বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

টুইটারে পাকিস্তানিদের মুজিব বন্দনা, ক্ষমা প্রার্থনা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে চলছে ইমরান খান ট্রেন্ড। হ্যাশ ট্যাগ ইমরান খান। আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় পিটিআই চেয়ারম্যান ও পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গ্রেপ্তারের ঘটনায় পুরো পাকিস্তানজুড়ে চলছে সহিংসতা আর টুইটারে বইছে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (পিএমএল-এন) এর বিরুদ্ধে অনলাইন এক্টিভিটিস্টদের সমালোচনার ঝড়।

টুইটারের ট্রেন্ডিং ইস্যুগুলোর প্রথমেই উঠে এসেছে ইমরান খানের নাম। এখন পর্যন্ত টুইট করা হয়েছে ৪ লাখ ৩২ হাজার বার। এরই মাঝে যুক্ত হয়েছে পাকিস্তানিদের মুজিব বন্দনা। হ্যাশ ট্যাগ শেখ মুজিব বা হ্যাশ ট্যাগ মুজিব।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার যেন ভরে উঠেছে অনুশোচনার বার্তায়। পাকিস্তানি নেটিজেনরা ক্ষমা চাচ্ছেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে। পাকিস্তান সেনা বাহিনী ও ক্ষমতাসীন শাহবাজ শরীফের সরকারকে ছি ছি করছেন নেটিজেনরা। তারা বলছেন 'এখন আমরা বুঝতে পারছি বাংলাদেশ কেন স্বাধীন রাষ্ট্র হয়ে আলাদা হয়ে গিয়েছিল, এখন আমরা বুঝতে পারছি, শেখ মুজিব ভুল ছিলেন না।

অনেকেই আবার বাংলাদেশিদের উদ্দেশে লিখেছেন 'তোমরা অনেক ভাগ্যবান, তোমাদের রক্ষা করার জন্য একজন শেখ মুজিব ছিলেন।'

করাচি থেকে জৈন গোপলানি লিখেছেন, 'আপনি কি মনে করেন তিনি ভিলেন ছিলেন? আপনি কি মনে করেন তিনি পাকিস্তান ভেঙে দিয়েছেন? এখন সময় এসেছে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের বাঙালি ভাইয়েরা কখনো আমাদের (পাকিস্তানের জনগণকে) ঘৃণা করেনি, তারা কখনো পাকিস্তান মুর্দাবাদ স্লোগান দেয়নি। শেখ মুজিব গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেতা ছিলেন! তাহলে ভেবে দেখুন, ভিলেন কে ছিল?

তিনি আরও লিখেছেন, আপনি কি মনে করেন যে আমরা ১৯৭১ সালে যা হয়েছিল সেখানে ফিরে যাচ্ছি? আপনি কি মনে করেন শেখ মুজিবের সঙ্গে যা করা হয়েছিল ইমরান খানের সঙ্গেও তাই করা হচ্ছে? আপনি এখন কি পার্থক্য দেখতে পান?

তুরস্কের ইস্তাম্বুল থেকে মিঞা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ লিখেছেন, 'শেখ মুজিব যে সঠিক ছিলেন তা বুঝতে এ জাতির ৫০ বছর লেগেছে। আজ আবার একাত্তরের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।'

যুক্তরাষ্ট্র থেকে তাহির রিয়াজ লিখেছেন, 'আমরা আমাদের বাংলাদেশি ভাইদের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করি। ১৯৭১ সালের ঘটনার সাথে বর্তমান পরিস্থিতির সংযোজন করা হৃদয়বিদারক। প্রথমে তারা পূর্ব পাকিস্তান হারিয়েছে, আর এখন তারা হারাল পাকিস্তানি জনগণকে।'

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে পাকিস্তানের অন্যতম উন্মুক্ত গণমাধ্যম খালিজ ম্যাগ বঙ্গবন্ধুর একটি ছবি প্রকাশ করেছে। সে ছবিটি রি টুইট করা হয়েছে ৬৭৫ বার। যার বিশাল অংশই বঙ্গবন্ধুর কাছে পাকিস্তানি নেটিজানদের ক্ষমা প্রার্থনা করে লেখা।

মেহের উদ্দিন আলি লিখেছেন, 'বাঙালিরা আজও বলে একাত্তরে আমাদের মা-বোনের সম্ভ্রম লুণ্ঠিত হয়েছিল, আমরা কখনো বিশ্বাস করিনি। আজ এসব দেখে, আমি নিশ্চিত যে উনিশ শতকে অনেক কিছু ঘটেছে......... দেখুন কিভাবে তারা টেনে নিয়ে যাচ্ছে।'

যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি থেকে ইমতিয়াজ খান লিখেছেন, 'তিনি (শেখ মুজিব) ছিলেন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নায়ক। সত্তর এর দশকে পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে অপরাধ করেছিল তার জন্য বাংলাদেশিদের কাছে পাকিস্তানিদের ক্ষমা চাওয়া উচিত। পাকিস্তান সেনাবাহিনী মুর্দাবাদ। পাকিস্তান জিন্দাবাদ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।'

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে সিয়াম বাট লিখেছেন, 'সারাজীবন আমাদের পাকিস্তানিদের বলা হয়েছে বাঙালিরা দেশদ্রোহী, এখন আমরা জানি আসল দেশদ্রোহী কারা, দুঃখিত বাংলাদেশি ভাই আমরা আপনাদের প্রতি ভুল করেছি।'

করাচি থেকে সোহাইল লিখেছেন, পুরো পাকিস্তান যদি সেই সময় আমাদের বাংলাদেশি ভাইদের পাশে দাঁড়াতেন, তাহলে আজ আমরা ভিন্ন পাকিস্তানের সাক্ষী থাকতাম। শেখ মুজিবুর রহমান, সমগ্র জাতি আপনার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।'

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রিজ লিখেছেন, 'আমরা দুঃখিত স্যার! এখন আমরা বুঝতে পারছি যে আপনি এবং বাঙালিরা তখন কিসের মদ্য দিয়ে গেছেন।'

সিন নামে এক নেটিজেন লিখেছেন, 'ইদানীং আমার উপলব্দি হয়, আমাদের কতটা মগজ ধোলাই করা হয়েছে যে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের কাছেও মনে হয়েছে বাঙালিরা আমাদের শত্রু। সত্যি বলছি, এখন যেখানেই একজন বাঙালির সঙ্গে দেখা হবে, আমি তাদের কাছে ক্ষমা চাইব! আমি সত্যিই এটা করব।'

/এএস

Header Ad
Header Ad

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯

ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মদপানের ফলে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও ৯ জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই যুবকের মৃত্যু হয়। এর আগে, ঈদের সন্ধ্যায় তারা মদপান করেন এবং রাতের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

মৃতদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের জাফর আলী খাঁর ছেলে জাকির হোসেন টিটু (৪০) ও সোহরাব গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী (২৬)।

এ ঘটনায় অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণ তেতুলিয়া গ্রামের সাইদ সরদারের ছেলে ফারুক হোসেন, মোকামখালী গ্রামের কুদ্দুস সরদারের ছেলে ইমরান, মিত্র তেতুলিয়ার মর্জিনা খাতুনের ছেলে ইকবাল, কামরুলের ছেলে লিফটন, আজিবার সরদারের ছেলে রবিউল, শহীদ গাজীর ছেলে তুহিন, আনিসের ছেলে নাজমুলসহ আরও কয়েকজন।

গুরুতর অসুস্থদের মধ্যে ফারুক হোসেনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ইমরানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঈদের দিন সন্ধ্যায় আশাশুনির তেতুলিয়া শ্মশানঘাট মাঠে বসে জাকির হোসেন টিটু, নাজমুল গাজীসহ মোট ১১ জন একসঙ্গে মদপান করেন। মদপানের পর তারা বাড়ি ফিরে যান এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

এরপর রাত ১২টার দিকে একে একে সবাই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাকির হোসেন টিটু ও নাজমুল গাজী মারা যান। বাকি ৯ জনের চিকিৎসা চলছে।

আশাশুনি থানার ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যু অন্য কোনো কারণে হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

নিহতদের মধ্যে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরান, চীন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইরানের অস্ত্র সংগ্রহ নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।

এই পদক্ষেপকে ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টির একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে সতর্ক করে বলেছিলেন, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে রাজি না হলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো বা নতুন শুল্ক আরোপ করা হতে পারে।

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও বিচার বিভাগ যৌথভাবে জানিয়েছে, ইরানের ড্রোন কর্মসূচির অন্যতম প্রধান নির্মাতার জন্য মানববিহীন এয়ার ভেহিকল (ইউএভি)–এর উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছয়টি সংস্থা ও দুই ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, "ইরান তাদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়াসহ তাদের প্রক্সিদের সরবরাহ করছে। রুশ বাহিনী এগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে, যা বেসামরিক নাগরিক, মার্কিন বাহিনী ও মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স এবং তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রচলিত অস্ত্রের বিস্তার ব্যাহত করতে কাজ চালিয়ে যাব।"

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে একটি ইরান-ভিত্তিক সংস্থা, দুইজন ইরানি নাগরিক, একটি চীন-ভিত্তিক সংস্থা এবং চারটি সংযুক্ত আরব আমিরাত-ভিত্তিক সংস্থা।

এ বিষয়ে জাতিসংঘে ইরানের মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের দোসররা বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, "পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তারা এই অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করতে চায়।"

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, "শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে একটি নাটক সাজিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি রাজনৈতিক কৌশল ছিল। এমনকি একজন সাবেক আইজিপির বইয়েও এটি উঠে এসেছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে দেশে ফ্যাসিবাদের কোনো ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করতে পারছে, কথা বলতে পারছে। এবার মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপন করেছে, যা অতীতে সম্ভব হয়নি।"

আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, "আওয়ামী লীগ বসে নেই, তারা কালো টাকা ব্যবহার করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তারা অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। বিদেশে পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্দেশে মুগ্ধ ফাইয়াজদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু এ নিয়ে তার কোনো অনুশোচনা নেই। প্রশাসনের চারপাশে আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।"

রিজভী আহমেদ দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, "নির্বাচনী সরকারই হচ্ছে বৈধ সরকার। নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি সাধারণ জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হবে।"

তিনি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের ঘটনা ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আখাউড়ায় ট্রেনের ছাদে টিকটক বানাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, নিহত ২
বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার আহ্বান ভারতের ত্রিপুরার রাজপরিবার প্রধানের
বিএনপি কখনোই নির্বাচনের পরে সংস্কারের কথা বলেনি: মির্জা ফখরুল
বিরামপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় আটক ৫
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ভ্যাল কিলমার আর নেই
ময়মনসিংহে সিনেমা হলে যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে দর্শকদের ভাঙচুর
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে ভারতীয় রাজনীতিবিদদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে এক ইমামের ১৭০ স্বজনের মৃত্যু
ঈদের আনন্দে যমুনার দুর্গম চরে গ্রাম-বাংলার ঘুড়ি উৎসব, আনন্দে মেতে উঠে বিনোদনপ্রেমীরা!
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায়, দেওয়া হলো ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
লন্ডনে একসঙ্গে দেখা গেলো সাবেক চার আওয়ামী মন্ত্রীকে
ঢাকায় ফিরছে ঈদযাত্রীরা, অনেকে ছুটছেন শহরের বাইরে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৭
বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২