রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নো আর ওয়াইড বলেই শেষ বাংলাদেশের আশা

দুই দলের জন্যই মরণ লড়াই। মৃত্যুকূপে দাঁড়িয়ে। জয় মানেই টিকে থাকা। হার মানেই রিটার্ন টিকেট নিয়ে বিমানে চড়ে দেশে ফিরে যাওয়া। এমন সমীকরণের ম্যাচে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে ১৮৩ রান করেও জিততে পারেনি। আসলে বাংলাদেশকে শ্রীলঙ্কা হারায়নি। নিজেরাই হেরেছে।

ওয়াইড আর নো বলের ছড়াছড়িতে ম্যাচ নিজেরাই হাতছাড়া করেছে। ৬টি ওয়াইড আর ৪টি নো বলে বাংলাদেশকে ১০টি বল বেশি করতে হয়েছে। ১০ বলে এমনিতেই ১০ রান বেশি এসেছে। ওয়াইড বল থেকে এসেছে বাড়তি ২ রান। আবার নো বল ও ফ্রি হিট থেকে এসেছে আরও ১০ রান। সর্বমোট ২২ রান। এর ফলে শেষ ওভারে আবার বাংলাদেশকে পেনাল্টি দিতে হয় ৩০ গজ বৃত্তের বাইরে ৫ জনের পরিবর্তে ৪ জন ফিল্ডার রেখে। দ্বিতীয় বলে তারা সহজেই বাউন্ডারি বের করে নিয়েছে। আর এখানেই শেষ হয়ে গেছে আফগানিস্তানের মতো হাতের মুঠোয় থাকা ম্যাচ। এমনকি জয়সূচক রানও এসেছে নো বল থেকে। ফলে শ্রীলঙ্কা ৪ বল হাতে রেখেই ২ উইকেটে ম্যাচ জিতে বাংলাদেশের বিদায় ঘণ্টা বাজিয়ে পৌঁছে গেছে সুপার ফোরে।

সময় খারাপ গেলে যা হয়। সবকিছুই প্রতিকূলে থাকে। বাংলাদেশেরও যেন অবস্থা হয়েছে অনেকটা সেরকমই। ব্যর্থতার পাল্লা ভারী করতে কোথাও না কোথাও একটা সমস্যা থেকেই যাবে। এবার যেমন ছিল ওয়াইড আর নো বল। শ্রীলঙ্কার ইনিংসে একটিও নো কিংবা ওয়াইড বল ছিল না। নতুবা ৭ উইকেটে ১৮৩ রানের পুঁজি নিয়ে লঙ্কানদের ৭৭ রানে ৪ উইকেট ফেলে দেওয়ার পরও সেই ম্যাচ হাতছাড়া হওয়াটা ছিল বেদনায়ক।

অভিষিক্ত এবাদতই বাংলাদেশকে আশা দেখিয়েছিলেন। আবার তিনিই ওয়াইড আর নো বলের ছড়াছড়িতে তরী ডুবিয়েছেন। তিনি একাই দিয়েছেন ৬টি ওয়াইড ও ২টি নো বল। প্রতি ওভারেই হয় ওয়াইড, না হয় নো বল করেছেন। কোনো কোনো ওভারে দুইটিরই মিলন ঘটিয়েছেন। প্রথম ওভারেই দুই উইকেট তুলে নিয়ে বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দেন এবাদত। এসময় লঙ্কানদের দুই ওপেনার পাথুন নিশাঙ্কা ও কুশাল মেন্ডিস ছুটছিলেন ঊর্ধ্বগতিতে। তার শিকার ছিলেন পাথুন (২০) ও চারিথা আশালাঙ্কা (১)। পরের ওভারে আবার দানুশকা গুনারত্নেকে (১১) ফিরিয়ে দিয়ে ম্যাচে বাংলাদেশের সম্পূর্ণ কর্তৃত্ব স্থাপন করেছিলেন এবাদত। ২ ওভারে ১৩ রানে ৩ উইকেট। স্বপ্নের মতো শুরু। সেই সঙ্গে বাংলাদেশেরও আসরে টিকে থাকার স্বপ্ন বাস্তবায়ন শুরু হয়। প্রথম ওভারে একটি ও দ্বিতীয় ওভারে দুইটি ওয়াইড বল দিয়েছিলেন তিনি। সেই এবাদত যখন ৪ ওভার পর আবার আক্রমণে ফিরে আসেন, তখন তার অগ্নি স্ফুলিঙ্গ আর থাকেনি। তার তৃতীয় ওভার শুরুই করেন ওয়াইড বল দিয়ে। সেই ওভারে তিনি দুইটি ওয়াইড ও একটি নো বল দেন। হজম করেন দুইটি ছক্কা। রান আসে ২২। আবার আসেন ১৯ নম্বর ওভারে। লঙ্কানদের প্রয়োজন ১২ বলে ২৫ রানের। কিন্তু তিনি ওয়াইড আর নো বল মিলিয়ে ১৭ রান দেন। সবচেয়ে ক্ষতিকর ছিল শেষ বলটি ওয়াইড করাটা। পরের বলে বাউন্ডারি মেরে শেষ ওভারে তারা রানকে ৮-এ নামিয়ে আনেন।

এত গেল এবাদত পর্ব। এবার আসা যাক শেখ মেহেদী হাসান পর্বে। তার তৃতীয় বলে ২ রান নিয়ে স্কোর সমান হয়ে যায়। যখন শেখ মেহেদী বল করার জন্য প্রস্ততি নিচ্ছেন। আশিতা প্রস্তুত হচ্ছেন স্ট্রাইক নেওয়ার জন্য, তখনই আম্পায়ার ঘোষণা দেন নো বল। সঙ্গে ফ্রি হিট। কিন্তু ফ্রি হিট আর করতে হয়নি। নো বল থেকেই চলে আসে জয়সূচক রান। তবে তার নো বলের চড়া মাশুল দিতে হয়েছে লঙ্কানদের ইনিংসকে প্রায় একাই টেনে নিয়ে যাওয়া ওপেনার কুশাল মেন্ডিস।

এবাদত উইকেট পাওয়ার পরই বাংলাদেশের পেসাররা জ্বলে উঠেন। এবাদত তিনটি উইকেটই নিয়েছিলেন শর্ট বল করে। তাসকিন-মোস্তাফিজও একই পথে সফল হন। তাসকিন দুইটি ও মোস্তাফিজ একটি উইকেট নেন। মোস্তাফিজের শিকার ছিলেন কুশাল মেন্ডিস। তিনি মাত্র ৩৭ বলে তিনটি ছক্কা ও চারটি চারে ৬০ রান করেন। কিন্তু ২৯ রানেই তিনি আউট হয়ে গিয়েছিলেন শেখ মেহেদীর বলে সুইপ করতে গিয়ে। ফিরেও যাচ্ছিলেন। নো বল হওয়ায় তিনি ফিরে আসেন। সেসময় তিনি ফিরে গেলে লঙ্কানদের ইনিংস অনেক আগেই গুটিয়ে যেতে পারত। মোট ৪ বার তিনি জীবন পান। ২৯ রান ছাড়াও ২, ৩১, ৪৪ রানে জীবন পেয়ে জয়ে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পরে হন ম্যাচ সেরা।

এদিন বাংলাদেশের ফিল্ডিং ছিল প্রশংসনীয়। পেসারদের শট বলে উঠা ক্যাচগুলোর অনেকটি ছিল বেশ কঠিন। কিন্তু সব কিছু ভেস্তে গেছে হেরে বিদায় নেওয়ার মাধ্যমে।

বাংলাদেশের হারে সাকিবের নেতৃত্বও আবার ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। আবারও তিনি ১২ ওভারের মাঝে নিজের কোটা শেষ করে ফেলেন। আফগানিস্তানের বিপক্ষে এভাবে শেষ করার পর শেষের দিকে গিয়ে পেসাররা বেধড়ক মার খেয়েছিলেন। কিন্তু সেসময় সাকিব নিজের এক ওভার রেখে দিলে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারতেন। আজও অনেকটা সেরকম পরিস্থিতি ছিল। যে কারণে ১৯তম ওভার এবাদতকে দিয়ে আর ১৮ ও শেষ ওভার শেখ মেহেদী হাসানকে দিয়ে করাতে হয়েছে। এসময় লঙ্কানদের প্রয়োজন ছিল ৪ উইকেটে ৩৪ রান। শেখ মেহেদীর ওভারে ৯ রান নেওয়ার পর এবাদতের ওভারে আসে ১৭ রান। শেষ ওভারে দরকারি ৮ রান তারা সংগ্রহ করে নেয় ৩ বলেই।

এমপি/এসজি

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক