শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫ | ১৬ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাংলাদেশের জুয়ার আইন এবং সাকিবের চুক্তি

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৭২’র সংবিধানে জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সংবিধানের ১৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘গণিকাবৃত্তি ও জুয়াখেলা নিরোধের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’কিন্তু নতুন করে আর আইন প্রণয়ন করা হয়নি। ১৮৬৭ সালের আইনই বলবৎ থেকে যায়।

এই আইন প্রণয়ন করেছিল ব্রিটিশরা তার উপনিবেশগুলোর জন্য। এই আইনের ১ ধারায় বলা হয়েছে, ‘ এই আইন প্রকাশ্য জুয়া আইন, ১৮৬৭ নামে অভিহিত হবে। ৩ ধারায় বলা আছে, এ ধরনের জুয়া খেলা দণ্ডনীয় অপরাধ। যে কোনো ঘর, স্থান বা তাঁবু জুয়ার আসর হিসেবে ব্যবহৃত হলে তার মালিক বা রক্ষণাবেক্ষণকারী, জুয়ার ব্যবস্থাপক বা এতে কোনো সাহায্যকারী তিন মাসের কারাদণ্ড বা অনূর্ধ্ব ২০০ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন। এ রকম কোনো ঘরে তাস, পাশা, কাউন্টার বা যেকোনো সরঞ্জামসহ কোনো ব্যক্তিকে জুয়ারত বা উপস্থিত দেখতে পাওয়া গেলে তিনি এক মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন।’ এই আইনটি ব্যাপকভাবে প্রকাশ্যে আসে ২০১৯ সালে ক্যাসিনো কাণ্ডে। এ সময় যে সব ক্লাবে ক্যাসিনো চলত, সে সব ক্লাবে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী হানা দিয়ে ক্লাবগুলো সিলগালা করে দেয়। এখনো ক্লাবগুলো সিলগালা অবস্থাতেই আছে। তখনই ধরা পড়ে এই আইনের দুর্বল দিক। যে কারণে ক্লাবগুলোতে অভিযান চালানোর সময় মাদক, অর্থ পাচার ও অস্ত্র আইন প্রয়োগ করা হয়েছিল। এইসব আইনে সাজা বেশি।

আইনের এরকম দুর্বলতার কারণে ক্যাসিনো বন্ধ হলেও বাংলাদেশের বিভিন্ন অভিজাত ক্লাব এবং আনাচে-কানাচে অহরহ জুয়া চলছে। বিশেষ করে ক্রিকেট খেলার সময় প্রতি বলে বলে অনেক সাধারণ মানুষ, এমনকি দিনমজুররাও বাজি ধরে থাকেন। এখানে কেউ জেতেন, কেউ নিঃস্ব হয়ে ফেরেন। পুলিশ অভিযান চালিয়েও এ সব বন্ধ করতে পারছে না। পুলিশ এলে সবাই সটকে পড়েন। তারপর আবার শুরু হয় বাজি ধরা। পুলিশের এ রকম অভিযানের পরই বাংলাদেশে যে ক্যাসিনো আছে কিংবা ক্যাসিনোতে জুয়া খেলা হয়, তা আমজনতা জানতে পারেন। এবার সাকিবের কল্যাণে তারা জানতে পারলেন অনলাইনে জুয়া খেলার প্রতিষ্ঠান বেটউইনারকে।

বিশ্বব্যাপী এ রকম একটি জুয়া খেলার প্রতিষ্ঠানের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বেটউইনার নিউজের সঙ্গে সাকিবের সম্পৃক্ততা নিয়ে কথা হয় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের সঙ্গে। অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের দেশের জুয়ার আইনটা পর্যাপ্ত আইন না। খুবই দুর্বল। নামে মাত্র শাস্তি। কিন্তু দেশের সামাজিক অবস্থা এবং সাকিবের নিজস্ব অবস্থান থেকে এটি করা ঠিক হয়নি।’

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেন, ‘সাকিবের কাছে বিসিবি অসহায়ের মতে সারেন্ডার করেছে। এ রকম একটি ঘটনার পরতো অবশ্যই সাজার মুখোমুখি হওয়ার কথা।’

এ এম আমিন উদ্দিন, অ্যাটর্নি জেনারেল

আমাদের দেশের জুয়ার আইনটা পর্যাপ্ত আইন না। খুবই দুর্বল। নামে মাত্র শাস্তি। কিন্তু দেশের সামাজিক অবস্থা এবং সাকিবের নিজস্ব অবস্থান থেকে এটি করা ঠিক হয়নি। সাকিব আল হাসান এই দেশের তরুণদের জন্য একটা আইকন। সবাই তাকে ফলো করে। অনেকেই এটাকে ভালোভাবে নেবে না। জড়িত হতে পারে। এ জন্য সাকিবের এটি করা উচিত হয়নি। তার আরও ভাবনা-চিন্তা করা উচিত ছিল। প্রতিটি স্টেপ তার ভেবে-চিন্তে করা উচিত। এর আগেও তিনি আইসিসি থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন জুয়ার প্রস্তাব গোপন করার জন্য। তখন তিনি এসএমএস মুছেও ফেলেছিলেন। তাকে আরও সাবধানে পা ফেলতে হবে। সাকিবকে বিসিবিই নার্সিং করে গড়ে তুলে এ পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। তিনি প্রায় সময় জাতীয় দলে না খেলে ছুটি নিয়ে এ রকম বিজ্ঞাপন করে থাকেন। তাই তাকে জাতীয় দলে খেলার ব্যাপারে সবার আগে প্রাধান্য দিতে হবে। শুধু সাকিব নয়, সবারই আগে দেশের কথা ভাবতে হবে।

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন

আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে লেখা আছে জুয়া অবৈধ। এটা আবার নতুন করে আইন করার প্রয়োজন নেই। কিছুদিন আগে আপনারা সবাই জানেন যে ক্যাসিনো বিজনেসের কারণে কতোগুলো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। কতোটি ক্লাবের প্রেসিডেন্ট/সেক্রেটারিকে বহিষ্কার করা হলো। অনেকগুলো ক্লাব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এখনো বন্ধ আছে। এটা আমাদের দেশের জন্য একটা কলঙ্ক হয়ে আছে। তারপর আবার কয়েক বছর আগে আইসিসি থেকে সাকিবকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কেন করা হয়েছিল। শুধুমাত্র জুয়াড়ি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়ে গোপন করেছিল। সে কিন্তু জুয়াও খেলেনি। কিংবা জুয়ার সঙ্গে একমত হয়ে ম্যাচ ফিক্সিং করেছে তাও না। শুধু গোপন করেছে। এই কারণে তার পানিশমেন্ট। এই রকম পানিশমেন্ট পাওয়ার পর সে কিভাবে আবার এ রকম সে শুভেচ্ছাদূত হন। শুভেচ্ছা দূত কিসের? বেটিং অনলাইনের নিউজ যেটা, এটা সুষ্পষ্টভাবে নৈতিকতার লঙ্ঘন বলতে পারেন। দেশের একজন সেলিব্রেটি হিসেবে তার কোনো স্ট্যার্ন্ডেই এটা কাভার করে না। সঙ্গে সঙ্গে আমি বলবো এটা বেআইনি এবং সে বেআইনি কাজটা করে, বেআইনিভাবে টাকা নিয়েছে। যারা তাকে টাকাটা দিয়েছে আলোচিত হওয়ার জন্য, তারা জেনেই দিয়েছে যে এরকম হবে। পরে এটা বাতিল হবে। কিন্তু তাদের যা যা হওয়ার (প্রচার) তা হয়ে যাবে। কিন্তু সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা, আইনগত বলেন, নীতি-নৈতিকতা বলেন, এগুলোতে আমার সমস্যা না। আইন না মানলে আইনের পথ তিনি দেখবেন। এটা আমার ইস্যু না। তার যদি নীতি-নৈতিকতা না থাকে, এটাও আমার ইস্যু না। আমার যে ইস্যুটা তিনি বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য একটা আইডল। তার দেড় কোটি ফলোয়ার। সে যদি নিজে এ রকম জুয়ার গেঞ্জি পড়ে মানুষকে জুয়া খেলতে উদ্বুদ্ধ করে, এদেশের ইয়াং জেনারেশন বিপদগামী হবে। ঝামেলা হবে। সাকিবের যদি টাকা লাগে আমার কাছ থেকে তিন লাখ টাকা নিয়ে যাক। তাও যদি তার লোভ একটু কমে। সাকিবের কাছে বিসিবি অসহায়ের মতে সারেন্ডার করেছে। এ রকম একটি ঘটনার পরতো অবশ্যই সাজার মুখোমুখি হওয়ার কথা। এখানে একটা ম্যাসেজ দেওয়া দরকার ছিল- তুমি সাকিব হও আর ব্যারিস্টার সুমন হও, তুমি যদি তৃণমূল বা তরুণদের নষ্ট করার মতো কোনো কাজ করো তা’হলে তোমাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। কিন্তু এখন যেটা করা হলো বিসিবি আরেকটা সিগন্যাল দিল এ রকম, জুয়া-টুয়া যদি খেল আর যোগ্যতা যদি থাকে, তাহলে অসুবিধা হবে না?

এমপি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে সংস্কার দিয়ে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের দাবি সুজনের  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

অবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং সংস্কারের মধ্যে দিয়ে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। এ সময় মানববন্ধনে সুজন ২৮টি দাবি-দাওয়া উপস্থাপন করেন।

শনিবার (০১ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০ টায় ভূঞাপুর-তারাকান্দি আঞ্চলিক মহাসড়কের ভূঞাপুর সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন- দেশজুড়ে সন্ত্রাস, ছিনতাই, খুন ও ধর্ষণ বেড়ে গেছে। পাশাপাশি দ্রব্য মূল্যে দিনদিন উর্ধ্বমুখি। যা বর্তমান সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। এসব অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডরোধে সরকারকে আরও কঠোর হওয়ার আহবান জানান সুজনের নেতৃবৃন্দরা।

উপজেলা সুজনের সভাপতি অধ্যাপক মির্জা মহীউদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে ও সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্তের সঞ্চালনায় মানববন্ধনর বক্তব্য রাখেন- সাংবাদিক শাহ আলম প্রামাণিক, অধ্যাপক আখতার হোসেন খান, প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম, সুজন সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, সুজনের পৌর কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হালিমুর রিপন, সাংবাদিক মিজানুর রহমান, ফরমান শেখ প্রমুখ।

এ সময় সামাজিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন ইবরাহীম খাঁ’র আলোকিত ভূঞাপুর, প্রতিভা ছাত্র ও যুব সংগঠন, সেবক টাঙ্গাইলসহ স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির আত্মপ্রকাশের অনুষ্ঠানে সরাসরি ডাক পায়নি আবু সাঈদের পরিবার

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

‘তাদের কারো সময় হয়নি আমাদের ফ্যামিলিকে আমন্ত্রণ জানানোর’ ছাত্রদের নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান শেষে এমন আক্ষেপ আবু সাঈদের ভাই আবু হোসেনের। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন তিনি, যা ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় আবু সাঈদের ভাই আবু হোসেন তার ফেসবুক একাউন্টে এই স্ট্যাটাস দেন।

পোস্টে তিনি বলেন, ‘মনে অনেক দুঃখ ব্যথা নিয়ে পোস্ট করতে বাধ্য হলাম। সকল শহীদদের প্রতি সম্মান রেখে বলছি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে অন্য শহীদ ফ্যামিলিদের মাধ্যমে আমন্ত্রিত হয়েছি। তাদের কারো সময় হয়নি আমাদের ফ্যামিলিকে আমন্ত্রণ জানানোর এবং অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার পর কাউকে খোঁজখবর নেয়নি অথচ অন্যান্য শহীদ ফ্যামিলিদের কে নিয়ে টানাটানি।’

তিনি আরও বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলেন প্রথম শহীদ আবু সাঈদ। যার আত্মত্যাগের কারণে কোটা সংস্কার আন্দোলনে গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। তৈরি হয় নতুন বাংলাদেশ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কয়জন সমন্বয়ক শহীদ আবু সাঈদের ফ্যামিলির খোঁজ নিয়েছে। অথচ অনেক সাধারণ মানুষ এবং অনেক রাজনৈতিক দলের ব্যক্তিবর্গ আমাদের খোঁজ নিয়েছে। এখনও এই অবস্থা ভবিষ্যৎতের কথা বাদ দিলাম‌। যাই হোক নতুন রাজনৈতিক দলের সফলতা কামনা করছি।’

উল্লেখ্য, আজ শুক্রবার আত্মপ্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল। দলের নাম রাখা হয়েছে ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’ (এনসিপি)। নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘিরে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বড় জমায়েতের আয়োজন করা হয়েছিল।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনে প্রমাণ হবে নাগরিক পার্টির জনসমর্থন: বিএনপি  

ছবি কোলাজঃ ঢাকাপ্রকাশ

নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এখন জনসমর্থন। শুধু আত্মপ্রকাশই যথেষ্ট নয়। জাতীয় নির্বাচনে প্রমাণ হবে দলটির জনপ্রিয়তা। এমনটাই মনে করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। তবে, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন দেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে না পারলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে ভোটের মাঠে জায়গা করা কঠিন হবে নাগরিক পার্টির।

রক্ত দিয়ে যারা অবরুদ্ধ স্বাধীনতাকে ফিরিয়ে দিয়েছেন জনতার হাতে, তাদের নেতৃত্বেই নতুন এই রাজনৈতিক দল। বিপ্লবীদের শপথ, স্বৈরতন্ত্রের কবর রচনা করে গণতন্ত্রের পথে হাটবে বাংলাদেশ। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টায় শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। বিভাজনের রাজনীতি পরিহার করে ঐক্যবদ্ধ রাজনীতির শপথ নেন নেতারা।

তবে দলটি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মূলধারার রাজনৈতিক দলের নেতারা। বিএনপি মনে করে আগামী নির্বাচন ঘিরে জনসমর্থনই দলটির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে সংস্কার দিয়ে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের দাবি সুজনের  
এনসিপির আত্মপ্রকাশের অনুষ্ঠানে সরাসরি ডাক পায়নি আবু সাঈদের পরিবার
নির্বাচনে প্রমাণ হবে নাগরিক পার্টির জনসমর্থন: বিএনপি  
জেলেনস্কিকে ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইতে বললেন রুবিও  
ভোলায় একদিন আগেই রোজা রাখছেন ১০ গ্রামের মানুষ  
কসবায় বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
হাসিনাকে পাগল বলিয়েন না, তিনি উন্মাদ: শামসুজ্জামান দুদু  
বিএনপি জনগণের দল, জনগণই বিএনপির শক্তি  
অভ্যুত্থানে আহত ১৪০১ জনকে ‘জুলাই যোদ্ধা’র স্বীকৃতি  
সন্ধ্যায় জানা যাবে দেশে রমজান শুরু কবে  
এই মুহূর্তে সংসদ নির্বাচন হলে বিএনপি ছাড়া কেউ নির্বাচিত হবে না: টুকু  
জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউস থেকে বের করে দিলো ট্রাম্প
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে শনিবার থেকে রোজা শুরু
রমজানে দিনে হোটেল-রেস্টুরেন্ট বন্ধসহ ‘অশ্লীলতা’ বন্ধের আহ্বান জামায়াত আমিরের
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ব্যর্থতায় ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব ছাড়লেন বাটলার
স্বামীকে হত্যার পর বুকে ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে আত্মহত্যা
শিল্পকলার মহাপরিচালক পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা জামিল আহমেদের
অবৈধ বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ অমিত শাহর
ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয়, নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত
নতুন দলের সঙ্গে আলোচনার দরজা খোলা থাকবে: জামায়াতের সেক্রেটারি