শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধানের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হাওরের অধিকাংশ কৃষক

হাওরের জেলা সুনামগঞ্জে ৯৬ শতাংশের বেশি ধান কেটে ঘরে তুললেও হাসি নেই চাষিদের মুখে। যদিও কৃষকের কথা বিবেচনা করে সরকার ধানের দাম বাড়িয়েছে। মণ প্রতি ১ হাজার দুই'শ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। তবে সুনামগঞ্জে সরকারিভাবে পুরোদমে ধান কেনায় দেরি হওয়ায় নগদ টাকার প্রয়োজনে কৃষকরা বাধ্য হয়েই কম মূল্যে খোলা বাজারে ফরিয়াদের কাছে ধান বিক্রি করছেন।

এদিকে সরকারিভাবে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে ৭ এপ্রিল। তবে জেলায় পুরোদমে ধান কেনা শুরু করা যায়নি। সুনামগঞ্জে গত বছর সরকারিভাবে ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৮ হাজার টন। চলতি বছর তা কমে ১৭ হাজার ৪৮৩ টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।

সুনামগঞ্জে এবার প্রায় পৌনে ৪ লাখ কৃষক ১৩ লাখ ৬০ হাজার টন ধান উৎপাদন করেছেন। ধানের এই বাম্পার ফলনেও ন্যায্য দাম না পেয়ে হতাশ কৃষক। সরকার ধানের দাম প্রতিমণ ১ হাজার ২০০ টাকা নির্ধারণ করলেও জেলার কোথাও এক হাজার টাকার বেশি ধান বিক্রি হচ্ছে না।

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গুয়ারচুরা গ্রামের কৃষক আব্দুল খালিক বলেন, ‘সরকারিভাবে ধান কিনার জন্য আমরার এদিকে কেউ আইছে না খোঁজ খবর নিছে না। আমি প্রায় ১০ কেয়ার জমিতে ধান চাষ করছি টাকা ঋণ আইন্না। এখন ঋণের টাকা আর শ্রমিকের মজুরি পরিশোধ করতে হচ্ছে ফরিয়াদের কাছে ধানের মণ ৭৫০ থেকে ৮৫০ টাকায় করে বিক্রি হচ্ছে।

সুনামগঞ্জের সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের হাওড়পারের কৃষক মো. হাসান তালুকদার বলেন, ‘আমি এবার ছয় একর জমিতে বোরো ধান করেছি, কয়েক বছর পর এবারই আমার ফলনও ভালো হয়েছে। কিন্তু সরকার মণ প্রতি ধানের মূল্য নির্ধারণ করছে ১২শ টাকার বেশি কিন্তু এই ধামে আমি বিক্রি করতে পারছি না। আমাদের এইদিকে প্রতি মণ ধান বিক্রি হচ্ছে ৯০০- ৯৫০ থেকে ১ হাজার টাকায়। পরিবারের ব্যয় মেটাতে বাধ্য হয়েই কম দামে ধান বিক্রি করতে হচ্ছে।’

কৃষক যেন তার উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য দাম পান, সেটি সবার আগে নিশ্চিত করতে হবে। সে জন্য হাওরের বোরো ও আমন ফসল বাজারজাত-ব্যবস্থা আরও উন্নত করা দরকার। এ ছাড়া কৃষক যাতে সঠিক সময়ের মধ্যে ধান ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করতে পারেন ও খোলা বাজারের ফরিয়া ও দালালদের জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি বলে মনে করেন হাওরবাসী।

ধান কিনতে দেরি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে সুনামগঞ্জ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ মইনুল ইসলাম ভূঞা বলেন, আমরা সম্পূর্ণভাবে ৭ তারিখ থেকে প্রস্তুত, তবে কিছু কাজ বাকি ছিল, যেমন ধরেন অনলাইনে আবেদন, আবেদনের পরে আমাদের লটারি। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ধান ক্রয় করব। কিন্তু এই কার্যক্রর্ম গুলো একদম ক্লিয়ার, এখন কৃষকের জন্য উম্মুখ হয়ে আছি।

এই কর্মকর্তা আরও জানান অন্য বছরের তুলনায় এ বছর বরাদ্দ কম আসছে, গত বছর ছিল ২৮ হাজার টন, এবার আসছে ১৭ হাজার টন।

সুনামগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ সোম বলেন, সুনামগঞ্জে কৃষক পরিবার রয়েছে চার লাখ, প্রকৃত কৃষকেরাই যাতে সরকারিভাবে গুদামে ধান বিক্রি করতে পারেন সেভাবেই আমরা খাদ্য বিভাগের কাছে তালিকা করে পাঠিয়েছি। হাওরের প্রকৃত কৃষকেরা ন্যায্য মূল্য পাবেন বলেন আমার বিশ্বাস। তিনি আরও বলেন জেলার কোনো কৃষক হয়রানি হলে আমরা তাদের পাশে আছি। আমাদের সকল অফিসারদের বলা আছে একজনও কৃষক যেন হয়রানি শিকার না হন।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

পাঁচ সাংবাদিক বরখাস্তের জন্য সরকার দায়ী নয়: প্রেস সচিব শফিকুল আলম

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

সময় টিভির পাঁচ সাংবাদিকের বরখাস্তের জন্য সরকারকে দায়ী করা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, এর জন্য একমাত্র সিটি গ্রুপই দায়ী।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।

ড. ইউনূসের প্রেস সচিব বলেন, বারবার আমরা বলেছি, আমরা কোনো সংবাদমাধ্যমের কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করি না। যদি কেউ প্রমাণ দিতে পারে যে কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা কোনো সাংবাদিককে নিয়োগ বা বরখাস্তের ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করেছেন বা কোনো সংবাদ প্রকাশ বা বন্ধ করতে চাপ দিয়েছেন, আমাদের জানালে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেব। এর আগেও ‘আমদের সময় সময় পত্রিকা এবং বৈশাখী টিভির ক্ষেত্রে এমন পদক্ষেপ নিয়েছি।

শফিকুল আলম আরও বলেন, আমাদের সরকার ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে মানে এই নয় যে আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্দেশ মেনে চলি। যদি আমরা তা করতাম, তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সময় টিভিতে গিয়ে প্রতিবাদ করতে হতো না। তারা আমাদের কাছে তাদের দাবি জানাত এবং আমরা তা সিটি গ্রুপকে কার্যকর করতে বলতাম।

বিবৃতিতে শফিকুল আলমের অভিযোগ, কিছু রাজনৈতিক নেতা সংবাদমাধ্যমের ওপর চাপ প্রয়োগ করে তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শের সঙ্গে মিল রেখে সাংবাদিকদের নিয়োগ দিতে বাধ্য করছেন।

তিনি বলেন, সময় টিভি সাংবাদিকদের বরখাস্ত করার পরিবর্তে সংবাদ সম্মেলন করে বলতে পারত যে, তারা শিক্ষার্থীদের দাবির ভিত্তিতে কোনো সাংবাদিককে বরখাস্ত করবে না। কিন্তু তারা সেই পথে না গিয়ে সাংবাদিকদের বরখাস্ত করে নিজেদের ভুক্তভোগী হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।

তিনি বলেন, পশ্চিমা দেশগুলোতেও বিভিন্ন অধিকার সংগঠন ও অ্যাডভোকেসি গ্রুপ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমের মালিকপক্ষ সেই চাপ মোকাবিলা করে। অথচ সিটি গ্রুপ এ ক্ষেত্রে ভিন্ন পথ বেছে নিয়েছে।

সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতের ঘটনায় সিটি গ্রুপের ভূমিকা উপেক্ষা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, এই সমালোচকরা শেখ হাসিনার একনায়কত্বের সময় সময় টিভির ‘সাংবাদিকতা’ নিয়ে কথা বলেননি। বরং তারা মিথ্যা তুলনা করে বর্তমান পরিস্থিতিকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছেন।”

Header Ad
Header Ad

জাহাজে ছেলে খুন, পুত্রশোকে বাবার মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

চাঁদপুরের হাইমচরে এমভি আল-বাখেরা জাহাজে সম্প্রতি সংঘটিত ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। নিহত সাতজনের একজন, মাগুরার সজীবুল ইসলামের মৃত্যু শোক সইতে না পেরে বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে তার বাবা দাউদ মোল্লা মারা গেছেন।

গত সোমবার ছেলের মৃত্যুর খবর শোনার পর থেকে দাউদ মোল্লা এক মুহূর্তের জন্য শান্ত হতে পারেননি। কান্না করতে করতে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে গতকাল রাত পৌনে ১২টায় বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সজীবুলের মামা আহাদ সরদার দাউদ মোল্লার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, আজ সজীবুলের বিয়ের পাঁচ মাস পূর্ণ হলো। স্বপ্ন ছিল পদোন্নতি পেলে বড় জাহাজে চাকরি করবে। সব শেষ হয়ে গেল।

পাঁচ বছর ধরে জাহাজের বিভিন্ন পদে চাকরি করেছিলেন সজীবুল ইসলাম। সম্প্রতি জাহাজের চাকরিতে পদোন্নতি পেতে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। সেই ফলাফলের অপেক্ষায় ছিলেন। মাঝের এই সময়টায় বসে না থেকে সপ্তাহ দুয়েক আগে এমভি আল-বাখেরা জাহাজে গ্রিজার পদে চাকরি নেন।

সজীবুল ইসলামের বাড়ি মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নে। গত মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে তার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়।

মহম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রহমান জানান, জাহাজে হত্যার শিকার সজীবুলের বাবা দাউদ মোল্যার মৃত্যুর সংবাদ রাতেই জানতে পেরেছেন। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাগুরার মহম্মদপুর ও নড়াইল সীমান্তবর্তী কয়েকটি ইউনিয়নের বহু মানুষ জাহাজে চাকরি করেন। এর আগে ২০২২ সালের অক্টোবরে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে এমভি সুলতান সানজানা নামের লাইটার জাহাজডুবির ঘটনায় মহম্মদপুরের পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নের চারজন নিহত হন।

সোমবার এমভি আল-বাখেরা নামের ওই জাহাজ থেকে মোট সাতজনের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ। এর মধ্যে পাঁচজনকে পাওয়া যায় মৃত অবস্থায়। দুজনকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এর বাইরে গুরুতর আহত একজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। চাঁদপুরের হাইমচরের ঈশানবালা খালের মুখ এলাকায় মেঘনা নদীর একটি ডুবোচরে এমভি আল-বাখেরা নামের জাহাজটি নোঙর করা ছিল। গত সোমবার বেলা তিনটার দিকে নৌ পুলিশ লাশগুলো উদ্ধার করে।

নৌ পুলিশ জানিয়েছে, জাহাজের কর্মীদের ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়। কারও মাথায় গভীর আঘাত, কারও গলা কাটা, শরীরে আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। এই হত্যাকাণ্ড শুধু ওই সাতজনের জীবন কেড়ে নেয়নি, তাদের স্বজনদেরও চরম শোক ও অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। সজীবুলের বাবার মৃত্যুর ঘটনা হৃদয়বিদারক বাস্তবতার আরেকটি অধ্যায় যোগ করেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এ ধরনের নৃশংস ঘটনা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

ক্রীড়া উপদেষ্টা আপাতত ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস করবেন

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সচিবালয়ে বুধবার মধ্যরাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আরও তিনটি মন্ত্রণালয়ের মতো পুড়ে ছাই হয়ে যায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ও। ফলে সেখানে এখন দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করা অসাধ্য।

জানা গেছে, আপাতত যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াসহ অন্য কর্মকর্তারা আপাতত যাবতীয় দাপ্তরিক কাজ করবেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদসহ অন্য অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোতে।

তাই যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব রেজাউল মাকসুদ জাহেদী জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের বিভিন্ন কক্ষ পরিদর্শন করেন কাল। ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এই মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কিছু প্রতিষ্ঠানে দাপ্তরিক কার্যক্রম চলবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আরও কয়েকজন কর্মকর্তা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ষষ্ঠ তলায় কনফারেন্স কক্ষ, নবম তলায় মিনি সভা কক্ষ ও শূন্য থাকা পরিচালক কক্ষ এবং সপ্তম তলায় কিছু কক্ষও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সাময়িক ব্যবহারের জন্য বরাদ্দ করা হচ্ছে। এছাড়াও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পুরোনো ভবনে ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনেও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা অফিস করবেন বলে জানা গেছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ সাংবাদিক বরখাস্তের জন্য সরকার দায়ী নয়: প্রেস সচিব শফিকুল আলম
জাহাজে ছেলে খুন, পুত্রশোকে বাবার মৃত্যু
ক্রীড়া উপদেষ্টা আপাতত ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস করবেন
সংস্কারবিহীন নির্বাচন সম্ভব নয়: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
পানির ট্যাংকে লুকিয়েও রক্ষা পেলেন না আ’লীগ নেত্রী  
গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০
ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপ শুরু আজ থেকে
দাঁড়িয়ে থাকা করমিনে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের
জাহাজে ৭ খুন: অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে নৌযান শ্রমিকেরা  
জেসিও আমিনুল ইসলামের বক্তব্য তার একান্ত ব্যক্তিগত: আইএসপিআর
৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!
আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  
ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী