শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মধ্যাঞ্চলের জয় কেড়ে নিল পূর্বাঞ্চল

ক্রিকেট মানে অনিশ্চয়তার খেলা। তিন কাঠির খেলায় কখন কি ঘটে যায় তার কোনো ইয়ত্তা নেই। যেকোনো সময় বদলাতে পারে রং। পরিবর্তন আসে দৃশ্যপটে। এমনি ঘটনা ঘটেছে মিরপুরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল ও ইসলামী ব্যাংক পূর্বাঞ্চলের ম্যাচে। নিশ্চিত জেতা ম্যাচ দক্ষিণাঞ্চলের। সেই ম্যাচ তারা জিততে পারেনি। যেনো মুখের খাবার কেড়ে নেওয়া হলো। হার মেনেছে ১০ রানে। এই হারের ফলে চার দলের ফাইনালে উঠার লড়াই জমে উঠল। জিতলে মধ্যাঞ্চলের ফাইনাল নিশ্চিত হতো। এখন শেষ রাউন্ডে বিসিবি দক্ষিণাঞ্চলের বিপক্ষে ম্যাচের পর নির্ধারিত হবে ভাগ্য।

পূর্বাঞ্চলের এটি ছিল প্রথম জয়। প্রথম ম্যাচে তারা হেরেছিল বিসিবি দক্ষিণাঞ্চলের কাছে। পরের ম্যাচ তারা খেলবে বিসিবি উত্তরাঞ্চলের বিপক্ষে।

১৯৯ রানের টার্গেট নিয়ে খেলতে নেমে তৃতীয় দিন শেষে ১ উইকেটে করেছিল ৮৭ রান। দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান সৌম্য সরকার ও মোহাম্মদ মিঠুন সেই রানকে নিয়ে যান ১৪৫ পর্যন্ত। জয় থেকে দূরে ৫৪ রানে। অথচ সেই ম্যাচ জিততে পারেনি মধ্যাঞ্চল। মিঠুন-সৌম্য জুটি ভেঙ্গে যাওয়ার পর হুড়মুড় করে পড়তে থাকে উইকেট। মাত্র ৪৩ রান যোগ করতেই হারায় ৯ উইকেট। ১৮৮ রানে থেমে যায় তাদের ইনিংস। ঘাতকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন নাঈম হাসান। ৪৮ রানে তুলে নেন ৬ উইকেট। এর আগে দ্বিতীয় ইনিংসে দলের ব্যর্থতার মাঝেও ব্যাট হাতে তিনি করেছিলেন ৬৮ রান। প্রথম ইনিংসে ৭০ রানে ২ উইকেট নেয়ার পাশাপাশি ব্যাট হাতে করেছিলেন অপরাজিত ৪০ রান। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন তিনি।

শেষ দিনে মধ্যাঞ্চলের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১১২ রান। হাতে ৯ উইকেট। মিঠুন ৪২ ও সৌম্য ৩৩ রান নিয়ে খেলতে নামেন। এই জুটি নির্ভরতার সাথে খেলে দলকে বড় জয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন। মিঠুন ৭৭ ও সৌম্য ৯২ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। হাফ সেঞ্চুরি করার পরও দুজনে এগিয়ে যেতে থাকেন। তারা যেভাবে খেলছিলেন তাতে মনে হচ্ছিল আর কোনো উইকেটই পড়বে না। কিন্তু নাঈম হাসান তখন অন্য অংক কষছিলেন। ১ রানের ব্যবধানে দুজনকে তিনি আউট করেন। জুটিতে আসে ১২০ রান। প্রথমে সৌম্য ৭৩ রানে, পরে মিঠুন ৬০ রানে ফিরে যান। মিঠুনের ৯৮ বলের ইনিংসে ৭টি চার ও ১টি ছয়।

সৌম্যর ১৩৯ বলের ইনিংসে ১১টি চারের সঙ্গে ১টি ছক্কা ছিল। ১ রানের ব্যবধানে দুই ব্যাটসম্যান ফিরে গেলেও মধ্যাঞ্চলের জয় নিয়ে শঙ্কা ছিল না। কারণ তখনও হাতে ৭ উইকেট। রান প্রয়োজন ৫৩ রান। খুব বেশি দূরে নয় জয়। কিন্তু তাইবুর (৪) ও অনিককে(১) ফিরিয়ে দিয়ে ম্যচে উত্তেজনা নিয়ে আসেন নাঈম । সেই উত্তেজনায় বারুদ মিশিয়ে দেন তানভীর। তিনি দলপতি শুভাগত হোম (৪) ও আবু হায়দারকে (০) ফিরিয়ে দেন। অপরদিকে নাঈম আবারো আঘাত হেনে ফিরিয়ে দেন মৃত্যঞ্জয় চৌধুরীকে (১)। দলের রান ৮ উইকেটে ১৬৯। তখনও মধ্যাঞ্চলের জয়ের সম্ভাবনা ছিল। কারণ উইকেটে ছিলেন চারে নামে সালমান। এ সময় তিনি রবিউলকে নিয়ে নবম উইকেট জুটিতে দাঁড়িয়ে যান। ধীরে ধীরে জয়ের দিকে ছুটতে থাকেন তারা। কিন্তু এখানেও আঘাত হানেন সেই নাঈম। তিনি ব্যক্তিগত ১৯ রানে ফিরিয়ে দেন সালমানকে। এরপর আর মধ্যাঞ্চলের জয় কঠিন হয়ে পড়ে। শেষ ব্যাটসম্যান রবিউলকে (১৪) আউট করে তানভীর পূর্বাঞ্চলেকে জয়ের আনন্দে মাতিয়ে তুলেন।

সংক্ষিপ্ত স্কোর
ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল বনাম ইসলামী ব্যাংক পূর্বাঞ্চল:
পূর্বাঞ্চল: ২৪৫ ও ১৮০।

মধ্যাঞ্চল: ২২৭/১০, ও ১৮৮/১০, (আগের দিনের ৮৭/১) ওভারও ৫৯.১ ( সৌম্য ৭৩, মোহাম্মদ মিঠুন ৬০, সালমান ১৯, রবিউল ১৪, নাঈম ৪৮/৬, তানভীর ৩/৫৩)।
মিজানুর ১২, এনামুল ১/৩৮)

এমপি/এসআইএইচ

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত