শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আলীয়া মাঠে আজও রাত কাটাবেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

গণ-সমাবেশের একদিন আগেই লোকে লোকারণ্য সিলেট আলীয়া মাদ্রাসা মাঠ। বুধবার রাতে মাদ্রাসা মাঠে কয়েকটি অস্থায়ী ক্যাম্পে তৈরি করা হলেও শুক্রবার পুরো মাঠের অবস্থা ভিন্নরকম। তিল ধারণের ঠাঁই নেই কোথাও। ক্যাম্পের ভিতর-বাহির লোকে লোকারণ্য। তাছাড়া, প্রবেশ মুখ দিয়ে কিছুক্ষণ পর পর প্রবেশ করছে খণ্ড খণ্ড মিছিল। মোট কথা শনিবার (১৯ নভেম্বর) গণসমাবেশের আগেই লোকে লোকারণ্য সিলেট সরকারি আলীয়া মাদ্রাসা মাঠ। সূর্যোদয়ের প্রতিক্ষায় মাঠেই রাত কাটাবেন নেতাকর্মীরা। গান-বাজনার ব্যবস্থাও রয়েছে মাঠে।

সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় গণ-সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ সাজিয়েছেন মেলার আদলে নিজেদের ক্যাম্প। কেউবা ক্যাম্পের ভিতর থেকে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিচ্ছেন, কেউবা মাঠের মধ্য খানে অবস্থান নিয়ে শ্লোগান দিচ্ছেন। আবার অন্য একটি ক্যাম্পে আয়োজন হচ্ছে সঙ্গীতানুষ্ঠান। সব মিলিয়ে পুরো মাঠজুড়ে চলছে উৎসবের আমেজ।

নেতাকর্মীরা বলছেন, গণসমাবেশে সফল করতে নেতাকর্মীরা ৫ দিন আগ থেকেই অবস্থান করছেন সিলেটে। তবে বুধবার থেকে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ নিজেদের ক্যাম্প তৈরি করে অবস্থান করছেন মাঠেই। রাতে এই সব ক্যাম্পগুলোতেই রাত যাপন করবেন তাঁরা।

শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) এই মাঠেই রান্না শেষে খাওয়া-দাওয়ার কাজ সেরেছেন নেতাকর্মীরা। জুম্মার নামাজ পরবর্তী মাঠে বেড়ে যায় লোক সমাগম। দলে দলে আসতে থাকে মিছিল। শ্লোগানে-শ্লোগানে কম্পিত হয়ে উঠে নগরী। খণ্ড খণ্ড মিছিলে মনে হয় সিলেট যেন মিছিলের নগরী। সবার লক্ষ্যস্থল একটাই। মিছিল সমেত নগরীর আলীয়া মাদ্রাসা মাঠ। যেখানে রাত পোহালেই জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির আহবানে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ বিভাগীয় গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশের জন্য নির্মিত বিশাল মঞ্চের কাজও ইতোমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে।

নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, বুধবার (১৬ নভেম্বর) রাত থেকেই মাঠে অবস্থান করছেন প্রত্যন্ত অঞ্চলের নেতাকর্মীরা। মাঠের মধ্যে থাকা স্টলের আদলে সাদা কাপড় দিয়ে মোড়ানো হয়েছে এক একটি ক্যাম্প। যেখানে নেতাকর্মীরা রাত-যাপন,খাওয়া-দাওয়াসহ সবকিছুই করতে পারছেন মাঠে থেকেই। হবিগঞ্জ থেকে আসা যুবদল কর্মী মনোয়ার বলেন, 'প্রায় ৫০ টি মোটর সাইকেল যোগে আমরা বিকালে মাঠে এসেছি এবং সমাবেশ শেষ করেই ঘরে ফিরবো। রাত কাটাবো মাঠের মধ্যেই'।

সুনামগঞ্জ থেকে আসা ছাত্রদল কর্মী সোবহান বলেন, পরিকল্পিত ধর্মঘটের কারণে সুনামগঞ্জ শহর পুরো অচল। তবুও শতাধিক মোটর সাইকেল নিয়ে সমাবেশের উদ্দেশ্যে সিলেটে এসেছেন নেতাকর্মীরা। মাঠের জেলা ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের ব্যানার সাঁটানো ক্যাম্পে কথা হয় সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক আহবায়ক ও সাবেক ছাত্রনেতা আবদুল আহাদ খান জামালের সাথে।

তিনি জানান, গণ সমাবেশ সফলের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দও দফায় দফায় মাঠ পরিদর্শন করছেন। প্রচার-প্রচারণাও চলছে সমানতালে। মোট কথা এই গণসমাবেশ জালিম সরকারের ভিত নাড়িয়ে দিবে বলে আমাদের বিশ্বাস। অবস্থা বেগতিক দেখে সরকার বিভাগজুড়ে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। কিন্তু পরিকল্পিত এই ধর্মঘট গণ সমাবেশ সফলে বাঁধা হয়ে দাড়াবে না। কারণ, ইতোমধ্যে গোটা বিভাগে ৩০ হাজারের বেশি মোটরসাইকেল প্রস্তুত রয়েছে।

বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভাগীয় সমাবেশে আলীয়া মাদরাসা মাঠ ছাড়াও আশপাশের রাস্তায় মানুষজনের ব্যাপক সমাগম ঘটাতে চায় বিএনপি। এ কারণেই বিভাগের জেলা ও উপজেলাগুলোতে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের নেতারা নিয়মিত গণসংযোগ, পথসভা, প্রচারপত্র বিতরণ, প্রচারমিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছেন।

সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, কিছু কিছু জায়গায় পুলিশ প্রচারমিছিল ও প্রচারপত্র বিতরণে বাধা দিচ্ছে। তবে কোনো বাধা-বিপত্তি গণসমাবেশে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি ঠেকাতে পারবে না। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে সমাবেশ সফলে কাজ করছেন। নগরজুড়ে ব্যানার, বিলবোর্ড, ফেস্টুন সাঁটানো এ প্রস্তুতিরই অংশ।

প্রসঙ্গত- বিএনপি চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, সংসদ বিলুপ্ত ও সরকারের পদত্যাগসহ বিভিন্ন দাবিতে বিভিন্ন বিভাগে বিএনপি বিভাগীয় সমাবেশ করছে। সরকারি আলীয়া মাঠে অনুষ্ঠিতব্য গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমঙ্গীর।
এএজেড

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত