সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টুইটারে পাকিস্তানিদের মুজিব বন্দনা, ক্ষমা প্রার্থনা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে চলছে ইমরান খান ট্রেন্ড। হ্যাশ ট্যাগ ইমরান খান। আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় পিটিআই চেয়ারম্যান ও পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গ্রেপ্তারের ঘটনায় পুরো পাকিস্তানজুড়ে চলছে সহিংসতা আর টুইটারে বইছে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (পিএমএল-এন) এর বিরুদ্ধে অনলাইন এক্টিভিটিস্টদের সমালোচনার ঝড়।

টুইটারের ট্রেন্ডিং ইস্যুগুলোর প্রথমেই উঠে এসেছে ইমরান খানের নাম। এখন পর্যন্ত টুইট করা হয়েছে ৪ লাখ ৩২ হাজার বার। এরই মাঝে যুক্ত হয়েছে পাকিস্তানিদের মুজিব বন্দনা। হ্যাশ ট্যাগ শেখ মুজিব বা হ্যাশ ট্যাগ মুজিব।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার যেন ভরে উঠেছে অনুশোচনার বার্তায়। পাকিস্তানি নেটিজেনরা ক্ষমা চাচ্ছেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে। পাকিস্তান সেনা বাহিনী ও ক্ষমতাসীন শাহবাজ শরীফের সরকারকে ছি ছি করছেন নেটিজেনরা। তারা বলছেন 'এখন আমরা বুঝতে পারছি বাংলাদেশ কেন স্বাধীন রাষ্ট্র হয়ে আলাদা হয়ে গিয়েছিল, এখন আমরা বুঝতে পারছি, শেখ মুজিব ভুল ছিলেন না।

অনেকেই আবার বাংলাদেশিদের উদ্দেশে লিখেছেন 'তোমরা অনেক ভাগ্যবান, তোমাদের রক্ষা করার জন্য একজন শেখ মুজিব ছিলেন।'

করাচি থেকে জৈন গোপলানি লিখেছেন, 'আপনি কি মনে করেন তিনি ভিলেন ছিলেন? আপনি কি মনে করেন তিনি পাকিস্তান ভেঙে দিয়েছেন? এখন সময় এসেছে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের বাঙালি ভাইয়েরা কখনো আমাদের (পাকিস্তানের জনগণকে) ঘৃণা করেনি, তারা কখনো পাকিস্তান মুর্দাবাদ স্লোগান দেয়নি। শেখ মুজিব গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেতা ছিলেন! তাহলে ভেবে দেখুন, ভিলেন কে ছিল?

তিনি আরও লিখেছেন, আপনি কি মনে করেন যে আমরা ১৯৭১ সালে যা হয়েছিল সেখানে ফিরে যাচ্ছি? আপনি কি মনে করেন শেখ মুজিবের সঙ্গে যা করা হয়েছিল ইমরান খানের সঙ্গেও তাই করা হচ্ছে? আপনি এখন কি পার্থক্য দেখতে পান?

তুরস্কের ইস্তাম্বুল থেকে মিঞা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ লিখেছেন, 'শেখ মুজিব যে সঠিক ছিলেন তা বুঝতে এ জাতির ৫০ বছর লেগেছে। আজ আবার একাত্তরের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।'

যুক্তরাষ্ট্র থেকে তাহির রিয়াজ লিখেছেন, 'আমরা আমাদের বাংলাদেশি ভাইদের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করি। ১৯৭১ সালের ঘটনার সাথে বর্তমান পরিস্থিতির সংযোজন করা হৃদয়বিদারক। প্রথমে তারা পূর্ব পাকিস্তান হারিয়েছে, আর এখন তারা হারাল পাকিস্তানি জনগণকে।'

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে পাকিস্তানের অন্যতম উন্মুক্ত গণমাধ্যম খালিজ ম্যাগ বঙ্গবন্ধুর একটি ছবি প্রকাশ করেছে। সে ছবিটি রি টুইট করা হয়েছে ৬৭৫ বার। যার বিশাল অংশই বঙ্গবন্ধুর কাছে পাকিস্তানি নেটিজানদের ক্ষমা প্রার্থনা করে লেখা।

মেহের উদ্দিন আলি লিখেছেন, 'বাঙালিরা আজও বলে একাত্তরে আমাদের মা-বোনের সম্ভ্রম লুণ্ঠিত হয়েছিল, আমরা কখনো বিশ্বাস করিনি। আজ এসব দেখে, আমি নিশ্চিত যে উনিশ শতকে অনেক কিছু ঘটেছে......... দেখুন কিভাবে তারা টেনে নিয়ে যাচ্ছে।'

যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি থেকে ইমতিয়াজ খান লিখেছেন, 'তিনি (শেখ মুজিব) ছিলেন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নায়ক। সত্তর এর দশকে পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে অপরাধ করেছিল তার জন্য বাংলাদেশিদের কাছে পাকিস্তানিদের ক্ষমা চাওয়া উচিত। পাকিস্তান সেনাবাহিনী মুর্দাবাদ। পাকিস্তান জিন্দাবাদ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।'

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে সিয়াম বাট লিখেছেন, 'সারাজীবন আমাদের পাকিস্তানিদের বলা হয়েছে বাঙালিরা দেশদ্রোহী, এখন আমরা জানি আসল দেশদ্রোহী কারা, দুঃখিত বাংলাদেশি ভাই আমরা আপনাদের প্রতি ভুল করেছি।'

করাচি থেকে সোহাইল লিখেছেন, পুরো পাকিস্তান যদি সেই সময় আমাদের বাংলাদেশি ভাইদের পাশে দাঁড়াতেন, তাহলে আজ আমরা ভিন্ন পাকিস্তানের সাক্ষী থাকতাম। শেখ মুজিবুর রহমান, সমগ্র জাতি আপনার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।'

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রিজ লিখেছেন, 'আমরা দুঃখিত স্যার! এখন আমরা বুঝতে পারছি যে আপনি এবং বাঙালিরা তখন কিসের মদ্য দিয়ে গেছেন।'

সিন নামে এক নেটিজেন লিখেছেন, 'ইদানীং আমার উপলব্দি হয়, আমাদের কতটা মগজ ধোলাই করা হয়েছে যে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের কাছেও মনে হয়েছে বাঙালিরা আমাদের শত্রু। সত্যি বলছি, এখন যেখানেই একজন বাঙালির সঙ্গে দেখা হবে, আমি তাদের কাছে ক্ষমা চাইব! আমি সত্যিই এটা করব।'

/এএস

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান