শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পাকিস্তানের পর ভারতেরও বিদায়, ফাইনালে জাপান-কোরিয়া

প্রথম সেমি ফাইনালে কোরিয়ার কাছে হেরে পাকিস্তানের বিদায়ে আরেকটি পাক-ভারত ফাইনাল হওয়ার সুযোগ ছিল না। তাই বলে দুই দলকে ছাড়াই ফাইনাল। হ্যাঁ শেষ পর্যন্ত তাই হতে চলেছে। দ্বিতীয় সেমিতে ভারতকে ৫-৩ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে গেছে জাপান।

এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হকির সেরা হওয়ার লড়াইয়ে বুধবার (২২ ডিসেম্বর) মুখোমুখি হবে জাপান ও কোরিয়া। মওলানা ভাসানী জাতীয় হকি স্টেডিয়ামে খেলা শুরু হবে সন্ধ্যা ৬ টায়। আর ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি হবে তৃতীয় স্থান নির্ধারণি ম্যাচে।

এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হকির আসর শুরু হওয়ার পর থেকেই যেন ভারত-পাকিস্তানের আসরে পরিণত হয়েছিল। আগের পাঁচ আসরের কোনটিই এই দুই দলের একটি ছাড়া হয়নি। চারবারই দুই দল মুখোমুখি হয়েছে। একবার দুই দলই যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। বাকি তিনবারের দুইবার ভারত আর একবার পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন ছিল। ২০১৩ সালে জাপানে অনুষ্ঠিত আসরে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ ছিল জাপান। ৩-১ গোলে জিতে শিরোপা জিতেছিল পাকিস্তান।

সেমিফইনালে উঠে আসা চারটি দলই থাকে শক্তিশালী। এখানে কোনো দলকেই খাটো দেখার সুযোগ থাকে না। তারপরও কিন্তু ভারত-জাপান ম্যাচে সেই ব্যবধান ছিল। আর এই ব্যবধান তৈরি হয়েছিল দুই দলের লিগ পর্বের খেলাতে। যেখানে ভারত জিতেছিল ৬-০ গোলে। সেই বিবেচনায় সেমি ফাইনালে ভারতের হারকে অঘটনই বলা যায়। কারণ ভারত জিতেছিল ৪৮ ঘন্টা আগে। এর মাঝে ভারত মুদ্রার উল্টো পিঠেরও দেখা পেলো।

সেমি ফাইনালের জাপানকে আর লিগ পর্বের জাপানকে মেলানোই যাবে না। ছিল দিন-রাত তফাৎ। ভারতকে তারাই পাত্তাই দেয়নি। ৫-৩ গোলের ম্যাচে জাপান ৫-১ গোলে এগিয়ে ছিল।

প্রথম কোয়ার্টার (০-২)
গতি ও বল নিয়ন্ত্রণে পারদর্শীতা দেখিয়ে খেলার শুরুতেই জাপান গোল আদায় করে নেয়। শুরুতেই পায় পেনাল্টি কর্নার। তা প্রতিহত করতে গিয়ে ভারত প্রতিপক্ষকে পেনাল্টি স্ট্রোক দিতে বাধ্য হয়। ভারতের গোলরক্ষক সুরাজ কেরকেরাকে ফাঁকি দিয়ে বল জালে পাঠান শোতা ইয়ামাদা। জাপান ব্যবধান দ্বিগুণ করে রাজকি ফুজুশিমার ফ্লিকে। প্রথম কোয়ার্টারে জাপানকে একবারের জন্যও চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারেনি লিগ পর্বে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা ভারত।

দ্বিতীয় কোয়ার্টার (১-৩)
দ্বিতীয় কোর্য়াটারেও জাপানও ছেড়ে কথা বলেনি। এই কোয়ার্টারে ভারতের সান্ত্বনা ছিল ১-১ গোলে সমতা রাখা। জাপান এগিয়ে থাকে ৩-১ ব্যবধানে। ১৭ মিনিটে ধারার বিপরীতে দিলপ্রিত সিংয়ের ফিল্ড গোলে ব্যবধান কমায় ভারত। গোলের পর ভারত ম্যাচে ফিরে আসে। ১৯ মিনিটে জাপান গোলরক্ষক কিরিশিতা তাকুমি দারুণ দক্ষতায় ভারতের পেনাল্টি কর্নার রুখে দেন। ২৪ মিনিটে জাপানের আক্রমণে ভারত গোলরক্ষক সুরাজ কেরকেরা পরাস্ত হলেও গোল হয়নি। গোলমুখ থেকে বল প্রতিহত করে ভারতকে ম্যাচে রাখেন বদলি গোলরক্ষক ক্রিশান পাথাক। ২৯ মিনিটে জাপান গোল করে পেনাল্টি স্ট্রোক থেকে। কেনতা তানাকাকে সার্কেলে ট্যাকল করেন ভারত গোলরক্ষক সুরাজ কেরকেরা। আম্পায়ার পেনাল্টির আবেদন নাকচ করে দেন। রিভিউর সিদ্ধান্ত জাপানের পক্ষে যায়। পেনাল্টি স্ট্রোক থেকে স্কোর লাইন ৩-১ করেন ইউশিকি কিরিশিতা।

তৃতীয় কোয়ার্টার (১-৫)
তৃতীয় কোয়ার্টার জাপান নিজেদের করে নেয় দুই গোল করে। ৫-১ গোলে এগিয়ে গিয়ে ভারতকে কোনঠাসা করে রাখে। এই কোয়ার্টারে জাপানের আধিপত্য ছিল একচেটিয়া। ভারত ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করেও সফল হতে পারেনি। ৩৫ মিনিটে কোশেই কাওয়াবেই ফিল্ড গোল করে জাপানকে ৪-১ গোলে এগিয়ে নেন। ৪১ মিনিটে রায়োমা ওকার ফিল্ড গোল জাপান লিড পায় ৫-১ গোলে।

চতুর্থ কোয়ার্টার (৩-৫)
চতুর্থ কোর্য়াটার ছিল ভারতের। এই সময় তারা দুইটি গোল পরিশোধ করে ব্যবধান ৩-৫ এ নিয়ে আসে। কিন্তু প্রথম কোয়র্টারে যে ২-০ গোলে পিছিয়ে ছিল সেই ব্যবধান আর কমিয়ে আনতে পারেনি। ৫৩ মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে হারমানপ্রিত সিংয়ের গোলে ব্যবধান কমায় ভারত ১-৪। ৫৮ মিনিটে ভারতের দুটি পেনাল্টি কর্নার পেয়ে গোল করতে পারেনি। ৫৯ মিনিটে আরেকটি পেনাল্টি কর্ণার পায় ভারত। এবার হারদিক সিং গোল করে ব্যবধান আরো কমিয়ে আনেন (৩-৫)।

এমপি/এএস

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত