শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শত অসহনীয় ভোগান্তি লাঘব করেছে পদ্মাসেতু

২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসের শেষ বৃহস্পতিবার। মতিঝিল থেকে রিকশায় করে সায়েদাবাদ এলাম। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। টিকিট কেটে বাসে বসলাম। উদ্দেশ্য খুলনা যাব। যাই হোক, দুপুর আড়াইটার দিকে বাস ছাড়ল। বিকাল ৪টার দিকে বাস মাওয়াঘাটে পৌঁছাল। ঘাটে এসে দেখি, বৃষ্টির মাত্রা কিছুটা বেশি।

প্রচণ্ড ঢেউয়ের কারণে স্পিডবোট, লঞ্চ সব কিছু বন্ধ হয়ে গেছে। নদী পার হওয়ার জন্য অনেকক্ষণ যাত্রীরা অপেক্ষা করছে। ঘাটে বাসের সংখ্যাও আস্তে আস্তে বাড়তে লাগল।

এরকম পরিস্থিতিতে কয়েকটা বাসের সুপারভাইজার মিলে একটা লঞ্চ ঠিক করল। ৬/৭টি গাড়ির যাত্রীরা সবাই সেই লঞ্চে উঠল। সেই সময়, স্বাভাবিক অবস্থায় একটি লঞ্চে একটি গাড়ির যাত্রীরা উঠত।

অনেকেই বলতে পারেন, নদীর অবস্থা খারাপ। এরকম পরিস্থিতিতে নদী পার হবার দরকার কী? বাড়ির জন্য রওয়ানা করার পরে যাত্রাপথে যত সমস্যাই আসুক, কেউই আর পেছনে ফিরে যেতে চায় না বা পারে না। এটা আমাদের মানুষের ধর্ম। ঈদের সময় মানুষ জানে রাস্তায় জ্যাম হবে, টিকিট পেতে গেলে সারারাত স্টেশনের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে, তারপরও কিন্তু মানুষ সব কষ্ট সহ্য করে। আসলে পরিস্থিতিতে না পড়লে দূর থেকে এই অমূল্য আবেগ কখনো বোঝা যায় না।

যাই হোক, প্রবল ঢেউয়ের মধ্যেই আমাদের লঞ্চটি ছাড়ল। ঢেউয়ের উচ্চতা লঞ্চের উচ্চতাকেও যেন ছাড়িয়ে যেতে চাইছিল। লঞ্চটি ছেড়ে পঞ্চাশ মিটারও যেতে পারেনি, লঞ্চের একপাশ থেকে পানি ঢুকে আরেকপাশ থেকে বের হচ্ছে।

মানুষজন কান্নাকাটি শুরু করে দিল। প্রায় সবাই দোয়া ইউনুস পড়া শুরু করল। লঞ্চটি এমনভাবে দুলছিল, মনে হচ্ছিল যেকোনো মুহূর্তে পানির মধ্যে সবকিছু বিলীন হয়ে যাবে। এমনই ভয়ংকর অবস্থার মধ্য দিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা পর কাওড়াকান্দি ঘাটে এসে পৌঁছালাম। যত সহজে ঘটনাটি ব্যাখ্যা করলাম, এত সহজ কিন্তু সেই অভিজ্ঞতা ছিল না।

এরকম অনেক হয়েছে। লঞ্চে পদ্মা পার হচ্ছি। হঠাৎ করে প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়েছে। নদীর মধ্যেই যেন বজ্রপাত পড়ছে। জীবনটা মনে হতো একদম গলার কাছে আটকে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে যদি কেউ পদ্মা নদী পার হয়ে থাকে, তাহলে সে বুঝতে পারবে, কী বিভীষিকাময় অবস্থা চোখের সামনে বিরাজ করে।

অনেক রাত গেছে যখন বাস রাত ১১টার সময় কাওড়াকান্দি ঘাটে এসেছে, পদ্মা পার হব। কিন্তু ফেরি নেই। ভোর পাঁচটা/ছয়টার সময় ফেরিতে উঠতে হয়েছে। সারারাত বাসের মধ্যে বসে থাকতে হয়েছে। অথচ নদীটি পার হতে পারলে, আর মাত্র ৪০/৫০ মিনিটের রাস্তা বাকি। এই দুর্বিসহ কষ্টের যারা মুখোমুখি হননি, তারা কখনোই বুঝতে পারবেন না, ১০ মিনিটে পদ্মা নদী পার হতে পারলে কত সুবিধা হতো।

খারাপ আবহাওয়ার কারণে ফেরি বন্ধ হয়ে গেছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাওড়াকান্দি ঘাটে অ্যাম্বুলেন্স অপেক্ষা করেছে।‌ দশ/বারো ঘণ্টায় নদী পার হতে না পেরে, অসুস্থ মানুষটি যখন বিনা চিকিৎসায় মারা যায়, মৃত মানুষটির স্বজনরা জানে পদ্মা নদী তাদের কাছে কতটা কষ্টের কারণ।

আর এখন ঢাকা-খুলনার দূরত্ব তিন থেকে সোয়া তিন ঘণ্টার। ঢাকা-গোপালগঞ্জের দূরত্ব দেড় থেকে দুই ঘণ্টার। সকালে ঢাকা গিয়ে কাজ সেরে আবার সন্ধ্যার মধ্যে চলে আসা যাচ্ছে। ভাবাই যায় না! দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার মানুষ যাদের নিয়মিত পদ্মা নদী পার হতে হয়, তাদের জন্য পদ্মা সেতু শুধুমাত্র একটা সেতু নয়, এটি তাদের দুর্বিসহ যন্ত্রণা লাঘবের নাম, তাদের চিকিৎসা সেবার নিশ্চয়তার নাম, তাদের জন্য সত্যিই এক আবেগের নাম এবং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে একটি নতুন দ্বার উন্মোচনের নাম।

রিয়াজুল হক: যুগ্ম পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত