো? হঠাৎ মরুর বুকে ঝড় উঠে। বৃষ্টি ঝড় নয়, বালুর ঝড় নয়, উইকেট ঝড়। যে ঝড়ে লন্ডভন্ড পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইন। পতিত হয় হারের মুখে। জয়ের আভা বিচ্ছুরিত হচ্ছে আফগানদের আকাশে। মাঠের বাইরে থেকে হোটেলে বসে কোরাস গাইছেন ভারতের ক্রিকেটাররা। তাদের ডুবে যাওয়া ‘যদি’ নির্ভর ফাইনাল খেলা আবার জেগে উঠেছে। এবার সুযোগ কাজে লাগাতেই হবে! আফগানরাও ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে শামিল হবে। তখন এ রকমটিও না ভাবার অবশ্য কোনো কারণও ছিল না। ৩ উইকেটে ৮৭ রান থেকে পাকিস্তানের রান মুহুর্তে পরিণত হয় ৮ উইকেটে ১১০। ২.৫ ওভারে ২৩ রানে নেই ৫ উইকেট। ১০ বলে করতে হবে ২০ রান। ক্রিজে ব্যাটসম্যান বলতে শুধুমাত্র আসিফ আলী। কিন্তু ফরিদ আহমেদের ওভারেই এক ছক্কা মেরে ৩ বল পর তিনিও আউট হয়ে গেলে আফগানিস্তান জয়ের আরও কাছাকাছি চলে যায়। শেষ উইকেট জুটিতে পাকিকস্তানকে করতে হবে ৭ বলে ১২ রান।

নতুন ব্যাটসম্যান মোাহম্মদ হাসনাইন এসে চলে যান নন স্ট্রাইক প্রান্তে। নাসিম শাহ ওভারের শেষ বলে ১ রান নিয়ে স্ট্রাইক ধরে রাখেন। ৬ বলে ১১ রান। আফগানদের প্রয়োজন একটি মাত্র উইকেট। নাসিম শাহর সঙ্গে অপর ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ হাসনাইন। এই আসরে অভিষেক হওয়া নাসিম শাহ একটি মাত্র ম্যাচে ব্যাট করার সুযোগ পেয়ে কোনো রান করতে পারেননি। মোহাম্মদ হাসনাইন ৬ ইনিংসে ব্যাট করলেও রান করেছেন ৫। কাজেই এই দুই ব্যাটসম্যানের যে কোনো একজনকে আউট করা দুর্দান্তভাবে ম্যাচে ফিরে আসা আফগান বোলারদের জন্য খুব কঠিন হবে না। ব্যস, তা’হলেই নতুন করে প্রাণ পাবে এবারের আসর। অধিনায়ক মোহাম্মদ নবী শেষ ওভার তুলে দেন ম্যাচের সেরা বোলার ফজলহক ফারকীর হাতে। যিনি এর আগে ৩ ওভারে ১৯ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ওভারের প্রথম বলটি তিনি ইয়র্কার দিতে গিয়ে মিস করেন। হয়ে যায় ফুলটস। নাসিম শাহ সোজা ব্যাচ চালিয়ে হাওয়া ভাসিয়ে সীমানা পার করে দেন। টার্গেট নেমে আসে ৫ বরে ৫ রানে। তারপরও ম্যাচ আফগানদের হাতে। শুধুমাত্র উইকেটটি প্রয়োজন। ৫ বলের যে কোনো একটি থেকে তা চলে আসতে পারে। পরের বলও আবার ফজলহক ফারকী ইয়র্কার দিতে গিয়ে ব্যর্থ হন। নাসিম শাহ আবারও হাওয়া ভাসিয়ে দিয়ে খেলা শেষ করে দিয়ে শুরু করেন নৃত্যানন্দ। শেষ হয় আসরে আরেকটি নাটকীয় ম্যাচের। মাত্র ৪ বলে সাড়ে তিনশ স্ট্রাইক রেটে ১৪ রা করে অপরাজিত থাকেন। মোহাম্মদ হাসনাইন কোনো বলই খেলার সুযোগ পাননি।

১৫ ওভার শেষে খেলার যে নাটকীয়তা, তার আগে কিন্তু ম্যাচের সহজ সমাপ্তির দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন ইফতেখার আহমেদ ও সাদাব খান। দুর্দান্ত ফর্ম নিয়ে এশিয়া কাপ খেলতে আসা পাক দলপতি বাবর আজম ব্যর্থার ধারাবাহিকতা ধরে রেখে এই ম্যাচে কোনো রানই করতে না পেরে আউট হয়ে যান। তাকে অনুসরন করেন ফখর জামানও ৫ রানে রান আউট হয়ে। আগের ম্যাচগুলোতে এ রকম পরিস্থিতে মোহাম্মদ রিজওয়ান হাল ধরতেন। এই ম্যাচে তিনিও ফিরে যান ২০ রান করে রশিদ খানের বলে। পাকিস্তানের রান তখন ৮.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৪৫। এরপর ইফতেখার ও সাদাব খান হার ধরে দলকে জয়ের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। জুটিতে ৪২ রান আসে ৬.৫ ওভারে। এ সময় ইফতেখার ৩৩ বলে ৩০ রান করে আউট হওয়ার পর শুরু হয় নাটকীয়তা। দলীয় ৯৭ রানে সাদাব খান ২৬ বলে ৩ ছক্কা ও ১ চারে ৩৬ রান করে ফিরে গেলে শুরু হয় চূড়ান্ত অ্যাকশন। যার সমাপ্তি আসে নাসিম শাহর হাত ধরে। ফজলহক ফারকী ও ফারক আহমেদ দুই জনেই ৩১ রান করে দিয়ে ৩টি করে উইকেট নেন। রশিদ খান ২৫ রানে নেন ২ উইকেট। ম্যাচ সেরা হন সাদাব খান।

এমপি/এএস

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন